রবিউল আলম, ঢাকা

বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পাস করা ধনঞ্জয় চন্দ্র দাসের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায়। প্রথমবারের মতো দেশের ২০ সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অনুষ্ঠেয় গুচ্ছ পদ্ধতির চূড়ান্ত ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের সময় ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্রের পছন্দক্রম দিয়েছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ আশপাশের পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ে। তবে পছন্দের এসব কেন্দ্রের একটিতেও না পড়ে তাঁর সিট পড়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে। এতে তাঁর ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
ধনঞ্জয় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব জায়গা আমার পরিচিত সেখানে আমার সিট পড়েনি। ভর্তি পরীক্ষা দিতে আমাকে এখন একা খুলনায় যেতে হবে। যেটা আমার কাছে সম্পূর্ণ অপরিচিত। খুলনায় আমি কার কাছে থাকব, সে ব্যবস্থাও নাই। এটা তো একধরনের হয়রানি। একা অপরিচিত জায়গায় যে আমি কতটা নিরাপদে থাকব, তা নিয়েও চিন্তায় আছি।’
শুধু ধনঞ্জয়ই নয়, পছন্দক্রম অনুযায়ী আসন না পড়ায় ভর্তি-ইচ্ছুকদের বড় একটি অংশ আসনবিন্যাসের পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। সাভার মডেল কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পাস করা দিবাকার বিনতে আলমের বাসা ঢাকায়। বাসা থেকে সামান্য দূরত্বে অবস্থিত শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রকে প্রথম পছন্দ হিসেবে মনোনীত করেন। কিন্তু এ শিক্ষার্থীর কেন্দ্র পড়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে। স্বপ্নিল হাসান সজীব নামে আরেক ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর গ্রামের বাড়ি রংপুর। কিন্তু তাঁর কেন্দ্র পড়েছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে।
এসব শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, ভোগান্তি, হয়রানি এবং অর্থ খরচ কমাতে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করা হলেও প্রকৃতপক্ষে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি বেড়েছে। কারণ, এর আগে হঠাৎ করে চূড়ান্ত আবেদন ফি ৬০০ থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ২০০ টাকা করা হয়েছে। এমন কেন্দ্রে আসন পড়েছে, যেখানে অনেকে আগে কখনো যায়নি। এ ছাড়া পছন্দমতো যদি আসন নাই দিতে পারে, তাহলে পছন্দক্রম পদ্ধতি রাখার মানে হয় না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, কেন্দ্র যেখানে পড়েছে সেখানেই ভর্তি-ইচ্ছুকদের পরীক্ষা দিতে হবে। এটা পরিবর্তনের কোনো সুযোগ নেই। কেন্দ্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে ১০০ নম্বরের যে মাপকাঠি নির্ধারণ করা হয়েছে সে অনুযায়ীই কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে আয়োজক কমিটির কোনো হাত ছিল না। এ ছাড়া ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ছবি পরিবর্তনসহ অন্য কোনো সমস্যায় পড়লে তাঁদের গুচ্ছভুক্ত কাছাকাছি যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগাযোগ করতে পরামর্শ দেন তিনি।
এদিকে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এ রকম শিক্ষার্থীর সংখ্যা মোট শিক্ষার্থীর মাত্র ১০ শতাংশের মতো হবে। অধিকাংশ শিক্ষার্থী রাজধানীতে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রগুলোতে পরীক্ষা দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে একসঙ্গে ১০ হাজার ৯১৫ জনের পরীক্ষা নেওয়ার ধারণক্ষমতা আছে কিন্তু সেখানে প্রথম পছন্দের আবেদন ছিল ৩৭ হাজার ৭৪৯ জনের। আবার শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ হাজার জনের পরীক্ষা নেওয়ার ধারণক্ষমতা থাকলেও সেখানে আবেদন করেছিলেন ২০ হাজার ৮৯৪ জন। ফলে নির্ধারিত আসনের বেশিসংখ্যক শিক্ষার্থী পছন্দ থাকায় যাঁরা স্কোরে এগিয়ে ছিলেন, তাঁরাই পরীক্ষার আসন পেয়েছেন। একই কেন্দ্রকে অনেকে পছন্দ হিসেবে দেওয়ায় স্কোরের ভিত্তিতে আসনবিন্যাস করা হয়েছে। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে বেশি শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেওয়ায় এ সমস্যা হয়েছে।
কেন্দ্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে ভর্তি-ইচ্ছুকদের স্কুল, কলেজের অবস্থানসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরির ওপর ভিত্তি করে ১০০ নম্বরের মাপকাঠি নির্ধারণ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের প্রাপ্ত স্কোর ও কেন্দ্রের পছন্দক্রমের ভিত্তিতে পরীক্ষা কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। সবকিছুই সফটওয়্যারের মাধ্যমে হয়েছে। এতে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির কোনো হাত ছিল না।
এর আগে ৭ অক্টোবর থেকে ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড কার্যক্রম শুরু হয়ে শনিবার রাত ১২টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র ডাউনলোড করার সুযোগ দেওয়া হয়। ১৭ অক্টোবর বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তিতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ২৪ অক্টোবর মানবিক বিভাগ ও ১ নভেম্বর বাণিজ্য বিভাগের ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে এবারের ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শেষ হবে।

বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পাস করা ধনঞ্জয় চন্দ্র দাসের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায়। প্রথমবারের মতো দেশের ২০ সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অনুষ্ঠেয় গুচ্ছ পদ্ধতির চূড়ান্ত ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের সময় ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্রের পছন্দক্রম দিয়েছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ আশপাশের পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ে। তবে পছন্দের এসব কেন্দ্রের একটিতেও না পড়ে তাঁর সিট পড়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে। এতে তাঁর ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
ধনঞ্জয় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব জায়গা আমার পরিচিত সেখানে আমার সিট পড়েনি। ভর্তি পরীক্ষা দিতে আমাকে এখন একা খুলনায় যেতে হবে। যেটা আমার কাছে সম্পূর্ণ অপরিচিত। খুলনায় আমি কার কাছে থাকব, সে ব্যবস্থাও নাই। এটা তো একধরনের হয়রানি। একা অপরিচিত জায়গায় যে আমি কতটা নিরাপদে থাকব, তা নিয়েও চিন্তায় আছি।’
শুধু ধনঞ্জয়ই নয়, পছন্দক্রম অনুযায়ী আসন না পড়ায় ভর্তি-ইচ্ছুকদের বড় একটি অংশ আসনবিন্যাসের পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। সাভার মডেল কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পাস করা দিবাকার বিনতে আলমের বাসা ঢাকায়। বাসা থেকে সামান্য দূরত্বে অবস্থিত শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রকে প্রথম পছন্দ হিসেবে মনোনীত করেন। কিন্তু এ শিক্ষার্থীর কেন্দ্র পড়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে। স্বপ্নিল হাসান সজীব নামে আরেক ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর গ্রামের বাড়ি রংপুর। কিন্তু তাঁর কেন্দ্র পড়েছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে।
এসব শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, ভোগান্তি, হয়রানি এবং অর্থ খরচ কমাতে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করা হলেও প্রকৃতপক্ষে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি বেড়েছে। কারণ, এর আগে হঠাৎ করে চূড়ান্ত আবেদন ফি ৬০০ থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ২০০ টাকা করা হয়েছে। এমন কেন্দ্রে আসন পড়েছে, যেখানে অনেকে আগে কখনো যায়নি। এ ছাড়া পছন্দমতো যদি আসন নাই দিতে পারে, তাহলে পছন্দক্রম পদ্ধতি রাখার মানে হয় না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, কেন্দ্র যেখানে পড়েছে সেখানেই ভর্তি-ইচ্ছুকদের পরীক্ষা দিতে হবে। এটা পরিবর্তনের কোনো সুযোগ নেই। কেন্দ্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে ১০০ নম্বরের যে মাপকাঠি নির্ধারণ করা হয়েছে সে অনুযায়ীই কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে আয়োজক কমিটির কোনো হাত ছিল না। এ ছাড়া ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ছবি পরিবর্তনসহ অন্য কোনো সমস্যায় পড়লে তাঁদের গুচ্ছভুক্ত কাছাকাছি যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগাযোগ করতে পরামর্শ দেন তিনি।
এদিকে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এ রকম শিক্ষার্থীর সংখ্যা মোট শিক্ষার্থীর মাত্র ১০ শতাংশের মতো হবে। অধিকাংশ শিক্ষার্থী রাজধানীতে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রগুলোতে পরীক্ষা দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে একসঙ্গে ১০ হাজার ৯১৫ জনের পরীক্ষা নেওয়ার ধারণক্ষমতা আছে কিন্তু সেখানে প্রথম পছন্দের আবেদন ছিল ৩৭ হাজার ৭৪৯ জনের। আবার শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ হাজার জনের পরীক্ষা নেওয়ার ধারণক্ষমতা থাকলেও সেখানে আবেদন করেছিলেন ২০ হাজার ৮৯৪ জন। ফলে নির্ধারিত আসনের বেশিসংখ্যক শিক্ষার্থী পছন্দ থাকায় যাঁরা স্কোরে এগিয়ে ছিলেন, তাঁরাই পরীক্ষার আসন পেয়েছেন। একই কেন্দ্রকে অনেকে পছন্দ হিসেবে দেওয়ায় স্কোরের ভিত্তিতে আসনবিন্যাস করা হয়েছে। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে বেশি শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেওয়ায় এ সমস্যা হয়েছে।
কেন্দ্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে ভর্তি-ইচ্ছুকদের স্কুল, কলেজের অবস্থানসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরির ওপর ভিত্তি করে ১০০ নম্বরের মাপকাঠি নির্ধারণ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের প্রাপ্ত স্কোর ও কেন্দ্রের পছন্দক্রমের ভিত্তিতে পরীক্ষা কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। সবকিছুই সফটওয়্যারের মাধ্যমে হয়েছে। এতে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির কোনো হাত ছিল না।
এর আগে ৭ অক্টোবর থেকে ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড কার্যক্রম শুরু হয়ে শনিবার রাত ১২টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র ডাউনলোড করার সুযোগ দেওয়া হয়। ১৭ অক্টোবর বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তিতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ২৪ অক্টোবর মানবিক বিভাগ ও ১ নভেম্বর বাণিজ্য বিভাগের ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে এবারের ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শেষ হবে।
রবিউল আলম, ঢাকা

বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পাস করা ধনঞ্জয় চন্দ্র দাসের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায়। প্রথমবারের মতো দেশের ২০ সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অনুষ্ঠেয় গুচ্ছ পদ্ধতির চূড়ান্ত ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের সময় ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্রের পছন্দক্রম দিয়েছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ আশপাশের পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ে। তবে পছন্দের এসব কেন্দ্রের একটিতেও না পড়ে তাঁর সিট পড়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে। এতে তাঁর ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
ধনঞ্জয় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব জায়গা আমার পরিচিত সেখানে আমার সিট পড়েনি। ভর্তি পরীক্ষা দিতে আমাকে এখন একা খুলনায় যেতে হবে। যেটা আমার কাছে সম্পূর্ণ অপরিচিত। খুলনায় আমি কার কাছে থাকব, সে ব্যবস্থাও নাই। এটা তো একধরনের হয়রানি। একা অপরিচিত জায়গায় যে আমি কতটা নিরাপদে থাকব, তা নিয়েও চিন্তায় আছি।’
শুধু ধনঞ্জয়ই নয়, পছন্দক্রম অনুযায়ী আসন না পড়ায় ভর্তি-ইচ্ছুকদের বড় একটি অংশ আসনবিন্যাসের পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। সাভার মডেল কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পাস করা দিবাকার বিনতে আলমের বাসা ঢাকায়। বাসা থেকে সামান্য দূরত্বে অবস্থিত শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রকে প্রথম পছন্দ হিসেবে মনোনীত করেন। কিন্তু এ শিক্ষার্থীর কেন্দ্র পড়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে। স্বপ্নিল হাসান সজীব নামে আরেক ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর গ্রামের বাড়ি রংপুর। কিন্তু তাঁর কেন্দ্র পড়েছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে।
এসব শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, ভোগান্তি, হয়রানি এবং অর্থ খরচ কমাতে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করা হলেও প্রকৃতপক্ষে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি বেড়েছে। কারণ, এর আগে হঠাৎ করে চূড়ান্ত আবেদন ফি ৬০০ থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ২০০ টাকা করা হয়েছে। এমন কেন্দ্রে আসন পড়েছে, যেখানে অনেকে আগে কখনো যায়নি। এ ছাড়া পছন্দমতো যদি আসন নাই দিতে পারে, তাহলে পছন্দক্রম পদ্ধতি রাখার মানে হয় না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, কেন্দ্র যেখানে পড়েছে সেখানেই ভর্তি-ইচ্ছুকদের পরীক্ষা দিতে হবে। এটা পরিবর্তনের কোনো সুযোগ নেই। কেন্দ্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে ১০০ নম্বরের যে মাপকাঠি নির্ধারণ করা হয়েছে সে অনুযায়ীই কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে আয়োজক কমিটির কোনো হাত ছিল না। এ ছাড়া ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ছবি পরিবর্তনসহ অন্য কোনো সমস্যায় পড়লে তাঁদের গুচ্ছভুক্ত কাছাকাছি যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগাযোগ করতে পরামর্শ দেন তিনি।
এদিকে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এ রকম শিক্ষার্থীর সংখ্যা মোট শিক্ষার্থীর মাত্র ১০ শতাংশের মতো হবে। অধিকাংশ শিক্ষার্থী রাজধানীতে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রগুলোতে পরীক্ষা দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে একসঙ্গে ১০ হাজার ৯১৫ জনের পরীক্ষা নেওয়ার ধারণক্ষমতা আছে কিন্তু সেখানে প্রথম পছন্দের আবেদন ছিল ৩৭ হাজার ৭৪৯ জনের। আবার শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ হাজার জনের পরীক্ষা নেওয়ার ধারণক্ষমতা থাকলেও সেখানে আবেদন করেছিলেন ২০ হাজার ৮৯৪ জন। ফলে নির্ধারিত আসনের বেশিসংখ্যক শিক্ষার্থী পছন্দ থাকায় যাঁরা স্কোরে এগিয়ে ছিলেন, তাঁরাই পরীক্ষার আসন পেয়েছেন। একই কেন্দ্রকে অনেকে পছন্দ হিসেবে দেওয়ায় স্কোরের ভিত্তিতে আসনবিন্যাস করা হয়েছে। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে বেশি শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেওয়ায় এ সমস্যা হয়েছে।
কেন্দ্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে ভর্তি-ইচ্ছুকদের স্কুল, কলেজের অবস্থানসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরির ওপর ভিত্তি করে ১০০ নম্বরের মাপকাঠি নির্ধারণ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের প্রাপ্ত স্কোর ও কেন্দ্রের পছন্দক্রমের ভিত্তিতে পরীক্ষা কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। সবকিছুই সফটওয়্যারের মাধ্যমে হয়েছে। এতে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির কোনো হাত ছিল না।
এর আগে ৭ অক্টোবর থেকে ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড কার্যক্রম শুরু হয়ে শনিবার রাত ১২টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র ডাউনলোড করার সুযোগ দেওয়া হয়। ১৭ অক্টোবর বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তিতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ২৪ অক্টোবর মানবিক বিভাগ ও ১ নভেম্বর বাণিজ্য বিভাগের ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে এবারের ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শেষ হবে।

বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পাস করা ধনঞ্জয় চন্দ্র দাসের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায়। প্রথমবারের মতো দেশের ২০ সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অনুষ্ঠেয় গুচ্ছ পদ্ধতির চূড়ান্ত ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের সময় ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্রের পছন্দক্রম দিয়েছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ আশপাশের পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ে। তবে পছন্দের এসব কেন্দ্রের একটিতেও না পড়ে তাঁর সিট পড়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে। এতে তাঁর ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
ধনঞ্জয় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব জায়গা আমার পরিচিত সেখানে আমার সিট পড়েনি। ভর্তি পরীক্ষা দিতে আমাকে এখন একা খুলনায় যেতে হবে। যেটা আমার কাছে সম্পূর্ণ অপরিচিত। খুলনায় আমি কার কাছে থাকব, সে ব্যবস্থাও নাই। এটা তো একধরনের হয়রানি। একা অপরিচিত জায়গায় যে আমি কতটা নিরাপদে থাকব, তা নিয়েও চিন্তায় আছি।’
শুধু ধনঞ্জয়ই নয়, পছন্দক্রম অনুযায়ী আসন না পড়ায় ভর্তি-ইচ্ছুকদের বড় একটি অংশ আসনবিন্যাসের পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। সাভার মডেল কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পাস করা দিবাকার বিনতে আলমের বাসা ঢাকায়। বাসা থেকে সামান্য দূরত্বে অবস্থিত শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রকে প্রথম পছন্দ হিসেবে মনোনীত করেন। কিন্তু এ শিক্ষার্থীর কেন্দ্র পড়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে। স্বপ্নিল হাসান সজীব নামে আরেক ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর গ্রামের বাড়ি রংপুর। কিন্তু তাঁর কেন্দ্র পড়েছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে।
এসব শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, ভোগান্তি, হয়রানি এবং অর্থ খরচ কমাতে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করা হলেও প্রকৃতপক্ষে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি বেড়েছে। কারণ, এর আগে হঠাৎ করে চূড়ান্ত আবেদন ফি ৬০০ থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ২০০ টাকা করা হয়েছে। এমন কেন্দ্রে আসন পড়েছে, যেখানে অনেকে আগে কখনো যায়নি। এ ছাড়া পছন্দমতো যদি আসন নাই দিতে পারে, তাহলে পছন্দক্রম পদ্ধতি রাখার মানে হয় না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, কেন্দ্র যেখানে পড়েছে সেখানেই ভর্তি-ইচ্ছুকদের পরীক্ষা দিতে হবে। এটা পরিবর্তনের কোনো সুযোগ নেই। কেন্দ্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে ১০০ নম্বরের যে মাপকাঠি নির্ধারণ করা হয়েছে সে অনুযায়ীই কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে আয়োজক কমিটির কোনো হাত ছিল না। এ ছাড়া ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ছবি পরিবর্তনসহ অন্য কোনো সমস্যায় পড়লে তাঁদের গুচ্ছভুক্ত কাছাকাছি যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগাযোগ করতে পরামর্শ দেন তিনি।
এদিকে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এ রকম শিক্ষার্থীর সংখ্যা মোট শিক্ষার্থীর মাত্র ১০ শতাংশের মতো হবে। অধিকাংশ শিক্ষার্থী রাজধানীতে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রগুলোতে পরীক্ষা দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে একসঙ্গে ১০ হাজার ৯১৫ জনের পরীক্ষা নেওয়ার ধারণক্ষমতা আছে কিন্তু সেখানে প্রথম পছন্দের আবেদন ছিল ৩৭ হাজার ৭৪৯ জনের। আবার শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ হাজার জনের পরীক্ষা নেওয়ার ধারণক্ষমতা থাকলেও সেখানে আবেদন করেছিলেন ২০ হাজার ৮৯৪ জন। ফলে নির্ধারিত আসনের বেশিসংখ্যক শিক্ষার্থী পছন্দ থাকায় যাঁরা স্কোরে এগিয়ে ছিলেন, তাঁরাই পরীক্ষার আসন পেয়েছেন। একই কেন্দ্রকে অনেকে পছন্দ হিসেবে দেওয়ায় স্কোরের ভিত্তিতে আসনবিন্যাস করা হয়েছে। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে বেশি শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেওয়ায় এ সমস্যা হয়েছে।
কেন্দ্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে ভর্তি-ইচ্ছুকদের স্কুল, কলেজের অবস্থানসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরির ওপর ভিত্তি করে ১০০ নম্বরের মাপকাঠি নির্ধারণ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের প্রাপ্ত স্কোর ও কেন্দ্রের পছন্দক্রমের ভিত্তিতে পরীক্ষা কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। সবকিছুই সফটওয়্যারের মাধ্যমে হয়েছে। এতে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির কোনো হাত ছিল না।
এর আগে ৭ অক্টোবর থেকে ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড কার্যক্রম শুরু হয়ে শনিবার রাত ১২টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র ডাউনলোড করার সুযোগ দেওয়া হয়। ১৭ অক্টোবর বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তিতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ২৪ অক্টোবর মানবিক বিভাগ ও ১ নভেম্বর বাণিজ্য বিভাগের ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে এবারের ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শেষ হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১০ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৩ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পাস করা ধনঞ্জয় চন্দ্র দাসের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায়। প্রথমবারের মতো দেশের ২০ সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অনুষ্ঠেয় গুচ্ছ পদ্ধতির চূড়ান্ত ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের সময় ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্রের পছন্দক্রম দিয়েছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ আশপাশের পাঁচটি বিশ্ববি
১০ অক্টোবর ২০২১
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১০ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৩ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পাস করা ধনঞ্জয় চন্দ্র দাসের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায়। প্রথমবারের মতো দেশের ২০ সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অনুষ্ঠেয় গুচ্ছ পদ্ধতির চূড়ান্ত ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের সময় ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্রের পছন্দক্রম দিয়েছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ আশপাশের পাঁচটি বিশ্ববি
১০ অক্টোবর ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পাস করা ধনঞ্জয় চন্দ্র দাসের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায়। প্রথমবারের মতো দেশের ২০ সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অনুষ্ঠেয় গুচ্ছ পদ্ধতির চূড়ান্ত ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের সময় ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্রের পছন্দক্রম দিয়েছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ আশপাশের পাঁচটি বিশ্ববি
১০ অক্টোবর ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৩ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পাস করা ধনঞ্জয় চন্দ্র দাসের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায়। প্রথমবারের মতো দেশের ২০ সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অনুষ্ঠেয় গুচ্ছ পদ্ধতির চূড়ান্ত ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের সময় ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্রের পছন্দক্রম দিয়েছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ আশপাশের পাঁচটি বিশ্ববি
১০ অক্টোবর ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১০ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১০ ঘণ্টা আগে