নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত ও নিষিদ্ধের দাবিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন শিক্ষার্থীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহা চত্বরে এই কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা।
সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আকিল বিন তালেব বলেন, ‘আওয়ামী লীগ এমন কোনো অপরাধ বাকি রাখে নাই যা তারা এই বাংলার জমিনে করেনি। তারা ক্ষমতার অপব্যবহার করে এই বাংলার বুকের ওপর ১৬টা বছর এ দেশের মানুষকে ভারতীয় বাহিনী দ্বারা শাসন করেছে। রাজধানী ঢাকাকে তারা দিল্লিতে পরিণত করেছে। হাজার হাজার প্রাণের বিনিময়ে আমরা জুলাই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নতুন স্বাধীন বাংলাদেশে আর কোনো ফ্যাসিবাদ দেখতে চাই না।’
তিনি বলেন, ‘৭১ পরবর্তী সময়ে এই আওয়ামী লীগের পতনের পর তারা বিভিন্ন ছলে-বলে কৌশলে ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি শুরু করে এবং এ দেশের মানুষকে ভারতের গোলাম হিসেবে পরিণত করে। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করার কোনো যুক্তি আছে বলে আমরা মনে করি না। আমরা চাই না আওয়ামী লীগ দ্বিতীয়বার আবারও ফ্যাসিবাদ কায়েম করুক। এ দেশে আওয়ামী লীগ থাকবে কি থাকবে না তা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ঠিক করার কেউ না, তা ঠিক করবে জুলাই অভ্যুত্থানে হাজারো নিহতের পরিবার। যারা হাসপাতালের বিছানায় আহত অবস্থায় শুয়ে আছে তারা ঠিক করবে আওয়ামী লীগ এদেশে রাজনীতি করবে কি করবে না।’
আরেক সাবেক সমন্বয়ক মেহেদী সজিব বলেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি জুলাই থেকেই জানানো হচ্ছে। সর্বশেষে ফ্যাসিবাদী কাঠামোর অন্যতম অংশীদার আব্দুল হামিদ খানকে সেইভ এক্সিট দেওয়া হয়েছে। আমরা মনে করছি এর সঙ্গে উপদেষ্টারাও জড়িত আছেন। ইউনুস সরকার আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে জুলাই গণহত্যাকারীদের বিচার নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। জুলাই অভ্যুত্থানে হাজারো শহীদদের সঙ্গে বেইমানি করলে তারা জাতীয় গাদ্দার হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করা পর্যন্ত আমরা রাজপথ থেকে ঘরে ফিরব না। সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রায় বিশ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে ছাত্র-জনতা।
আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত ও নিষিদ্ধের দাবিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন শিক্ষার্থীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহা চত্বরে এই কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা।
সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আকিল বিন তালেব বলেন, ‘আওয়ামী লীগ এমন কোনো অপরাধ বাকি রাখে নাই যা তারা এই বাংলার জমিনে করেনি। তারা ক্ষমতার অপব্যবহার করে এই বাংলার বুকের ওপর ১৬টা বছর এ দেশের মানুষকে ভারতীয় বাহিনী দ্বারা শাসন করেছে। রাজধানী ঢাকাকে তারা দিল্লিতে পরিণত করেছে। হাজার হাজার প্রাণের বিনিময়ে আমরা জুলাই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নতুন স্বাধীন বাংলাদেশে আর কোনো ফ্যাসিবাদ দেখতে চাই না।’
তিনি বলেন, ‘৭১ পরবর্তী সময়ে এই আওয়ামী লীগের পতনের পর তারা বিভিন্ন ছলে-বলে কৌশলে ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি শুরু করে এবং এ দেশের মানুষকে ভারতের গোলাম হিসেবে পরিণত করে। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করার কোনো যুক্তি আছে বলে আমরা মনে করি না। আমরা চাই না আওয়ামী লীগ দ্বিতীয়বার আবারও ফ্যাসিবাদ কায়েম করুক। এ দেশে আওয়ামী লীগ থাকবে কি থাকবে না তা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ঠিক করার কেউ না, তা ঠিক করবে জুলাই অভ্যুত্থানে হাজারো নিহতের পরিবার। যারা হাসপাতালের বিছানায় আহত অবস্থায় শুয়ে আছে তারা ঠিক করবে আওয়ামী লীগ এদেশে রাজনীতি করবে কি করবে না।’
আরেক সাবেক সমন্বয়ক মেহেদী সজিব বলেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি জুলাই থেকেই জানানো হচ্ছে। সর্বশেষে ফ্যাসিবাদী কাঠামোর অন্যতম অংশীদার আব্দুল হামিদ খানকে সেইভ এক্সিট দেওয়া হয়েছে। আমরা মনে করছি এর সঙ্গে উপদেষ্টারাও জড়িত আছেন। ইউনুস সরকার আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে জুলাই গণহত্যাকারীদের বিচার নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। জুলাই অভ্যুত্থানে হাজারো শহীদদের সঙ্গে বেইমানি করলে তারা জাতীয় গাদ্দার হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করা পর্যন্ত আমরা রাজপথ থেকে ঘরে ফিরব না। সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রায় বিশ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে ছাত্র-জনতা।
পবিত্র ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে টাঙ্গাইলের সড়ক-মহাসড়কগুলোতে ঝুঁকি বাড়তে শুরু করেছে। প্রশাসনের তৎপরতায় ক্ষণিকের জন্য গা ঢাকা দিলেও ডাকাতেরা সুযোগ বুঝেই চলন্ত বাসে ডাকাতি, লুটপাট ও ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটিয়ে সটকে পড়ে। ফলে রাত বাড়ার সঙ্গে এই জেলার মহাসড়কে নেমে আসছে আতঙ্ক।
৭ মিনিট আগেচলাচলের রাস্তাটির এক পাশে বাড়ির আঙিনা, অপর পাশে ফিশারির পাড় থাকায় বর্ষা মৌসুমে কিংবা অল্প বৃষ্টিতেই পানি জমে হাঁটু সমান হয়ে পড়ে। পানি সরানোর কোনো ব্যবস্থা না থাকায় তা আশপাশের বাড়িঘরেও ঢুকে পড়ে। এতে করে রাস্তার ওপর কাদা জমে অসংখ্য খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে যানবাহন ও পথচারীদের চলাচল...
১৬ মিনিট আগেস্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিদিন হাজারো যানবাহন চলাচল করে এই গুরুত্বপূর্ণ সড়ক দিয়ে। বিশেষ করে ভারি গাছের গুঁড়ি বহনকারী লড়ি, বাস ও ট্রাক চলাচল করছে নিয়মিত। রাজধানী ঢাকা ও মুন্সীগঞ্জ জেলা শহরের সঙ্গে যোগাযোগের প্রধান সড়ক হওয়ায় দ্রুত সংস্কারের দাবি জানান তারা।
২১ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বন্দরে অফডকগুলোয় যখন-তখন কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাইম মুভার শ্রমিকেরা। এতে থেমে যাচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দরের আমদানি-রপ্তানির চাকা। এদিকে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, ২৮ মের মধ্যে পোশাকশ্রমিকদের সব বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধ করতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগে