রবিউল আলম, ঢাকা

করোনায় দেশের শিক্ষা খাত একেবারে নাকাল। দীর্ঘ ১৬ মাস বন্ধ আছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ফলে দেড় থেকে দুই বছর পর্যন্ত সেশনজটে আটকা পড়েছেন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষার্থী। এ অবস্থায় অনলাইনে সব পরীক্ষা নেওয়া হবে কি না, তা নিয়ে বিতর্ক জটিল হচ্ছে। কারণ, এর পক্ষে-বিপক্ষে জোরালো যুক্তি আছে।
এই পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। কারণ, করোনার সংক্রমণ কমা এবং শিক্ষার্থীদের টিকা পাওয়ার ওপর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নির্ভর করছে বলে সরকার জানিয়ে দিয়েছে। তাই ক্লাস ও মিডটার্মের মতো চূড়ান্ত পরীক্ষাগুলো অনলাইনে নেওয়ার দাবি তুলেছে শিক্ষার্থীদের একাংশ। ইতিমধ্যে কয়েকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইনে চূড়ান্ত পরীক্ষা নিয়েছে। তারা বলেছে, অনলাইন পরীক্ষায় উপস্থিতি ছিল। এ ছাড়া করোনার মধ্যেও নির্ধারিত সময়ে শিক্ষার্থীদের সেমিস্টার শেষ করছে দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এসব বিশ্ববিদ্যালয় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নির্বিঘ্নে স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের পাঠদান কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এমনকি অনলাইনে সমাবর্তনও আয়োজন করেছে কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।
অনলাইন পরীক্ষায় শতভাগ উপস্থিতি সম্ভব নয়, গ্রাম-শহর বৈষম্য বাড়বে ইত্যাদি কারণে অধিকাংশ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এখনো অনলাইনে পরীক্ষা শুরু করেনি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বাইরেও শিক্ষার্থীদের একটা অংশ অনলাইনে পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক না। আবার শিক্ষার্থীদের একটা অংশ অনলাইনসহ যেকোনো উপায়ে পরীক্ষা দিতে চায়। ফলে এ নিয়ে একটা দ্বন্দ্ব তৈরি হচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী, আগামী ডিসেম্বরে স্নাতক শেষ হওয়ার কথা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষার্থী হাসান সজীব ও শারমিন আক্তারের। অথচ তাঁরা এখনো পঞ্চম সেমিস্টারের পরীক্ষায় বসতে পারেননি। হাসান সজীব মনে করেন, করোনা কখন যাবে কেউ বলতে পারে না। তাই বাস্তবতা মেনে অনলাইনে পরীক্ষা চালিয়ে যাওয়াই ভালো। অনলাইনে পরীক্ষা নিলে সেশনজট কমবে এবং দ্রুত স্নাতকটা শেষ করা যাবে।
অন্যদিকে তাঁর সহপাঠী শারমিন আক্তার বলছেন, অনলাইনে পরীক্ষার ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত সমস্যা হতে পারে। নেটওয়ার্ক সমস্যার জন্য গ্রামের অনেকেই ঠিকভাবে উত্তর উপস্থাপন করতে পারবে না। অনেক সময় দেখা যায় অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে কিছুক্ষণ টাইপ করলেই ফোন হ্যাং হয়ে যায়। সশরীরে পরীক্ষায় পাঁচ–ছয়জন গার্ড উপস্থিত থাকলেও অনেকে অসদুপায় অবলম্বন করে। এ ক্ষেত্রে অনলাইনে তো আরও বেশি করবে। ফলে প্রকৃত মেধার মূল্যায়ন হবে না।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০ আগস্ট থেকে সশরীরে পরীক্ষা শুরু করার কথা থাকলেও তা স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে পরীক্ষা নেওয়ার চার সপ্তাহ আগে নতুন তারিখ জানানো হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ইমদাদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, অনলাইন পরীক্ষা আদৌ সম্ভব কি না, সে বিষয়ে শিক্ষার্থীদের পরামর্শ নেওয়ার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে এ বিষয়ে একজন ডিনকে প্রধান করে একটা আহ্বায়ক কমিটি গঠন করার পরিকল্পনা চলছে বলে তিনি জানান।
এদিকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া শুরু করেছে। কঠোর বিধিনিষেধের কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইনে পরীক্ষা শুরুর কথা থাকলেও তা পরে স্থগিত করা হয়েছে। তবে পরীক্ষার বিষয়ে ডিন ও বিভাগের প্রধানদের ওপর ছেড়ে দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। শিক্ষার্থীদের মতামত সাপেক্ষে পরীক্ষা শুরু করতে বলা হলেও বিবিএ অনুষদের বিভাগগুলোতে অনলাইন পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া আছে বলে কয়েকজন শিক্ষার্থী জানিয়েছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনলাইনে হলেও আটকে থাকা পরীক্ষাগুলো নেওয়া হলে জট থেকে মুক্তি পেতাম। অনলাইনে পরীক্ষা হবে কি না, এখনো জানানো হয়নি।’ তবে ডিভাইস ও নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে তাঁর সহপাঠীদের একাংশ অনলাইন পরীক্ষা দিতে নারাজ বলে তিনি জানান।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ‘যে যে বিভাগ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করে সম্মতির পরিপ্রেক্ষিতে অনলাইনে পরীক্ষা নিতে সক্ষম, তাদের আমরা পরীক্ষা নিতে বলেছি। কম্পিউটার সায়েন্সসহ কিছু বিভাগ ইতিমধ্যেই অনলাইনে পরীক্ষা নিয়েছে। তবে কিছু শিক্ষার্থীর ইন্টারনেটের ভালো সংযোগ না থাকায় তাঁদের শহরে যেতে হয়। যেহেতু কঠোর বিধিনিষেধ চলছে, সে জন্য এটা শেষ হলে পরীক্ষা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে বলে তিনি জানান।
অনলাইন পরীক্ষার বিষয়ে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, শতভাগ উপস্থিতিতে অনলাইনে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষাগুলো নেওয়া হচ্ছে। সব শিক্ষার্থীর উপস্থিতি সম্ভব নয় বলে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘তাহলে শতভাগ উপস্থিতিতে আমরা শতভাগ উপস্থিতি নিয়ে কীভাবে পরীক্ষা নিচ্ছি?’
এর আগে গত ২৮ মে করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পরীক্ষা সরাসরি ও অনলাইনে নেওয়ার ব্যবস্থা নিতে সব বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারকে চিঠি দেয় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। বিজ্ঞপ্তিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের আটকে থাকা পরীক্ষাগুলো সরাসরি নেওয়া সম্ভব না হলে অনলাইনে নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়।
এদিকে সেশনজটের কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে দিন দিন হতাশা বাড়ছে। ১০ জুলাই তরুণদের সংগঠন আঁচল ফাউন্ডেশনের এক গবেষণায় দেখা গেছে, করোনাকালে সেশনজট, ক্যারিয়ার নিয়ে ৬৩ দশমিক ৫ শতাংশ শিক্ষার্থী মানসিক চাপে আছেন।

করোনায় দেশের শিক্ষা খাত একেবারে নাকাল। দীর্ঘ ১৬ মাস বন্ধ আছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ফলে দেড় থেকে দুই বছর পর্যন্ত সেশনজটে আটকা পড়েছেন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষার্থী। এ অবস্থায় অনলাইনে সব পরীক্ষা নেওয়া হবে কি না, তা নিয়ে বিতর্ক জটিল হচ্ছে। কারণ, এর পক্ষে-বিপক্ষে জোরালো যুক্তি আছে।
এই পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। কারণ, করোনার সংক্রমণ কমা এবং শিক্ষার্থীদের টিকা পাওয়ার ওপর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নির্ভর করছে বলে সরকার জানিয়ে দিয়েছে। তাই ক্লাস ও মিডটার্মের মতো চূড়ান্ত পরীক্ষাগুলো অনলাইনে নেওয়ার দাবি তুলেছে শিক্ষার্থীদের একাংশ। ইতিমধ্যে কয়েকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইনে চূড়ান্ত পরীক্ষা নিয়েছে। তারা বলেছে, অনলাইন পরীক্ষায় উপস্থিতি ছিল। এ ছাড়া করোনার মধ্যেও নির্ধারিত সময়ে শিক্ষার্থীদের সেমিস্টার শেষ করছে দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এসব বিশ্ববিদ্যালয় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নির্বিঘ্নে স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের পাঠদান কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এমনকি অনলাইনে সমাবর্তনও আয়োজন করেছে কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।
অনলাইন পরীক্ষায় শতভাগ উপস্থিতি সম্ভব নয়, গ্রাম-শহর বৈষম্য বাড়বে ইত্যাদি কারণে অধিকাংশ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এখনো অনলাইনে পরীক্ষা শুরু করেনি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বাইরেও শিক্ষার্থীদের একটা অংশ অনলাইনে পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক না। আবার শিক্ষার্থীদের একটা অংশ অনলাইনসহ যেকোনো উপায়ে পরীক্ষা দিতে চায়। ফলে এ নিয়ে একটা দ্বন্দ্ব তৈরি হচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী, আগামী ডিসেম্বরে স্নাতক শেষ হওয়ার কথা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষার্থী হাসান সজীব ও শারমিন আক্তারের। অথচ তাঁরা এখনো পঞ্চম সেমিস্টারের পরীক্ষায় বসতে পারেননি। হাসান সজীব মনে করেন, করোনা কখন যাবে কেউ বলতে পারে না। তাই বাস্তবতা মেনে অনলাইনে পরীক্ষা চালিয়ে যাওয়াই ভালো। অনলাইনে পরীক্ষা নিলে সেশনজট কমবে এবং দ্রুত স্নাতকটা শেষ করা যাবে।
অন্যদিকে তাঁর সহপাঠী শারমিন আক্তার বলছেন, অনলাইনে পরীক্ষার ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত সমস্যা হতে পারে। নেটওয়ার্ক সমস্যার জন্য গ্রামের অনেকেই ঠিকভাবে উত্তর উপস্থাপন করতে পারবে না। অনেক সময় দেখা যায় অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে কিছুক্ষণ টাইপ করলেই ফোন হ্যাং হয়ে যায়। সশরীরে পরীক্ষায় পাঁচ–ছয়জন গার্ড উপস্থিত থাকলেও অনেকে অসদুপায় অবলম্বন করে। এ ক্ষেত্রে অনলাইনে তো আরও বেশি করবে। ফলে প্রকৃত মেধার মূল্যায়ন হবে না।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০ আগস্ট থেকে সশরীরে পরীক্ষা শুরু করার কথা থাকলেও তা স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে পরীক্ষা নেওয়ার চার সপ্তাহ আগে নতুন তারিখ জানানো হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ইমদাদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, অনলাইন পরীক্ষা আদৌ সম্ভব কি না, সে বিষয়ে শিক্ষার্থীদের পরামর্শ নেওয়ার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে এ বিষয়ে একজন ডিনকে প্রধান করে একটা আহ্বায়ক কমিটি গঠন করার পরিকল্পনা চলছে বলে তিনি জানান।
এদিকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া শুরু করেছে। কঠোর বিধিনিষেধের কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইনে পরীক্ষা শুরুর কথা থাকলেও তা পরে স্থগিত করা হয়েছে। তবে পরীক্ষার বিষয়ে ডিন ও বিভাগের প্রধানদের ওপর ছেড়ে দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। শিক্ষার্থীদের মতামত সাপেক্ষে পরীক্ষা শুরু করতে বলা হলেও বিবিএ অনুষদের বিভাগগুলোতে অনলাইন পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া আছে বলে কয়েকজন শিক্ষার্থী জানিয়েছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনলাইনে হলেও আটকে থাকা পরীক্ষাগুলো নেওয়া হলে জট থেকে মুক্তি পেতাম। অনলাইনে পরীক্ষা হবে কি না, এখনো জানানো হয়নি।’ তবে ডিভাইস ও নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে তাঁর সহপাঠীদের একাংশ অনলাইন পরীক্ষা দিতে নারাজ বলে তিনি জানান।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ‘যে যে বিভাগ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করে সম্মতির পরিপ্রেক্ষিতে অনলাইনে পরীক্ষা নিতে সক্ষম, তাদের আমরা পরীক্ষা নিতে বলেছি। কম্পিউটার সায়েন্সসহ কিছু বিভাগ ইতিমধ্যেই অনলাইনে পরীক্ষা নিয়েছে। তবে কিছু শিক্ষার্থীর ইন্টারনেটের ভালো সংযোগ না থাকায় তাঁদের শহরে যেতে হয়। যেহেতু কঠোর বিধিনিষেধ চলছে, সে জন্য এটা শেষ হলে পরীক্ষা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে বলে তিনি জানান।
অনলাইন পরীক্ষার বিষয়ে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, শতভাগ উপস্থিতিতে অনলাইনে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষাগুলো নেওয়া হচ্ছে। সব শিক্ষার্থীর উপস্থিতি সম্ভব নয় বলে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘তাহলে শতভাগ উপস্থিতিতে আমরা শতভাগ উপস্থিতি নিয়ে কীভাবে পরীক্ষা নিচ্ছি?’
এর আগে গত ২৮ মে করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পরীক্ষা সরাসরি ও অনলাইনে নেওয়ার ব্যবস্থা নিতে সব বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারকে চিঠি দেয় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। বিজ্ঞপ্তিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের আটকে থাকা পরীক্ষাগুলো সরাসরি নেওয়া সম্ভব না হলে অনলাইনে নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়।
এদিকে সেশনজটের কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে দিন দিন হতাশা বাড়ছে। ১০ জুলাই তরুণদের সংগঠন আঁচল ফাউন্ডেশনের এক গবেষণায় দেখা গেছে, করোনাকালে সেশনজট, ক্যারিয়ার নিয়ে ৬৩ দশমিক ৫ শতাংশ শিক্ষার্থী মানসিক চাপে আছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৫ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

করোনায় দেশের শিক্ষা খাত একেবারে নাকাল। দীর্ঘ ১৬ মাস বন্ধ আছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ফলে দেড় থেকে দুই বছর পর্যন্ত সেশনজটে আটকা পড়েছেন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষার্থী। এই অবস্থায় অনলাইনে সব পরীক্ষা নেওয়া হবে কি না, তা নিয়ে বিতর্ক জটিল হচ্ছে।
২৬ জুলাই ২০২১
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৫ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

করোনায় দেশের শিক্ষা খাত একেবারে নাকাল। দীর্ঘ ১৬ মাস বন্ধ আছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ফলে দেড় থেকে দুই বছর পর্যন্ত সেশনজটে আটকা পড়েছেন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষার্থী। এই অবস্থায় অনলাইনে সব পরীক্ষা নেওয়া হবে কি না, তা নিয়ে বিতর্ক জটিল হচ্ছে।
২৬ জুলাই ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৭ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

করোনায় দেশের শিক্ষা খাত একেবারে নাকাল। দীর্ঘ ১৬ মাস বন্ধ আছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ফলে দেড় থেকে দুই বছর পর্যন্ত সেশনজটে আটকা পড়েছেন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষার্থী। এই অবস্থায় অনলাইনে সব পরীক্ষা নেওয়া হবে কি না, তা নিয়ে বিতর্ক জটিল হচ্ছে।
২৬ জুলাই ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৫ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

করোনায় দেশের শিক্ষা খাত একেবারে নাকাল। দীর্ঘ ১৬ মাস বন্ধ আছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ফলে দেড় থেকে দুই বছর পর্যন্ত সেশনজটে আটকা পড়েছেন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষার্থী। এই অবস্থায় অনলাইনে সব পরীক্ষা নেওয়া হবে কি না, তা নিয়ে বিতর্ক জটিল হচ্ছে।
২৬ জুলাই ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১২ ঘণ্টা আগে