রংপুর প্রতিনিধি

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের চারবারের জাতীয় সংসদ সদস্য। তবে গত পাঁচ বছরে তাঁর সম্পদ বেড়েছে তিন গুণের বেশি। একই সঙ্গে দ্বিগুণের বেশি সম্পদ বেড়েছে স্ত্রী শেরীফা কাদেরের। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে জমা দেওয়া হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা জি এম কাদের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে রংপুর-৩ ও ঢাকা-১৭ আসন থেকে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। ইতিমধ্যে যাচাই-বাছাইয়ে দুটি আসনেই তাঁকে বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
এর আগে একাদশ সংসদ নির্বাচনের (লালমনিরহাট-৩) হলফনামা মতে, জি এম কাদেরের নগদ ছিল ১৪ লাখ ৪৭ হাজার ৯৭৩ টাকা। পাঁচ বছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৯ লাখ ৮৮ হাজার ২৫৩ টাকায়। একই সঙ্গে সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্য স্ত্রী শেরীফা কাদেরের নগদ ছিল ২৭ লাখ ৬৪ হাজার ৭০১ টাকা, বর্তমানে তা বেড়ে হয়েছে ৫৯ লাখ ৫৯ হাজার ৫৬৩ টাকা।
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পাঁচ বছর আগে জমা ছিল ১৩ লাখ ২ হাজার ৪৩৫ টাকা। এবার হয়েছে ৩৫ লাখ ৯৫ হাজার ৭৯৩ টাকা। স্ত্রীর পাঁচ বছর আগে ছিল ৪ লাখ ৭ হাজার ২৫৮ টাকা, বর্তমানে ২৭ লাখ ৯ হাজার ৩৫৯ টাকা।
এ ছাড়া প্রার্থীর ওপর নির্ভরশীলদের বাড়ি ভাড়ার ওপর আয় ১১ লাখ ৫৮ হাজার টাকা, আর ব্যবসা থেকে পান ৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা। তিনি আগে চড়তেন ৪০ লাখ টাকা দামের প্রাডো গাড়িতে, এখন চড়েন ৮৪ লাখ ৯৮ হাজার ৪৭৫ টাকার জিপ গাড়িতে।
অন্যদিকে, পাঁচ বছর আগে স্ত্রী শেরীফা কাদের চড়তেন ১৫ লাখ টাকার গাড়িতে, এখন তিনি চড়েন ৮০ লাখ টাকার জিপে। পাঁচ বছর আগে মামলা না থাকলেও এবার জি এম কাদেরের নামে ফৌজদারি মামলা রয়েছে। সেটি বিচারাধীন। তিনি ঋণমুক্ত।
উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সালে প্রথম লালমনিরহাট-৩ আসন থেকে সংসদ নির্বাচিত হন জি এম কাদের। পরে ২০০১ সালে তিনি রংপুর-৩ আসন থেকে নির্বাচিত হন। ২০০৮ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনেও বিজয়ী হন। তবে ২০১৪ সালের নির্বাচনে তিনি বিজয়ী হতে পারেননি। মোট পাঁচবার সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে একবার পরাজিত হন।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের চারবারের জাতীয় সংসদ সদস্য। তবে গত পাঁচ বছরে তাঁর সম্পদ বেড়েছে তিন গুণের বেশি। একই সঙ্গে দ্বিগুণের বেশি সম্পদ বেড়েছে স্ত্রী শেরীফা কাদেরের। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে জমা দেওয়া হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা জি এম কাদের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে রংপুর-৩ ও ঢাকা-১৭ আসন থেকে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। ইতিমধ্যে যাচাই-বাছাইয়ে দুটি আসনেই তাঁকে বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
এর আগে একাদশ সংসদ নির্বাচনের (লালমনিরহাট-৩) হলফনামা মতে, জি এম কাদেরের নগদ ছিল ১৪ লাখ ৪৭ হাজার ৯৭৩ টাকা। পাঁচ বছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৯ লাখ ৮৮ হাজার ২৫৩ টাকায়। একই সঙ্গে সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্য স্ত্রী শেরীফা কাদেরের নগদ ছিল ২৭ লাখ ৬৪ হাজার ৭০১ টাকা, বর্তমানে তা বেড়ে হয়েছে ৫৯ লাখ ৫৯ হাজার ৫৬৩ টাকা।
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পাঁচ বছর আগে জমা ছিল ১৩ লাখ ২ হাজার ৪৩৫ টাকা। এবার হয়েছে ৩৫ লাখ ৯৫ হাজার ৭৯৩ টাকা। স্ত্রীর পাঁচ বছর আগে ছিল ৪ লাখ ৭ হাজার ২৫৮ টাকা, বর্তমানে ২৭ লাখ ৯ হাজার ৩৫৯ টাকা।
এ ছাড়া প্রার্থীর ওপর নির্ভরশীলদের বাড়ি ভাড়ার ওপর আয় ১১ লাখ ৫৮ হাজার টাকা, আর ব্যবসা থেকে পান ৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা। তিনি আগে চড়তেন ৪০ লাখ টাকা দামের প্রাডো গাড়িতে, এখন চড়েন ৮৪ লাখ ৯৮ হাজার ৪৭৫ টাকার জিপ গাড়িতে।
অন্যদিকে, পাঁচ বছর আগে স্ত্রী শেরীফা কাদের চড়তেন ১৫ লাখ টাকার গাড়িতে, এখন তিনি চড়েন ৮০ লাখ টাকার জিপে। পাঁচ বছর আগে মামলা না থাকলেও এবার জি এম কাদেরের নামে ফৌজদারি মামলা রয়েছে। সেটি বিচারাধীন। তিনি ঋণমুক্ত।
উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সালে প্রথম লালমনিরহাট-৩ আসন থেকে সংসদ নির্বাচিত হন জি এম কাদের। পরে ২০০১ সালে তিনি রংপুর-৩ আসন থেকে নির্বাচিত হন। ২০০৮ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনেও বিজয়ী হন। তবে ২০১৪ সালের নির্বাচনে তিনি বিজয়ী হতে পারেননি। মোট পাঁচবার সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে একবার পরাজিত হন।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে