ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি

জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় একটি পরীক্ষাকেন্দ্রে ভুল প্রশ্নপত্রে এসএসসি পরীক্ষা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভুল প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়ার ১ ঘণ্টা পরে বিষয়টি নজরে আসে কর্তৃপক্ষের।
এতে তিন ঘণ্টার পরীক্ষা শেষ হয়েছে সাড়ে চার ঘণ্টায়। ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ওই কেন্দ্রে সেট কোড-১ এর প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হওয়ার কথা থাকলেও, কেন্দ্র সচিবের ভুলে পরীক্ষার্থীদের মধ্যে সরবরাহ করা হয় সেট কোড-৩ এর প্রশ্নপত্র।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে উপজেলার ৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ পরীক্ষাকেন্দ্রে। এদিন বাংলা বিষয়ে পরীক্ষা ছিল।
উপজেলায় মোট ১০টি পরীক্ষাকেন্দ্রে এসএসসি, দাখিল ও ভকেশনাল পরীক্ষা সকাল ১০টায় একযোগে শুরু হলেও বিপত্তি দেখা দেয় ৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ পরীক্ষাকেন্দ্রে।
এ পরীক্ষাকেন্দ্রে বাংলা বিষয়ে ৩০ মিনিটে নৈর্ব্যক্তিক (এমসিকিউ) পরীক্ষা শেষে সাড়ে দশটায় ভুল করে সৃজনশীল (রচনামূলক) পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের সেট কোড-১ বিতরণ না করে সেট কোড-৩ এর প্রশ্নপত্র বিতরণ করেন কেন্দ্রসচিব।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আড়াই ঘণ্টার মধ্যে এক ঘণ্টাই ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দেয় পরীক্ষার্থীরা। বেলা সাড়ে ১১টায় বিষয়টি ধরা পড়ার পর বাকি সময় সঠিক প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়া হয়।
৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, বেনুয়ারচর মোশারফ হোসেন উচ্চ বিদ্যালয়, ডিগ্রিরচর উচ্চ বিদ্যালয়, পোড়ারচর আব্দুস সাত্তার উচ্চ বিদ্যালয়, মেলান্দহ উপজেলার শ্যামপুর উচ্চ বিদ্যালয় এবং লক্ষ্মীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ পরীক্ষাকেন্দ্রে ৬৯৩ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা। বাংলা বিষয়ে ৬৫২ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, দুপুর ১টায় পরীক্ষা শেষ হওয়ার কথা থাকলেও আড়াইটা পর্যন্ত চলে পরীক্ষা গ্রহণ। কেননা সাড়ে ১১টায় ভুল প্রশ্নের বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর নতুন প্রশ্নে ১২টায় পরীক্ষা শুরু করা হয়।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, পরীক্ষার আগে প্রশাসন পরীক্ষার্থীদের জন্য দুই সেট প্রশ্ন পাঠায় কেন্দ্রে। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পাঁচ মিনিট আগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কেন্দ্র সচিবের মোবাইলে খুদে বার্তা দিয়ে জানিয়ে দেন কোন সেটের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়া হবে। ওই খুদে বার্তায় দেওয়া সেট নম্বর অনুযায়ী শিক্ষকেরা প্রশ্নপত্র সরবরাহ করেন।
পরীক্ষাকেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, ইউএনওর দেওয়া মোবাইল ফোনে খুদে বার্তা অনুযায়ী কোড-১ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভুল করে কোড-৩ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্র পরীক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হয়।
এ ভুলটি পরীক্ষা শুরু হওয়ার ১ ঘণ্টা পর শিক্ষকদের নজরে আসে। তখন পরীক্ষার্থীদের পুনরায় কোড-১ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্র সরবরাহ করা হয় এবং ওই প্রশ্নপত্র অনুযায়ী পরীক্ষা দিতে বলা হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পরীক্ষার্থী জানায়, ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দেওয়ায় তাঁদের অন্তত দেড় ঘণ্টা সময় অপচয় হয়েছে। এ ছাড়া ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা শুরু হওয়ার দেড় ঘণ্টা পর পুনরায় সঠিক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিতে গিয়ে তাঁরা মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক ও পরীক্ষাকেন্দ্রের সচিব সুলতানা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুলবশত প্রশ্নপত্রের সেট কোড-১ এর পরিবর্তে সেট কোড-৩ এর প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা শুরু করা হয়েছিল। ৪০ মিনিট পরে বিষয়টি আমাদের নজরে আসে। পরে ইউএনও স্যারের সঙ্গে কথা বলে সঠিক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে।’
পরীক্ষাকেন্দ্রের তদারকি কর্মকর্তা ও উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মিলন কান্তি সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোড-১ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্রের স্থলে ভুলক্রমে কোড-৩ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা শুরু করার পর বিষয়টি আমার নজরে আসে। পরে তাৎক্ষণিকভাবে ইউএনও স্যারকে অবগতি করলে যতটুকু সময় ভুল প্রশ্নপত্রে অপচয় হয়েছে, পরীক্ষার্থীদের ওই সময়টা বাড়িয়ে দিয়ে পুনরায় সঠিক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা গ্রহণ করতে নির্দেশনা দেন।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘বিষয়টি সমাধান হয়ে গেছে। পরীক্ষার্থীদের সময় বাড়িয়ে দিয়ে দুপুর আড়াইটায় পরীক্ষা শেষ করা হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি জানার পর আমি ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে সঠিক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’

জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় একটি পরীক্ষাকেন্দ্রে ভুল প্রশ্নপত্রে এসএসসি পরীক্ষা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভুল প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়ার ১ ঘণ্টা পরে বিষয়টি নজরে আসে কর্তৃপক্ষের।
এতে তিন ঘণ্টার পরীক্ষা শেষ হয়েছে সাড়ে চার ঘণ্টায়। ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ওই কেন্দ্রে সেট কোড-১ এর প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হওয়ার কথা থাকলেও, কেন্দ্র সচিবের ভুলে পরীক্ষার্থীদের মধ্যে সরবরাহ করা হয় সেট কোড-৩ এর প্রশ্নপত্র।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে উপজেলার ৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ পরীক্ষাকেন্দ্রে। এদিন বাংলা বিষয়ে পরীক্ষা ছিল।
উপজেলায় মোট ১০টি পরীক্ষাকেন্দ্রে এসএসসি, দাখিল ও ভকেশনাল পরীক্ষা সকাল ১০টায় একযোগে শুরু হলেও বিপত্তি দেখা দেয় ৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ পরীক্ষাকেন্দ্রে।
এ পরীক্ষাকেন্দ্রে বাংলা বিষয়ে ৩০ মিনিটে নৈর্ব্যক্তিক (এমসিকিউ) পরীক্ষা শেষে সাড়ে দশটায় ভুল করে সৃজনশীল (রচনামূলক) পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের সেট কোড-১ বিতরণ না করে সেট কোড-৩ এর প্রশ্নপত্র বিতরণ করেন কেন্দ্রসচিব।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আড়াই ঘণ্টার মধ্যে এক ঘণ্টাই ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দেয় পরীক্ষার্থীরা। বেলা সাড়ে ১১টায় বিষয়টি ধরা পড়ার পর বাকি সময় সঠিক প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়া হয়।
৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, বেনুয়ারচর মোশারফ হোসেন উচ্চ বিদ্যালয়, ডিগ্রিরচর উচ্চ বিদ্যালয়, পোড়ারচর আব্দুস সাত্তার উচ্চ বিদ্যালয়, মেলান্দহ উপজেলার শ্যামপুর উচ্চ বিদ্যালয় এবং লক্ষ্মীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ পরীক্ষাকেন্দ্রে ৬৯৩ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা। বাংলা বিষয়ে ৬৫২ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, দুপুর ১টায় পরীক্ষা শেষ হওয়ার কথা থাকলেও আড়াইটা পর্যন্ত চলে পরীক্ষা গ্রহণ। কেননা সাড়ে ১১টায় ভুল প্রশ্নের বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর নতুন প্রশ্নে ১২টায় পরীক্ষা শুরু করা হয়।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, পরীক্ষার আগে প্রশাসন পরীক্ষার্থীদের জন্য দুই সেট প্রশ্ন পাঠায় কেন্দ্রে। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পাঁচ মিনিট আগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কেন্দ্র সচিবের মোবাইলে খুদে বার্তা দিয়ে জানিয়ে দেন কোন সেটের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়া হবে। ওই খুদে বার্তায় দেওয়া সেট নম্বর অনুযায়ী শিক্ষকেরা প্রশ্নপত্র সরবরাহ করেন।
পরীক্ষাকেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, ইউএনওর দেওয়া মোবাইল ফোনে খুদে বার্তা অনুযায়ী কোড-১ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভুল করে কোড-৩ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্র পরীক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হয়।
এ ভুলটি পরীক্ষা শুরু হওয়ার ১ ঘণ্টা পর শিক্ষকদের নজরে আসে। তখন পরীক্ষার্থীদের পুনরায় কোড-১ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্র সরবরাহ করা হয় এবং ওই প্রশ্নপত্র অনুযায়ী পরীক্ষা দিতে বলা হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পরীক্ষার্থী জানায়, ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দেওয়ায় তাঁদের অন্তত দেড় ঘণ্টা সময় অপচয় হয়েছে। এ ছাড়া ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা শুরু হওয়ার দেড় ঘণ্টা পর পুনরায় সঠিক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিতে গিয়ে তাঁরা মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৪ নম্বর চর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক ও পরীক্ষাকেন্দ্রের সচিব সুলতানা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুলবশত প্রশ্নপত্রের সেট কোড-১ এর পরিবর্তে সেট কোড-৩ এর প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা শুরু করা হয়েছিল। ৪০ মিনিট পরে বিষয়টি আমাদের নজরে আসে। পরে ইউএনও স্যারের সঙ্গে কথা বলে সঠিক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে।’
পরীক্ষাকেন্দ্রের তদারকি কর্মকর্তা ও উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মিলন কান্তি সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোড-১ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্রের স্থলে ভুলক্রমে কোড-৩ নম্বর সেটের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা শুরু করার পর বিষয়টি আমার নজরে আসে। পরে তাৎক্ষণিকভাবে ইউএনও স্যারকে অবগতি করলে যতটুকু সময় ভুল প্রশ্নপত্রে অপচয় হয়েছে, পরীক্ষার্থীদের ওই সময়টা বাড়িয়ে দিয়ে পুনরায় সঠিক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা গ্রহণ করতে নির্দেশনা দেন।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘বিষয়টি সমাধান হয়ে গেছে। পরীক্ষার্থীদের সময় বাড়িয়ে দিয়ে দুপুর আড়াইটায় পরীক্ষা শেষ করা হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি জানার পর আমি ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে সঠিক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
২ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
২ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘নতুন বাংলাদেশ, চাই সুষ্ঠু নির্বাচন, চাই যোগ্য নেতৃত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকের আয়োজন করে সম্মিলিত নারী প্রয়াস।
সরকারের কাছে দাবি তুলে শামীমা তাসনিম বলেন, ‘সব দলের রাজনৈতিক সুযোগ রেখে সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেটাকে আমরা বলছি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। সঙ্গে সঙ্গে ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে হবে এবং সেটি ভয়ভীতি যেন না দেখানো হয়। মানে ভোট দিতে যে আমি যাব, যেন সুস্থ অবস্থায় ফেরত আসতে পারি।’
অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ নির্বাচনের কথা বলতে গিয়ে ড. শামীমা তাসনিম বলেন, বাংলাদেশে অতীতে যে দলই ক্ষমতায় এসেছে, তারা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তির মতো ব্যবহার করেছে। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে আমলা নিয়োগ এবং পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। অতীতে ছাত্রলীগের কর্মীদের নিয়োগের বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি।
কথায় ও কাজে সৎ এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন, যিনি দুর্নীতি করবেন না এবং দুর্নীতির প্রশ্রয় দেবেন না, যিনি বাংলাদেশকে একমাত্র স্থায়ী ঠিকানা মনে করবেন এবং বিদেশে কোনো ‘সেকেন্ড হোম’ রাখবেন না, আধিপত্যবিরোধী হবেন—এমন নেতৃত্ব আনার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার নিয়ামা ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সেক্রেটারি ড. ফেরদৌস আরা খানম, সহকারী সম্পাদক মাহসিনা মমতাজ মারিয়া, লেকচারার ড. জেবুন্নেসা, ড. মেহের আফরোজ লুৎফা, জান্নাতুন নাইম প্রমি প্রমুখ।

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘নতুন বাংলাদেশ, চাই সুষ্ঠু নির্বাচন, চাই যোগ্য নেতৃত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকের আয়োজন করে সম্মিলিত নারী প্রয়াস।
সরকারের কাছে দাবি তুলে শামীমা তাসনিম বলেন, ‘সব দলের রাজনৈতিক সুযোগ রেখে সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেটাকে আমরা বলছি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। সঙ্গে সঙ্গে ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে হবে এবং সেটি ভয়ভীতি যেন না দেখানো হয়। মানে ভোট দিতে যে আমি যাব, যেন সুস্থ অবস্থায় ফেরত আসতে পারি।’
অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ নির্বাচনের কথা বলতে গিয়ে ড. শামীমা তাসনিম বলেন, বাংলাদেশে অতীতে যে দলই ক্ষমতায় এসেছে, তারা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তির মতো ব্যবহার করেছে। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে আমলা নিয়োগ এবং পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। অতীতে ছাত্রলীগের কর্মীদের নিয়োগের বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি।
কথায় ও কাজে সৎ এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন, যিনি দুর্নীতি করবেন না এবং দুর্নীতির প্রশ্রয় দেবেন না, যিনি বাংলাদেশকে একমাত্র স্থায়ী ঠিকানা মনে করবেন এবং বিদেশে কোনো ‘সেকেন্ড হোম’ রাখবেন না, আধিপত্যবিরোধী হবেন—এমন নেতৃত্ব আনার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার নিয়ামা ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সেক্রেটারি ড. ফেরদৌস আরা খানম, সহকারী সম্পাদক মাহসিনা মমতাজ মারিয়া, লেকচারার ড. জেবুন্নেসা, ড. মেহের আফরোজ লুৎফা, জান্নাতুন নাইম প্রমি প্রমুখ।

জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় একটি পরীক্ষাকেন্দ্রে ভুল প্রশ্নপত্রে এসএসসি পরীক্ষা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভুল প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়ার ১ ঘণ্টা পরে বিষয়টি নজরে আসে কর্তৃপক্ষের। এতে তিন ঘণ্টার পরীক্ষা শেষ হয়েছে সাড়ে চার ঘণ্টায়। ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ওই কেন্দ্রে সেট কোড-১ এর প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হ
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
২ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) শিক্ষক নেটওয়ার্কের ‘ক্যাম্পাসে ছাত্র প্রতিনিধিদের এখতিয়ারবহির্ভূত তৎপরতা বন্ধ হোক’ শিরোনামে দেওয়া বিবৃতির প্রতিক্রিয়ায় এই আহ্বান জানান তিনি।
শিক্ষক নেটওয়ার্কের ফেসবুক পেজে দেওয়া ওই বিবৃতির মন্তব্যে আম্মার লেখেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি’।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘আমি কমেন্ট করেছি, ডিলিট করি নাই। তাঁরা (শিক্ষক নেটওয়ার্ক) আমার কাজকে যদি অপতৎপরতা হিসেবে দেখের, তাহলে আমিও তাঁদের বিবৃতি সন্দেহের চোখে দেখি। তাঁরা আমাকে একটি আহ্বান জানিয়েছেন, আমিও তাঁদের আহ্বান জানিয়েছি। তাঁরা এটাকে স্বাধীনতা হিসেবে দেখলে, আমিও আমার স্বাধীনতা প্রকাশ করছি।’
শিক্ষক নেটওয়ার্কের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারের নেতৃত্বে নানা ধরনের মবপ্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। ডিনদের পদত্যাগ করানো, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের হয়রানি তৎপরতা চলমান আছে। রাকসুর জিএস প্রশাসনের কাছে জবাবদিহি না চেয়ে বরং ছয়জন ডিনের পদত্যাগ দাবি করেন। কেবল তা-ই নয়, নিজেই যেন “প্রশাসন” হয়ে অত্যন্ত ঔদ্ধত্যপূর্ণ ভাষায় ডিনদের বিরুদ্ধে হুমকি দেন, এমনকি এখতিয়ারবহির্ভূতভাবে নিজে পদত্যাগপত্র লিখে এনে বিভিন্ন বিভাগে গিয়ে ডিনদের খুঁজতে থাকেন, সম্ভবত লাঞ্ছিত করার উদ্দেশ্যে। মোট ১২ জন ডিনের প্রত্যেকেই গত আওয়ামী শাসনামলে নির্বাচিত হলেও, বাকি ছয়জন হয়তো রাকসু জিএসের বিবেচনায় “রাজনৈতিক বিবেচনায় উত্তীর্ণ”, ফলে তাঁদের পদত্যাগের দাবি ওঠেনি, তাঁদের নিয়ে অবমাননাকর কিছু বলাও হয়নি। এই উদ্ভূত অসম্মানজনক পরিস্থিতিতে “প্রগতিশীল শিক্ষক” হিসেবে পরিচিত ছয়জন ডিন দায়িত্ব পালতে অপারগতা প্রকাশ করেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা যা করছেন, তা রাকসুর এখতিয়ারবহির্ভূত এবং তাঁদের আচরণও আগ্রাসী ও সন্ত্রাসীদের মতো। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমরা এর জবাবদিহি প্রত্যাশা করি। কেননা, রাকসুর নেতৃবৃন্দের এ রকম আচরণ কেবল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করেনি; এটা সরাসরি বিদ্যায়তনিক স্বাধীনতার ওপরে হামলা। এর “স্পাইরাল ইফেক্ট” পড়েছে সারা দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।’
সার্বিক বিষয়ে রাবির বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্য সৌভিক রেজা বলেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক ২০১৪ সালে যাত্রা শুরু করে। যদি ভিন্ন মতাদর্শের হওয়ার কারণে চাকরি চলে যেত বা পদচ্যুত করানো হতো তাহলে তো শিক্ষক নেটওয়ার্কের অনেকেরই আওয়ামী আমলে চাকরি চলে যেত। ৭৩-এর অধ্যাদেশ আমাদেরকে একটা রক্ষাকবজ দিয়েছে, যে কারণে আমরা শিক্ষকেরা সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার পরও আমাদের চাকরি চলে যায়নি।’
সৌভিক রেজা আরও বলেন, ‘ভিন্ন মতাদর্শের শিক্ষক কর্মকর্তাদের গাছে বেঁধে রাখা, চাকরিচ্যুত কিংবা জোরপূর্বক পদত্যাগ করানো একজন শিক্ষার্থীর এখতিয়ারের বাইরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও এ ক্ষমতা রাখেন না। তবে শিক্ষকেরা কিন্তু আইনের ঊর্ধ্বে নন। আইনানুযায়ী তাঁদের শাস্তি দেওয়া যেতে পারে, তবে মব সৃষ্টি করে নয়। কেউ যদি সরাসরি হামলা বা দালালি করে থাকেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে পারে। কিন্তু একজন নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধি এভাবে কাউকে পদত্যাগে বাধ্য করতে পারেন না।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) শিক্ষক নেটওয়ার্কের ‘ক্যাম্পাসে ছাত্র প্রতিনিধিদের এখতিয়ারবহির্ভূত তৎপরতা বন্ধ হোক’ শিরোনামে দেওয়া বিবৃতির প্রতিক্রিয়ায় এই আহ্বান জানান তিনি।
শিক্ষক নেটওয়ার্কের ফেসবুক পেজে দেওয়া ওই বিবৃতির মন্তব্যে আম্মার লেখেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি’।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘আমি কমেন্ট করেছি, ডিলিট করি নাই। তাঁরা (শিক্ষক নেটওয়ার্ক) আমার কাজকে যদি অপতৎপরতা হিসেবে দেখের, তাহলে আমিও তাঁদের বিবৃতি সন্দেহের চোখে দেখি। তাঁরা আমাকে একটি আহ্বান জানিয়েছেন, আমিও তাঁদের আহ্বান জানিয়েছি। তাঁরা এটাকে স্বাধীনতা হিসেবে দেখলে, আমিও আমার স্বাধীনতা প্রকাশ করছি।’
শিক্ষক নেটওয়ার্কের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারের নেতৃত্বে নানা ধরনের মবপ্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। ডিনদের পদত্যাগ করানো, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের হয়রানি তৎপরতা চলমান আছে। রাকসুর জিএস প্রশাসনের কাছে জবাবদিহি না চেয়ে বরং ছয়জন ডিনের পদত্যাগ দাবি করেন। কেবল তা-ই নয়, নিজেই যেন “প্রশাসন” হয়ে অত্যন্ত ঔদ্ধত্যপূর্ণ ভাষায় ডিনদের বিরুদ্ধে হুমকি দেন, এমনকি এখতিয়ারবহির্ভূতভাবে নিজে পদত্যাগপত্র লিখে এনে বিভিন্ন বিভাগে গিয়ে ডিনদের খুঁজতে থাকেন, সম্ভবত লাঞ্ছিত করার উদ্দেশ্যে। মোট ১২ জন ডিনের প্রত্যেকেই গত আওয়ামী শাসনামলে নির্বাচিত হলেও, বাকি ছয়জন হয়তো রাকসু জিএসের বিবেচনায় “রাজনৈতিক বিবেচনায় উত্তীর্ণ”, ফলে তাঁদের পদত্যাগের দাবি ওঠেনি, তাঁদের নিয়ে অবমাননাকর কিছু বলাও হয়নি। এই উদ্ভূত অসম্মানজনক পরিস্থিতিতে “প্রগতিশীল শিক্ষক” হিসেবে পরিচিত ছয়জন ডিন দায়িত্ব পালতে অপারগতা প্রকাশ করেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা যা করছেন, তা রাকসুর এখতিয়ারবহির্ভূত এবং তাঁদের আচরণও আগ্রাসী ও সন্ত্রাসীদের মতো। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমরা এর জবাবদিহি প্রত্যাশা করি। কেননা, রাকসুর নেতৃবৃন্দের এ রকম আচরণ কেবল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করেনি; এটা সরাসরি বিদ্যায়তনিক স্বাধীনতার ওপরে হামলা। এর “স্পাইরাল ইফেক্ট” পড়েছে সারা দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।’
সার্বিক বিষয়ে রাবির বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্য সৌভিক রেজা বলেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক ২০১৪ সালে যাত্রা শুরু করে। যদি ভিন্ন মতাদর্শের হওয়ার কারণে চাকরি চলে যেত বা পদচ্যুত করানো হতো তাহলে তো শিক্ষক নেটওয়ার্কের অনেকেরই আওয়ামী আমলে চাকরি চলে যেত। ৭৩-এর অধ্যাদেশ আমাদেরকে একটা রক্ষাকবজ দিয়েছে, যে কারণে আমরা শিক্ষকেরা সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার পরও আমাদের চাকরি চলে যায়নি।’
সৌভিক রেজা আরও বলেন, ‘ভিন্ন মতাদর্শের শিক্ষক কর্মকর্তাদের গাছে বেঁধে রাখা, চাকরিচ্যুত কিংবা জোরপূর্বক পদত্যাগ করানো একজন শিক্ষার্থীর এখতিয়ারের বাইরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও এ ক্ষমতা রাখেন না। তবে শিক্ষকেরা কিন্তু আইনের ঊর্ধ্বে নন। আইনানুযায়ী তাঁদের শাস্তি দেওয়া যেতে পারে, তবে মব সৃষ্টি করে নয়। কেউ যদি সরাসরি হামলা বা দালালি করে থাকেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে পারে। কিন্তু একজন নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধি এভাবে কাউকে পদত্যাগে বাধ্য করতে পারেন না।’

জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় একটি পরীক্ষাকেন্দ্রে ভুল প্রশ্নপত্রে এসএসসি পরীক্ষা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভুল প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়ার ১ ঘণ্টা পরে বিষয়টি নজরে আসে কর্তৃপক্ষের। এতে তিন ঘণ্টার পরীক্ষা শেষ হয়েছে সাড়ে চার ঘণ্টায়। ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ওই কেন্দ্রে সেট কোড-১ এর প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হ
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
২ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরা প্রতিনিধি

সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
সাতক্ষীরা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সাতক্ষীরা-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপির হাবিবুল ইসলাম হাবিব, জামায়াতের মো. ইজ্জতুল্লাহ, জাতীয় পার্টির জিয়াউর রহমান ও ইসলামী আন্দোলনের শেখ মো. রেজাউল করিম ও বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. ইয়ারুল ইসলাম।
আর কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের জেলা কমিটির কৃষিবিষয়ক সম্পাদক এস এম মুজিবর রহমান ওরফে সরদার মুজিব স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। পরে তাঁর পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক সমর্থককে আটক করেছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন জানান, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক আওয়ামী লীগ কর্মীকে আটক করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা-২ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহাম্মদ আব্দুল খালেক, বিএনপির মো. আব্দুর রউফ, জাতীয় পার্টির মো. আশরাফুজ্জামান ও মাতলুব হোসেন।
এ ছাড়া এলডিপির শফিকুল ইসলাম শাহেদ, ইসলামী আন্দোলনের মুফতি রবিউল ইসলাম, বাংলাদেশ জাসদের মো. ইদ্রিস আলী ও এবি পার্টির জিএম সালাউদ্দীন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
সাতক্ষীরা-৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহা. রবিউল ইসলাম, বিএনপির কাজী আলাউদ্দীন ও জাতীয় পার্টির মো. আলিপ হোসেন।
এ ছাড়া মাইনরিটি জনতা পার্টির রুবেল হোসেন, ইসলামী আন্দোলনের ওয়েজ কুরনী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এম এ আসফউদ্দৌলা খান, আসলাম আল মেহেদী ও ডা. শহিদুল আলম (বিএনপির বিদ্রোহী) মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
সাতক্ষীরা-৪ আসনে জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম, বিএনপির মো. মনিরুজ্জামান ও জাতীয় পার্টির হুসেইন মো. মায়াজ, গণঅধিকার পরিষদের এইচ এম গোলাম রেজা, ইসলামী আন্দোলনের মোস্তফা আল মামুন ও আব্দুল ওয়াহেদ (বিএনপির বিদ্রোহী) প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
সাতক্ষীরা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সাতক্ষীরা-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপির হাবিবুল ইসলাম হাবিব, জামায়াতের মো. ইজ্জতুল্লাহ, জাতীয় পার্টির জিয়াউর রহমান ও ইসলামী আন্দোলনের শেখ মো. রেজাউল করিম ও বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. ইয়ারুল ইসলাম।
আর কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের জেলা কমিটির কৃষিবিষয়ক সম্পাদক এস এম মুজিবর রহমান ওরফে সরদার মুজিব স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। পরে তাঁর পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক সমর্থককে আটক করেছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন জানান, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক আওয়ামী লীগ কর্মীকে আটক করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা-২ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহাম্মদ আব্দুল খালেক, বিএনপির মো. আব্দুর রউফ, জাতীয় পার্টির মো. আশরাফুজ্জামান ও মাতলুব হোসেন।
এ ছাড়া এলডিপির শফিকুল ইসলাম শাহেদ, ইসলামী আন্দোলনের মুফতি রবিউল ইসলাম, বাংলাদেশ জাসদের মো. ইদ্রিস আলী ও এবি পার্টির জিএম সালাউদ্দীন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
সাতক্ষীরা-৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহা. রবিউল ইসলাম, বিএনপির কাজী আলাউদ্দীন ও জাতীয় পার্টির মো. আলিপ হোসেন।
এ ছাড়া মাইনরিটি জনতা পার্টির রুবেল হোসেন, ইসলামী আন্দোলনের ওয়েজ কুরনী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এম এ আসফউদ্দৌলা খান, আসলাম আল মেহেদী ও ডা. শহিদুল আলম (বিএনপির বিদ্রোহী) মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
সাতক্ষীরা-৪ আসনে জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম, বিএনপির মো. মনিরুজ্জামান ও জাতীয় পার্টির হুসেইন মো. মায়াজ, গণঅধিকার পরিষদের এইচ এম গোলাম রেজা, ইসলামী আন্দোলনের মোস্তফা আল মামুন ও আব্দুল ওয়াহেদ (বিএনপির বিদ্রোহী) প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় একটি পরীক্ষাকেন্দ্রে ভুল প্রশ্নপত্রে এসএসসি পরীক্ষা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভুল প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়ার ১ ঘণ্টা পরে বিষয়টি নজরে আসে কর্তৃপক্ষের। এতে তিন ঘণ্টার পরীক্ষা শেষ হয়েছে সাড়ে চার ঘণ্টায়। ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ওই কেন্দ্রে সেট কোড-১ এর প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হ
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
২ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
২ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেভোলা প্রতিনিধি

সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শহরের নতুন বাজার এলাকায় জেলা বিজেপি অফিসের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে ছাত্রদলের নেতা সিফাত হত্যার প্রতিবাদ মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আল আমিন অভিযোগ করেন, মিছিলটি নতুন বাজার এলাকায় বিজেপি অফিসের সামনে পৌঁছালে সেখান থেকে মিছিল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এতে বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হলে বিক্ষুব্ধ জনতা বিজেপি অফিসে হামলা চালায়।
বিজেপির অঙ্গ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক পার্টির জেলা যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সামছুল আলম অবশ্য এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তাঁদের দলীয় অফিস বন্ধ ছিল। বিজেপির জনসমর্থনে ঈর্ষান্বিত হয়ে বিএনপি পরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালিয়েছে।
ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে বিজেপি অফিসে হামলা কিংবা কোনো ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে কি না তা আমাদের জানা নেই।’ তিনি আরও জানান, কে বা কারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, সেটা এখনো পুলিশ নিশ্চিত হতে পারেনি।
ভোলার জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান রাতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে যেকোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন তৎপর রয়েছে।’

সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শহরের নতুন বাজার এলাকায় জেলা বিজেপি অফিসের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে ছাত্রদলের নেতা সিফাত হত্যার প্রতিবাদ মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আল আমিন অভিযোগ করেন, মিছিলটি নতুন বাজার এলাকায় বিজেপি অফিসের সামনে পৌঁছালে সেখান থেকে মিছিল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এতে বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হলে বিক্ষুব্ধ জনতা বিজেপি অফিসে হামলা চালায়।
বিজেপির অঙ্গ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক পার্টির জেলা যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সামছুল আলম অবশ্য এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তাঁদের দলীয় অফিস বন্ধ ছিল। বিজেপির জনসমর্থনে ঈর্ষান্বিত হয়ে বিএনপি পরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালিয়েছে।
ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে বিজেপি অফিসে হামলা কিংবা কোনো ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে কি না তা আমাদের জানা নেই।’ তিনি আরও জানান, কে বা কারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, সেটা এখনো পুলিশ নিশ্চিত হতে পারেনি।
ভোলার জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান রাতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে যেকোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন তৎপর রয়েছে।’

জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় একটি পরীক্ষাকেন্দ্রে ভুল প্রশ্নপত্রে এসএসসি পরীক্ষা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভুল প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়ার ১ ঘণ্টা পরে বিষয়টি নজরে আসে কর্তৃপক্ষের। এতে তিন ঘণ্টার পরীক্ষা শেষ হয়েছে সাড়ে চার ঘণ্টায়। ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ওই কেন্দ্রে সেট কোড-১ এর প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হ
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
২ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
২ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগে