
জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপি ছাড়াও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইসলামী ভাবধারার একাধিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের উদ্যোগ চলছে। এরই মধ্যে তারা নতুন দল ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টি বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (মতিন), জাতীয় পার্টিসহ (কাজী জাফর)...

কুড়িগ্রামের চার আসনে এবার বড় ফ্যাক্টর হতে পারে জাতীয় পার্টির (জাপা) ভোটব্যাংক। দলটির নেতারা বলছেন, আগামী নির্বাচনে তাঁদের অংশ নেওয়ার বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত নয়। সে ক্ষেত্রে শেষ পর্যন্ত দলটি ভোটে অংশ না নিলে তাদের ভোটে নজর থাকবে দুই বড় দল বিএনপি ও জামায়াতের। আবার জাপা নির্বাচনে গেলে আওয়ামী লীগ সমর্থকদের

সাতটি উপজেলা নিয়ে গাইবান্ধায় সংসদীয় আসন ৫টি। একসময় আসন ৫টি জাতীয় পার্টি (জাপা) ও আওয়ামী লীগের দখলে ছিল। গত বছর গণ-অভ্যুত্থানের পর পাল্টে গেছে প্রেক্ষাপট। ফলে আসনগুলো দখলে নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে বিএনপি ও জামায়াত। দলীয় প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে প্রচারেও নেমেছে দল দুটি। জাতীয় পার্টি (জাপা) এখনো প্রার্থী ঘোষণা

বৈঠকে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের অভিযোগ করে বলেন, একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে সবার জন্য সমান সুযোগ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) নিশ্চিত করছে না অন্তর্বর্তী সরকার।