হাতীবান্ধা (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় তিস্তা নদীতে নৌকাডুবির ঘটনায় তিন শ্রমিক নিখোঁজ হয়েছেন। ওই তিনজনকে উদ্ধারে ডুবুরি দল কাজ করছে। তবে সকাল থেকে বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত কাউকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
আজ রোববার সকাল ৯টায় উপজেলার সিংগীমারী ইউনিয়নের ধুবনী গ্রামের তিস্তা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। এদিকে নিখোঁজের ঘটনায় তিনজনের পরিবারে ও এলাকাজুড়ে চলছে মাতম।
নিখোঁজ ব্যক্তিরা হলেন—উপজেলার সিংগীমারী ইউনিয়নের দক্ষিণ গড্ডিমারী গ্রামের মৃত ঝোলাই শেখের ছেলে আহেদুল ইসলাম (৪০), মৃত খাদু শেখের ছেলে সফিকুল ইসলাম (৫০) ও একই গ্রামের মৃত দমেজ আলীর ছেলে ফজলুর রহমান (৫৫)। তাঁরা তিনজনই পেশাদার দিনমজুর।
তলিয়ে যাওয়া নৌকা থেকে প্রাণে বেঁচে ফেরা যাত্রী খায়রুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, রোববার সকালে প্রায় ১৫-২০ জন দিনমজুর কাজের জন্য ওই নৌকায় করে নদীর ওপারে যাচ্ছিলেন। হঠাৎই মাঝ নদীতে নৌকাটি ডুবে যায়। এ সময় নৌকায় থাকা অন্যরা সাঁতরে তীরে উঠতে পারলেও সফিকুল, আহেদুল ও ফজলুর রহমান পানিতে ডুবে নিখোঁজ হন। পরে স্থানীয়রা অনেক খুঁজেও তাঁদের পায়নি।
নিখোঁজ আহেদুলের বড় ভাই আজিজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ছোট ভাই একজন দিনমজুর। তার পাঁচ ছেলে-মেয়ে। পরিবারে একমাত্র উপার্জনকারী সে। আজ সকালে কাজের জন্য বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। পরে জানতে পারি সে নদীতে ডুবে নিখোঁজ।’
এ বিষয়ে হাতীবান্ধা ফায়ার স্টেশন অফিসার মনির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জানতে পেরে ঘটনাস্থলে এসে ডুবুরি দলকে খবর দেওয়া হয়। তারা এসে ওই তিনজনকে খোঁজা শুরু করেছে। তবে এখন অবধি কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। ডুবুরি দল চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।’
এ ঘটনায় হাতীবান্ধা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মূসা মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে আসি। এসেই ডুবুরি দলকে খবর দিই। তারা ওই তিনজনকে উদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।’

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় তিস্তা নদীতে নৌকাডুবির ঘটনায় তিন শ্রমিক নিখোঁজ হয়েছেন। ওই তিনজনকে উদ্ধারে ডুবুরি দল কাজ করছে। তবে সকাল থেকে বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত কাউকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
আজ রোববার সকাল ৯টায় উপজেলার সিংগীমারী ইউনিয়নের ধুবনী গ্রামের তিস্তা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। এদিকে নিখোঁজের ঘটনায় তিনজনের পরিবারে ও এলাকাজুড়ে চলছে মাতম।
নিখোঁজ ব্যক্তিরা হলেন—উপজেলার সিংগীমারী ইউনিয়নের দক্ষিণ গড্ডিমারী গ্রামের মৃত ঝোলাই শেখের ছেলে আহেদুল ইসলাম (৪০), মৃত খাদু শেখের ছেলে সফিকুল ইসলাম (৫০) ও একই গ্রামের মৃত দমেজ আলীর ছেলে ফজলুর রহমান (৫৫)। তাঁরা তিনজনই পেশাদার দিনমজুর।
তলিয়ে যাওয়া নৌকা থেকে প্রাণে বেঁচে ফেরা যাত্রী খায়রুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, রোববার সকালে প্রায় ১৫-২০ জন দিনমজুর কাজের জন্য ওই নৌকায় করে নদীর ওপারে যাচ্ছিলেন। হঠাৎই মাঝ নদীতে নৌকাটি ডুবে যায়। এ সময় নৌকায় থাকা অন্যরা সাঁতরে তীরে উঠতে পারলেও সফিকুল, আহেদুল ও ফজলুর রহমান পানিতে ডুবে নিখোঁজ হন। পরে স্থানীয়রা অনেক খুঁজেও তাঁদের পায়নি।
নিখোঁজ আহেদুলের বড় ভাই আজিজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ছোট ভাই একজন দিনমজুর। তার পাঁচ ছেলে-মেয়ে। পরিবারে একমাত্র উপার্জনকারী সে। আজ সকালে কাজের জন্য বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। পরে জানতে পারি সে নদীতে ডুবে নিখোঁজ।’
এ বিষয়ে হাতীবান্ধা ফায়ার স্টেশন অফিসার মনির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জানতে পেরে ঘটনাস্থলে এসে ডুবুরি দলকে খবর দেওয়া হয়। তারা এসে ওই তিনজনকে খোঁজা শুরু করেছে। তবে এখন অবধি কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। ডুবুরি দল চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।’
এ ঘটনায় হাতীবান্ধা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মূসা মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে আসি। এসেই ডুবুরি দলকে খবর দিই। তারা ওই তিনজনকে উদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়।
২ ঘণ্টা আগে