Ajker Patrika

সরকারি মোটরসাইকেল নিয়ে অনিয়মই নয়, তাঁর বিরুদ্ধে গরু-ছাগল বিতরণেও নয়ছয়ের অভিযোগ

ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি
আপডেট : ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৯: ৪২
সরকারি মোটরসাইকেল নিয়ে অনিয়মই নয়, তাঁর বিরুদ্ধে গরু-ছাগল বিতরণেও নয়ছয়ের অভিযোগ

ডিমলা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মদন কুমার রায়ের বিরুদ্ধে শ্যালককে সরকারি মোটরসাইকেল ব্যবহার করতে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। শুধু তা–ই নয়, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য বরাদ্দকৃত সরকারি প্রকল্পে আত্মীয়করণ ও দুর্নীতির অভিযোগও রয়েছে তাঁর নামে। নির্ধারিত ওজনের চেয়ে ছোট ও রোগাক্রান্ত গবাদিপশু বিতরণ করা হয়েছে বলে দাবি উপকারভোগীদের। 

উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রাণিসম্পদ বিভাগ উত্তরাঞ্চলের সীমান্তবর্তী চরাঞ্চলে বসবাস করা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দারিদ্র্য হ্রাস ও জীবনমান উন্নয়নে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্প নেয়। এর আওতায় নীলফামারীর ডিমলায় ২০ পরিবারকে ১টি করে গরু, ৪২ পরিবারকে ঘরসহ ৩টি করে ভেড়া ও ২টি করে ছাগল এবং ৬২ পরিবারকে মুরগি পালনের ঘর দেওয়া হয়। পর্যায়ক্রমে উপজেলার ৪৫০ উপকারভোগী এ সহায়তা পাওয়ার কথা। 

উপকারভোগীদের অভিযোগ, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য সরকারের বিভিন্ন প্রণোদনা বিতরণে শ্বশুর বাড়ির আত্মীয়স্বজনদের নাম ব্যবহার করেন প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মদন কুমার রায়। প্রতিটি উপকারভোগী পরিবারকে সর্বনিম্ন ১২০ কেজি ওজনের গরু দেওয়ার কথা থাকলেও ৫০-৬০ কেজি ওজনের ছোট ও রোগাক্রান্ত গরু দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ৭ কেজির জায়গায় ৩-৪ কেজির ভেড়া ও ৮ কেজির জায়গায় ২-৪ কেজির ছাগল মিলেছে। 

একাধিক সচ্ছল ব্যক্তিও অনুদানের গবাদিপশু পেয়েছেন। বিতরণ করা গবাদিপশুগুলো রুগ্ণ ও হাড্ডিসার ছিল। বরাদ্দের অর্ধেক দামেও কেনা হয়নি এসব প্রাণী। বাড়িতে আনার পর অনেকের পশু মারা গেছে বলে অভিযোগ তোলেন উপকারভোগীরা। 

উপজেলার ঠাঁটারিপাড়া গ্রামের উপকারভোগী স্বপ্না বেগম বলেন, ‘আমাকে যে দুটো ছাগল দেওয়া হয়েছিল এর ওজন ২ কেজির বেশি হবে না। অসুস্থ ছাগল দুটো বাড়িতে আনার ১০ দিনের মধ্যে মরে গেছে।’ 

একই অভিযোগ করেন উপজেলার বিভিন্ন এলাকার উপকারভোগী সোনালি বেগম, ছকিনা ও আমিনুর রহমানসহ অন্তত ২০ জন। তাঁদের অভিযোগ, সহজ-সরল পেয়ে তাঁদের ঠকানো হয়েছে। তাঁদের অনেকে এসব পশু নিতে চাননি। তবে প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এবং ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এগুলো নিতে বাধ্য করেন। 

গবাদিপশু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ অস্বীকার করে মদন কুমার রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দরপত্র অনুযায়ী গবাদিপশুর ওজন কম হওয়ায় তখন বিতরণ কাজ স্থগিত করেছিলাম। পরে উপকারভোগীদের দাবিতে কম ওজনের পশুই বিতরণ করা হয়েছে। পরবর্তীতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এ ঘটনায় মাঠ পর্যায়ে তদন্ত করেছেন কিন্তু আমরা কোনো নির্দেশনা পাইনি।’ 

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে নীলফামারী জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. সিরাজুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি যোগদানের আগেই এসব গবাদিপশু বিতরণ করা হয়েছিল। এ বিষয়ে ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল তা জানা নেই।’ 

এই কর্মকর্তা আরও বলেন, সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে ঠিকাদারের মাধ্যমে দরপত্র অনুযায়ী এসব গবাদিপশু বিতরণ করা হয়। ঠিকাদারের কাছে দরপত্র অনুযায়ী গবাদিপশু বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার। দরপত্র অনুযায়ী শর্ত পূরণ না করে পশু বিতরণ করলে এর দায়ভার প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এড়াতে পারেন না। বিষয়টি সরেজমিনে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

উল্লেখ্য, মদন কুমার রায় প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা হিসেবে ২০২২ এ উপজেলায় যোগদান করেন। উপজেলার গয়াবাড়ি এলাকায় তাঁর শ্বশুরবাড়ি। তাঁর শ্যালকের নাম শংকর সরকার। তিনি উপজেলার দক্ষিণ গয়াবাড়ি শিশুকল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। সরকারি কাজে ব্যবহারের জন্য লাল রঙের একটি ১০০ সিসি মোটরসাইকেল প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ডিমলা উপজেলার জন্য বরাদ্দ দেয়। মাঠপর্যায়ে চিকিৎসাসেবা দেখার জন্য মোটরসাইকেলটি ব্যবহার করবেন ভেটেরিনারি সার্জন। কিন্তু যোগদানের পর থেকে প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার শ্যালক ব্যক্তিগত কাজে মোটরসাইকেলটি ব্যবহার করছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা, আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি যুবকের

নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি 
দুলাল মিয়া। ছবি: সংগৃহীত
দুলাল মিয়া। ছবি: সংগৃহীত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার একটি গ্রামে তৃতীয় শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

গ্রেপ্তার আসামির নাম দুলাল মিয়া (২৮)। তিনি ধর্ষণ ও হত্যার কথা স্বীকার করে গতকাল বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। বিচারক আশরাফুল আলম আসামির জবানবন্দি নথিভুক্ত করেন। পরে আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়।

নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাকছুদ আহাম্মদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আসামির জবানবন্দির বরাতে ওসি মাকছুদ আহাম্মদ জানান, গত মঙ্গলবার রাতে দুলাল মিয়া আট বছরের ওই শিশুকে ঘর থেকে ডেকে নেন। এরপর তাকে বাড়ির পাশের একটি পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করেন। এ সময় শিশুটি চিৎকার করলে শ্বাস রোধ করে তাকে হত্যা করেন দুলাল।

মাকছুদ আহাম্মদ জানান, এদিকে ওই রাতেই শিশুকে না পেয়ে তার পরিবার খোঁজাখুঁজি শুরু করে। সে সময় সন্ধান চেয়ে মাইকে প্রচারও করা হয়। তখন দুলাল মিয়াও শিশুটির বাবার সঙ্গে খোঁজাখুঁজিতে যোগ দেন। পরদিন গত বুধবার সকালে বাড়ির পাশে পরিত্যক্ত একটি ঘর থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় দুলাল মিয়া ভিন্ন ভিন্ন তথ্য দিয়ে পুলিশ সদস্যদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেন।

জবানবন্দির বরাতে ওসি মাকছুদ আহাম্মদ বলেন, ‘লাশ উদ্ধারের সময় দুলাল মিয়ার আচরণে আমাদের সন্দেহ হয়। বিষয়টি নিয়ে পুলিশ সুপার মো. আব্দুর রউফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জাহাঙ্গীর আল সরকারের সঙ্গে কথা হয়। পরে বুধবার রাতে শিশুটির বাবা অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে ধর্ষণ ও হত্যা মামলা করেন। মামলার পরই দ্রুত তদন্ত শুরু করে ঘটনাস্থলসংলগ্ন বিভিন্ন আলামত পর্যালোচনা শেষে ওই রাতেই দুলাল মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শিশুটির লাশের ময়নাতদন্ত শেষে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মামলা ষড়যন্ত্রমূলক দাবি করে ভুক্তভোগী পরিবারের সংবাদ সম্মেলন

চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি 
পাবনার চাটমোহরে অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করে ভুক্তভোগী পরিবারের সংবাদ সম্মেলন। ছবি: আজকের পত্রিকা
পাবনার চাটমোহরে অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করে ভুক্তভোগী পরিবারের সংবাদ সম্মেলন। ছবি: আজকের পত্রিকা

পাবনার চাটমোহর উপজেলায় অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। তাঁদের অভিযোগ, মামলায় নির্দোষ ব্যক্তিদের ফাঁসানো হয়েছে। পুনঃতদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদ্‌ঘাটন ও অভিযুক্তদের খালাস দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

আজ শুক্রবার সকালে চাটমোহর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিবারের পক্ষে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন মামলার ১ নম্বর বিবাদী, ছাইকোলা ইউনিয়নের কুবড়াগাড়ি গ্রামের শফিকুল ইসলামের স্ত্রী সুমাইয়া খাতুন।

জানা গেছে, গত ৪ জুলাই রাত আড়াইটার দিকে কুবড়াগাড়ি গ্রামের আব্দুর রহিম (৬৫) নিজ ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। ওই সময় দুর্বৃত্তরা তাঁকে ঘর থেকে বাইরে ডেকে শরীরে দাহ্য পদার্থ ঢেলে দেয়। এতে তিনি দগ্ধ হন। প্রথমে তাঁকে চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে ঢাকায় চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। এ ঘটনায় আব্দুর রহিমের ভাই আব্দুল আজিজ বাদী হয়ে প্রতিবেশী সাতজনকে বিবাদী করে অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনে মামলা করেন। মামলার ছয়জন জামিন পেলেও ১ নম্বর বিবাদী শফিকুল ইসলাম এখনো কারাগারে।

সংবাদ সম্মেলনে সুমাইয়া খাতুন দাবি করেন, ঘটনার দিন ওই সময়ে তাঁর স্বামী চাটমোহরে ছিলেন না। তাঁরা দুজনই সেদিন চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে ছিলেন, যেখানে তাঁরা ফুটপাতে বিরিয়ানি বিক্রি করেন। তা সত্ত্বেও তাঁর স্বামীকে মামলার ১ নম্বর বিবাদী করা হয়েছে। এ ছাড়া শফিকুলের পিতা শহিদ সরদারসহ আরও দুই ভাইকে মামলায় জড়ানো হয়েছে।

সুমাইয়ার ভাষ্য, ‘আমার স্বামী গ্রামে থাকেন না। আমরা তিন সন্তান নিয়ে হাটহাজারীতেই থাকি। প্রতিপক্ষ আমাদের ফাঁসানোর উদ্দেশ্যে মিথ্যা মামলা করেছে। প্রকৃত ঘটনা তদন্ত করা হয়নি। আমরা অন্যায়ের শিকার।’ তিনি অভিযোগ করেন, মামলার তদন্তে গাফিলতি থাকায় তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে হয়রানির শিকার। তিন সন্তানসহ মানবেতর জীবন যাপন করছেন বলেও দাবি করেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে মামলাটি পুনঃতদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করা এবং আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান পরিবারের সদস্যরা। সেখানে শফিকুল ইসলামের পিতা শহিদ সরদার, তাঁর মা ও অন্যান্য স্বজন উপস্থিত ছিলেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

গুলশানে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ জব্দ, গ্রেপ্তার ১

উত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি 
র‍্যাবের হাতে জব্দ হওয়া ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ। ছবি: র‍্যাব
র‍্যাবের হাতে জব্দ হওয়া ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ। ছবি: র‍্যাব

রাজধানীর গুলশানে মদের চালানসহ এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ ও মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যান জব্দ করা হয়।

আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে এ ঘটনা ঘটে।

গ্রেপ্তার রবিউল ইসলাম (২১) নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার ভিটি গ্রামের ফারুক হোসেনের ছেলে।

এ বিষয়ে র‍্যাব-১-এর কর্মকর্তা মো. রাকিব হাসান বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গুলশানে অভিযান চালিয়ে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ, মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত পিকআপ ভ্যানসহ রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে গুলশান থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

কর্ণফুলীতে অস্ত্রসহ যুবক আটক

কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি 
অস্ত্রসহ আটক যুবক। ছবি: সংগৃহীত
অস্ত্রসহ আটক যুবক। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর চারটার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।

আটক যুবক ওই এলাকার রাজ্জাক নুর প্রকাশ রজ্জক নুরের ছেলে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে দেশীয় তৈরি ১টি এলজি এবং ৩টি কার্তুজ উদ্ধার করে পুলিশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কর্ণফুলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত