শিবগঞ্জ (বগুড়া) প্রতিনিধি

বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত নেত্রী বিউটি বেগমের পক্ষে নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশ নিতে নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন দলটির উপজেলা সভাপতি মীর শাহে আলম। আজ বুধবার এ-সংক্রান্ত একটি অডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। তবে এই বক্তব্য পুরোনো বলে দাবি করেছেন বিএনপির ওই নেতা।
৫৩ সেকেন্ডের ওই অডিওতে উপজেলা বিএনপির সভাপতি মীর শাহে আলম ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের বিউটি বেগমের ছেলে উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শাহনেওয়াজ বিপুলের মধ্যে কথোপকথন শোনা যায়। সেখানে বিপুলকে বিএনপি নেতা মীর শাহে আলম বলেন, ‘তোমার আম্মা যদি ভোট করার সিদ্ধান্ত ফাইনালি নিয়েই থাকে, তাহলে তোমার আম্মার কোনো কর্মসূচিতে যাওয়ার দরকার নেই। এই কয়েক দিনে আমাদের সঙ্গে যে গ্যাপটা হয়েছে, আমি ওহাব (উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক) ও আরমানকে (উপজেলা যুবদলের সভাপতি) বলে দিয়েছি, কয়েক দিন সবার সঙ্গে মিশে ইউনিয়নগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রোগ্রাম করে গুছিয়ে নাও।’
সেখানে আরও বলতে শোনা যায়, ‘যদি আওয়ামী লীগ একতরফা ভোটে যায়, আর তোমার আম্মার যদি ভোট করতে হয়, তাহলে আমাদের উদ্দেশ্য হবে আমাদের লোকগুলোকে মাঠে নামায়ে দিয়ে ওদের বিরুদ্ধে গিয়ে কাজটা সেরে দেওয়া। এগুলো আমি সব দেখব। মানুষ যেন বোঝে, এখন থেকে মীর শাহে আলম, বিউটি আর বিপুল এরা সব এক হয়ে গেছে।’
তবে এই বক্তব্যকে পুরোনো দাবি করে স্বতন্ত্র প্রার্থীর ছেলে শাহনেওয়াজ বিপুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ডিসেম্বরের ১০ তারিখের দিকে মীর শাহে আলমের সঙ্গে কথা হয়েছিল। তখন উনি আম্মার পক্ষে ভোট করার জন্য দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।’ বিএনপির নেতা-কর্মীরা বিউটি বেগমের পক্ষে নির্বাচনে কাজ করছেন কি না জানতে চাইলে তিনি এড়িয়ে যান।
বিউটি বেগম স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসনে ট্রাক প্রতীকে নির্বাচন করছেন। তিনি জেলা বিএনপির মহিলাবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সভাপতি মীর শাহে আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিউটির ছেলে বিপুলের সঙ্গে সম্প্রতি এই রকম কোনো কথা হয়নি। যেই অডিও ভাইরাল হয়েছে, সেটি ২০১৮ সালের নির্বাচনের। দলের নির্দেশ অমান্য করে বহিষ্কৃত নেত্রীর পক্ষে কাজ করার প্রশ্নই আসে না।’

বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত নেত্রী বিউটি বেগমের পক্ষে নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশ নিতে নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন দলটির উপজেলা সভাপতি মীর শাহে আলম। আজ বুধবার এ-সংক্রান্ত একটি অডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। তবে এই বক্তব্য পুরোনো বলে দাবি করেছেন বিএনপির ওই নেতা।
৫৩ সেকেন্ডের ওই অডিওতে উপজেলা বিএনপির সভাপতি মীর শাহে আলম ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের বিউটি বেগমের ছেলে উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শাহনেওয়াজ বিপুলের মধ্যে কথোপকথন শোনা যায়। সেখানে বিপুলকে বিএনপি নেতা মীর শাহে আলম বলেন, ‘তোমার আম্মা যদি ভোট করার সিদ্ধান্ত ফাইনালি নিয়েই থাকে, তাহলে তোমার আম্মার কোনো কর্মসূচিতে যাওয়ার দরকার নেই। এই কয়েক দিনে আমাদের সঙ্গে যে গ্যাপটা হয়েছে, আমি ওহাব (উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক) ও আরমানকে (উপজেলা যুবদলের সভাপতি) বলে দিয়েছি, কয়েক দিন সবার সঙ্গে মিশে ইউনিয়নগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রোগ্রাম করে গুছিয়ে নাও।’
সেখানে আরও বলতে শোনা যায়, ‘যদি আওয়ামী লীগ একতরফা ভোটে যায়, আর তোমার আম্মার যদি ভোট করতে হয়, তাহলে আমাদের উদ্দেশ্য হবে আমাদের লোকগুলোকে মাঠে নামায়ে দিয়ে ওদের বিরুদ্ধে গিয়ে কাজটা সেরে দেওয়া। এগুলো আমি সব দেখব। মানুষ যেন বোঝে, এখন থেকে মীর শাহে আলম, বিউটি আর বিপুল এরা সব এক হয়ে গেছে।’
তবে এই বক্তব্যকে পুরোনো দাবি করে স্বতন্ত্র প্রার্থীর ছেলে শাহনেওয়াজ বিপুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ডিসেম্বরের ১০ তারিখের দিকে মীর শাহে আলমের সঙ্গে কথা হয়েছিল। তখন উনি আম্মার পক্ষে ভোট করার জন্য দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।’ বিএনপির নেতা-কর্মীরা বিউটি বেগমের পক্ষে নির্বাচনে কাজ করছেন কি না জানতে চাইলে তিনি এড়িয়ে যান।
বিউটি বেগম স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসনে ট্রাক প্রতীকে নির্বাচন করছেন। তিনি জেলা বিএনপির মহিলাবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সভাপতি মীর শাহে আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিউটির ছেলে বিপুলের সঙ্গে সম্প্রতি এই রকম কোনো কথা হয়নি। যেই অডিও ভাইরাল হয়েছে, সেটি ২০১৮ সালের নির্বাচনের। দলের নির্দেশ অমান্য করে বহিষ্কৃত নেত্রীর পক্ষে কাজ করার প্রশ্নই আসে না।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১১ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে