অফিসার্স অ্যাড্রেস
বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

সেনাবাহিনীর সদস্যদের নিষ্ঠা, পেশাদারত্ব ও ধৈর্যের প্রশংসা করেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর পরিশ্রমের জন্য তিনি সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এ ছাড়া পবিত্র রমজান মাসে সেনাসদস্যদের অব্যাহত প্রচেষ্টায় সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি সবাইকে সতর্ক করে বলেন, সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য প্রচারের আশঙ্কা রয়েছে। এই সংকটময় সময়ে সবাইকে শান্ত থাকতে হবে।
আজ সোমবার সকালে সেনাবাহিনীর সদস্যদের উদ্দেশে দেওয়া এক বক্তব্যে এসব বিষয় তুলে ধরেন সেনাপ্রধান। ঢাকা সেনানিবাসে ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ নামের এই আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সেনাবাহিনীর পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অন্য সব সেনা স্থাপনায় কর্মরত কর্মকর্তারাও ভার্চুয়ালি এই অনুষ্ঠানে যুক্ত হন।
জানতে চাইলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সামি উদ দৌলা চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ সেনাবাহিনীর একটি নিয়মিত বিষয়।
অফিসার্স অ্যাড্রেসে উপস্থিত একটি সূত্র আজকের পত্রিকা'কে জানায়, বৈঠকে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, রমজানে অনেক সদস্যই ক্যাম্পের বাইরে ইফতার করছেন; তবু তাঁদের দায়িত্ব পালনে কোনো শিথিলতা আসেনি। তিনি সেনাবাহিনীর ধৈর্যশীলতা ও পেশাদারত্বের প্রশংসা করেন; যা বিভিন্ন উসকানির মধ্যেও অব্যাহত রয়েছে।
সেনাপ্রধান বলেন, সেনাবাহিনী কোনো অস্ত্রের যুদ্ধ নয়, বরং নৈতিকতা, প্রজ্ঞা, সম্মান ও হিকমার ওপর নির্ভর করে কাজ করে চলেছে। সেনাবাহিনীর চূড়ান্ত লক্ষ্যের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমাদের বিজয় হবে সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করে শান্তিপূর্ণভাবে সেনানিবাসে ফিরে যাওয়া।’ উসকানিতে প্রভাবিত না হওয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সেনাপ্রধান বলেন, জাতিসংঘ মহাসচিব সেনাবাহিনীর শান্তিরক্ষা মিশনে অসাধারণ কাজের প্রশংসা করেছেন। একই সঙ্গে ৫ আগস্টের পর দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সামলানোর দক্ষতারও স্বীকৃতি দিয়েছেন। সেনাবাহিনীর পেশাদারত্ব আন্তর্জাতিক পর্যায়েও প্রশংসিত হচ্ছে।
উগ্রপন্থার উত্থান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে সেনাপ্রধান বলেন, উগ্রপন্থীরা যাতে কোনো অস্বাভাবিক কিছু করার চেষ্টা করতে না পারে, সে ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। তিনি জাতীয় ঐক্যের ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন, ‘আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকি, তবে দেশকে কোনো ক্ষতি স্পর্শ করতে পারবে না।’
জেনারেল ওয়াকার বলেন, ‘উসকানিমূলক বক্তব্যে কেউ কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাবেন না। এতে উসকানিদাতারাই লাভবান হবে। ভুল তথ্য, অপতথ্য ও মিথ্যা তথ্য ছড়ানো হবে। গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না। সবাইকে ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে।’
দেশের অপরাধ পরিস্থিতি সম্পর্কে সেনাপ্রধান বলেন, অপরাধের হার পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় প্রায় একই থাকলেও দৃশ্যমান অপরাধ জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। তাই এসব অপরাধ প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। যেকোনো ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই দৃঢ়তা বজায় রাখতে হবে।
জুলাই অভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের বিষয়ে জেনারেল ওয়াকার বলেন, সেনাবাহিনী তাঁদের জন্য অনেক কিছু করছে, বিনা মূল্যে চিকিৎসা ও ওষুধ দিচ্ছে। আহত শিক্ষার্থীদের আর্থিক সুবিধাও করা হবে।
সেনাপ্রধান দশম ইনফ্যান্ট্রি ডিভিশনের প্রশংসা করে বলেন, তারা প্রায় ৭০ হাজার মানুষের জন্য বিশাল ইফতারের আয়োজন করেছে। এসবই করা হয়েছে মানুষের কল্যাণের জন্য।
আরও খবর পড়ুন:

সেনাবাহিনীর সদস্যদের নিষ্ঠা, পেশাদারত্ব ও ধৈর্যের প্রশংসা করেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর পরিশ্রমের জন্য তিনি সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এ ছাড়া পবিত্র রমজান মাসে সেনাসদস্যদের অব্যাহত প্রচেষ্টায় সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি সবাইকে সতর্ক করে বলেন, সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য প্রচারের আশঙ্কা রয়েছে। এই সংকটময় সময়ে সবাইকে শান্ত থাকতে হবে।
আজ সোমবার সকালে সেনাবাহিনীর সদস্যদের উদ্দেশে দেওয়া এক বক্তব্যে এসব বিষয় তুলে ধরেন সেনাপ্রধান। ঢাকা সেনানিবাসে ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ নামের এই আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সেনাবাহিনীর পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অন্য সব সেনা স্থাপনায় কর্মরত কর্মকর্তারাও ভার্চুয়ালি এই অনুষ্ঠানে যুক্ত হন।
জানতে চাইলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সামি উদ দৌলা চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ সেনাবাহিনীর একটি নিয়মিত বিষয়।
অফিসার্স অ্যাড্রেসে উপস্থিত একটি সূত্র আজকের পত্রিকা'কে জানায়, বৈঠকে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, রমজানে অনেক সদস্যই ক্যাম্পের বাইরে ইফতার করছেন; তবু তাঁদের দায়িত্ব পালনে কোনো শিথিলতা আসেনি। তিনি সেনাবাহিনীর ধৈর্যশীলতা ও পেশাদারত্বের প্রশংসা করেন; যা বিভিন্ন উসকানির মধ্যেও অব্যাহত রয়েছে।
সেনাপ্রধান বলেন, সেনাবাহিনী কোনো অস্ত্রের যুদ্ধ নয়, বরং নৈতিকতা, প্রজ্ঞা, সম্মান ও হিকমার ওপর নির্ভর করে কাজ করে চলেছে। সেনাবাহিনীর চূড়ান্ত লক্ষ্যের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমাদের বিজয় হবে সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করে শান্তিপূর্ণভাবে সেনানিবাসে ফিরে যাওয়া।’ উসকানিতে প্রভাবিত না হওয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সেনাপ্রধান বলেন, জাতিসংঘ মহাসচিব সেনাবাহিনীর শান্তিরক্ষা মিশনে অসাধারণ কাজের প্রশংসা করেছেন। একই সঙ্গে ৫ আগস্টের পর দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সামলানোর দক্ষতারও স্বীকৃতি দিয়েছেন। সেনাবাহিনীর পেশাদারত্ব আন্তর্জাতিক পর্যায়েও প্রশংসিত হচ্ছে।
উগ্রপন্থার উত্থান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে সেনাপ্রধান বলেন, উগ্রপন্থীরা যাতে কোনো অস্বাভাবিক কিছু করার চেষ্টা করতে না পারে, সে ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। তিনি জাতীয় ঐক্যের ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন, ‘আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকি, তবে দেশকে কোনো ক্ষতি স্পর্শ করতে পারবে না।’
জেনারেল ওয়াকার বলেন, ‘উসকানিমূলক বক্তব্যে কেউ কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাবেন না। এতে উসকানিদাতারাই লাভবান হবে। ভুল তথ্য, অপতথ্য ও মিথ্যা তথ্য ছড়ানো হবে। গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না। সবাইকে ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে।’
দেশের অপরাধ পরিস্থিতি সম্পর্কে সেনাপ্রধান বলেন, অপরাধের হার পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় প্রায় একই থাকলেও দৃশ্যমান অপরাধ জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। তাই এসব অপরাধ প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। যেকোনো ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই দৃঢ়তা বজায় রাখতে হবে।
জুলাই অভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের বিষয়ে জেনারেল ওয়াকার বলেন, সেনাবাহিনী তাঁদের জন্য অনেক কিছু করছে, বিনা মূল্যে চিকিৎসা ও ওষুধ দিচ্ছে। আহত শিক্ষার্থীদের আর্থিক সুবিধাও করা হবে।
সেনাপ্রধান দশম ইনফ্যান্ট্রি ডিভিশনের প্রশংসা করে বলেন, তারা প্রায় ৭০ হাজার মানুষের জন্য বিশাল ইফতারের আয়োজন করেছে। এসবই করা হয়েছে মানুষের কল্যাণের জন্য।
আরও খবর পড়ুন:
অফিসার্স অ্যাড্রেস
বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

