কাজী শামিম আহমেদ, খুলনা

খুলনার ছয় শীর্ষ সন্ত্রাসী বাহিনীর হয়ে টার্গেট কিলিংয়ে জড়াচ্ছে ভাড়াটে খুনিরা। তাদের অবস্থান শনাক্তে পুলিশ বেশ তৎপর। তবে এই মুহূর্তে পুলিশের হাতে কোনো তালিকা নেই। তারা বলছে, ভাড়াটে খুনির সংখ্যা ২০ থেকে ২৫। মাদক কারবার, ভূমি দস্যুতা, চাঁদাবাজি, অস্ত্র বিক্রি ও ভাড়াটে খুনে জড়াচ্ছে তারা।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, পেশাদার খুনিদের টার্গেট কিলিংয়ে ব্যবহার করা হচ্ছে। শীর্ষ ছয়টি বাহিনীর প্রধানদের বিরুদ্ধে খুন, মাদকসংক্রান্ত ৬৭টি মামলার রেকর্ড পাওয়া গেছে। গতকালও দুজনকে হত্যা করা হয়েছে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এসব বাহিনীর উত্থান। এ প্রসঙ্গে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ত ম রোকনুজ্জামান বলেন, ‘এই মুহূর্তে ভাড়াটে খুনিদের তালিকা আমাদের কাছে নেই। তবে গত অক্টোবর মাসের অপরাধ সভার পর খুনিদের চিহ্নিত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আসলে খুনিরা সব সময় শহরে চলাফেরা করে না। তাদের টার্গেট কিলিংয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়।’
জানা গেছে, খুলনা নগরীতে এই মুহূর্তে ছয়টি সন্ত্রাসী গ্রুপের প্রধানেরা ৬৭ মামলা মাথায় নিয়ে অপরাধ জগৎ নিয়ন্ত্রণ করতে নিজেদের মধ্যে খুনোখুনিতে লিপ্ত রয়েছেন। গত জানুয়ারি মাসে কেএমপির কমিশনার জুলফিকার আলী হায়দার খুলনার শীর্ষ ১২ সন্ত্রাসীকে ধরতে পুরস্কার ঘোষণা করার পর কিছু সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার হলেও অধিকাংশ রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।
সক্রিয় সন্ত্রাসীরা
বর্তমানে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের তালিকায় ওপরের দিকে রয়েছে রনি চৌধুরী বাবু ওরফে গ্রেনেড বাবুর নাম। নগরীর শামসুর রহমান রোডের বাসিন্দা গ্রেনেড বাবুর বিরুদ্ধে কেএমপির বিভিন্ন থানায় ১৭টি মামলা রয়েছে। পুলিশ ও একাধিক গোয়েন্দা সূত্র জানায়, ২০০১ সালে বোমা তৈরি করে চরমপন্থীদের কাছে সাপ্লাই দিয়ে এবং বোমা নাশকতার সঙ্গে জড়িত থাকায় পুলিশ-র্যাবের শীর্ষ সন্ত্রাসীর তালিকায় উঠে আসেন গ্রেনেড বাবু। এরপর মাদক বিক্রি, চাঁদাবাজি, জুয়ার ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ন্ত্রণ করতে গ্রেনেড বাবু নিজস্ব বাহিনী গড়ে তোলেন।
সক্রিয় আছে নূর আজিম গ্রুপ। নগরীর টুটপাড়া ইস্ট সার্কুলার রোডের বাসিন্দা শানু মুহুরীর ছেলে নূর আজিমের বিরুদ্ধে কেএমপির বিভিন্ন থানায় ১৩টি মামলার রেকর্ড পাওয়া গেছে। কিশোর গ্যাং সৃষ্টির মাধ্যমে ২০১৬ সালে তিনি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যুক্ত হন। গত ১ জানুয়ারি ঢাকা থেকে শীর্ষ সন্ত্রাসী নূর আজিমসহ ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে সন্ত্রাসী নূর আজিমের সহযোগীরা এখন এলাকায়। তাঁরা রূপসা স্ট্যান্ড রোড, চাঁনমারী, রূপসা মাছবাজার, শেখপাড়া বাজার, গোবরচাকা, টুটপাড়া, জিন্নাহপাড়া, লবণচরা, চাঁনমারী বাজার, বানিয়াখামারসহ আশপাশ এলাকায় প্রতিদিনই সশস্ত্র মহড়া দিচ্ছেন।
নগরীর চানমারি দ্বিতীয় লেনের আশিকের বিরুদ্ধে ৮টি মামলা রয়েছে। খুলনা শহরের বর্তমানে সব থেকে বেশি প্রভাব বিস্তার করেছে আশিক গ্রুপ। ২০১৮ সালে ৬ সেপ্টেম্বর প্রথম হত্যা মামলায় জড়িয়ে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে যুক্ত হন। বর্তমানে তিনি পলাতক। তাঁর দলে সদস্য রয়েছেন ২৩ জন। তাঁদের নামে মোট মামলা রয়েছে ১১০টি।
নগরীর মিস্ত্রিপাড়া বাজারের বাসিন্দা পলাশ শেখের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১৯টি মামলার রেকর্ড পাওয়া গেছে। গত আওয়ামী লীগ আমলে দাপুটে ছিল পলাশ চক্র। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে ফের সক্রিয় হয়েছেন পলাশ। সর্বশেষ ১৮ অক্টোবর কারাগারে গ্রেনেড বাবুর সহযোগী কালা তুহিন ও পলাশ চক্রের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
নগরীর মহেশ্বরপাশা এলাকার হুমায়ুন কবীর ওরফে হুমার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত ৪টি মামলার রেকর্ড পাওয়া গেছে। হুমা ছিলেন বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান গাজী কামরুলের সেকেন্ড ইন কমান্ড। গত বছরের ৫ আগস্ট সরকারের পতনের পর বিভিন্ন স্থানে সন্ত্রাসী বাহিনী তাদের উপস্থিতি জানান দেয়। নগরীর দৌলতপুর দেয়ানা বাউন্ডারি রোডের বাসিন্দা কবির হোসেনের ছেলে আরমিন ওরফে আলামিনের বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা রয়েছে। তিনিও বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির সক্রিয় সদস্য।
সার্বিক বিষয়ে পুলিশ কমিশনার জুলফিকার আলী হায়দার বলেন, ‘ইতিমধ্যে বিভিন্ন পয়েন্টে চেক পোস্ট বসানোসহ অপরাধীদের তথ্য জানতে তথ্য বাক্স বসানো হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে অপরাধীরা জায়গা বদল করে। ফলে অনেক সময় তাদের ধরা কঠিন হয়ে পড়ে।’

খুলনার ছয় শীর্ষ সন্ত্রাসী বাহিনীর হয়ে টার্গেট কিলিংয়ে জড়াচ্ছে ভাড়াটে খুনিরা। তাদের অবস্থান শনাক্তে পুলিশ বেশ তৎপর। তবে এই মুহূর্তে পুলিশের হাতে কোনো তালিকা নেই। তারা বলছে, ভাড়াটে খুনির সংখ্যা ২০ থেকে ২৫। মাদক কারবার, ভূমি দস্যুতা, চাঁদাবাজি, অস্ত্র বিক্রি ও ভাড়াটে খুনে জড়াচ্ছে তারা।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, পেশাদার খুনিদের টার্গেট কিলিংয়ে ব্যবহার করা হচ্ছে। শীর্ষ ছয়টি বাহিনীর প্রধানদের বিরুদ্ধে খুন, মাদকসংক্রান্ত ৬৭টি মামলার রেকর্ড পাওয়া গেছে। গতকালও দুজনকে হত্যা করা হয়েছে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এসব বাহিনীর উত্থান। এ প্রসঙ্গে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ত ম রোকনুজ্জামান বলেন, ‘এই মুহূর্তে ভাড়াটে খুনিদের তালিকা আমাদের কাছে নেই। তবে গত অক্টোবর মাসের অপরাধ সভার পর খুনিদের চিহ্নিত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আসলে খুনিরা সব সময় শহরে চলাফেরা করে না। তাদের টার্গেট কিলিংয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়।’
জানা গেছে, খুলনা নগরীতে এই মুহূর্তে ছয়টি সন্ত্রাসী গ্রুপের প্রধানেরা ৬৭ মামলা মাথায় নিয়ে অপরাধ জগৎ নিয়ন্ত্রণ করতে নিজেদের মধ্যে খুনোখুনিতে লিপ্ত রয়েছেন। গত জানুয়ারি মাসে কেএমপির কমিশনার জুলফিকার আলী হায়দার খুলনার শীর্ষ ১২ সন্ত্রাসীকে ধরতে পুরস্কার ঘোষণা করার পর কিছু সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার হলেও অধিকাংশ রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।
সক্রিয় সন্ত্রাসীরা
বর্তমানে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের তালিকায় ওপরের দিকে রয়েছে রনি চৌধুরী বাবু ওরফে গ্রেনেড বাবুর নাম। নগরীর শামসুর রহমান রোডের বাসিন্দা গ্রেনেড বাবুর বিরুদ্ধে কেএমপির বিভিন্ন থানায় ১৭টি মামলা রয়েছে। পুলিশ ও একাধিক গোয়েন্দা সূত্র জানায়, ২০০১ সালে বোমা তৈরি করে চরমপন্থীদের কাছে সাপ্লাই দিয়ে এবং বোমা নাশকতার সঙ্গে জড়িত থাকায় পুলিশ-র্যাবের শীর্ষ সন্ত্রাসীর তালিকায় উঠে আসেন গ্রেনেড বাবু। এরপর মাদক বিক্রি, চাঁদাবাজি, জুয়ার ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ন্ত্রণ করতে গ্রেনেড বাবু নিজস্ব বাহিনী গড়ে তোলেন।
সক্রিয় আছে নূর আজিম গ্রুপ। নগরীর টুটপাড়া ইস্ট সার্কুলার রোডের বাসিন্দা শানু মুহুরীর ছেলে নূর আজিমের বিরুদ্ধে কেএমপির বিভিন্ন থানায় ১৩টি মামলার রেকর্ড পাওয়া গেছে। কিশোর গ্যাং সৃষ্টির মাধ্যমে ২০১৬ সালে তিনি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যুক্ত হন। গত ১ জানুয়ারি ঢাকা থেকে শীর্ষ সন্ত্রাসী নূর আজিমসহ ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে সন্ত্রাসী নূর আজিমের সহযোগীরা এখন এলাকায়। তাঁরা রূপসা স্ট্যান্ড রোড, চাঁনমারী, রূপসা মাছবাজার, শেখপাড়া বাজার, গোবরচাকা, টুটপাড়া, জিন্নাহপাড়া, লবণচরা, চাঁনমারী বাজার, বানিয়াখামারসহ আশপাশ এলাকায় প্রতিদিনই সশস্ত্র মহড়া দিচ্ছেন।
নগরীর চানমারি দ্বিতীয় লেনের আশিকের বিরুদ্ধে ৮টি মামলা রয়েছে। খুলনা শহরের বর্তমানে সব থেকে বেশি প্রভাব বিস্তার করেছে আশিক গ্রুপ। ২০১৮ সালে ৬ সেপ্টেম্বর প্রথম হত্যা মামলায় জড়িয়ে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে যুক্ত হন। বর্তমানে তিনি পলাতক। তাঁর দলে সদস্য রয়েছেন ২৩ জন। তাঁদের নামে মোট মামলা রয়েছে ১১০টি।
নগরীর মিস্ত্রিপাড়া বাজারের বাসিন্দা পলাশ শেখের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১৯টি মামলার রেকর্ড পাওয়া গেছে। গত আওয়ামী লীগ আমলে দাপুটে ছিল পলাশ চক্র। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে ফের সক্রিয় হয়েছেন পলাশ। সর্বশেষ ১৮ অক্টোবর কারাগারে গ্রেনেড বাবুর সহযোগী কালা তুহিন ও পলাশ চক্রের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
নগরীর মহেশ্বরপাশা এলাকার হুমায়ুন কবীর ওরফে হুমার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত ৪টি মামলার রেকর্ড পাওয়া গেছে। হুমা ছিলেন বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান গাজী কামরুলের সেকেন্ড ইন কমান্ড। গত বছরের ৫ আগস্ট সরকারের পতনের পর বিভিন্ন স্থানে সন্ত্রাসী বাহিনী তাদের উপস্থিতি জানান দেয়। নগরীর দৌলতপুর দেয়ানা বাউন্ডারি রোডের বাসিন্দা কবির হোসেনের ছেলে আরমিন ওরফে আলামিনের বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা রয়েছে। তিনিও বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির সক্রিয় সদস্য।
সার্বিক বিষয়ে পুলিশ কমিশনার জুলফিকার আলী হায়দার বলেন, ‘ইতিমধ্যে বিভিন্ন পয়েন্টে চেক পোস্ট বসানোসহ অপরাধীদের তথ্য জানতে তথ্য বাক্স বসানো হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে অপরাধীরা জায়গা বদল করে। ফলে অনেক সময় তাদের ধরা কঠিন হয়ে পড়ে।’
কাজী শামিম আহমেদ, খুলনা

খুলনার ছয় শীর্ষ সন্ত্রাসী বাহিনীর হয়ে টার্গেট কিলিংয়ে জড়াচ্ছে ভাড়াটে খুনিরা। তাদের অবস্থান শনাক্তে পুলিশ বেশ তৎপর। তবে এই মুহূর্তে পুলিশের হাতে কোনো তালিকা নেই। তারা বলছে, ভাড়াটে খুনির সংখ্যা ২০ থেকে ২৫। মাদক কারবার, ভূমি দস্যুতা, চাঁদাবাজি, অস্ত্র বিক্রি ও ভাড়াটে খুনে জড়াচ্ছে তারা।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, পেশাদার খুনিদের টার্গেট কিলিংয়ে ব্যবহার করা হচ্ছে। শীর্ষ ছয়টি বাহিনীর প্রধানদের বিরুদ্ধে খুন, মাদকসংক্রান্ত ৬৭টি মামলার রেকর্ড পাওয়া গেছে। গতকালও দুজনকে হত্যা করা হয়েছে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এসব বাহিনীর উত্থান। এ প্রসঙ্গে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ত ম রোকনুজ্জামান বলেন, ‘এই মুহূর্তে ভাড়াটে খুনিদের তালিকা আমাদের কাছে নেই। তবে গত অক্টোবর মাসের অপরাধ সভার পর খুনিদের চিহ্নিত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আসলে খুনিরা সব সময় শহরে চলাফেরা করে না। তাদের টার্গেট কিলিংয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়।’
জানা গেছে, খুলনা নগরীতে এই মুহূর্তে ছয়টি সন্ত্রাসী গ্রুপের প্রধানেরা ৬৭ মামলা মাথায় নিয়ে অপরাধ জগৎ নিয়ন্ত্রণ করতে নিজেদের মধ্যে খুনোখুনিতে লিপ্ত রয়েছেন। গত জানুয়ারি মাসে কেএমপির কমিশনার জুলফিকার আলী হায়দার খুলনার শীর্ষ ১২ সন্ত্রাসীকে ধরতে পুরস্কার ঘোষণা করার পর কিছু সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার হলেও অধিকাংশ রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।
সক্রিয় সন্ত্রাসীরা
বর্তমানে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের তালিকায় ওপরের দিকে রয়েছে রনি চৌধুরী বাবু ওরফে গ্রেনেড বাবুর নাম। নগরীর শামসুর রহমান রোডের বাসিন্দা গ্রেনেড বাবুর বিরুদ্ধে কেএমপির বিভিন্ন থানায় ১৭টি মামলা রয়েছে। পুলিশ ও একাধিক গোয়েন্দা সূত্র জানায়, ২০০১ সালে বোমা তৈরি করে চরমপন্থীদের কাছে সাপ্লাই দিয়ে এবং বোমা নাশকতার সঙ্গে জড়িত থাকায় পুলিশ-র্যাবের শীর্ষ সন্ত্রাসীর তালিকায় উঠে আসেন গ্রেনেড বাবু। এরপর মাদক বিক্রি, চাঁদাবাজি, জুয়ার ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ন্ত্রণ করতে গ্রেনেড বাবু নিজস্ব বাহিনী গড়ে তোলেন।
সক্রিয় আছে নূর আজিম গ্রুপ। নগরীর টুটপাড়া ইস্ট সার্কুলার রোডের বাসিন্দা শানু মুহুরীর ছেলে নূর আজিমের বিরুদ্ধে কেএমপির বিভিন্ন থানায় ১৩টি মামলার রেকর্ড পাওয়া গেছে। কিশোর গ্যাং সৃষ্টির মাধ্যমে ২০১৬ সালে তিনি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যুক্ত হন। গত ১ জানুয়ারি ঢাকা থেকে শীর্ষ সন্ত্রাসী নূর আজিমসহ ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে সন্ত্রাসী নূর আজিমের সহযোগীরা এখন এলাকায়। তাঁরা রূপসা স্ট্যান্ড রোড, চাঁনমারী, রূপসা মাছবাজার, শেখপাড়া বাজার, গোবরচাকা, টুটপাড়া, জিন্নাহপাড়া, লবণচরা, চাঁনমারী বাজার, বানিয়াখামারসহ আশপাশ এলাকায় প্রতিদিনই সশস্ত্র মহড়া দিচ্ছেন।
নগরীর চানমারি দ্বিতীয় লেনের আশিকের বিরুদ্ধে ৮টি মামলা রয়েছে। খুলনা শহরের বর্তমানে সব থেকে বেশি প্রভাব বিস্তার করেছে আশিক গ্রুপ। ২০১৮ সালে ৬ সেপ্টেম্বর প্রথম হত্যা মামলায় জড়িয়ে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে যুক্ত হন। বর্তমানে তিনি পলাতক। তাঁর দলে সদস্য রয়েছেন ২৩ জন। তাঁদের নামে মোট মামলা রয়েছে ১১০টি।
নগরীর মিস্ত্রিপাড়া বাজারের বাসিন্দা পলাশ শেখের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১৯টি মামলার রেকর্ড পাওয়া গেছে। গত আওয়ামী লীগ আমলে দাপুটে ছিল পলাশ চক্র। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে ফের সক্রিয় হয়েছেন পলাশ। সর্বশেষ ১৮ অক্টোবর কারাগারে গ্রেনেড বাবুর সহযোগী কালা তুহিন ও পলাশ চক্রের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
নগরীর মহেশ্বরপাশা এলাকার হুমায়ুন কবীর ওরফে হুমার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত ৪টি মামলার রেকর্ড পাওয়া গেছে। হুমা ছিলেন বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান গাজী কামরুলের সেকেন্ড ইন কমান্ড। গত বছরের ৫ আগস্ট সরকারের পতনের পর বিভিন্ন স্থানে সন্ত্রাসী বাহিনী তাদের উপস্থিতি জানান দেয়। নগরীর দৌলতপুর দেয়ানা বাউন্ডারি রোডের বাসিন্দা কবির হোসেনের ছেলে আরমিন ওরফে আলামিনের বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা রয়েছে। তিনিও বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির সক্রিয় সদস্য।
সার্বিক বিষয়ে পুলিশ কমিশনার জুলফিকার আলী হায়দার বলেন, ‘ইতিমধ্যে বিভিন্ন পয়েন্টে চেক পোস্ট বসানোসহ অপরাধীদের তথ্য জানতে তথ্য বাক্স বসানো হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে অপরাধীরা জায়গা বদল করে। ফলে অনেক সময় তাদের ধরা কঠিন হয়ে পড়ে।’

খুলনার ছয় শীর্ষ সন্ত্রাসী বাহিনীর হয়ে টার্গেট কিলিংয়ে জড়াচ্ছে ভাড়াটে খুনিরা। তাদের অবস্থান শনাক্তে পুলিশ বেশ তৎপর। তবে এই মুহূর্তে পুলিশের হাতে কোনো তালিকা নেই। তারা বলছে, ভাড়াটে খুনির সংখ্যা ২০ থেকে ২৫। মাদক কারবার, ভূমি দস্যুতা, চাঁদাবাজি, অস্ত্র বিক্রি ও ভাড়াটে খুনে জড়াচ্ছে তারা।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, পেশাদার খুনিদের টার্গেট কিলিংয়ে ব্যবহার করা হচ্ছে। শীর্ষ ছয়টি বাহিনীর প্রধানদের বিরুদ্ধে খুন, মাদকসংক্রান্ত ৬৭টি মামলার রেকর্ড পাওয়া গেছে। গতকালও দুজনকে হত্যা করা হয়েছে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এসব বাহিনীর উত্থান। এ প্রসঙ্গে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ত ম রোকনুজ্জামান বলেন, ‘এই মুহূর্তে ভাড়াটে খুনিদের তালিকা আমাদের কাছে নেই। তবে গত অক্টোবর মাসের অপরাধ সভার পর খুনিদের চিহ্নিত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আসলে খুনিরা সব সময় শহরে চলাফেরা করে না। তাদের টার্গেট কিলিংয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়।’
জানা গেছে, খুলনা নগরীতে এই মুহূর্তে ছয়টি সন্ত্রাসী গ্রুপের প্রধানেরা ৬৭ মামলা মাথায় নিয়ে অপরাধ জগৎ নিয়ন্ত্রণ করতে নিজেদের মধ্যে খুনোখুনিতে লিপ্ত রয়েছেন। গত জানুয়ারি মাসে কেএমপির কমিশনার জুলফিকার আলী হায়দার খুলনার শীর্ষ ১২ সন্ত্রাসীকে ধরতে পুরস্কার ঘোষণা করার পর কিছু সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার হলেও অধিকাংশ রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।
সক্রিয় সন্ত্রাসীরা
বর্তমানে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের তালিকায় ওপরের দিকে রয়েছে রনি চৌধুরী বাবু ওরফে গ্রেনেড বাবুর নাম। নগরীর শামসুর রহমান রোডের বাসিন্দা গ্রেনেড বাবুর বিরুদ্ধে কেএমপির বিভিন্ন থানায় ১৭টি মামলা রয়েছে। পুলিশ ও একাধিক গোয়েন্দা সূত্র জানায়, ২০০১ সালে বোমা তৈরি করে চরমপন্থীদের কাছে সাপ্লাই দিয়ে এবং বোমা নাশকতার সঙ্গে জড়িত থাকায় পুলিশ-র্যাবের শীর্ষ সন্ত্রাসীর তালিকায় উঠে আসেন গ্রেনেড বাবু। এরপর মাদক বিক্রি, চাঁদাবাজি, জুয়ার ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ন্ত্রণ করতে গ্রেনেড বাবু নিজস্ব বাহিনী গড়ে তোলেন।
সক্রিয় আছে নূর আজিম গ্রুপ। নগরীর টুটপাড়া ইস্ট সার্কুলার রোডের বাসিন্দা শানু মুহুরীর ছেলে নূর আজিমের বিরুদ্ধে কেএমপির বিভিন্ন থানায় ১৩টি মামলার রেকর্ড পাওয়া গেছে। কিশোর গ্যাং সৃষ্টির মাধ্যমে ২০১৬ সালে তিনি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যুক্ত হন। গত ১ জানুয়ারি ঢাকা থেকে শীর্ষ সন্ত্রাসী নূর আজিমসহ ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে সন্ত্রাসী নূর আজিমের সহযোগীরা এখন এলাকায়। তাঁরা রূপসা স্ট্যান্ড রোড, চাঁনমারী, রূপসা মাছবাজার, শেখপাড়া বাজার, গোবরচাকা, টুটপাড়া, জিন্নাহপাড়া, লবণচরা, চাঁনমারী বাজার, বানিয়াখামারসহ আশপাশ এলাকায় প্রতিদিনই সশস্ত্র মহড়া দিচ্ছেন।
নগরীর চানমারি দ্বিতীয় লেনের আশিকের বিরুদ্ধে ৮টি মামলা রয়েছে। খুলনা শহরের বর্তমানে সব থেকে বেশি প্রভাব বিস্তার করেছে আশিক গ্রুপ। ২০১৮ সালে ৬ সেপ্টেম্বর প্রথম হত্যা মামলায় জড়িয়ে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে যুক্ত হন। বর্তমানে তিনি পলাতক। তাঁর দলে সদস্য রয়েছেন ২৩ জন। তাঁদের নামে মোট মামলা রয়েছে ১১০টি।
নগরীর মিস্ত্রিপাড়া বাজারের বাসিন্দা পলাশ শেখের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১৯টি মামলার রেকর্ড পাওয়া গেছে। গত আওয়ামী লীগ আমলে দাপুটে ছিল পলাশ চক্র। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে ফের সক্রিয় হয়েছেন পলাশ। সর্বশেষ ১৮ অক্টোবর কারাগারে গ্রেনেড বাবুর সহযোগী কালা তুহিন ও পলাশ চক্রের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
নগরীর মহেশ্বরপাশা এলাকার হুমায়ুন কবীর ওরফে হুমার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত ৪টি মামলার রেকর্ড পাওয়া গেছে। হুমা ছিলেন বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান গাজী কামরুলের সেকেন্ড ইন কমান্ড। গত বছরের ৫ আগস্ট সরকারের পতনের পর বিভিন্ন স্থানে সন্ত্রাসী বাহিনী তাদের উপস্থিতি জানান দেয়। নগরীর দৌলতপুর দেয়ানা বাউন্ডারি রোডের বাসিন্দা কবির হোসেনের ছেলে আরমিন ওরফে আলামিনের বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা রয়েছে। তিনিও বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির সক্রিয় সদস্য।
সার্বিক বিষয়ে পুলিশ কমিশনার জুলফিকার আলী হায়দার বলেন, ‘ইতিমধ্যে বিভিন্ন পয়েন্টে চেক পোস্ট বসানোসহ অপরাধীদের তথ্য জানতে তথ্য বাক্স বসানো হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে অপরাধীরা জায়গা বদল করে। ফলে অনেক সময় তাদের ধরা কঠিন হয়ে পড়ে।’

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৬ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৭ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেটঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

খুলনার ছয় শীর্ষ সন্ত্রাসী বাহিনীর হয়ে টার্গেট কিলিংয়ে জড়াচ্ছে ভাড়াটে খুনিরা। তাদের অবস্থান শনাক্তে পুলিশ বেশ তৎপর। তবে এই মুহূর্তে পুলিশের হাতে কোনো তালিকা নেই। তারা বলছে, ভাড়াটে খুনির সংখ্যা ২০ থেকে ২৫। মাদক কারবার, ভূমি দস্যুতা, চাঁদাবাজি, অস্ত্র বিক্রি ও ভাড়াটে খুনে জড়াচ্ছে তারা।
৫ দিন আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৭ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

খুলনার ছয় শীর্ষ সন্ত্রাসী বাহিনীর হয়ে টার্গেট কিলিংয়ে জড়াচ্ছে ভাড়াটে খুনিরা। তাদের অবস্থান শনাক্তে পুলিশ বেশ তৎপর। তবে এই মুহূর্তে পুলিশের হাতে কোনো তালিকা নেই। তারা বলছে, ভাড়াটে খুনির সংখ্যা ২০ থেকে ২৫। মাদক কারবার, ভূমি দস্যুতা, চাঁদাবাজি, অস্ত্র বিক্রি ও ভাড়াটে খুনে জড়াচ্ছে তারা।
৫ দিন আগে
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৬ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

খুলনার ছয় শীর্ষ সন্ত্রাসী বাহিনীর হয়ে টার্গেট কিলিংয়ে জড়াচ্ছে ভাড়াটে খুনিরা। তাদের অবস্থান শনাক্তে পুলিশ বেশ তৎপর। তবে এই মুহূর্তে পুলিশের হাতে কোনো তালিকা নেই। তারা বলছে, ভাড়াটে খুনির সংখ্যা ২০ থেকে ২৫। মাদক কারবার, ভূমি দস্যুতা, চাঁদাবাজি, অস্ত্র বিক্রি ও ভাড়াটে খুনে জড়াচ্ছে তারা।
৫ দিন আগে
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৬ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৭ মিনিট আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

খুলনার ছয় শীর্ষ সন্ত্রাসী বাহিনীর হয়ে টার্গেট কিলিংয়ে জড়াচ্ছে ভাড়াটে খুনিরা। তাদের অবস্থান শনাক্তে পুলিশ বেশ তৎপর। তবে এই মুহূর্তে পুলিশের হাতে কোনো তালিকা নেই। তারা বলছে, ভাড়াটে খুনির সংখ্যা ২০ থেকে ২৫। মাদক কারবার, ভূমি দস্যুতা, চাঁদাবাজি, অস্ত্র বিক্রি ও ভাড়াটে খুনে জড়াচ্ছে তারা।
৫ দিন আগে
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৬ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৭ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে