
প্রতিবছরের মতো এবারও ২৬শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে পর্বতারোহীদের সংগঠন অভিযাত্রী ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর আয়োজন করতে যাচ্ছে ‘শোক থেকে শক্তি: অদম্য পদযাত্রা’। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত হবে এ পদযাত্রা। আয়োজনের বিস্তারিত তুলে ধরে আজ মঙ্গলবার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের এভারেস্টজয়ী প্রথম নারী ও অভিযাত্রীর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নিশাত মজুমদার, ‘অভিযাত্রী’র সমন্বয়ক মির্জা জাকারিয়া বেগসহ অন্যরা।
আয়োজকেরা জানান, এ বছর রোজার মধ্যে স্বাধীনতা দিবস পড়ায় পদযাত্রার দূরত্ব কিছুটা কমিয়ে নৌপথকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ১৯৭১ সালে একদল অভিযাত্রী দেশমাতার মুক্তির অভিপ্রায়ে ‘বিশ্ব বিবেক জাগরণ পদযাত্রা’য় হেঁটে অসামান্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। স্বাধীনতা লাভের ৪২ বছরে ২০১৩ সালে ৪২ কিলোমিটার পথ হেঁটে একাত্তরের সেই উত্তাল দিনগুলো স্মরণ করে অভিযাত্রী। সেবার ৭ জন ‘অভিযাত্রী’ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে শুরু করে বাংলার স্বাধীনতা আন্দোলনের নানা ঐতিহাসিক স্থান স্পর্শ করে ও কণ্ঠে মুক্তির গান নিয়ে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত হেঁটে যান।
‘শোক থেকে শক্তি: অদম্য পদযাত্রা’ নাম দিয়ে ২০১৩ সালে অভিযাত্রী সংগঠনটি যে পদযাত্রা করেছিল, পরের বছর তাতে অংশগ্রহণকারী দ্বিগুণ হয়ে যায়। বছরের পর বছর বাড়তে থাকে পদযাত্রায় অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা। ২০১৬ সালে মুক্তিযুক্ত জাদুঘর যুক্ত হয় এর সঙ্গে। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের তহবিল সংগ্রহের জন্য ‘মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের জন্য হাঁটি এক মাইল’, ‘মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের জন্য, ইতিহাসের পথ ধরে হাঁটি অদম্য’ এমন স্লোগানে দিনে দিনে পদযাত্রার পরিধি আরও বাড়তে থাকে। যোগ দেয় বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, সাংস্কৃতিক সংগঠন, বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ সর্বস্তরের মানুষ।
ঢাকার পাশাপাশি ঢাকার বাইরেও পৌঁছে গেছে এই পদযাত্রা। ২০১৮ সালে মেহেরপুরে, ২০১৯ সালে জামালপুরে, ২০২১ সালে পাবনার ভাঙ্গুরা, জামালপুর ও মৌলভীবাজারে এবং ২০২২ সালে লালমনিরহাটের হাতিবান্ধা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে হয়েছে এই পদযাত্রা।
২০১৩ থেকে ২০২৩ সাল, এই ১১ বছরে দশমবার হতে যাচ্ছে ‘শোক থেকে শক্তি: অদম্য পদযাত্রা’। ২০২০ সালে করোনা মহামারির কারণে স্থগিত ছিল পদযাত্রা।
২৬ মার্চ ভোরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে শুরু হবে এ আয়োজন। হাতে স্বাধীন বাংলার পতাকা নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল বধ্যভূমিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে টিএসসি হয়ে পদযাত্রী দল পৌঁছে যাবে ১৯৭১ সালে ভয়াবহ গণহত্যার স্মৃতিবিজড়িত রমনা কালীমন্দির প্রাঙ্গণে, সেখান থেকে স্বাধীনতা স্তম্ভের পাশ দিয়ে হেঁটে গিয়ে দাঁড়াবে শিখা চিরন্তনের পাশে। পরে বিভিন্ন জায়গা পেরিয়ে পৌঁছাবে মোহাম্মদপুর শারীরিক শিক্ষা কলেজে। এখানে একাত্তরে পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসর আল-বদর গোষ্ঠী পাশবিক নির্যাতনের ঘাঁটি প্রতিষ্ঠা করেছিল। পরে ‘অভিযাত্রী’রা বসিলা ব্রিজের নিচ থেকে ট্রলারে করে তুরাগ, বুড়িগঙ্গা হয়ে ধলেশ্বরী নদীর ৩২ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে যাবে বংশাই শ্মশানঘাটে। একাত্তরে শরণার্থীরা এভাবেই নৌকায় চেপে রওনা দিয়েছিল নিরুদ্দেশ গৃহহীন পথ। ঘাটে নেমে গোপীনাথপুর, চারিগ্রামের পথ ধরবে পদযাত্রী দল। একসময় পৌঁছে যাবে জাতীয় স্মৃতিসৌধে। সেখানে শপথ নেবে।
এ ছাড়া ঢাকায় আরও একটি ‘অদম্য পদযাত্রা’ অনুষ্ঠিত হবে। মিরপুরের রূপনগর থেকে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত পদযাত্রা করবে সোহাগ স্বপ্নধরা পাঠশালা। সেখানে মিরপুরের স্থানীয় মানুষ এবং স্কুলের শিক্ষার্থীরা এই পদযাত্রায় অংশ নেবে। ঢাকার পাশাপাশি মৌলভীবাজারেও প্রতিবছরের মতো মৌলভীবাজার গার্লস গাইড পদযাত্রার আয়োজন করেছে।

প্রতিবছরের মতো এবারও ২৬শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে পর্বতারোহীদের সংগঠন অভিযাত্রী ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর আয়োজন করতে যাচ্ছে ‘শোক থেকে শক্তি: অদম্য পদযাত্রা’। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত হবে এ পদযাত্রা। আয়োজনের বিস্তারিত তুলে ধরে আজ মঙ্গলবার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের এভারেস্টজয়ী প্রথম নারী ও অভিযাত্রীর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নিশাত মজুমদার, ‘অভিযাত্রী’র সমন্বয়ক মির্জা জাকারিয়া বেগসহ অন্যরা।
আয়োজকেরা জানান, এ বছর রোজার মধ্যে স্বাধীনতা দিবস পড়ায় পদযাত্রার দূরত্ব কিছুটা কমিয়ে নৌপথকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ১৯৭১ সালে একদল অভিযাত্রী দেশমাতার মুক্তির অভিপ্রায়ে ‘বিশ্ব বিবেক জাগরণ পদযাত্রা’য় হেঁটে অসামান্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। স্বাধীনতা লাভের ৪২ বছরে ২০১৩ সালে ৪২ কিলোমিটার পথ হেঁটে একাত্তরের সেই উত্তাল দিনগুলো স্মরণ করে অভিযাত্রী। সেবার ৭ জন ‘অভিযাত্রী’ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে শুরু করে বাংলার স্বাধীনতা আন্দোলনের নানা ঐতিহাসিক স্থান স্পর্শ করে ও কণ্ঠে মুক্তির গান নিয়ে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত হেঁটে যান।
‘শোক থেকে শক্তি: অদম্য পদযাত্রা’ নাম দিয়ে ২০১৩ সালে অভিযাত্রী সংগঠনটি যে পদযাত্রা করেছিল, পরের বছর তাতে অংশগ্রহণকারী দ্বিগুণ হয়ে যায়। বছরের পর বছর বাড়তে থাকে পদযাত্রায় অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা। ২০১৬ সালে মুক্তিযুক্ত জাদুঘর যুক্ত হয় এর সঙ্গে। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের তহবিল সংগ্রহের জন্য ‘মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের জন্য হাঁটি এক মাইল’, ‘মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের জন্য, ইতিহাসের পথ ধরে হাঁটি অদম্য’ এমন স্লোগানে দিনে দিনে পদযাত্রার পরিধি আরও বাড়তে থাকে। যোগ দেয় বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, সাংস্কৃতিক সংগঠন, বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ সর্বস্তরের মানুষ।
ঢাকার পাশাপাশি ঢাকার বাইরেও পৌঁছে গেছে এই পদযাত্রা। ২০১৮ সালে মেহেরপুরে, ২০১৯ সালে জামালপুরে, ২০২১ সালে পাবনার ভাঙ্গুরা, জামালপুর ও মৌলভীবাজারে এবং ২০২২ সালে লালমনিরহাটের হাতিবান্ধা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে হয়েছে এই পদযাত্রা।
২০১৩ থেকে ২০২৩ সাল, এই ১১ বছরে দশমবার হতে যাচ্ছে ‘শোক থেকে শক্তি: অদম্য পদযাত্রা’। ২০২০ সালে করোনা মহামারির কারণে স্থগিত ছিল পদযাত্রা।
২৬ মার্চ ভোরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে শুরু হবে এ আয়োজন। হাতে স্বাধীন বাংলার পতাকা নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল বধ্যভূমিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে টিএসসি হয়ে পদযাত্রী দল পৌঁছে যাবে ১৯৭১ সালে ভয়াবহ গণহত্যার স্মৃতিবিজড়িত রমনা কালীমন্দির প্রাঙ্গণে, সেখান থেকে স্বাধীনতা স্তম্ভের পাশ দিয়ে হেঁটে গিয়ে দাঁড়াবে শিখা চিরন্তনের পাশে। পরে বিভিন্ন জায়গা পেরিয়ে পৌঁছাবে মোহাম্মদপুর শারীরিক শিক্ষা কলেজে। এখানে একাত্তরে পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসর আল-বদর গোষ্ঠী পাশবিক নির্যাতনের ঘাঁটি প্রতিষ্ঠা করেছিল। পরে ‘অভিযাত্রী’রা বসিলা ব্রিজের নিচ থেকে ট্রলারে করে তুরাগ, বুড়িগঙ্গা হয়ে ধলেশ্বরী নদীর ৩২ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে যাবে বংশাই শ্মশানঘাটে। একাত্তরে শরণার্থীরা এভাবেই নৌকায় চেপে রওনা দিয়েছিল নিরুদ্দেশ গৃহহীন পথ। ঘাটে নেমে গোপীনাথপুর, চারিগ্রামের পথ ধরবে পদযাত্রী দল। একসময় পৌঁছে যাবে জাতীয় স্মৃতিসৌধে। সেখানে শপথ নেবে।
এ ছাড়া ঢাকায় আরও একটি ‘অদম্য পদযাত্রা’ অনুষ্ঠিত হবে। মিরপুরের রূপনগর থেকে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত পদযাত্রা করবে সোহাগ স্বপ্নধরা পাঠশালা। সেখানে মিরপুরের স্থানীয় মানুষ এবং স্কুলের শিক্ষার্থীরা এই পদযাত্রায় অংশ নেবে। ঢাকার পাশাপাশি মৌলভীবাজারেও প্রতিবছরের মতো মৌলভীবাজার গার্লস গাইড পদযাত্রার আয়োজন করেছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
২ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৬ ঘণ্টা আগেতানিম আহমেদ, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের এমন বিধানকে অস্পষ্ট মনে করছেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনে একাধিক রাজনৈতিক নেতা দল বদল করেছেন। আবার কেউ কেউ দল বিলুপ্ত করে বড় দলে যোগ দিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের নেতারা অন্য কোনো দলে যোগ দিলে কী বিধান থাকবে, তা পরিষ্কার করা হয়নি।
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. মো. আবদুল আলীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন এবং কী কারণে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তা নির্বাচন কমিশনকে পরিষ্কার করতে হবে। যেহেতু এক দল থেকে আরেক দলে যোগদান করা নিষিদ্ধ নয়, এ রকম অনেক উদাহরণ গত কয়েক দিনে হয়েছে।’
জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রার্থীকে বলতে হবে, তিনি কোনো নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সদস্য নন।
পরে যদি প্রমাণিত হয়, তাহলে বিষয়টি মিথ্যাচার হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে তিনি মিথ্যাবাদী।
কেউ নিষিদ্ধ দলের সঙ্গে জড়িত কি না, ইসি কীভাবে সেটি প্রমাণ করবে, এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার আহমেদ বলেন, ‘আপনারা (গণমাধ্যম) জানিয়ে দেবেন, উনি (প্রার্থী) মিথ্যা কথা বলছেন। এরপর ইসি তদন্ত করে দেখবে, অভিযোগটি সত্য নাকি মিথ্যা।’ সে ক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে—জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘সেটা নির্ভর করবে অপরাধের মাত্রার ওপরে।’
কী কারণে এমন বিধান যুক্ত করা হয়েছে, এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার আহমেদ বলেন, কর্তৃপক্ষ মনে করেছে, এবার এমন একটা অঙ্গীকারনামা থাকা ভালো।
নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারবেন প্রার্থীরা। যেখানে ২৩ পাতার মনোনয়ন ফরম পূরণ করতে হবে প্রার্থীদের। যার শেষ দুই পাতার তফসিল-১ ও ২ প্রার্থীদের অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করতে হবে।
তফসিল-১ অঙ্গীকারনামায় দলীয় প্রার্থী নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন, দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বা সমমর্যাদার পদধারী এমন দুজনকে স্বাক্ষর দিতে হবে। যেখানে রাজনৈতিক দলের নাম ও নিবন্ধন নম্বর দিতে হবে।
রাজনৈতিক দলের অঙ্গীকারনামার ক্ষেত্রে বলা আছে, ‘আমার দল এবং দল মনোনীত সব প্রার্থী সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০২৫ বিধান মেনে চলব। দল বা দল মনোনীত কোনো প্রার্থী এই আচরণ বিধিমালার কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে আইন ও বিধিমালার বিধান অনুযায়ী শাস্তি মেনে নিতে বাধ্য থাকব।’
প্রার্থীর অঙ্গীকারনামায় বলা হয়েছে, ‘আমি অঙ্গীকার করেছি, আমি কোনো নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন কোনো রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত নই।’ প্রার্থীর স্বাক্ষরের সঙ্গে দুজন সাক্ষীর নাম, স্বাক্ষর ও এনআইডি নম্বর দিতে হবে।
আন্তর্জাতিক মানবতাবিরোধী আইন সংশোধন করে বলা হয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মামলার অভিযোগপত্র গঠিত হলেই নির্বাচনে অযোগ্য হবেন অভিযুক্ত। আর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) বলা হয়েছে, ফেরারি আসামিরা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না।
নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফেরারি আসামিদের নির্বাচনের অযোগ্য ঘোষণার প্রতিফলন হচ্ছে মনোনয়ন ফরমে নতুন বিধান যুক্ত করা। আর এখন যেহেতু আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, তাই বিষয়টি বলা হয়েছে। দলটির নেতা-কর্মীদের নির্বাচনের বাইরে রাখতেই এমন বিধান রাখা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের এমন উদ্যোগের সমালোচনা করেছে আওয়ামী লীগের গত তিন সরকারের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি (জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন অংশ)। গতকাল দলের প্রার্থী ঘোষণা উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি অসাংবিধানিক বলে উল্লেখ করেন দলের মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী।
সংবাদ সম্মেলনে শামীম হায়দার বলেন, ‘কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলের কর্মীদের মনোনয়ন না দেওয়ার বিধান অসাংবিধানিক। দল নিষিদ্ধ হলে তিনি স্বাভাবিকভাবে অন্য যেকোনো দলে আসতেই পারেন এবং ভোট করতে পারেন। এটা তো সাংবিধানিক অধিকার। তিনি সাজাপ্রাপ্ত ও নির্বাচনে অযোগ্য নন। ইসির এমন তফসিল অবিবেচনাপ্রসূত ও অসাংবিধানিক।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের এমন বিধানকে অস্পষ্ট মনে করছেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনে একাধিক রাজনৈতিক নেতা দল বদল করেছেন। আবার কেউ কেউ দল বিলুপ্ত করে বড় দলে যোগ দিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের নেতারা অন্য কোনো দলে যোগ দিলে কী বিধান থাকবে, তা পরিষ্কার করা হয়নি।
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. মো. আবদুল আলীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন এবং কী কারণে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তা নির্বাচন কমিশনকে পরিষ্কার করতে হবে। যেহেতু এক দল থেকে আরেক দলে যোগদান করা নিষিদ্ধ নয়, এ রকম অনেক উদাহরণ গত কয়েক দিনে হয়েছে।’
জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রার্থীকে বলতে হবে, তিনি কোনো নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সদস্য নন।
পরে যদি প্রমাণিত হয়, তাহলে বিষয়টি মিথ্যাচার হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে তিনি মিথ্যাবাদী।
কেউ নিষিদ্ধ দলের সঙ্গে জড়িত কি না, ইসি কীভাবে সেটি প্রমাণ করবে, এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার আহমেদ বলেন, ‘আপনারা (গণমাধ্যম) জানিয়ে দেবেন, উনি (প্রার্থী) মিথ্যা কথা বলছেন। এরপর ইসি তদন্ত করে দেখবে, অভিযোগটি সত্য নাকি মিথ্যা।’ সে ক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে—জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘সেটা নির্ভর করবে অপরাধের মাত্রার ওপরে।’
কী কারণে এমন বিধান যুক্ত করা হয়েছে, এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার আহমেদ বলেন, কর্তৃপক্ষ মনে করেছে, এবার এমন একটা অঙ্গীকারনামা থাকা ভালো।
নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারবেন প্রার্থীরা। যেখানে ২৩ পাতার মনোনয়ন ফরম পূরণ করতে হবে প্রার্থীদের। যার শেষ দুই পাতার তফসিল-১ ও ২ প্রার্থীদের অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করতে হবে।
তফসিল-১ অঙ্গীকারনামায় দলীয় প্রার্থী নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন, দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বা সমমর্যাদার পদধারী এমন দুজনকে স্বাক্ষর দিতে হবে। যেখানে রাজনৈতিক দলের নাম ও নিবন্ধন নম্বর দিতে হবে।
রাজনৈতিক দলের অঙ্গীকারনামার ক্ষেত্রে বলা আছে, ‘আমার দল এবং দল মনোনীত সব প্রার্থী সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০২৫ বিধান মেনে চলব। দল বা দল মনোনীত কোনো প্রার্থী এই আচরণ বিধিমালার কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে আইন ও বিধিমালার বিধান অনুযায়ী শাস্তি মেনে নিতে বাধ্য থাকব।’
প্রার্থীর অঙ্গীকারনামায় বলা হয়েছে, ‘আমি অঙ্গীকার করেছি, আমি কোনো নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন কোনো রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত নই।’ প্রার্থীর স্বাক্ষরের সঙ্গে দুজন সাক্ষীর নাম, স্বাক্ষর ও এনআইডি নম্বর দিতে হবে।
আন্তর্জাতিক মানবতাবিরোধী আইন সংশোধন করে বলা হয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মামলার অভিযোগপত্র গঠিত হলেই নির্বাচনে অযোগ্য হবেন অভিযুক্ত। আর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) বলা হয়েছে, ফেরারি আসামিরা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না।
নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফেরারি আসামিদের নির্বাচনের অযোগ্য ঘোষণার প্রতিফলন হচ্ছে মনোনয়ন ফরমে নতুন বিধান যুক্ত করা। আর এখন যেহেতু আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, তাই বিষয়টি বলা হয়েছে। দলটির নেতা-কর্মীদের নির্বাচনের বাইরে রাখতেই এমন বিধান রাখা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের এমন উদ্যোগের সমালোচনা করেছে আওয়ামী লীগের গত তিন সরকারের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি (জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন অংশ)। গতকাল দলের প্রার্থী ঘোষণা উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি অসাংবিধানিক বলে উল্লেখ করেন দলের মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী।
সংবাদ সম্মেলনে শামীম হায়দার বলেন, ‘কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলের কর্মীদের মনোনয়ন না দেওয়ার বিধান অসাংবিধানিক। দল নিষিদ্ধ হলে তিনি স্বাভাবিকভাবে অন্য যেকোনো দলে আসতেই পারেন এবং ভোট করতে পারেন। এটা তো সাংবিধানিক অধিকার। তিনি সাজাপ্রাপ্ত ও নির্বাচনে অযোগ্য নন। ইসির এমন তফসিল অবিবেচনাপ্রসূত ও অসাংবিধানিক।’

প্রতিবছরের মতো এবারও ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে পর্বতারোহীদের সংগঠন অভিযাত্রী ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর আয়োজন করতে যাচ্ছে ‘শোক থেকে শক্তি: অদম্য পদযাত্রা’। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত হবে এ পদযাত্রা। আয়োজনের বিস্তারিত তুলে ধরে আজ মঙ্গলবার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে এক সংবাদ সম্ম
২১ মার্চ ২০২৩
প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
২ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলা
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
আজ শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের (বিজেসি) ষষ্ঠ সম্প্রচার সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
গত ১৮ ডিসেম্বর রাতে দেশের শীর্ষস্থানীয় দুই সংবাদমাধ্যম প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে সংগঠিত সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়। হামলাকারীরা কার্যালয়গুলোতে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং ব্যাপক লুটপাট চালায়। বিশেষ করে প্রথম আলো কার্যালয় আগুনে ভস্মীভূত হয়ে যায়। একই রাতে ডেইলি স্টার কার্যালয়ে সংহতি জানাতে গিয়ে হেনস্তার শিকার হন সম্পাদক নূরুল কবীর। সাংবাদিক সমাজ এই ঘটনাকে ‘গণমাধ্যমের জন্য কালো দিন’ হিসেবে অভিহিত করে এর তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।
সম্মেলনে নূরুল কবীর বলেন, ‘আমরা পরিষ্কারভাবে জানি, প্রথম আলো, ডেইলি স্টার ও ছায়ানটকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য এক-দুই দিন আগে থেকেই ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। কারা এই ঘোষণা দিয়েছে, তা এ দেশের মানুষ জানে এবং সরকারও জানে। ফৌজদারি অপরাধের এমন প্রকাশ্য ঘোষণার পরও সরকার তাদের গ্রেপ্তার করে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেয়নি।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘সরকার হামলাকারীদের আগেভাগে থামায়নি বলেই আমরা মনে করি, সরকারের কোনো না কোনো অংশ এই ঘটনাটি ঘটতে দিয়েছে। একটি সংগঠিত শক্তি সেখানে গিয়ে এই ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। ইতিমধ্যে যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের মধ্যে স্পষ্ট রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া গেছে।’
বিজেসি ষষ্ঠ সম্প্রচার সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। অনুষ্ঠানে জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও বিশিষ্টজনেরা গণমাধ্যমের ওপর এ ধরনের হামলাকে স্বাধীন সাংবাদিকতার ওপর সরাসরি আঘাত বলে বর্ণনা করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন—সাবেক গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান ও ডেইলি স্টারের কনসালটিং এডিটর কামাল আহমেদ, সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সারা হোসেন, যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও বিজেসি ট্রাস্টি ফাহিম আহমেদ এবং জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও বিজেসি উপদেষ্টা খায়রুল আনোয়ার।
বক্তারা বলেন, গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করার যেকোনো চেষ্টা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য হুমকি। এই হামলার ঘটনায় দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হলে ভবিষ্যতে স্বাধীন সাংবাদিকতা ঝুঁকির মুখে পড়বে।
হামলার ঘটনায় ইতিমধ্যে মামলা করা হয়েছে এবং বেশ কয়েকজন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে সাংবাদিক নেতারা এই হামলার নেপথ্যের মূল পরিকল্পনাকারীদের খুঁজে বের করার এবং গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলোর পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।

প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
আজ শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের (বিজেসি) ষষ্ঠ সম্প্রচার সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
গত ১৮ ডিসেম্বর রাতে দেশের শীর্ষস্থানীয় দুই সংবাদমাধ্যম প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে সংগঠিত সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়। হামলাকারীরা কার্যালয়গুলোতে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং ব্যাপক লুটপাট চালায়। বিশেষ করে প্রথম আলো কার্যালয় আগুনে ভস্মীভূত হয়ে যায়। একই রাতে ডেইলি স্টার কার্যালয়ে সংহতি জানাতে গিয়ে হেনস্তার শিকার হন সম্পাদক নূরুল কবীর। সাংবাদিক সমাজ এই ঘটনাকে ‘গণমাধ্যমের জন্য কালো দিন’ হিসেবে অভিহিত করে এর তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।
সম্মেলনে নূরুল কবীর বলেন, ‘আমরা পরিষ্কারভাবে জানি, প্রথম আলো, ডেইলি স্টার ও ছায়ানটকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য এক-দুই দিন আগে থেকেই ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। কারা এই ঘোষণা দিয়েছে, তা এ দেশের মানুষ জানে এবং সরকারও জানে। ফৌজদারি অপরাধের এমন প্রকাশ্য ঘোষণার পরও সরকার তাদের গ্রেপ্তার করে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেয়নি।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘সরকার হামলাকারীদের আগেভাগে থামায়নি বলেই আমরা মনে করি, সরকারের কোনো না কোনো অংশ এই ঘটনাটি ঘটতে দিয়েছে। একটি সংগঠিত শক্তি সেখানে গিয়ে এই ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। ইতিমধ্যে যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের মধ্যে স্পষ্ট রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া গেছে।’
বিজেসি ষষ্ঠ সম্প্রচার সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। অনুষ্ঠানে জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও বিশিষ্টজনেরা গণমাধ্যমের ওপর এ ধরনের হামলাকে স্বাধীন সাংবাদিকতার ওপর সরাসরি আঘাত বলে বর্ণনা করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন—সাবেক গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান ও ডেইলি স্টারের কনসালটিং এডিটর কামাল আহমেদ, সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সারা হোসেন, যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও বিজেসি ট্রাস্টি ফাহিম আহমেদ এবং জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও বিজেসি উপদেষ্টা খায়রুল আনোয়ার।
বক্তারা বলেন, গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করার যেকোনো চেষ্টা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য হুমকি। এই হামলার ঘটনায় দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হলে ভবিষ্যতে স্বাধীন সাংবাদিকতা ঝুঁকির মুখে পড়বে।
হামলার ঘটনায় ইতিমধ্যে মামলা করা হয়েছে এবং বেশ কয়েকজন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে সাংবাদিক নেতারা এই হামলার নেপথ্যের মূল পরিকল্পনাকারীদের খুঁজে বের করার এবং গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলোর পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।

প্রতিবছরের মতো এবারও ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে পর্বতারোহীদের সংগঠন অভিযাত্রী ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর আয়োজন করতে যাচ্ছে ‘শোক থেকে শক্তি: অদম্য পদযাত্রা’। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত হবে এ পদযাত্রা। আয়োজনের বিস্তারিত তুলে ধরে আজ মঙ্গলবার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে এক সংবাদ সম্ম
২১ মার্চ ২০২৩
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান সিনিয়র সচিব।
আখতার আহমেদ বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর মেয়ে জাইমা রহমান গুলশান এলাকায় ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটার হওয়ার নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন। আজকেই হয়তো তাঁদের এনআইডি নম্বর দেওয়া হবে। কিন্তু তফসিল ঘোষণার পর ভোটার হওয়ার জন্য কমিশনের অনুমোদন প্রয়োজন হয়। তাই আগামীকাল তাঁদের ভোটার হওয়ার নথি কমিশনে উপস্থাপন করা হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর মেয়ে জাইমা রহমান ভোটার নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) পাওয়ার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে প্রথমে জাইমা রহমান এবং পরে তারেক রহমান এ দুই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান সিনিয়র সচিব।
আখতার আহমেদ বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর মেয়ে জাইমা রহমান গুলশান এলাকায় ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটার হওয়ার নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন। আজকেই হয়তো তাঁদের এনআইডি নম্বর দেওয়া হবে। কিন্তু তফসিল ঘোষণার পর ভোটার হওয়ার জন্য কমিশনের অনুমোদন প্রয়োজন হয়। তাই আগামীকাল তাঁদের ভোটার হওয়ার নথি কমিশনে উপস্থাপন করা হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর মেয়ে জাইমা রহমান ভোটার নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) পাওয়ার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে প্রথমে জাইমা রহমান এবং পরে তারেক রহমান এ দুই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

প্রতিবছরের মতো এবারও ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে পর্বতারোহীদের সংগঠন অভিযাত্রী ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর আয়োজন করতে যাচ্ছে ‘শোক থেকে শক্তি: অদম্য পদযাত্রা’। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত হবে এ পদযাত্রা। আয়োজনের বিস্তারিত তুলে ধরে আজ মঙ্গলবার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে এক সংবাদ সম্ম
২১ মার্চ ২০২৩
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
২ ঘণ্টা আগে
২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
আজ শনিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে আইএসপিআর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আগামী ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখ বাংলাদেশ নৌবাহিনী কর্তৃক কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মিসাইল ফায়ারিং পরিচালিত হবে। এ সময় জানমালের নিরাপত্তায় সকল নৌযান, মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে উক্ত এলাকায় অবস্থান ও চলাচল পরিহার করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।’

২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
আজ শনিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে আইএসপিআর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আগামী ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখ বাংলাদেশ নৌবাহিনী কর্তৃক কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মিসাইল ফায়ারিং পরিচালিত হবে। এ সময় জানমালের নিরাপত্তায় সকল নৌযান, মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে উক্ত এলাকায় অবস্থান ও চলাচল পরিহার করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।’

প্রতিবছরের মতো এবারও ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে পর্বতারোহীদের সংগঠন অভিযাত্রী ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর আয়োজন করতে যাচ্ছে ‘শোক থেকে শক্তি: অদম্য পদযাত্রা’। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত হবে এ পদযাত্রা। আয়োজনের বিস্তারিত তুলে ধরে আজ মঙ্গলবার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে এক সংবাদ সম্ম
২১ মার্চ ২০২৩
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
২ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে