নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নিউমার্কেটের ৪ নম্বর গেট দিয়ে ঢুকতেই ‘ওয়েলকাম’ নামে একটি ফাস্ট ফুডের দোকান। সামনেই ‘ক্যাপিটাল’ নামে আরেকটি দোকান। দুই দোকানের মালিক পরস্পরের চাচাতো ভাই। রমজান মাসে নিউমার্কেটের ভেতরে ফুটপাতের ওপরেই টেবিলে ইফতার সামগ্রী বিক্রি করে এই দোকানগুলো।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় টেবিল বসানো নিয়ে ওয়েলকাম ফাস্ট ফুডের কর্মচারী বাপ্পী ও ক্যাপিটালের কর্মচারী কাওসারের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। সেটিই বিরোধের শুরু। একপর্যায়ে কাওসারকে দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়ে বাপ্পী চলে যান।
রাত ১১টার দিকে বাপ্পী ১০-১২ জন যুবক নিয়ে নিউমার্কেটে আসেন। এ সময় তাঁদের দু-একজনের হাতে রামদা ছিল। ক্যাপিটাল দোকানে গিয়ে কাওসারের সঙ্গে ঝগড়ায় জড়ানোর পর মার্কেটের আরও লোকজন একত্র হয় বাপ্পীর সমর্থকদের মারধর করে মার্কেট থেকে বের করে দেয়। পরিস্থিতি আঁচ করতে পেরে সে সময় মার্কেটের ৪ নম্বর গেট বন্ধ করে দেন নিরাপত্তারক্ষীরা। বন্ধ করে দেওয়া হয় ক্যাপিটাল নামের দোকানটিও। বাপ্পীর সমর্থকেরা কিছুক্ষণ পর ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের একটি দলকে নিয়ে এসে মার্কেটে ভাঙচুর শুরু করে।
রাত সাড়ে ১১টার দিকে হেলমেটধারী কলেজছাত্ররা এসে ৪ নম্বর গেটে হামলা চালায়। রাত ১২টার দিকে শিক্ষার্থীরা ২ নম্বর গেট খুলে মার্কেটে ঢুকে ভাঙচুর করে বেরিয়ে যায়। মূলত এরপর থেকেই ওই এলাকার ব্যবসায়ীসহ হকাররা ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
প্রত্যক্ষদর্শী একাধিক ব্যবসায়ী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে নিউমার্কেট থানার পুলিশও। তবে সংঘর্ষের ঘটনায় এখনই কারও নাম তাঁরা নিতে চাইছেন না। তদন্ত করে জানানো হবে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন থানার ওসি স ম কাইয়ুম।
উভয় পক্ষে সংঘর্ষ শুরু হয় মূলত সোমবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে। ঢাকা কলেজের আবাসিক শিক্ষার্থীরা নিউমার্কেট এলাকায় ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনতে একাধিক টিয়ারগ্যাস ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে পুলিশ। এতে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হন।
দ্রুতই সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। উভয় পক্ষে ইটপাটকেল নিক্ষেপ, লাঠিসোঁটা নিয়ে আক্রমণ চলতে থাকে। রাত ১২টায় শুরু হওয়া এই সংঘর্ষ আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত গড়িয়েছে। থেমে থেমে সংঘর্ষ চলেছে।
ঘটনা শুরুর পর টানা প্রায় তিন ঘণ্টা সংঘর্ষ চলার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয় পুলিশ। তবে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা রাস্তা থেকে সরেনি। পুলিশের টিয়ারগ্যাস ও রাবার বুলেট নিক্ষেপের বিরুদ্ধে তাঁরা নানা স্লোগান দিতে থাকেন। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন শিক্ষার্থীরা।
রাতে পরিস্থিতি থমথমে ছিল। চাপা উত্তেজনা বিরাজ করলেও সংঘাতের ঘটনা ঘটেনি। তবে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আবার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের সংঘর্ষ শুরু হয়। দফায় দফায় সংঘর্ষ চলে। এ সময় অন্তত ছয়জন সংবাদকর্মী আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সংঘর্ষে জড়ানো শিক্ষার্থী এবং উভয়ের বিরুদ্ধেই সাংবাদিকদের মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার (১৯ এপ্রিল) থেকে ৫ মে (বৃহস্পতিবার) পর্যন্ত ঢাকা কলেজের সব হল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বিকেল ৫টার মধ্যে ছাত্রাবাস খালি করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
এদিকে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ইডেন মহিলা কলেজের শিক্ষার্থীরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরও দোকান ভাঙচুর করতে দেখা গেছে। ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর ব্যবসায়ীদের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভে দুই ক্যাম্পাসেরই ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের নেতৃত্ব দিতে দেখা গেছে।
সংঘর্ষে আহত হয়ে অন্তত ৪০ জন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন বা ভর্তি আছেন বলে জানা গেছে। আহতদের মধ্যে আছেন শিক্ষার্থী, সাংবাদিক ও ব্যবসায়ী। সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত (রাত ১০) আহতদের একজনের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি আরেকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
আরও পড়ুন:
নিউমার্কেট এলাকায় শিক্ষার্থী-ব্যবসায়ী সংঘর্ষ
শিক্ষার্থী-ব্যবসায়ী সংঘর্ষ থেমেছে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে: এডিসি হারুন
নিউমার্কেটে আবারও সংঘর্ষ শুরু
নিউমার্কেটে সংঘর্ষে ৬ সংবাদকর্মী আহত
ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাবি শিক্ষার্থীদের একাত্মতা
নিউমার্কেট এলাকার সংঘর্ষ কিছুক্ষণের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণে আসবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
‘সাবধানতা অবলম্বন’ করতে গিয়ে মাঠে ছিল না পুলিশ
ঢাকা কলেজ বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
নিউমার্কেটে সংঘর্ষে আহত ৪০ জন ঢামেকে চিকিৎসাধীন
ইফতারের পর আলোচনায় বসবেন ব্যবসায়ীরা
বন্ধ ঘোষণার পর অবরুদ্ধ ঢাকা কলেজ অধ্যক্ষ ও ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক
সংঘর্ষে দিনে ক্ষতি শত কোটি টাকা, দাবি ব্যবসায়ীদের
ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একাত্মতা জানাল ইডেন কলেজ
ভরা মৌসুমে সংঘাতে বন্ধ বেচাকেনা, ২০ ঘণ্টা পেরোলেও সমাধান অনিশ্চিত
ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে জবিতে মোমবাতি প্রজ্বালন
নিউমার্কেটে সংঘর্ষে আহতদের চিকিৎসার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

নিউমার্কেটের ৪ নম্বর গেট দিয়ে ঢুকতেই ‘ওয়েলকাম’ নামে একটি ফাস্ট ফুডের দোকান। সামনেই ‘ক্যাপিটাল’ নামে আরেকটি দোকান। দুই দোকানের মালিক পরস্পরের চাচাতো ভাই। রমজান মাসে নিউমার্কেটের ভেতরে ফুটপাতের ওপরেই টেবিলে ইফতার সামগ্রী বিক্রি করে এই দোকানগুলো।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় টেবিল বসানো নিয়ে ওয়েলকাম ফাস্ট ফুডের কর্মচারী বাপ্পী ও ক্যাপিটালের কর্মচারী কাওসারের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। সেটিই বিরোধের শুরু। একপর্যায়ে কাওসারকে দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়ে বাপ্পী চলে যান।
রাত ১১টার দিকে বাপ্পী ১০-১২ জন যুবক নিয়ে নিউমার্কেটে আসেন। এ সময় তাঁদের দু-একজনের হাতে রামদা ছিল। ক্যাপিটাল দোকানে গিয়ে কাওসারের সঙ্গে ঝগড়ায় জড়ানোর পর মার্কেটের আরও লোকজন একত্র হয় বাপ্পীর সমর্থকদের মারধর করে মার্কেট থেকে বের করে দেয়। পরিস্থিতি আঁচ করতে পেরে সে সময় মার্কেটের ৪ নম্বর গেট বন্ধ করে দেন নিরাপত্তারক্ষীরা। বন্ধ করে দেওয়া হয় ক্যাপিটাল নামের দোকানটিও। বাপ্পীর সমর্থকেরা কিছুক্ষণ পর ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের একটি দলকে নিয়ে এসে মার্কেটে ভাঙচুর শুরু করে।
রাত সাড়ে ১১টার দিকে হেলমেটধারী কলেজছাত্ররা এসে ৪ নম্বর গেটে হামলা চালায়। রাত ১২টার দিকে শিক্ষার্থীরা ২ নম্বর গেট খুলে মার্কেটে ঢুকে ভাঙচুর করে বেরিয়ে যায়। মূলত এরপর থেকেই ওই এলাকার ব্যবসায়ীসহ হকাররা ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
প্রত্যক্ষদর্শী একাধিক ব্যবসায়ী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে নিউমার্কেট থানার পুলিশও। তবে সংঘর্ষের ঘটনায় এখনই কারও নাম তাঁরা নিতে চাইছেন না। তদন্ত করে জানানো হবে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন থানার ওসি স ম কাইয়ুম।
উভয় পক্ষে সংঘর্ষ শুরু হয় মূলত সোমবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে। ঢাকা কলেজের আবাসিক শিক্ষার্থীরা নিউমার্কেট এলাকায় ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনতে একাধিক টিয়ারগ্যাস ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে পুলিশ। এতে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হন।
দ্রুতই সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। উভয় পক্ষে ইটপাটকেল নিক্ষেপ, লাঠিসোঁটা নিয়ে আক্রমণ চলতে থাকে। রাত ১২টায় শুরু হওয়া এই সংঘর্ষ আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত গড়িয়েছে। থেমে থেমে সংঘর্ষ চলেছে।
ঘটনা শুরুর পর টানা প্রায় তিন ঘণ্টা সংঘর্ষ চলার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয় পুলিশ। তবে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা রাস্তা থেকে সরেনি। পুলিশের টিয়ারগ্যাস ও রাবার বুলেট নিক্ষেপের বিরুদ্ধে তাঁরা নানা স্লোগান দিতে থাকেন। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন শিক্ষার্থীরা।
রাতে পরিস্থিতি থমথমে ছিল। চাপা উত্তেজনা বিরাজ করলেও সংঘাতের ঘটনা ঘটেনি। তবে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আবার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের সংঘর্ষ শুরু হয়। দফায় দফায় সংঘর্ষ চলে। এ সময় অন্তত ছয়জন সংবাদকর্মী আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সংঘর্ষে জড়ানো শিক্ষার্থী এবং উভয়ের বিরুদ্ধেই সাংবাদিকদের মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার (১৯ এপ্রিল) থেকে ৫ মে (বৃহস্পতিবার) পর্যন্ত ঢাকা কলেজের সব হল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বিকেল ৫টার মধ্যে ছাত্রাবাস খালি করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
এদিকে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ইডেন মহিলা কলেজের শিক্ষার্থীরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরও দোকান ভাঙচুর করতে দেখা গেছে। ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর ব্যবসায়ীদের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভে দুই ক্যাম্পাসেরই ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের নেতৃত্ব দিতে দেখা গেছে।
সংঘর্ষে আহত হয়ে অন্তত ৪০ জন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন বা ভর্তি আছেন বলে জানা গেছে। আহতদের মধ্যে আছেন শিক্ষার্থী, সাংবাদিক ও ব্যবসায়ী। সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত (রাত ১০) আহতদের একজনের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি আরেকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
আরও পড়ুন:
নিউমার্কেট এলাকায় শিক্ষার্থী-ব্যবসায়ী সংঘর্ষ
শিক্ষার্থী-ব্যবসায়ী সংঘর্ষ থেমেছে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে: এডিসি হারুন
নিউমার্কেটে আবারও সংঘর্ষ শুরু
নিউমার্কেটে সংঘর্ষে ৬ সংবাদকর্মী আহত
ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাবি শিক্ষার্থীদের একাত্মতা
নিউমার্কেট এলাকার সংঘর্ষ কিছুক্ষণের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণে আসবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
‘সাবধানতা অবলম্বন’ করতে গিয়ে মাঠে ছিল না পুলিশ
ঢাকা কলেজ বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
নিউমার্কেটে সংঘর্ষে আহত ৪০ জন ঢামেকে চিকিৎসাধীন
ইফতারের পর আলোচনায় বসবেন ব্যবসায়ীরা
বন্ধ ঘোষণার পর অবরুদ্ধ ঢাকা কলেজ অধ্যক্ষ ও ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক
সংঘর্ষে দিনে ক্ষতি শত কোটি টাকা, দাবি ব্যবসায়ীদের
ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একাত্মতা জানাল ইডেন কলেজ
ভরা মৌসুমে সংঘাতে বন্ধ বেচাকেনা, ২০ ঘণ্টা পেরোলেও সমাধান অনিশ্চিত
ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে জবিতে মোমবাতি প্রজ্বালন
নিউমার্কেটে সংঘর্ষে আহতদের চিকিৎসার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার সাতনালা ইউনিয়নের তারকশাহার হাট এলাকায় ইছামতী নদীর ওপর একটি সেতুর অভাব দীর্ঘদিনের। নদী পারাপারে ভরসা ২৫০ ফুট দীর্ঘ একটি বাঁশের সাঁকো।
১ ঘণ্টা আগে
কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
২ ঘণ্টা আগে
নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)।
২ ঘণ্টা আগেদিনাজপুর প্রতিনিধি ও চিরিরবন্দর সংবাদদাতা

দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার সাতনালা ইউনিয়নের তারকশাহার হাট এলাকায় ইছামতী নদীর ওপর একটি সেতুর অভাব দীর্ঘদিনের। নদী পারাপারে ভরসা ২৫০ ফুট দীর্ঘ একটি বাঁশের সাঁকো। সেতুর অভাবে প্রতিদিনের যাতায়াতের মতো কৃষকের ন্যায্যমূল্যও আটকে আছে ইছামতীর তীরে। অন্যদিকে দীর্ঘ পথ ঘুরতে গিয়ে বেড়ে যাচ্ছে কৃষকের ফসল উৎপাদন খরচ।
জানা গেছে, এই সাঁকো দিয়েই উপজেলার সাতনালা ও আলোকডিহি ইউনিয়নের প্রায় ১০ হাজার মানুষ প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। প্রতিটি নির্বাচনের আগে জনপ্রতিনিধিরা সেতু নির্মাণের আশ্বাস দিলেও বাস্তবে তার কোনো অগ্রগতি হয়নি। তাই তো স্বাধীনতার ৫৫ বছর পেরিয়ে আজও বাঁশের সাঁকোর ভরসায় দুই ইউনিয়নের মানুষ।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এই সাঁকো ব্যবহার করে এলাকার মানুষ বেকিপুল বাজার, কিষ্টহরি বাজার, চাম্পাতলী বাজার, বিন্যাকুড়ির হাট, তারকশাহার হাট, ইছামতী ডিগ্রি কলেজ, ইছামতী ফাজিল মাদ্রাসা, মডেল স্কুল এবং রানীরবন্দর সুইয়ারী বাজারে যাতায়াত করেন। ব্যাংক লেনদেন, শিক্ষা কার্যক্রম, হাটবাজারে যাওয়াসহ প্রায় সব কাজে নদী পার হতে হয় এই সাঁকো দিয়ে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এই জনপদের অধিকাংশ মানুষ কৃষিকাজের ওপর নির্ভরশীল। অঞ্চলটি সবজি উৎপাদনের জন্য পরিচিত। তবে যোগাযোগব্যবস্থা দুর্বল হওয়ায় উৎপাদিত কৃষিপণ্য বাজারে নিতে গিয়ে বাড়তি খরচ গুনতে হচ্ছে কৃষকদের। সাঁকোর ওপর দিয়ে ভ্যান বা অন্য কোনো যান চলাচল সম্ভব নয়। ফলে কৃষিপণ্য বহনের জন্য অনেককে চার-পাঁচ কিলোমিটার ঘুরে বিকল্প পথ ব্যবহার করতে হচ্ছে। এতে পরিবহন খরচ বেড়ে যাচ্ছে এবং ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন কৃষকেরা।
জোত সাতনালা গ্রামের কৃষক হাসান আলী জানান, নদীর ওপারে তাঁর বেশির ভাগ জমি। ধান কেটে সাঁকোর কারণে ভ্যানে করে বাড়ি আনতে পারছেন না। বাধ্য হয়ে বেশি ভাড়া দিয়ে দূরের পথ ঘুরে ধান পরিবহন করতে হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘প্রতিটি নির্বাচনের আগে প্রার্থীরা এসে বলেন, ভোট দিলে এখানে সেতু হবে। কত নির্বাচন চলে গেল, কিন্তু আজও সেতু হলো না।’
জানতে চাইলে সাতনালা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. এনামুল হক শাহ বলেন, সাঁকোটির দুই পাশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাটবাজার থাকায় প্রতিদিন শত শত মানুষ ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করেন। তিনি জানান, ভুক্তভোগীদের দুর্ভোগ লাঘবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে চিরিরবন্দর উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মাসুদার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইছামতী নদীর ওপর সেতু নির্মাণের জন্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। তবে এখনো এ বিষয়ে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত পাওয়া যায়নি।

দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার সাতনালা ইউনিয়নের তারকশাহার হাট এলাকায় ইছামতী নদীর ওপর একটি সেতুর অভাব দীর্ঘদিনের। নদী পারাপারে ভরসা ২৫০ ফুট দীর্ঘ একটি বাঁশের সাঁকো। সেতুর অভাবে প্রতিদিনের যাতায়াতের মতো কৃষকের ন্যায্যমূল্যও আটকে আছে ইছামতীর তীরে। অন্যদিকে দীর্ঘ পথ ঘুরতে গিয়ে বেড়ে যাচ্ছে কৃষকের ফসল উৎপাদন খরচ।
জানা গেছে, এই সাঁকো দিয়েই উপজেলার সাতনালা ও আলোকডিহি ইউনিয়নের প্রায় ১০ হাজার মানুষ প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। প্রতিটি নির্বাচনের আগে জনপ্রতিনিধিরা সেতু নির্মাণের আশ্বাস দিলেও বাস্তবে তার কোনো অগ্রগতি হয়নি। তাই তো স্বাধীনতার ৫৫ বছর পেরিয়ে আজও বাঁশের সাঁকোর ভরসায় দুই ইউনিয়নের মানুষ।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এই সাঁকো ব্যবহার করে এলাকার মানুষ বেকিপুল বাজার, কিষ্টহরি বাজার, চাম্পাতলী বাজার, বিন্যাকুড়ির হাট, তারকশাহার হাট, ইছামতী ডিগ্রি কলেজ, ইছামতী ফাজিল মাদ্রাসা, মডেল স্কুল এবং রানীরবন্দর সুইয়ারী বাজারে যাতায়াত করেন। ব্যাংক লেনদেন, শিক্ষা কার্যক্রম, হাটবাজারে যাওয়াসহ প্রায় সব কাজে নদী পার হতে হয় এই সাঁকো দিয়ে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এই জনপদের অধিকাংশ মানুষ কৃষিকাজের ওপর নির্ভরশীল। অঞ্চলটি সবজি উৎপাদনের জন্য পরিচিত। তবে যোগাযোগব্যবস্থা দুর্বল হওয়ায় উৎপাদিত কৃষিপণ্য বাজারে নিতে গিয়ে বাড়তি খরচ গুনতে হচ্ছে কৃষকদের। সাঁকোর ওপর দিয়ে ভ্যান বা অন্য কোনো যান চলাচল সম্ভব নয়। ফলে কৃষিপণ্য বহনের জন্য অনেককে চার-পাঁচ কিলোমিটার ঘুরে বিকল্প পথ ব্যবহার করতে হচ্ছে। এতে পরিবহন খরচ বেড়ে যাচ্ছে এবং ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন কৃষকেরা।
জোত সাতনালা গ্রামের কৃষক হাসান আলী জানান, নদীর ওপারে তাঁর বেশির ভাগ জমি। ধান কেটে সাঁকোর কারণে ভ্যানে করে বাড়ি আনতে পারছেন না। বাধ্য হয়ে বেশি ভাড়া দিয়ে দূরের পথ ঘুরে ধান পরিবহন করতে হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘প্রতিটি নির্বাচনের আগে প্রার্থীরা এসে বলেন, ভোট দিলে এখানে সেতু হবে। কত নির্বাচন চলে গেল, কিন্তু আজও সেতু হলো না।’
জানতে চাইলে সাতনালা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. এনামুল হক শাহ বলেন, সাঁকোটির দুই পাশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাটবাজার থাকায় প্রতিদিন শত শত মানুষ ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করেন। তিনি জানান, ভুক্তভোগীদের দুর্ভোগ লাঘবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে চিরিরবন্দর উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মাসুদার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইছামতী নদীর ওপর সেতু নির্মাণের জন্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। তবে এখনো এ বিষয়ে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত পাওয়া যায়নি।

রাত সাড়ে ১১টার দিকে হেলমেটধারী কলেজছাত্ররা এসে ৪ নম্বর গেটে হামলা চালায়। রাত ১২টার দিকে শিক্ষার্থীরা ২ নম্বর গেট খুলে মার্কেটে ঢুকে ভাঙচুর করে বেরিয়ে যায়। মূলত এরপর থেকেই ওই এলাকার ব্যবসায়ীসহ হকাররা ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
১৯ এপ্রিল ২০২২
কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
২ ঘণ্টা আগে
নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)।
২ ঘণ্টা আগেসাজন আহম্মেদ পাপন, কিশোরগঞ্জ

কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
সরেজমিনে নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের কাচারিবাজার ব্রিজ থেকে বড়বাজার মাছমহল ব্রিজ পর্যন্ত দেখা যায়, নদের দুই পাশের বাউন্ডারির চার শতাধিক গ্রিল উধাও হয়ে গেছে।
জানা গেছে, ২০১৪ সালে উদ্যোগ নেওয়া নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের ব্যয় ছিল ১১০ কোটি টাকা। জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ও কিশোরগঞ্জ পৌরসভা যৌথভাবে কাজটি করে। প্রকল্পের কাজ শেষ হয় ২০১৬ সালে। প্রকল্পের টাকা নিয়েও লুটপাটের অভিযোগ ছিল।
অন্যদিকে নরসুন্দা নদের পাড়ের ওয়াকওয়েতে অধিকাংশ সড়কবাতি না থাকায় সন্ধ্যার পর এখানে দেখা যায় ভুতুড়ে অন্ধকার। আলো না থাকার সুযোগে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। মাদকের আখড়া হিসেবেও পরিচিতি পেয়েছে স্থানটি। সন্ধ্যার পর লোকজন ভয়ে এ ওয়াকওয়ে দিয়ে যাতায়াত করেন না বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
পৌরবাসী আজিজুল রিয়াদ ও সাকিবসহ কয়েকজন বলেন, ‘কিশোরগঞ্জ পৌর কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা ও পৌর কর্মচারীদের কর্মক্ষেত্রে অবহেলার কারণে সরকারি সম্পদ উধাও হয়ে গেছে।’ তাঁরা বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারি না থাকায় একটি সিন্ডিকেট নির্ভয়ে এসব চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিশোরগঞ্জ পৌরসভার একাধিক কর্মকর্তা বলেন, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর এসব গ্রিল চুরি করে নিয়ে গেছে চোরেরা। পৌর কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নেয়নি। এমনকি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেও অবগত করেনি।
কিশোরগঞ্জ পৌরসভার সচিব সৈয়দ শফিকুর রহমান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। আমি কোনো কিছু জানি না।’
কিশোরগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘প্রকল্পটি এলজিইডি বাস্তবায়ন করেছে। কিন্তু আমাদের বুঝিয়ে দেয়নি। আমি সরেজমিনে পরিদর্শন করে পৌর প্রশাসকের সঙ্গে কথা বলব।’
কিশোরগঞ্জ এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ এনায়েত কবির বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব ছিল বাস্তবায়ন করে দেওয়ার, আমরা তা করেছি। এই প্রকল্পের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব তাদের।’

কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
সরেজমিনে নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের কাচারিবাজার ব্রিজ থেকে বড়বাজার মাছমহল ব্রিজ পর্যন্ত দেখা যায়, নদের দুই পাশের বাউন্ডারির চার শতাধিক গ্রিল উধাও হয়ে গেছে।
জানা গেছে, ২০১৪ সালে উদ্যোগ নেওয়া নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের ব্যয় ছিল ১১০ কোটি টাকা। জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ও কিশোরগঞ্জ পৌরসভা যৌথভাবে কাজটি করে। প্রকল্পের কাজ শেষ হয় ২০১৬ সালে। প্রকল্পের টাকা নিয়েও লুটপাটের অভিযোগ ছিল।
অন্যদিকে নরসুন্দা নদের পাড়ের ওয়াকওয়েতে অধিকাংশ সড়কবাতি না থাকায় সন্ধ্যার পর এখানে দেখা যায় ভুতুড়ে অন্ধকার। আলো না থাকার সুযোগে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। মাদকের আখড়া হিসেবেও পরিচিতি পেয়েছে স্থানটি। সন্ধ্যার পর লোকজন ভয়ে এ ওয়াকওয়ে দিয়ে যাতায়াত করেন না বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
পৌরবাসী আজিজুল রিয়াদ ও সাকিবসহ কয়েকজন বলেন, ‘কিশোরগঞ্জ পৌর কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা ও পৌর কর্মচারীদের কর্মক্ষেত্রে অবহেলার কারণে সরকারি সম্পদ উধাও হয়ে গেছে।’ তাঁরা বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারি না থাকায় একটি সিন্ডিকেট নির্ভয়ে এসব চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিশোরগঞ্জ পৌরসভার একাধিক কর্মকর্তা বলেন, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর এসব গ্রিল চুরি করে নিয়ে গেছে চোরেরা। পৌর কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নেয়নি। এমনকি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেও অবগত করেনি।
কিশোরগঞ্জ পৌরসভার সচিব সৈয়দ শফিকুর রহমান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। আমি কোনো কিছু জানি না।’
কিশোরগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘প্রকল্পটি এলজিইডি বাস্তবায়ন করেছে। কিন্তু আমাদের বুঝিয়ে দেয়নি। আমি সরেজমিনে পরিদর্শন করে পৌর প্রশাসকের সঙ্গে কথা বলব।’
কিশোরগঞ্জ এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ এনায়েত কবির বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব ছিল বাস্তবায়ন করে দেওয়ার, আমরা তা করেছি। এই প্রকল্পের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব তাদের।’

রাত সাড়ে ১১টার দিকে হেলমেটধারী কলেজছাত্ররা এসে ৪ নম্বর গেটে হামলা চালায়। রাত ১২টার দিকে শিক্ষার্থীরা ২ নম্বর গেট খুলে মার্কেটে ঢুকে ভাঙচুর করে বেরিয়ে যায়। মূলত এরপর থেকেই ওই এলাকার ব্যবসায়ীসহ হকাররা ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
১৯ এপ্রিল ২০২২
দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার সাতনালা ইউনিয়নের তারকশাহার হাট এলাকায় ইছামতী নদীর ওপর একটি সেতুর অভাব দীর্ঘদিনের। নদী পারাপারে ভরসা ২৫০ ফুট দীর্ঘ একটি বাঁশের সাঁকো।
১ ঘণ্টা আগে
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
২ ঘণ্টা আগে
নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট ভবনের ভেতরে আগুন দেওয়া হয়েছে। তবে ঘটনাস্থলে রাত ৩টায় কোনো বিক্ষোভকারীর দেখা মেলেনি।
ভবনের সামনে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবের সদস্যরা নিরাপত্তা অবস্থান নিয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানা গেছে।
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
এদিকে, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার দীর্ঘ সময় পরও ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ করছেন ইনকিলাব মঞ্চের কর্মী ও সমর্থকেরা। এই বিক্ষোভের অংশ হিসেবে এর আগে রাত থেকেই বিক্ষুব্ধরা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। পরে তারা রাজধানীর রামপুরা, মিরপুর ও কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে বাধার সৃষ্টি করে।
রাত ১২টার দিকে কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো কার্যালয়ে ভাঙচুর ও নথিপত্রে অগ্নিসংযোগও করে তারা। একপর্যায়ে তারা ডেইলি স্টার কার্যালয়ের দিকেও অগ্রসর হয় এবং সেখানেও আগুন ধরিয়ে দেয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ডেইলি স্টার কার্যালয়ের আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে দমকল কর্মীরা। সেখানে দমকল বাহিনীর অন্তত দুটি ইউনিট কাজ করছে।

রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট ভবনের ভেতরে আগুন দেওয়া হয়েছে। তবে ঘটনাস্থলে রাত ৩টায় কোনো বিক্ষোভকারীর দেখা মেলেনি।
ভবনের সামনে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবের সদস্যরা নিরাপত্তা অবস্থান নিয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানা গেছে।
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
এদিকে, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার দীর্ঘ সময় পরও ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ করছেন ইনকিলাব মঞ্চের কর্মী ও সমর্থকেরা। এই বিক্ষোভের অংশ হিসেবে এর আগে রাত থেকেই বিক্ষুব্ধরা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। পরে তারা রাজধানীর রামপুরা, মিরপুর ও কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে বাধার সৃষ্টি করে।
রাত ১২টার দিকে কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো কার্যালয়ে ভাঙচুর ও নথিপত্রে অগ্নিসংযোগও করে তারা। একপর্যায়ে তারা ডেইলি স্টার কার্যালয়ের দিকেও অগ্রসর হয় এবং সেখানেও আগুন ধরিয়ে দেয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ডেইলি স্টার কার্যালয়ের আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে দমকল কর্মীরা। সেখানে দমকল বাহিনীর অন্তত দুটি ইউনিট কাজ করছে।

রাত সাড়ে ১১টার দিকে হেলমেটধারী কলেজছাত্ররা এসে ৪ নম্বর গেটে হামলা চালায়। রাত ১২টার দিকে শিক্ষার্থীরা ২ নম্বর গেট খুলে মার্কেটে ঢুকে ভাঙচুর করে বেরিয়ে যায়। মূলত এরপর থেকেই ওই এলাকার ব্যবসায়ীসহ হকাররা ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
১৯ এপ্রিল ২০২২
দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার সাতনালা ইউনিয়নের তারকশাহার হাট এলাকায় ইছামতী নদীর ওপর একটি সেতুর অভাব দীর্ঘদিনের। নদী পারাপারে ভরসা ২৫০ ফুট দীর্ঘ একটি বাঁশের সাঁকো।
১ ঘণ্টা আগে
কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগে
নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)।
২ ঘণ্টা আগেনওগাঁ সংবাদদাতা

নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)। পরিবেশকর্মীরা বলছেন, সরকার যখন বজ্রপাত থেকে সুরক্ষায় তালগাছ রোপণের উদ্যোগ নিচ্ছে, সেখানে এভাবে পাতা কেটে গাছগুলো ন্যাড়া করা ঠিক হয়নি। বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব ছিল। এতে গাছ বাঁচত, পরিবেশের ভারসাম্যও রক্ষা পেত।
স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি বিভিন্ন এলাকা থেকে তালের বীজ সংগ্রহ করে সড়কের দুই পাশে রোপণ করেছিলেন। এখন একেকটি গাছের বয়স ২০-৩০ বছর। এগুলোর কারণে সড়কটিও দৃষ্টিনন্দন হয়ে ওঠে। কিন্তু এখন পাতা ছেঁটে ফেলায় কিছু গাছ মারা যেতে পারে। এর আগেও সড়ক সংস্কারের নামে নির্বিচারে গাছ কাটা হয়েছিল।
এ বিষয়ে নেসকোর উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. কালাম বলেন, ‘বৈদুতিক লাইনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ঝুঁকিপূর্ণ গাছের ডাল ও মাথা কাটা হয়েছে। এটি নিয়মিত প্রক্রিয়া।’
সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের রামভদ্রপুর থেকে বটতলী বোয়ালিয়া পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে কয়েক হাজার তালগাছ। এগুলোর উচ্চতা ১০-১২ ফুট। সামান্য দূরত্বে বিদ্যুতের খুঁটি। এর মধ্যে দুই পাশে থাকা প্রায় ৭৫০টি তালগাছ ন্যাড়া অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে।
স্থানীয় বাসিন্দা বেলাল হোসেন বলেন, ‘দিন দিন তালগাছ হারিয়ে যাচ্ছে। এই গাছগুলো এক দিনে বড় হয়নি। বিদ্যুতের লাইন পরিষ্কারের নামে সমানে পাতা কাটা হয়েছে। তালগাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের খুঁটিগুলো দু-তিন হাত সরিয়ে নেওয়া যেত। কিন্তু তারা সেটি না করে গাছের ক্ষতি করল।’
স্থানীয় পরিবেশকর্মী নাইস পারভীন বলেন, ‘নওগাঁয় প্রতিবছর বজ্রপাতে অনেক মানুষ মারা যায়। বজ্রপাতের ক্ষতি এড়াতে তালগাছ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সরকার যেখানে গাছ লাগানোর উদ্যোগ নিচ্ছে, সেখানে এগুলো ন্যাড়া করে দেওয়া পরিবেশবিধ্বংসী আচরণ।’

নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)। পরিবেশকর্মীরা বলছেন, সরকার যখন বজ্রপাত থেকে সুরক্ষায় তালগাছ রোপণের উদ্যোগ নিচ্ছে, সেখানে এভাবে পাতা কেটে গাছগুলো ন্যাড়া করা ঠিক হয়নি। বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব ছিল। এতে গাছ বাঁচত, পরিবেশের ভারসাম্যও রক্ষা পেত।
স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি বিভিন্ন এলাকা থেকে তালের বীজ সংগ্রহ করে সড়কের দুই পাশে রোপণ করেছিলেন। এখন একেকটি গাছের বয়স ২০-৩০ বছর। এগুলোর কারণে সড়কটিও দৃষ্টিনন্দন হয়ে ওঠে। কিন্তু এখন পাতা ছেঁটে ফেলায় কিছু গাছ মারা যেতে পারে। এর আগেও সড়ক সংস্কারের নামে নির্বিচারে গাছ কাটা হয়েছিল।
এ বিষয়ে নেসকোর উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. কালাম বলেন, ‘বৈদুতিক লাইনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ঝুঁকিপূর্ণ গাছের ডাল ও মাথা কাটা হয়েছে। এটি নিয়মিত প্রক্রিয়া।’
সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের রামভদ্রপুর থেকে বটতলী বোয়ালিয়া পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে কয়েক হাজার তালগাছ। এগুলোর উচ্চতা ১০-১২ ফুট। সামান্য দূরত্বে বিদ্যুতের খুঁটি। এর মধ্যে দুই পাশে থাকা প্রায় ৭৫০টি তালগাছ ন্যাড়া অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে।
স্থানীয় বাসিন্দা বেলাল হোসেন বলেন, ‘দিন দিন তালগাছ হারিয়ে যাচ্ছে। এই গাছগুলো এক দিনে বড় হয়নি। বিদ্যুতের লাইন পরিষ্কারের নামে সমানে পাতা কাটা হয়েছে। তালগাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের খুঁটিগুলো দু-তিন হাত সরিয়ে নেওয়া যেত। কিন্তু তারা সেটি না করে গাছের ক্ষতি করল।’
স্থানীয় পরিবেশকর্মী নাইস পারভীন বলেন, ‘নওগাঁয় প্রতিবছর বজ্রপাতে অনেক মানুষ মারা যায়। বজ্রপাতের ক্ষতি এড়াতে তালগাছ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সরকার যেখানে গাছ লাগানোর উদ্যোগ নিচ্ছে, সেখানে এগুলো ন্যাড়া করে দেওয়া পরিবেশবিধ্বংসী আচরণ।’

রাত সাড়ে ১১টার দিকে হেলমেটধারী কলেজছাত্ররা এসে ৪ নম্বর গেটে হামলা চালায়। রাত ১২টার দিকে শিক্ষার্থীরা ২ নম্বর গেট খুলে মার্কেটে ঢুকে ভাঙচুর করে বেরিয়ে যায়। মূলত এরপর থেকেই ওই এলাকার ব্যবসায়ীসহ হকাররা ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
১৯ এপ্রিল ২০২২
দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার সাতনালা ইউনিয়নের তারকশাহার হাট এলাকায় ইছামতী নদীর ওপর একটি সেতুর অভাব দীর্ঘদিনের। নদী পারাপারে ভরসা ২৫০ ফুট দীর্ঘ একটি বাঁশের সাঁকো।
১ ঘণ্টা আগে
কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
২ ঘণ্টা আগে