Ajker Patrika

৪ বছর ধরে পড়ে আছে ২ কোটি টাকার ঈশ্বরদী মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন

ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
আপডেট : ১০ অক্টোবর ২০২৩, ১৭: ২০
৪ বছর ধরে পড়ে আছে ২ কোটি টাকার ঈশ্বরদী মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন

পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনটি উদ্বোধন হয়েছে ৪ বছর পার হয়েছে। ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার ৩১০ টাকা ব্যয়ে নির্মিত তিনতলা এ ভবনটি এখনো বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করা হয়নি। অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকায় নান্দনিক ভবনটি ক্রমেই জৌলুশ হারাচ্ছে। ভবনটির রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নিচতলায় ও দ্বিতীয় তলায় যে দোকানগুলো করা হয়েছে সেগুলোও এখন পর্যন্ত বন্ধ রয়েছে। শুধু বিশেষ দিবসে কিছু অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

দেশের অন্য এলাকার মতো এ উপজেলায় বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের নির্বাচন না হওয়ায় কোনো কমিটি নেই। ফলে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড ও মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের দায়িত্বে রয়েছেন ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও)।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছিল ২০১৪ সালে। তিন বছর পর পর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও নয় বছর ধরে কোনো নির্বাচন হয় না। দীর্ঘদিন নির্বাচন বন্ধ থাকায় মুক্তিযোদ্ধারা হতাশ। অপর দিকে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটিও বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করতে পারছে না।

ঈশ্বরদী উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলা পরিষদ সড়কের দক্ষিণ প্রান্তে ২০১৭ সালের মার্চ মাসে এই মুক্তিযোদ্ধা ভবন কমপ্লেক্সের নির্মাণ শুরু হয়। নির্মাণ শেষে ২০১৯ সালে অক্টোবরে এ কমপ্লেক্সটি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের ঈশ্বরদী কার্যালয়ে হস্তান্তর করা হয়। এ বছর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাবনা সফরকালে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনসহ জেলার অনেকগুলো প্রকল্পের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

ঈশ্বরদী উপজেলা প্রকৌশলী কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে এই ভবনটির নির্মাণকাজ বাস্তবায়ন করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। ঈশ্বরদী উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার ৩১০ টাকা ব্যয়ে কমপ্লেক্সটির নির্মাণকাজ সম্পন্ন করেছে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ভবনটি নির্মাণের জন্য এ সময় ব্যয়ের প্রস্তাব করা হয়েছিল ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। ১০ শতক জমির ওপর নির্মিত চারতলা ভিত্তির তিনতলা কমপ্লেক্স ভবনের সম্মুখে রয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল, নিচতলা ও দ্বিতীয় তলায় বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে দোকানঘর। তৃতীয় তলায় মুক্তিযোদ্ধাদের অফিস, হলরুম বা মিলনায়তন, টয়লেট, লাইব্রেরি ও মিউজিয়াম রয়েছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, নান্দনিক নকশায় নির্মিত মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনে প্রবেশের প্রধান ফটকে তালা দেওয়া। ভবনের বাইরের অংশে কিছু ময়লা জমে আছে। ভবনের সামনের অংশে রয়েছে একটি কারখানা যার কারণে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের সৌন্দর্য আড়াল পড়েছে।

বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের কার্যালয়টি মূলত শহরে স্টেশন রোডের থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে। এখানেই মুক্তিযোদ্ধারা এসে সব সময় বসেন এবং বিভিন্ন আলোচনা করে থাকেন। বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার অভিমত, বর্তমান মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের ভবনটি শহরের একপাশে হওয়ার কারণে অনেকেই সেখানে যেতে চান না। তবে কমপ্লেক্সের দোকানঘরগুলো সঠিকভাবে বরাদ্দ হলে ভবনটিতে হয়তো প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে আসত।

বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম মিন্টু বলেন, ‘আমাদের তো নির্বাচিত কমিটি নেই। নির্বাচিত কমিটি থাকলে এসব সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হতো। বর্তমানে সভাপতির দায়িত্বে আছেন ইউএনও। তিনি বিষয়গুলো দেখভাল করছেন।’

বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা চান্না মন্ডল বলেন, মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি বিশেষ উপহার। তাঁকে এ জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। ভবনটি বাণিজ্যিকভাবে চালু হলে মুক্তিযোদ্ধারা উপকৃত হবেন।

বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা জানান, সিঁড়ি বেয়ে এ কমপ্লেক্সের তিনতলা কক্ষে যেতে তাঁদের ভীষণ কষ্ট হয়। লিফটের ব্যবস্থা করলে তাঁরা সহজে যাতায়াত করতে পারেন।

ইউএনও সুবীর কুমার দাস বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটির দোকানঘরগুলো বাণিজ্যিকভাবে চালুর চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু যাঁদের জন্য নতুন ভবনটি করা হয়েছে, তাঁদের অনেকেই আসছেন না। মূলত ভবনটি শহর থেকে কিছুটা নির্জন স্থানে হওয়ায় অনেকেই এখানে আসতে চান না। বীর মুক্তিযোদ্ধারা বয়সে প্রবীণ। তাঁরা শহরের অফিসে বসতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। তাঁদের এমন সমস্যার কথা আমাকে বলেছেন। তবে চেষ্টা করছি, ভবনের দোকানঘরগুলো বাণিজ্যিকভাবে বরাদ্দের জন্য। ইতিমধ্যে সেগুলো বরাদ্দ নেওয়ার জন্য কেউ কেউ যোগাযোগ করেছেন। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে আলোচনা করে ঘরগুলো বরাদ্দ দেওয়া সম্ভব হবে বলে আশা করছি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মুন্সিগঞ্জে সেনাবাহিনীর অভিযানে ককটেল-বিয়ারসহ ৩ জন আটক

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
আটক করা তিনজন। ছবি: সংগৃহীত
আটক করা তিনজন। ছবি: সংগৃহীত

মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার মোল্লাকান্দিতে সহিংসতা ও নাশকতামূলক কার্যকলাপে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান চালিয়ে ককটেল, বিয়ার, দেশীয় অস্ত্রসহ তিনজনকে আটক করেছে সেনাবাহিনী। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত থেকে আজ বুধবার ভোর পর্যন্ত মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের নতুন আমঘাটা গ্রামে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। আটক ব্যক্তিরা হলেন আবুল কালাম দেওয়ান (৫৮), মামুন দেওয়ান (৪৮) ও রিয়াদ হোসাইন (২৫)।

অভিযানকালে তাঁদের কাছ থেকে দুটি ককটেল, একটি বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট, দুটি গ্যাস মাস্ক, একটি চায়নিজ কুড়াল, চারটি দেশীয় ধারালো অস্ত্র এবং চার ক্যান বিয়ার উদ্ধার করা হয়।

মুন্সিগঞ্জ সদর আর্মি ক্যাম্পের কমান্ডার ক্যাপ্টেন মো. তানজিমুল হাসান হাউলিদারের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সদর দপ্তর ৯৯ কম্পোজিট ব্রিগেডের অধীন মুন্সিগঞ্জ সদর আর্মি ক্যাম্পের নেতৃত্বে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত নতুন আমঘাটা গ্রামে তল্লাশি চালানো হয়।

সেনাবাহিনী জানায়, আটক মামুন দেওয়ান মোল্লাকান্দিতে সংঘটিত একটি হত্যা মামলার পলাতক আসামি। এ ছাড়া আটক ব্যক্তিরা শীর্ষ সন্ত্রাসী আতিক মল্লিক গ্রুপের সদস্য এবং এলাকায় বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন।

পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আটক ব্যক্তিদের এবং উদ্ধার করা আলামত মুন্সিগঞ্জ সদর থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বগুড়াজুড়ে শোক, বন্ধ মার্কেট ও দোকানপাট

বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়া শহরের অনেক মার্কেটের প্রধান ফটকে আজ তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
বগুড়া শহরের অনেক মার্কেটের প্রধান ফটকে আজ তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বগুড়াজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। শোক প্রকাশের অংশ হিসেবে বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) সকাল থেকে শহরের বিভিন্ন মার্কেট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়েছে।

সকালে শহরের কালীতলা, থানা রোড, কবি নজরুল ইসলাম সড়ক ও কাঁঠালতলা এলাকার নিউমার্কেট, ছহির উদ্দিন মার্কেট, পুকুরপাড় নিউমার্কেট, বিআরটিসি শপিং কমপ্লেক্সসহ অধিকাংশ মার্কেট বন্ধ থাকতে দেখা যায়। শহরের প্রধান কাঁচাবাজার রাজাবাজার ও ফতেহ আলী বাজারেও দোকানপাট বন্ধ ছিল। অনেক মার্কেটের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে।

বগুড়া বিআরটিসি শপিং কমপ্লেক্সের সভাপতি আসাদুল হক কাজল জানান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশের অংশ হিসেবে এই মার্কেটের তিন শতাধিক দোকান বুধবার সারা দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

একই চিত্র দেখা গেছে শহরতলির ছোট-বড় মার্কেটগুলোতে। বিভিন্ন মার্কেটের প্রবেশমুখে কালো পতাকা ও জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়েছে। ব্যবসায়ী নেতারা জানান, খালেদা জিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁরা স্বেচ্ছায় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখেছেন।

এদিকে সরকারিভাবে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় সরকারি-বেসরকারি অফিস ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ রয়েছে। এ কারণে শহরের রাস্তাঘাটে জনসমাগম তুলনামূলক কম দেখা গেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

থানা কমপ্লেক্সের ভেতরে গরু চরাতে নিষেধ করায় পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে জখম

চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি 
আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫: ২৩
আটক করা অভিযুক্ত যুবক বাহাদুর হোসেন বাদল। ছবি: আজকের পত্রিকা
আটক করা অভিযুক্ত যুবক বাহাদুর হোসেন বাদল। ছবি: আজকের পত্রিকা

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম মডেল থানা কমপ্লেক্সের ভেতরে গরু চরাতে বাধা দেওয়ায় এক পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে যুবকের বিরুদ্ধে।

এই অভিযোগে অভিযুক্ত যুবককে আটক করা হয়েছে। অভিযুক্ত যুবক বাহাদুর হোসেন বাদল পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের লক্ষ্মীপুর গ্রামের মানিক মিয়ার ছেলে। আহত পুলিশ সদস্যের নাম শরীফুল ইসলাম। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে থানা কমপ্লেক্সের ভেতরে এই ঘটনা ঘটে।

থানা সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত বাদলের বাড়ি থানা কমপ্লেক্সের পাশেই। তিনি প্রায়ই গৃহপালিত গরু নিয়ে থানা কমপ্লেক্সের ভেতরে প্রবেশ করে ঘাস খাওয়াতেন। এতে থানার ভেতরের ফুলবাগান ও ফলদ গাছ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল। বিষয়টি নজরে এলে পুলিশ সদস্য শরীফুল ইসলাম তাঁকে একাধিকবার নিষেধ করেন।

মঙ্গলবার দুপুরে নিষেধ অমান্য করে বাদল আবারও গরু নিয়ে থানা কমপ্লেক্সে ঢুকলে শরীফুল ইসলাম বাধা দেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে বাদল দা দিয়ে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করেন। পুলিশ সদস্যের চিৎকার শুনে অন্য পুলিশ সদস্যরা এগিয়ে এসে তাঁকে উদ্ধার করে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।

চৌদ্দগ্রাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) গুলজার আলম বলেন, অভিযুক্ত যুবক দীর্ঘদিন ধরে থানার ভেতরে গরু চরাতেন। আগেও তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে সতর্ক করা হয়েছিল। মঙ্গলবার ফের একই ঘটনা ঘটালে বাধা দেওয়ায় তিনি হামলা করেন। আহত পুলিশ সদস্য শরীফুল ইসলাম বাদী হয়ে অভিযুক্ত যুবকের বিরুদ্ধে আজ বুধবার সকালে মামলা করেছেন। তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হচ্ছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খুলনা-৩ আসনে তিন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল, বৈধ ৯টি

খুলনা প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

খুলনা-৩ (খালিশপুর-দৌলতপুর-খানজাহান আলী-আড়ংঘাটা) আসনে তিন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। এই আসনে ১২ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। যাচাই-বাছাই শেষে ৯ জনের মনোনয়ন বৈধ এবং ৩ জনের মনোনয়ন বাতিল ঘোষণা করা হয়। আজ বুধবার দুপুরে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ফয়সাল কাদের এই তথ্য জানান।

ফয়সাল কাদের জানান, ঋণখেলাপিসহ বিভিন্ন কারণে যাঁদের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে, তাঁরা হলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুর রউফ মোল্যা, আবুল হাসান সিদ্দিক ও আরিফুর রহমান মিঠু। তবে তাঁরা চাইলে বিধি অনুযায়ী আপিল করতে পারবেন।

এই আসনে যাঁদের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁরা হলেন ইসলামী আন্দোলনের মো. আউয়াল, বিএনপির রকিবুল ইসলাম, জামায়াতে ইসলামীর মাহফুজুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী মুরাদ খান লিটন ও মইন মোহাম্মদ মায়াজ, বাসদের জনার্দন দত্ত, খেলাফত মজলিসের এফ এম হারুন অর রশিদ, এনডিএমের শেখ আরমান হোসেন এবং জাতীয় পার্টির আব্দুল্লাহ আল মামুন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত