নিয়ামতপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধি

খাদ্যমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তাঁর পরিবারকে হত্যার পেছনে মাস্টারমাইন্ড ছিলেন জিয়াউর রহমান। যে সমস্ত বিপথগামী সেনা সদস্যদের নিয়ে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করেছিলেন, তাঁরাই চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে তাঁকে হত্যা করে লাশ গুম করেছেন। বিপথগামী সেনা সদস্যদের তিনি (জিয়াউর রহমান) মন্ত্রী বানিয়েছেন।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে নওগাঁর নিয়ামতপুরে জেলা পরিষদের অডিটোরিয়ামে উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে শোক দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে খাদ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছিলেন ‘১০ ডিসেম্বরের পর খালেদা জিয়ার কথায় দেশ চলবে।’ কিন্তু ১০ ডিসেম্বর পার হয়ে আজ ১৫ আগস্ট চললেও শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনা করছেন। তাঁদের কথা মানুষ আর বিশ্বাস করে না।
তারেক রহমান-খালেদা জিয়ার দ্বন্দ্বে বিএনপি বিপাকে বলে দাবি করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপির নেতারা এখন আর আন্দোলনের রূপরেখা তৈরি করতে পারছেন না। তাঁরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। বিদেশি শক্তি তাঁদের যড়যন্ত্র বুঝে যাওয়ায় বিএনপি নেতারা সুর পরিবর্তন করে ভুলভাল বকছেন।
সাধন চন্দ্র মজুমদার আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু দেশকে সোনার বাংলায় পরিণত করতে চেয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারে থেকে সোনার বাংলা করার কাজ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনা যত দিন বেঁচে থাকবেন দেশ পরিচালনা করে যাবেন।
শোক দিবসের আলোচনা সভায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান বিপ্লবের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ। এ সময় বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ঈশ্বর চন্দ্র বর্মণ, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ প্রমুখ।
শোক দিবস উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন, বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে।

খাদ্যমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তাঁর পরিবারকে হত্যার পেছনে মাস্টারমাইন্ড ছিলেন জিয়াউর রহমান। যে সমস্ত বিপথগামী সেনা সদস্যদের নিয়ে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করেছিলেন, তাঁরাই চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে তাঁকে হত্যা করে লাশ গুম করেছেন। বিপথগামী সেনা সদস্যদের তিনি (জিয়াউর রহমান) মন্ত্রী বানিয়েছেন।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে নওগাঁর নিয়ামতপুরে জেলা পরিষদের অডিটোরিয়ামে উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে শোক দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে খাদ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছিলেন ‘১০ ডিসেম্বরের পর খালেদা জিয়ার কথায় দেশ চলবে।’ কিন্তু ১০ ডিসেম্বর পার হয়ে আজ ১৫ আগস্ট চললেও শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনা করছেন। তাঁদের কথা মানুষ আর বিশ্বাস করে না।
তারেক রহমান-খালেদা জিয়ার দ্বন্দ্বে বিএনপি বিপাকে বলে দাবি করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপির নেতারা এখন আর আন্দোলনের রূপরেখা তৈরি করতে পারছেন না। তাঁরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। বিদেশি শক্তি তাঁদের যড়যন্ত্র বুঝে যাওয়ায় বিএনপি নেতারা সুর পরিবর্তন করে ভুলভাল বকছেন।
সাধন চন্দ্র মজুমদার আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু দেশকে সোনার বাংলায় পরিণত করতে চেয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারে থেকে সোনার বাংলা করার কাজ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনা যত দিন বেঁচে থাকবেন দেশ পরিচালনা করে যাবেন।
শোক দিবসের আলোচনা সভায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান বিপ্লবের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ। এ সময় বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ঈশ্বর চন্দ্র বর্মণ, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ প্রমুখ।
শোক দিবস উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন, বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
৩৬ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
৩৯ মিনিট আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৩ ঘণ্টা আগে