বছরের প্রায় সব সময় ঠান্ডা-কাশি-জ্বর বা ফ্লু আক্রান্ত থাকেন? এ সমস্যার পেছনে রয়েছে দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকলে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও টক্সিনের বিরুদ্ধে লড়াই করা কঠিন হয়ে পড়ে। যার ফলশ্রুতিতে দ্রুত রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ে মানুষ। এ অবস্থা থেকে রেহাই পেতে চাইলে রোগ প্রতিরো
পালংশাক পুষ্টিগুণে ভরা। এটি লো-ক্যালরি সুপার ফুড। এতে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিংক, লুটেইন, বিটা-ক্যারোটিন, জেক্সানথিন, ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট-সমৃদ্ধ উদ্ভিদ যৌগ উপাদান। এগুলো চোখের স্বাস্থ্য, হাড়ের ঘনত্ব, ক্যানসার, অকালবার্ধক্য, ওজন কমানো এবং হৃদ্রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।
কাজ, পড়াশোনা কিংবা দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন চাপে অনেকের মনে অস্থিরতা কাজ করে। অনেক সময় মন শান্ত রাখা খুব কঠিন। এমনকি দিনের পর দিন কাজের শেষে বিশ্রাম নিলেও মন খারাপ হওয়া থামতে চায় না। জেনে রাখা ভালো মন শান্ত রাখার কিছু সহজ উপায়—
কয়েকটি পদ্ধতিতে মাসল ক্র্যাম্প নিরোধ করা যায়। মাসল ক্র্যাম্প হলে পেশি টান টান হয়ে যায়। তখন পা শিথিল করা যায় না। এটি কষ্টদায়ক ও অস্বস্তিকর। এ জন্য বিট খেতে পারেন। এতে ইলেকট্রোলাইট ঠিক করার প্রায় সব উপাদান আছে। এটি খেলে পুষ্টির ঘাটতির কারণগুলো থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে
শীতকালে গাছের পুরোনো পাতা পড়ে। বসন্তে নতুন পাতায় ভরে গাছপালা নতুন শক্তির জানান দেয়। মানুষও নিজের শরীরে শক্তি সঞ্চয় করতে পারে সবুজ পাতা থেকে। শীতে ধনেপাতা, পুদিনাপাতা, তুলসী, শজনেপাতা, থানকুনি অথবা তেলাকুচাপাতা সহজে ভর্তা, জুস বা চায়ের মতো খাওয়া যায়। তবে এগুলো জুস করে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায়, তাড়াহুড়া, দুশ্চিন্তা আর মসলাদার খাবার হলো পেটের রোগের তিনটি প্রধান কারণ। তবে রোজকার জীবনধারায় সামান্য পরিবর্তন এবং খাদ্যতালিকায় কিছু খাবার সংযোজন করলেই বদহজম বা পেট ফাঁপা সমস্যার সমাধান মিলতে পারে। এক বা দুদিন খেলেই এগুলো ভালো কাজ করবে, তা নয়।
শিশুদের চশমা দরকার হলে কখনোই অবহেলা করবেন না। একজন চক্ষুবিশেষজ্ঞের পরামর্শে শিশুর জন্য চশমা নিন।
বিড়ালের কামড় খেলে সেটাকে কম গুরুত্ব দেয়া ঠিক নয়। বিড়ালের দাঁত সরু ও সূক্ষ্ম হওয়ায় ত্বকের গভীরে মারাত্মক সমস্যা তৈরি হতে পারে। তাই বিড়ালের কামড় খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত৷
অনেকেরই কোনো কোনো খাবার খাওয়ার পর শরীরে কিছু প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। চুলকানি, ত্বক ফুলে যাওয়া বা লাল হয়ে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট, জিহবা ফুলে যাওয়া, হাঁচি-কাশি, বমি, রক্তচাপ কমে যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে। আবার কিছু কিছু খাবারে হজমের সমস্যাও হতে পারে। এসবের কারণ হিসেবে সাধারণভাবে ফুড অ্যালার্জিকে দায়ী করা হয়। তবে
প্রচণ্ড গরমে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন; বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা। তাই তাদের জন্য চাই বাড়তি যত্ন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ সময় ঘাম বসে সর্দি-কাশি হতে পারে। কিছু বিষয় খেয়াল করলে আবহাওয়া পরিবর্তনজনিত রোগ সহজে প্রতিরোধ করা যায়।
হিট স্ট্রোক হলো তাপজনিত সবচেয়ে গুরুতর অসুস্থতা। শরীর যখন তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না: শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পায়, ঘামের প্রক্রিয়া শরীরের তাপমাত্রা কমাতে ব্যর্থ হয় তখন হিট স্ট্রোক হয়।
হিট র্যাশকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় মিলিয়ারিয়া বলে। এটি শুধু শিশুদের নয়, প্রাপ্তবয়স্কদেরও হতে পারে। বিশেষ করে তীব্র গরম এবং আর্দ্র আবহাওয়ার মধ্যে এই সমস্যা হয়।
শরতের শেষে ভোরবেলা আর বিকেলের শেষ দিকে কিছুটা হালকা পরিবেশ তৈরি হয়। শীতের আগমনী বার্তা নিয়ে আসছে হেমন্ত। পাতাঝরা হেমন্তের দিনগুলোতে শুষ্কতা বেড়ে যাওয়ায় কিছু অসুস্থতা জেঁকে বসে শরীরে। এর মধ্যে একটি হলো অ্যাজমা বা হাঁপানি। তাই যাঁদের এ ধরনের সমস্যা আছে, তাঁদের কিছুটা বাড়তি সচেতনতা দরকার।
রান্নায় ব্যবহৃত এক সাধারণ উপকরণ হলো তোকমা। অনেকে একে বলেন বিলাতি তোকমার বীজ। সুগন্ধী এ ভেষজ ব্যবহার করা হয় এর কড়া, মিষ্টি ও হালকা ঝালযুক্ত স্বাদের জন্য। ইতালি, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম এবং ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের রান্নায় তোকমার ব্যবহার বেশি।
দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ থেকে সৃষ্ট উচ্চ রক্তচাপ কমাতে পারে যোগাসন। এজন্য দৈনিক অন্তত ৪৫ মিনিট যোগাসন করার পরামর্শ দিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি অব হাইপারটেনশন। পাশাপাশি দৈনিক গান শোনা, যোগ ব্যায়াম ও মননশীলতার চর্চা করতে পরামর্শ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
ইদানীং মিষ্টি খাবার দেখলেই খেতে ইচ্ছা করে? কিংবা অবসরে মিষ্টি খেতে ইচ্ছে করে? কিংবা কাজে মনোযোগ বসছে না? অথবা অল্প কিছু করলেই অনেক ক্লান্ত লাগছে? এমন ভাব হলে বুঝতে হবে আপনার চিনি বা চিনিজাতীয় জিনিস খাওয়া হচ্ছে বেশি।
রাতে ভালো ঘুম চাই বিভিন্ন কারণে। সুস্থ থাকা তো আছেই। এ ছাড়া সারা দিন যেন চনমনেভাবে উদ্যম আর তীক্ষ্ণ চিন্তাশক্তি নিয়ে কাজ করা যায়, সে জন্যও ভালো ঘুম দরকার। তাই শরীর শিথিল করে এরপর ঘুমে তলিয়ে যেতে হবে। আর এ জন্য একটি ‘রাত্রি রুটিন’ তৈরি করতে হবে। নিউইয়র্ক সিটির স্লিপ ডিসঅর্ডার বিভাগের প্রধান গ্যারি জা