
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনেক কিছু ইতিমধ্যে লেখা হয়েছে, আরও লেখা হবে, লেখার দরকার পড়বে। এই রকমের ঘটনা আমাদের জীবনে আর দ্বিতীয়টি ঘটেনি, হয়তো আর ঘটবেও না। এর ইতিহাস লেখা দরকার, নিজেদের জানবার ও বুঝবার জন্য এবং অগ্রগতির পথে পাথেয় সংগ্রহের জন্যও। এ ক্ষেত্রে কথক কোনো একজন নন, অনেক কজন।

চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে দেশে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন স্মারক ছাড়াও মাজার, সাধু-সন্ন্যাসী, বাউল-ফকিরসহ সংখ্যালঘু ও ভিন্ন মতাদর্শের মানুষের ওপর হামলা যেন থামছেই না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এসব হামলায় ধর্মতন্ত্রী একটি গোষ্ঠীকে নেতৃত্ব দিতে দেখা যাচ্ছে। হামলাকারীরা নিজেদের ‘তৌহিদি জনতা’...

আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১৪ দলীয় জোটের শরিক জাতীয় পার্টির (জেপি) নেতৃত্বে ‘জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক জোট’ নামে একটি জোট গঠন করা হয়েছে।

জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে, গণহত্যা ও ইজ্জত লুণ্ঠন করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান টুকু।