নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) অধিদপ্তরের রাজস্ব খাতে স্থানান্তরিত কর্মকর্তাদের স্থায়ীকরণ ও বৈষম্য নিরসনের দাবিতে দিনভর বিক্ষোভ ও কর্মবিরতি পালন করেছেন অধিদপ্তরে কর্মরতদের একাংশ।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আইসিটি টাওয়ারে বিক্ষোভ করেন অধিদপ্তরের রাজস্ব খাতে স্থানান্তরিত কর্মকর্তারা। দেশের বিভিন্ন উপজেলা থেকে অর্ধশতাধিক প্রোগ্রামার ও সহকারী প্রোগ্রামার ব্যানার নিয়ে আইসিটি টাওয়ারের নিচতলায় অবস্থান নেন। তাঁরা অনির্দিষ্ট কালের জন্য ধর্মঘটের ডাক দেন।
একাধিক সহকারী প্রোগ্রামার আজকের পত্রিকা’কে জানান, নয় বছর ধরে তাঁদের চাকরি স্থায়ীকরণের ফাইল আটকে রাখা হয়েছে। ঘুষ না দেওয়া ও দলীয় বিবেচনায় তাঁদের চাকরি স্থায়ী করা হয়নি। দেশজুড়ে এমন বঞ্চিত ১৬৫ জন প্রোগ্রামার ও সহকারী প্রোগ্রামার রয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সহকারী প্রোগ্রামার বলেন, একেকটা ফাইল প্রসেস করতে ৩০ হাজার থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকা দাবি করে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। ২০১৫ সালে তৎকালীন সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার এই অবস্থা তৈরি করে গেছেন।
বিক্ষোভকারীদের কেউই তাঁদের পরিচয় প্রকাশ করতে চাননি। তাঁদের অভিযোগ, তাঁদের মাধ্যমে কাজ করিয়ে প্রকল্প এগিয়ে নিতে সময় মতো স্বাক্ষর করিয়ে নিয়ে ইনফো সরকার ২ ও ৩–এর নামে হাজার হাজার কোটি টাকা দুর্নীতি হয়েছে। কিন্তু তাঁদের জীবিকার স্থায়ী কোনো সমাধান করা হয়নি। অথচ আইসিটি অধিদপ্তরে ২০১৯ সালে নিয়োগ প্রাপ্ত ও মুক্তিযোদ্ধা কোটার প্রোগ্রামার ও সহকারী প্রোগ্রামারদের দলীয় বিবেচনায় ঠিকই স্থায়ীকরণ করা হয়েছে।
বিক্ষোভকারীরা দুর্নীতি ও দলবাজ কর্মকর্তাদের বিতাড়িত করে অধিদপ্তরে সংস্কারের দাবি জানান। এ ছাড়া দুর্নীতিবাজদের শাস্তির দাবিতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে রাখেন তাঁরা। একপর্যায়ে পুরো ভবন এবং নিচতলা পর্যন্ত বিক্ষোভকারীরা অবস্থান নিলে দুপুর ২টার দিকে আইসিটি টাওয়ারের প্রবেশপথ বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এর আগে, গতকাল সোমবার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের সামনে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বিক্ষোভ করেন কর্মীরা।
বিক্ষোভকারীরা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করেন। পাশাপাশি চাকরি স্থায়ীকরণের এক দফা এক দাবি তোলেন অস্থায়ী নিয়োগ প্রাপ্ত কর্মীরা।
বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলে বিক্ষোভ। একাধিক বিক্ষোভকারী আজকের পত্রিকাকে জানান, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ আগামীকাল বুধবার পর্যন্ত সময় চেয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে তাঁদের দাবি মানা না হলে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘটে যাবেন তাঁরা।
আরও খবর পড়ুন:
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) অধিদপ্তরের রাজস্ব খাতে স্থানান্তরিত কর্মকর্তাদের স্থায়ীকরণ ও বৈষম্য নিরসনের দাবিতে দিনভর বিক্ষোভ ও কর্মবিরতি পালন করেছেন অধিদপ্তরে কর্মরতদের একাংশ।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আইসিটি টাওয়ারে বিক্ষোভ করেন অধিদপ্তরের রাজস্ব খাতে স্থানান্তরিত কর্মকর্তারা। দেশের বিভিন্ন উপজেলা থেকে অর্ধশতাধিক প্রোগ্রামার ও সহকারী প্রোগ্রামার ব্যানার নিয়ে আইসিটি টাওয়ারের নিচতলায় অবস্থান নেন। তাঁরা অনির্দিষ্ট কালের জন্য ধর্মঘটের ডাক দেন।
একাধিক সহকারী প্রোগ্রামার আজকের পত্রিকা’কে জানান, নয় বছর ধরে তাঁদের চাকরি স্থায়ীকরণের ফাইল আটকে রাখা হয়েছে। ঘুষ না দেওয়া ও দলীয় বিবেচনায় তাঁদের চাকরি স্থায়ী করা হয়নি। দেশজুড়ে এমন বঞ্চিত ১৬৫ জন প্রোগ্রামার ও সহকারী প্রোগ্রামার রয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সহকারী প্রোগ্রামার বলেন, একেকটা ফাইল প্রসেস করতে ৩০ হাজার থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকা দাবি করে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। ২০১৫ সালে তৎকালীন সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার এই অবস্থা তৈরি করে গেছেন।
বিক্ষোভকারীদের কেউই তাঁদের পরিচয় প্রকাশ করতে চাননি। তাঁদের অভিযোগ, তাঁদের মাধ্যমে কাজ করিয়ে প্রকল্প এগিয়ে নিতে সময় মতো স্বাক্ষর করিয়ে নিয়ে ইনফো সরকার ২ ও ৩–এর নামে হাজার হাজার কোটি টাকা দুর্নীতি হয়েছে। কিন্তু তাঁদের জীবিকার স্থায়ী কোনো সমাধান করা হয়নি। অথচ আইসিটি অধিদপ্তরে ২০১৯ সালে নিয়োগ প্রাপ্ত ও মুক্তিযোদ্ধা কোটার প্রোগ্রামার ও সহকারী প্রোগ্রামারদের দলীয় বিবেচনায় ঠিকই স্থায়ীকরণ করা হয়েছে।
বিক্ষোভকারীরা দুর্নীতি ও দলবাজ কর্মকর্তাদের বিতাড়িত করে অধিদপ্তরে সংস্কারের দাবি জানান। এ ছাড়া দুর্নীতিবাজদের শাস্তির দাবিতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে রাখেন তাঁরা। একপর্যায়ে পুরো ভবন এবং নিচতলা পর্যন্ত বিক্ষোভকারীরা অবস্থান নিলে দুপুর ২টার দিকে আইসিটি টাওয়ারের প্রবেশপথ বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এর আগে, গতকাল সোমবার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের সামনে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বিক্ষোভ করেন কর্মীরা।
বিক্ষোভকারীরা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করেন। পাশাপাশি চাকরি স্থায়ীকরণের এক দফা এক দাবি তোলেন অস্থায়ী নিয়োগ প্রাপ্ত কর্মীরা।
বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলে বিক্ষোভ। একাধিক বিক্ষোভকারী আজকের পত্রিকাকে জানান, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ আগামীকাল বুধবার পর্যন্ত সময় চেয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে তাঁদের দাবি মানা না হলে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘটে যাবেন তাঁরা।
আরও খবর পড়ুন:
বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপে এবার থেকে দেখা যাবে বিজ্ঞাপন। গতকাল সোমবার এক ব্লগ পোস্টে মেটা জানায়, অ্যাপটির আপডেটস ট্যাবে বিজ্ঞাপন দেখানো শুরু করবে। প্রথমবারের মতো হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা অ্যাপের ভেতরেই স্পনসর্ড কনটেন্ট দেখতে পাবেন।
৪ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ভিডিও প্ল্যাটফর্ম এখন যুক্তরাষ্ট্রে প্রধান সংবাদ উৎস হয়ে উঠেছে। এমনকি প্রচলিত টিভি চ্যানেল ও সংবাদ ওয়েবসাইটকে ছাড়িয়ে গেছে এসব মাধ্যম। নতুন এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে যেখানে ইতিমধ্যেই অসংখ্য মোবাইল পরিষেবা রয়েছে, সেখানে নতুন একটি ক্যারিয়ারের প্রয়োজনীয়তা আসলে কতটুকু। আর আধুনিক ফিচারে ভরপুর অসংখ্য স্মার্টফোনের ভিড়ে গ্রাহক কেনই বা বেছে নেবেন ট্রাম্প মোবাইল ফোন।
৭ ঘণ্টা আগেগত কয়েক সপ্তাহ ধরে ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীদের এক বড় অংশ অভিযোগ করে আসছেন, কোনো ধরনের নীতিমালা লঙ্ঘন না করেও তাঁদের অ্যাকাউন্ট ব্যানড (নিষিদ্ধ) বা সাসপেন্ড করা হচ্ছে। ব্যবহারকারীরা এই সমস্যার জন্য এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর স্বয়ংক্রিয় সিস্টেমকে দায়ী করছেন। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চ
৮ ঘণ্টা আগে