শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে প্রায় তিন কিলোমিটার প্রস্থের নাফ নদী। ওপারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য। এই নদী পেরিয়ে আসছে ইয়াবা, আইস, হেরোইন থেকে শুরু করে ভয়ংকর সব মাদক। বিভিন্ন সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে মাদকের বাহকেরা গ্রেপ্তার হলেও মূল হোতা ও পৃষ্ঠপোষকেরা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। ফলে থামছে না মাদকের কারবার। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে সরকারি বাহিনীর চলমান সংঘাতের ফলে সীমান্ত দিয়ে মাদকের প্রবাহ আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে পুলিশ সদর দপ্তর।
গত ১৩ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশে মাদকের আগ্রাসন রোধকল্পে গঠিত স্ট্রাটেজিক কমিটির তৃতীয় সভা। সেই সভায় পুলিশ সদর দপ্তরের তৈরি করা একটি প্রতিবেদন তুলে ধরেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি)। ওই প্রতিবেদনে পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি কারবারিদের কাছে অল্প দামে মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে দেশে মাদকের প্রবাহও বাড়ছে। পাশাপাশি সক্রিয় হয়ে উঠেছে টেকনাফ এলাকাকেন্দ্রিক মাদকের শীর্ষ কারবারিরা।
মাদক কারবারিদের নিয়ে গত বছর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যে তালিকা করেছে, তাতে কক্সবাজার জেলার ১ হাজার ১৫১ জনের নাম আছে। এর মধ্যে ৯১২ জনই টেকনাফের। তালিকার শীর্ষ ৭৩ জন ইয়াবা কারবারির ৬৫ জনই টেকনাফের। এই তালিকার হালনাগাদ করা হচ্ছে বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
মাদকের আগ্রাসন রোধে গঠিত স্ট্রাটেজিক কমিটির সভায় আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সমস্যা যত বাড়ছে, টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে দেশে মাদকের প্রভাব তত বাড়ছে। মূলত এ সময় রোহিঙ্গাসহ দেশের মাদক কারবারিদের কাছে ইয়াবা আর আইস কম দামে বিক্রি করছে মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী। কম দামে মাদক পাওয়ায় টেকনাফের কারবারিরাও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। রোহিঙ্গা কারবারিদের পাশাপাশি দেশীয় শীর্ষ মাদক কারবারিরা নিজেদের কাছে মাদক কিনে গচ্ছিত করে রাখছে। ইয়াবা-আইস বিক্রির সেই টাকা দিয়ে মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা নিজেদের খরচ চালাচ্ছে ও অস্ত্র কিনছে।
টেকনাফের মাদক নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের এমন প্রতিবেদনের বিষয়ে কক্সবাজার জেলা পুলিশের সুপার মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম বলেন, প্রতিবেদনের বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দায়িত্বে থাকা ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক মোহাম্মদ ইকবাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুধু মাদক নয়, ক্যাম্পে যেকোনো অপরাধ নির্মূলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অবস্থান সব সময় শক্তিশালী। তবে মাদকের পুরো সিন্ডিকেট পুলিশের পক্ষে একা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। অন্য বাহিনীর সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করতে হবে।
মিয়ানমার থেকে কী পরিমাণ মাদক আসছে, তার কিছুটা উঠে এসেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্যে। সংস্থাটির হিসাব বলছে, গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে ৪ কোটি ২৯ লাখ ৭৭ হাজার ২১৯টি ইয়াবা জব্দ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তার আগের বছর ২০২২ সালে ৪ কোটি ৫৮ লাখ এবং ২০২১ সালে ৫ কোটি ৩০ লাখ ৭৩ হাজার ৬৬৫টি ইয়াবা উদ্ধার করে। যদিও জাতিসংঘের মাদক নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (ইউএনওডিসি) দাবি, বাংলাদেশে যত মাদক ঢুকছে, এর মাত্র ১০ শতাংশ ধরা পড়ে।
সর্বশেষ গত ২৯ এপ্রিল কক্সবাজারের চকরিয়ায় নদীতে অভিযান চালিয়ে সাড়ে ১২ লাখ ইয়াবা জব্দ করেছে চকরিয়া থানার পুলিশ। পুলিশ বলছে, থানার পুলিশ এর আগে ইয়াবার এত বড় চালান জব্দ করতে পারেনি। এটাই সবচেয়ে বড়।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, নদীপথে টেকনাফ থেকে ইয়াবার বড় একটি চালান চট্টগ্রামের দিকে যাচ্ছিল। পরে চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের বহলতলী এলাকায় মহেশখালী চ্যানেলে (নদীতে) অবস্থান নেয় পুলিশের কয়েকটি দল। এ সময় একটি নৌযান থেকে ইয়াবাভর্তি প্লাস্টিকের পাঁচটি ড্রাম জব্দ করা হয়। ড্রামগুলো কেটে একে একে বের করা হয় টেপ মোড়ানো ১২৫টি প্যাকেট। এসব প্যাকেটের প্রতিটিতে ১০ হাজার করে ইয়াবা থাকে।
পুলিশ সূত্র বলছে, চালান জব্দের দুই দিন আগে মিয়ানমারের এক বিদ্রোহী গোষ্ঠী থেকে ইয়াবাগুলো কেনেন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবস্থান করা মাদক কারবারিরা। তাদের সঙ্গে যোগসাজশ করে দেশি কারবারিদের তত্ত্বাবধানে চালানটি চট্টগ্রামে পাঠানোর চেষ্টা করা হয়। পরে অবশ্য এ ঘটনায় পুলিশ শাহজাহান নামের একজনকে গ্রেপ্তার করে। যিনি চালানটি চট্টগ্রামে পৌঁছে দিতে সহযোগিতা করেছিলেন।
মাদকের সরবরাহ হ্রাস করতে মাদক কারবারি তালিকা হালনাগাদ করে রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ টেকনাফে যৌথ অভিযান পরিচালনার পরামর্শ দিয়েছে পুলিশ। সঙ্গে জোরদার করতে বলা হয়েছে টাস্কফোর্সের কার্যক্রম।
এ নিয়ে পুলিশের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যত দিন পর্যন্ত মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব বন্ধ না হবে, তত দিন পর্যন্ত সীমান্তে মাদক প্রবেশ ঠেকাতে কড়া নজরদারি বসাতে হবে। তা ছাড়া টেকনাফের শীর্ষ মাদক কারবারিদের গতিবিধি অনুসরণ করতে হবে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ভেতর ও টেকনাফের কারবারিদের সন্দেহভাজন জায়গায় অভিযান পরিচালনা করতে হবে। যেকোনো মূল্যে মিয়ানমার থেকে মাদকের সরবরাহ হ্রাস করার বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে।
২০১৮ সালে মাদকের দৌরাত্ম্য কমাতে বিশেষ করে ইয়াবা বন্ধে দেশে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়, তখন ক্রসফায়ারে বেশ কয়েকজন মাদক গডফাদারসহ মাঝারি ধরনের কারবারি নিহতও হয়েছিল। কিন্তু তাতেও কক্সবাজার টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে মাদকের প্রবেশ কমেনি। দেশে নিয়মিতই ঢুকছে সর্বনাশা মাদক ইয়াবা।
জানতে চাইলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী বলেন, বিভিন্ন সংস্থা বিভিন্ন তথ্য দিয়েছে। মাদকের প্রবাহ রোধে বেশ কিছু পরিকল্পনাও হাতে নেওয়া হয়েছে। সব বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয়ে কাজগুলো করা হবে। যেকোনো মূল্যে মাদকের প্রবেশ ঠেকাতে হবে।

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে প্রায় তিন কিলোমিটার প্রস্থের নাফ নদী। ওপারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য। এই নদী পেরিয়ে আসছে ইয়াবা, আইস, হেরোইন থেকে শুরু করে ভয়ংকর সব মাদক। বিভিন্ন সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে মাদকের বাহকেরা গ্রেপ্তার হলেও মূল হোতা ও পৃষ্ঠপোষকেরা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। ফলে থামছে না মাদকের কারবার। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে সরকারি বাহিনীর চলমান সংঘাতের ফলে সীমান্ত দিয়ে মাদকের প্রবাহ আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে পুলিশ সদর দপ্তর।
গত ১৩ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশে মাদকের আগ্রাসন রোধকল্পে গঠিত স্ট্রাটেজিক কমিটির তৃতীয় সভা। সেই সভায় পুলিশ সদর দপ্তরের তৈরি করা একটি প্রতিবেদন তুলে ধরেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি)। ওই প্রতিবেদনে পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি কারবারিদের কাছে অল্প দামে মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে দেশে মাদকের প্রবাহও বাড়ছে। পাশাপাশি সক্রিয় হয়ে উঠেছে টেকনাফ এলাকাকেন্দ্রিক মাদকের শীর্ষ কারবারিরা।
মাদক কারবারিদের নিয়ে গত বছর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যে তালিকা করেছে, তাতে কক্সবাজার জেলার ১ হাজার ১৫১ জনের নাম আছে। এর মধ্যে ৯১২ জনই টেকনাফের। তালিকার শীর্ষ ৭৩ জন ইয়াবা কারবারির ৬৫ জনই টেকনাফের। এই তালিকার হালনাগাদ করা হচ্ছে বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
মাদকের আগ্রাসন রোধে গঠিত স্ট্রাটেজিক কমিটির সভায় আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সমস্যা যত বাড়ছে, টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে দেশে মাদকের প্রভাব তত বাড়ছে। মূলত এ সময় রোহিঙ্গাসহ দেশের মাদক কারবারিদের কাছে ইয়াবা আর আইস কম দামে বিক্রি করছে মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী। কম দামে মাদক পাওয়ায় টেকনাফের কারবারিরাও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। রোহিঙ্গা কারবারিদের পাশাপাশি দেশীয় শীর্ষ মাদক কারবারিরা নিজেদের কাছে মাদক কিনে গচ্ছিত করে রাখছে। ইয়াবা-আইস বিক্রির সেই টাকা দিয়ে মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা নিজেদের খরচ চালাচ্ছে ও অস্ত্র কিনছে।
টেকনাফের মাদক নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের এমন প্রতিবেদনের বিষয়ে কক্সবাজার জেলা পুলিশের সুপার মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম বলেন, প্রতিবেদনের বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দায়িত্বে থাকা ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক মোহাম্মদ ইকবাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুধু মাদক নয়, ক্যাম্পে যেকোনো অপরাধ নির্মূলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অবস্থান সব সময় শক্তিশালী। তবে মাদকের পুরো সিন্ডিকেট পুলিশের পক্ষে একা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। অন্য বাহিনীর সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করতে হবে।
মিয়ানমার থেকে কী পরিমাণ মাদক আসছে, তার কিছুটা উঠে এসেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্যে। সংস্থাটির হিসাব বলছে, গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে ৪ কোটি ২৯ লাখ ৭৭ হাজার ২১৯টি ইয়াবা জব্দ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তার আগের বছর ২০২২ সালে ৪ কোটি ৫৮ লাখ এবং ২০২১ সালে ৫ কোটি ৩০ লাখ ৭৩ হাজার ৬৬৫টি ইয়াবা উদ্ধার করে। যদিও জাতিসংঘের মাদক নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (ইউএনওডিসি) দাবি, বাংলাদেশে যত মাদক ঢুকছে, এর মাত্র ১০ শতাংশ ধরা পড়ে।
সর্বশেষ গত ২৯ এপ্রিল কক্সবাজারের চকরিয়ায় নদীতে অভিযান চালিয়ে সাড়ে ১২ লাখ ইয়াবা জব্দ করেছে চকরিয়া থানার পুলিশ। পুলিশ বলছে, থানার পুলিশ এর আগে ইয়াবার এত বড় চালান জব্দ করতে পারেনি। এটাই সবচেয়ে বড়।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, নদীপথে টেকনাফ থেকে ইয়াবার বড় একটি চালান চট্টগ্রামের দিকে যাচ্ছিল। পরে চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের বহলতলী এলাকায় মহেশখালী চ্যানেলে (নদীতে) অবস্থান নেয় পুলিশের কয়েকটি দল। এ সময় একটি নৌযান থেকে ইয়াবাভর্তি প্লাস্টিকের পাঁচটি ড্রাম জব্দ করা হয়। ড্রামগুলো কেটে একে একে বের করা হয় টেপ মোড়ানো ১২৫টি প্যাকেট। এসব প্যাকেটের প্রতিটিতে ১০ হাজার করে ইয়াবা থাকে।
পুলিশ সূত্র বলছে, চালান জব্দের দুই দিন আগে মিয়ানমারের এক বিদ্রোহী গোষ্ঠী থেকে ইয়াবাগুলো কেনেন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবস্থান করা মাদক কারবারিরা। তাদের সঙ্গে যোগসাজশ করে দেশি কারবারিদের তত্ত্বাবধানে চালানটি চট্টগ্রামে পাঠানোর চেষ্টা করা হয়। পরে অবশ্য এ ঘটনায় পুলিশ শাহজাহান নামের একজনকে গ্রেপ্তার করে। যিনি চালানটি চট্টগ্রামে পৌঁছে দিতে সহযোগিতা করেছিলেন।
মাদকের সরবরাহ হ্রাস করতে মাদক কারবারি তালিকা হালনাগাদ করে রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ টেকনাফে যৌথ অভিযান পরিচালনার পরামর্শ দিয়েছে পুলিশ। সঙ্গে জোরদার করতে বলা হয়েছে টাস্কফোর্সের কার্যক্রম।
এ নিয়ে পুলিশের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যত দিন পর্যন্ত মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব বন্ধ না হবে, তত দিন পর্যন্ত সীমান্তে মাদক প্রবেশ ঠেকাতে কড়া নজরদারি বসাতে হবে। তা ছাড়া টেকনাফের শীর্ষ মাদক কারবারিদের গতিবিধি অনুসরণ করতে হবে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ভেতর ও টেকনাফের কারবারিদের সন্দেহভাজন জায়গায় অভিযান পরিচালনা করতে হবে। যেকোনো মূল্যে মিয়ানমার থেকে মাদকের সরবরাহ হ্রাস করার বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে।
২০১৮ সালে মাদকের দৌরাত্ম্য কমাতে বিশেষ করে ইয়াবা বন্ধে দেশে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়, তখন ক্রসফায়ারে বেশ কয়েকজন মাদক গডফাদারসহ মাঝারি ধরনের কারবারি নিহতও হয়েছিল। কিন্তু তাতেও কক্সবাজার টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে মাদকের প্রবেশ কমেনি। দেশে নিয়মিতই ঢুকছে সর্বনাশা মাদক ইয়াবা।
জানতে চাইলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী বলেন, বিভিন্ন সংস্থা বিভিন্ন তথ্য দিয়েছে। মাদকের প্রবাহ রোধে বেশ কিছু পরিকল্পনাও হাতে নেওয়া হয়েছে। সব বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয়ে কাজগুলো করা হবে। যেকোনো মূল্যে মাদকের প্রবেশ ঠেকাতে হবে।

প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ ও বাংলাদেশ হাওড় ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসাদুজ্জামান খান একজন পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে অসাধু উপায়ে অপরাধমূলক অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২২ কোটি ৫৮ লাখ ৪০ হাজার ১৬২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি জারি করা হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে এরই মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নির্বাচন...
৪ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ ও বাংলাদেশ হাওড় ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে গুম ও হাওর-সংক্রান্ত অধ্যাদেশ অনুমোদন দেয় উপদেষ্টা পরিষদ।
পরে প্রধান উপদেষ্টা প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রেস উইং জানায়, বৈঠকে গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। এর ফলে ব্যক্তি অন্যূন পাঁচ বছর ধরে গুম থাকলে এবং জীবিত ফিরে না এলে ট্রাইবুন্যাল তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ডিসাপিয়ার্ড’ বা ‘গুম’ ঘোষণা করতে পারবে।
সরকার ‘গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার ট্রাইবুনাল’-এর জন্য মানবাধিকার কমিশনের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয়সংখ্যক পাবলিক প্রসিকিউটর নিয়োগ দিতে পারবে। ভুক্তভোগী বা অভিযোগকারীও ব্যক্তিগত উদ্যোগে ট্রাইব্যুনাল আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবেন এবং গুম হওয়া ব্যক্তির স্ত্রী বা তাঁর ওপর নির্ভরশীল পরিবারের কোনো সদস্য কমিশনের পূর্বানুমতি ব্যতিরেকে গুম হওয়া ব্যক্তির সম্পত্তি ব্যবহার করতে পারবেন।
এদিকে, বাংলাদেশ হাওড় ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়াও নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। বাংলাদেশের হাওর অঞ্চলের ইকোসিস্টেম বিশ্বে বিরল ও অনন্য। কিন্তু নদী ও নদীপথের বাধা সৃষ্টি করে অপরিকল্পিত বাঁধ নির্মাণ, বিষ ও কীটনাশকের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার এবং পর্যটনের বিরূপ প্রভাবের কারণে এই ইকোসিস্টেম ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে পড়ছে। অন্যদিক, জলাশয় রক্ষায় আইনি কাঠামোরও অপ্রতুলতা রয়েছে।
এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাংলাদেশে হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরের সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব, কর্তৃত্ব ও অধিক্ষেত্র সুস্পষ্টভাবে নির্ধারণ করা হবে। হাওর ও জলাভূমি এলাকার জীববৈচিত্র্য, পরিবেশ, প্রতিবেশ ও বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণের লক্ষ্যে সুরক্ষা অধ্যাদেশ জারির বিধান রাখা হয়েছে। পাশাপাশি, হাওর ও জলাভূমি এলাকার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংরক্ষিত হাওর ও জলাভূমি এলাকা ঘোষণা করার বিধানও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এ ছাড়া, হাওর ও জলাভূমি এলাকায় নিষিদ্ধ কার্যক্রমের বিবরণ প্রদান, নিষিদ্ধ কার্যক্রম সংঘটিত হলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য করা এবং ওই অপরাধের জন্য আরোপনীয় দণ্ডের বিধান করা হয়েছে।
হাওর ও জলাভূমি এলাকায় উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নির্ধারিত ব্যতিক্রম সাপেক্ষে অধিদপ্তরের মতামত গ্রহণের বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে। পাশাপাশি, প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে অন্যান্য কর্তৃপক্ষ/দপ্তর/সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়, স্থানীয় অংশীজনদের সম্পৃক্ততা এবং সংরক্ষণ কার্যক্রমে তাদের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিধি, প্রবিধান ও নির্দেশিকা প্রণয়নের ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে।

গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ ও বাংলাদেশ হাওড় ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে গুম ও হাওর-সংক্রান্ত অধ্যাদেশ অনুমোদন দেয় উপদেষ্টা পরিষদ।
পরে প্রধান উপদেষ্টা প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রেস উইং জানায়, বৈঠকে গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। এর ফলে ব্যক্তি অন্যূন পাঁচ বছর ধরে গুম থাকলে এবং জীবিত ফিরে না এলে ট্রাইবুন্যাল তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ডিসাপিয়ার্ড’ বা ‘গুম’ ঘোষণা করতে পারবে।
সরকার ‘গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার ট্রাইবুনাল’-এর জন্য মানবাধিকার কমিশনের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয়সংখ্যক পাবলিক প্রসিকিউটর নিয়োগ দিতে পারবে। ভুক্তভোগী বা অভিযোগকারীও ব্যক্তিগত উদ্যোগে ট্রাইব্যুনাল আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবেন এবং গুম হওয়া ব্যক্তির স্ত্রী বা তাঁর ওপর নির্ভরশীল পরিবারের কোনো সদস্য কমিশনের পূর্বানুমতি ব্যতিরেকে গুম হওয়া ব্যক্তির সম্পত্তি ব্যবহার করতে পারবেন।
এদিকে, বাংলাদেশ হাওড় ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়াও নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। বাংলাদেশের হাওর অঞ্চলের ইকোসিস্টেম বিশ্বে বিরল ও অনন্য। কিন্তু নদী ও নদীপথের বাধা সৃষ্টি করে অপরিকল্পিত বাঁধ নির্মাণ, বিষ ও কীটনাশকের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার এবং পর্যটনের বিরূপ প্রভাবের কারণে এই ইকোসিস্টেম ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে পড়ছে। অন্যদিক, জলাশয় রক্ষায় আইনি কাঠামোরও অপ্রতুলতা রয়েছে।
এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাংলাদেশে হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরের সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব, কর্তৃত্ব ও অধিক্ষেত্র সুস্পষ্টভাবে নির্ধারণ করা হবে। হাওর ও জলাভূমি এলাকার জীববৈচিত্র্য, পরিবেশ, প্রতিবেশ ও বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণের লক্ষ্যে সুরক্ষা অধ্যাদেশ জারির বিধান রাখা হয়েছে। পাশাপাশি, হাওর ও জলাভূমি এলাকার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংরক্ষিত হাওর ও জলাভূমি এলাকা ঘোষণা করার বিধানও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এ ছাড়া, হাওর ও জলাভূমি এলাকায় নিষিদ্ধ কার্যক্রমের বিবরণ প্রদান, নিষিদ্ধ কার্যক্রম সংঘটিত হলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য করা এবং ওই অপরাধের জন্য আরোপনীয় দণ্ডের বিধান করা হয়েছে।
হাওর ও জলাভূমি এলাকায় উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নির্ধারিত ব্যতিক্রম সাপেক্ষে অধিদপ্তরের মতামত গ্রহণের বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে। পাশাপাশি, প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে অন্যান্য কর্তৃপক্ষ/দপ্তর/সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়, স্থানীয় অংশীজনদের সম্পৃক্ততা এবং সংরক্ষণ কার্যক্রমে তাদের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিধি, প্রবিধান ও নির্দেশিকা প্রণয়নের ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে।

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে প্রায় তিন কিলোমিটার প্রস্থের নাফ নদী। ওপারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য। এই নদী পেরিয়ে আসছে ইয়াবা, আইস, হেরোইন থেকে শুরু করে ভয়ংকর সব মাদক। বিভিন্ন সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে মাদকের বাহকেরা গ্রেপ্তার হলেও মূল হোতা ও পৃষ্ঠপোষকেরা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। ফলে
১০ মে ২০২৪
অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসাদুজ্জামান খান একজন পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে অসাধু উপায়ে অপরাধমূলক অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২২ কোটি ৫৮ লাখ ৪০ হাজার ১৬২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি জারি করা হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে এরই মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নির্বাচন...
৪ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তাঁর স্ত্রী ও দুই সন্তানের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযোগপত্রে তাঁদের বিরুদ্ধে ২২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও ৮৭ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন আজ বৃহস্পতিবার চার্জশিট অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসাদুজ্জামান খান একজন পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে অসাধু উপায়ে অপরাধমূলক অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২২ কোটি ৫৮ লাখ ৪০ হাজার ১৬২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
এ ছাড়া এই আসামি ৯টি ব্যাংক হিসাবে ৮৭ কোটি ৪৬ লাখ ২৬ হাজার ৯৩৩ টাকা লেনদেন করে মানি লন্ডারিংয়ে সম্পৃক্ত অপরাধ ‘দুর্নীতি ও ঘুষ’ সংঘটনের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার উদ্দেশ্যে তা রূপান্তর বা স্থানান্তর বা হস্তান্তর করেছেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে কমিশন কর্তৃক দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারাসহ মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে গত বছরের ৯ অক্টোবর আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। তদন্তে আসাদুজ্জামান খানের স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খান, তাঁর ছেলে শাফি মোদ্দাছির খান জ্যোতি ও মেয়ে শাফিয়া তাসনিম খানের সম্পৃক্ততা পায় সংস্থাটি।
জুলাই অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ১৭ নভেম্বর আসাদুজ্জামান খান কামালকে মৃত্যুদণ্ড দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তাঁর স্ত্রী ও দুই সন্তানের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযোগপত্রে তাঁদের বিরুদ্ধে ২২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও ৮৭ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন আজ বৃহস্পতিবার চার্জশিট অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসাদুজ্জামান খান একজন পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে অসাধু উপায়ে অপরাধমূলক অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২২ কোটি ৫৮ লাখ ৪০ হাজার ১৬২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
এ ছাড়া এই আসামি ৯টি ব্যাংক হিসাবে ৮৭ কোটি ৪৬ লাখ ২৬ হাজার ৯৩৩ টাকা লেনদেন করে মানি লন্ডারিংয়ে সম্পৃক্ত অপরাধ ‘দুর্নীতি ও ঘুষ’ সংঘটনের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার উদ্দেশ্যে তা রূপান্তর বা স্থানান্তর বা হস্তান্তর করেছেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে কমিশন কর্তৃক দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারাসহ মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে গত বছরের ৯ অক্টোবর আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। তদন্তে আসাদুজ্জামান খানের স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খান, তাঁর ছেলে শাফি মোদ্দাছির খান জ্যোতি ও মেয়ে শাফিয়া তাসনিম খানের সম্পৃক্ততা পায় সংস্থাটি।
জুলাই অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ১৭ নভেম্বর আসাদুজ্জামান খান কামালকে মৃত্যুদণ্ড দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে প্রায় তিন কিলোমিটার প্রস্থের নাফ নদী। ওপারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য। এই নদী পেরিয়ে আসছে ইয়াবা, আইস, হেরোইন থেকে শুরু করে ভয়ংকর সব মাদক। বিভিন্ন সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে মাদকের বাহকেরা গ্রেপ্তার হলেও মূল হোতা ও পৃষ্ঠপোষকেরা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। ফলে
১০ মে ২০২৪
প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ ও বাংলাদেশ হাওড় ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি জারি করা হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে এরই মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নির্বাচন...
৪ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে পুলিশ মোতায়েন করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ বৃহস্পতিবার ইসির উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন নির্দেশনাটি স্বরাষ্ট্র সচিবকে পাঠিয়েছেন।
এতে বলা হয়, ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি জারি করা হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে এরই মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নির্বাচন-সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি, নির্বাচনী মালপত্র ও যন্ত্রপাতি সংরক্ষিত রয়েছে বিধায় এসব কার্যালয়ে নির্বাচনকালীন সময়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিবেচনায় সংরক্ষিত গুরুত্বপূর্ণ নথি, নির্বাচনী মালপত্রের সুরক্ষাসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা অত্যাবশ্যক বলে কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
এই অবস্থায় রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার অফিসে নিরাপত্তা বিধানে প্রয়োজনীয় পুলিশ ফোর্স মোতায়েনের সদয় নির্দেশনা দেওয়ার ব্যবস্থা নিতে বলেছে কমিশন।
তফসিল অনুযায়ী, আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট হবে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে পুলিশ মোতায়েন করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ বৃহস্পতিবার ইসির উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন নির্দেশনাটি স্বরাষ্ট্র সচিবকে পাঠিয়েছেন।
এতে বলা হয়, ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি জারি করা হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে এরই মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নির্বাচন-সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি, নির্বাচনী মালপত্র ও যন্ত্রপাতি সংরক্ষিত রয়েছে বিধায় এসব কার্যালয়ে নির্বাচনকালীন সময়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিবেচনায় সংরক্ষিত গুরুত্বপূর্ণ নথি, নির্বাচনী মালপত্রের সুরক্ষাসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা অত্যাবশ্যক বলে কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
এই অবস্থায় রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার অফিসে নিরাপত্তা বিধানে প্রয়োজনীয় পুলিশ ফোর্স মোতায়েনের সদয় নির্দেশনা দেওয়ার ব্যবস্থা নিতে বলেছে কমিশন।
তফসিল অনুযায়ী, আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট হবে।

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে প্রায় তিন কিলোমিটার প্রস্থের নাফ নদী। ওপারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য। এই নদী পেরিয়ে আসছে ইয়াবা, আইস, হেরোইন থেকে শুরু করে ভয়ংকর সব মাদক। বিভিন্ন সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে মাদকের বাহকেরা গ্রেপ্তার হলেও মূল হোতা ও পৃষ্ঠপোষকেরা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। ফলে
১০ মে ২০২৪
প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ ও বাংলাদেশ হাওড় ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসাদুজ্জামান খান একজন পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে অসাধু উপায়ে অপরাধমূলক অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২২ কোটি ৫৮ লাখ ৪০ হাজার ১৬২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ তাঁদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয় বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম।
ওবায়দুল কাদের ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন আওয়ামী লীগ নেতা বাহাউদ্দিন নাছিম, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, শেখ ফজলে শামস পরশ ও মাইনুল হোসেন নিখিল, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।
এখন ট্রাইব্যুনাল অভিযোগ আমলে নিলে প্রসিকিউশনের সূচনা বক্তব্যের পর সাক্ষ্য গ্রহণের মধ্য দিয়ে শুরু হবে বিচারকাজ।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ তাঁদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয় বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম।
ওবায়দুল কাদের ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন আওয়ামী লীগ নেতা বাহাউদ্দিন নাছিম, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, শেখ ফজলে শামস পরশ ও মাইনুল হোসেন নিখিল, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।
এখন ট্রাইব্যুনাল অভিযোগ আমলে নিলে প্রসিকিউশনের সূচনা বক্তব্যের পর সাক্ষ্য গ্রহণের মধ্য দিয়ে শুরু হবে বিচারকাজ।

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে প্রায় তিন কিলোমিটার প্রস্থের নাফ নদী। ওপারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য। এই নদী পেরিয়ে আসছে ইয়াবা, আইস, হেরোইন থেকে শুরু করে ভয়ংকর সব মাদক। বিভিন্ন সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে মাদকের বাহকেরা গ্রেপ্তার হলেও মূল হোতা ও পৃষ্ঠপোষকেরা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। ফলে
১০ মে ২০২৪
প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ ও বাংলাদেশ হাওড় ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসাদুজ্জামান খান একজন পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে অসাধু উপায়ে অপরাধমূলক অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২২ কোটি ৫৮ লাখ ৪০ হাজার ১৬২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি জারি করা হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে এরই মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নির্বাচন...
৪ ঘণ্টা আগে