সেনাবাহিনীর সদস্যদের নিষ্ঠা, পেশাদারত্ব ও ধৈর্যের প্রশংসা করেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর পরিশ্রমের জন্য তিনি সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এ ছাড়া পবিত্র রমজান মাসে সেনাসদস্যদের অব্যাহত প্রচেষ্টায় সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি সবাইকে সতর্ক করে বলেন, সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য প্রচারের আশঙ্কা রয়েছে। এই সংকটময় সময়ে সবাইকে শান্ত থাকতে হবে।
আজ সোমবার সকালে সেনাবাহিনীর সদস্যদের উদ্দেশে দেওয়া এক বক্তব্যে এসব বিষয় তুলে ধরেন সেনাপ্রধান। ঢাকা সেনানিবাসে ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ নামের এই আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সেনাবাহিনীর পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অন্য সব সেনা স্থাপনায় কর্মরত কর্মকর্তারাও ভার্চুয়ালি এই অনুষ্ঠানে যুক্ত হন।
জানতে চাইলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সামি উদ দৌলা চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ সেনাবাহিনীর একটি নিয়মিত বিষয়।
অফিসার্স অ্যাড্রেসে উপস্থিত একটি সূত্র আজকের পত্রিকা'কে জানায়, বৈঠকে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, রমজানে অনেক সদস্যই ক্যাম্পের বাইরে ইফতার করছেন; তবু তাঁদের দায়িত্ব পালনে কোনো শিথিলতা আসেনি। তিনি সেনাবাহিনীর ধৈর্যশীলতা ও পেশাদারত্বের প্রশংসা করেন; যা বিভিন্ন উসকানির মধ্যেও অব্যাহত রয়েছে।
সেনাপ্রধান বলেন, সেনাবাহিনী কোনো অস্ত্রের যুদ্ধ নয়, বরং নৈতিকতা, প্রজ্ঞা, সম্মান ও হিকমার ওপর নির্ভর করে কাজ করে চলেছে। সেনাবাহিনীর চূড়ান্ত লক্ষ্যের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমাদের বিজয় হবে সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করে শান্তিপূর্ণভাবে সেনানিবাসে ফিরে যাওয়া।’ উসকানিতে প্রভাবিত না হওয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সেনাপ্রধান বলেন, জাতিসংঘ মহাসচিব সেনাবাহিনীর শান্তিরক্ষা মিশনে অসাধারণ কাজের প্রশংসা করেছেন। একই সঙ্গে ৫ আগস্টের পর দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সামলানোর দক্ষতারও স্বীকৃতি দিয়েছেন। সেনাবাহিনীর পেশাদারত্ব আন্তর্জাতিক পর্যায়েও প্রশংসিত হচ্ছে।
উগ্রপন্থার উত্থান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে সেনাপ্রধান বলেন, উগ্রপন্থীরা যাতে কোনো অস্বাভাবিক কিছু করার চেষ্টা করতে না পারে, সে ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। তিনি জাতীয় ঐক্যের ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন, ‘আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকি, তবে দেশকে কোনো ক্ষতি স্পর্শ করতে পারবে না।’
জেনারেল ওয়াকার বলেন, ‘উসকানিমূলক বক্তব্যে কেউ কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাবেন না। এতে উসকানিদাতারাই লাভবান হবে। ভুল তথ্য, অপতথ্য ও মিথ্যা তথ্য ছড়ানো হবে। গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না। সবাইকে ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে।’
দেশের অপরাধ পরিস্থিতি সম্পর্কে সেনাপ্রধান বলেন, অপরাধের হার পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় প্রায় একই থাকলেও দৃশ্যমান অপরাধ জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। তাই এসব অপরাধ প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। যেকোনো ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই দৃঢ়তা বজায় রাখতে হবে।
জুলাই অভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের বিষয়ে জেনারেল ওয়াকার বলেন, সেনাবাহিনী তাঁদের জন্য অনেক কিছু করছে, বিনা মূল্যে চিকিৎসা ও ওষুধ দিচ্ছে। আহত শিক্ষার্থীদের আর্থিক সুবিধাও করা হবে।
সেনাপ্রধান দশম ইনফ্যান্ট্রি ডিভিশনের প্রশংসা করে বলেন, তারা প্রায় ৭০ হাজার মানুষের জন্য বিশাল ইফতারের আয়োজন করেছে। এসবই করা হয়েছে মানুষের কল্যাণের জন্য।
আরও খবর পড়ুন:

সেনাবাহিনীর সদস্যদের নিষ্ঠা, পেশাদারত্ব ও ধৈর্যের প্রশংসা করেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর পরিশ্রমের জন্য তিনি সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এ ছাড়া পবিত্র রমজান মাসে সেনাসদস্যদের অব্যাহত প্রচেষ্টায় সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি সবাইকে সতর্ক করে বলেন, সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য প্রচারের আশঙ্কা রয়েছে। এই সংকটময় সময়ে সবাইকে শান্ত থাকতে হবে।
আজ সোমবার সকালে সেনাবাহিনীর সদস্যদের উদ্দেশে দেওয়া এক বক্তব্যে এসব বিষয় তুলে ধরেন সেনাপ্রধান। ঢাকা সেনানিবাসে ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ নামের এই আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সেনাবাহিনীর পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অন্য সব সেনা স্থাপনায় কর্মরত কর্মকর্তারাও ভার্চুয়ালি এই অনুষ্ঠানে যুক্ত হন।
জানতে চাইলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সামি উদ দৌলা চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ সেনাবাহিনীর একটি নিয়মিত বিষয়।
অফিসার্স অ্যাড্রেসে উপস্থিত একটি সূত্র আজকের পত্রিকা'কে জানায়, বৈঠকে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, রমজানে অনেক সদস্যই ক্যাম্পের বাইরে ইফতার করছেন; তবু তাঁদের দায়িত্ব পালনে কোনো শিথিলতা আসেনি। তিনি সেনাবাহিনীর ধৈর্যশীলতা ও পেশাদারত্বের প্রশংসা করেন; যা বিভিন্ন উসকানির মধ্যেও অব্যাহত রয়েছে।
সেনাপ্রধান বলেন, সেনাবাহিনী কোনো অস্ত্রের যুদ্ধ নয়, বরং নৈতিকতা, প্রজ্ঞা, সম্মান ও হিকমার ওপর নির্ভর করে কাজ করে চলেছে। সেনাবাহিনীর চূড়ান্ত লক্ষ্যের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমাদের বিজয় হবে সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করে শান্তিপূর্ণভাবে সেনানিবাসে ফিরে যাওয়া।’ উসকানিতে প্রভাবিত না হওয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সেনাপ্রধান বলেন, জাতিসংঘ মহাসচিব সেনাবাহিনীর শান্তিরক্ষা মিশনে অসাধারণ কাজের প্রশংসা করেছেন। একই সঙ্গে ৫ আগস্টের পর দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সামলানোর দক্ষতারও স্বীকৃতি দিয়েছেন। সেনাবাহিনীর পেশাদারত্ব আন্তর্জাতিক পর্যায়েও প্রশংসিত হচ্ছে।
উগ্রপন্থার উত্থান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে সেনাপ্রধান বলেন, উগ্রপন্থীরা যাতে কোনো অস্বাভাবিক কিছু করার চেষ্টা করতে না পারে, সে ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। তিনি জাতীয় ঐক্যের ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন, ‘আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকি, তবে দেশকে কোনো ক্ষতি স্পর্শ করতে পারবে না।’
জেনারেল ওয়াকার বলেন, ‘উসকানিমূলক বক্তব্যে কেউ কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাবেন না। এতে উসকানিদাতারাই লাভবান হবে। ভুল তথ্য, অপতথ্য ও মিথ্যা তথ্য ছড়ানো হবে। গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না। সবাইকে ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে।’
দেশের অপরাধ পরিস্থিতি সম্পর্কে সেনাপ্রধান বলেন, অপরাধের হার পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় প্রায় একই থাকলেও দৃশ্যমান অপরাধ জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। তাই এসব অপরাধ প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। যেকোনো ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই দৃঢ়তা বজায় রাখতে হবে।
জুলাই অভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের বিষয়ে জেনারেল ওয়াকার বলেন, সেনাবাহিনী তাঁদের জন্য অনেক কিছু করছে, বিনা মূল্যে চিকিৎসা ও ওষুধ দিচ্ছে। আহত শিক্ষার্থীদের আর্থিক সুবিধাও করা হবে।
সেনাপ্রধান দশম ইনফ্যান্ট্রি ডিভিশনের প্রশংসা করে বলেন, তারা প্রায় ৭০ হাজার মানুষের জন্য বিশাল ইফতারের আয়োজন করেছে। এসবই করা হয়েছে মানুষের কল্যাণের জন্য।
আরও খবর পড়ুন:

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

সেনাবাহিনীর সদস্যদের নিষ্ঠা, পেশাদারত্ব ও ধৈর্যের প্রশংসা করেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর পরিশ্রমের জন্য তিনি সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এ ছাড়া পবিত্র রমজান মাসে সেনাসদস্যদের অব্যাহত প্রচেষ্টায় সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি সবাইকে সতর্ক করে বলেন
২৪ মার্চ ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

সেনাবাহিনীর সদস্যদের নিষ্ঠা, পেশাদারত্ব ও ধৈর্যের প্রশংসা করেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর পরিশ্রমের জন্য তিনি সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এ ছাড়া পবিত্র রমজান মাসে সেনাসদস্যদের অব্যাহত প্রচেষ্টায় সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি সবাইকে সতর্ক করে বলেন
২৪ মার্চ ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

সেনাবাহিনীর সদস্যদের নিষ্ঠা, পেশাদারত্ব ও ধৈর্যের প্রশংসা করেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর পরিশ্রমের জন্য তিনি সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এ ছাড়া পবিত্র রমজান মাসে সেনাসদস্যদের অব্যাহত প্রচেষ্টায় সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি সবাইকে সতর্ক করে বলেন
২৪ মার্চ ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

সেনাবাহিনীর সদস্যদের নিষ্ঠা, পেশাদারত্ব ও ধৈর্যের প্রশংসা করেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর পরিশ্রমের জন্য তিনি সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এ ছাড়া পবিত্র রমজান মাসে সেনাসদস্যদের অব্যাহত প্রচেষ্টায় সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি সবাইকে সতর্ক করে বলেন
২৪ মার্চ ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে