ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের বাল্য স্মৃতিবিজড়িত ময়মনসিংহের ত্রিশালে কবির ১২৬তম জন্মবার্ষিকী জাতীয় পর্যায়ে উদ্যাপনের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
দাবি আদায়ে আজ মঙ্গলবার বেলা পৌনে ২টা থেকে ত্রিশালে নজরুল অডিটরিয়ামের সামনে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করা হয়। ‘আমরা ত্রিশালবাসী’ ব্যানারে ঘণ্টাব্যাপী এই অবরোধ চলে।
এ সময় আন্দোলনকারীরা ‘তুমি কে, আমি কে? নজরুল, নজরুল’, ‘কুমিল্লা না ত্রিশাল? ত্রিশাল, ত্রিশাল’ ইত্যাদি স্লোগান দেন। তাঁরা বলেন, ত্রিশালের রফিজউল্লাহ দারোগা যদি ভারতের আসানসোলের রুটির দোকানে কাজ করা নজরুলকে ত্রিশালে না নিয়ে আসতেন, তবে নজরুল পরিপূর্ণ কবি হয়ে উঠত না। কবির বাংলাদেশের মাটি ও মানুষের সঙ্গে পরিচয়ের সূতিকাগার ত্রিশাল। সেই ত্রিশালকে বঞ্চিত করে অন্য কোথাও নজরুল জয়ন্তী জাতীয় পর্যায়ে পালন হতে পারে না। এই বৈষম্য মানা হবে না।
অবরোধের কারণে মহাসড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুল্লাহ আল বাকিউল বারীর আশ্বাসে আন্দোলন স্থগিত করা হয়। এ বিষয়ে আগামীকাল বুধবার বেলা ১১টার মধ্যে ঘোষণা না এলে আবার আন্দোলনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেন অবরোধকারীরা।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা হাসান বলেন, ‘জাতীয় পর্যায়ের ঘোষণা না এলে আগামীকাল বেলা ১১টা থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে রাখা হবে।’
এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত ইউএনও আব্দুল্লাহ বলেন, ‘এটা সরকারের সিদ্ধান্তের বিষয়। সরকারের পক্ষ থেকে একবার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তারপরও আমাদের পক্ষ থেকে আপনাদের যে দাবি আছে, তা আমরা ওপরের স্তরে জানাচ্ছি। দেখা যাক সরকার যদি সদয় হয়ে আমাদের অনুমতি দেয়।’
উল্লেখ, কবি নজরুলের জয়ন্তী জাতীয় পর্যায়ে কুমিল্লায় উদ্যাপনের ঘোষণা আসায় ফুঁসে উঠেছেন ত্রিশালের নজরুলপ্রেমীরা। তাঁরা ত্রিশালে এই উৎসব উদ্যাপনের দাবিতে লাগাতার আন্দোলন করছেন। এর ধারাবাহিকতায় গতকাল সোমবার মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল ও প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেওয়ার পর আজ মহাসড়ক অবরোধ করা হয়।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের বাল্য স্মৃতিবিজড়িত ময়মনসিংহের ত্রিশালে কবির ১২৬তম জন্মবার্ষিকী জাতীয় পর্যায়ে উদ্যাপনের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
দাবি আদায়ে আজ মঙ্গলবার বেলা পৌনে ২টা থেকে ত্রিশালে নজরুল অডিটরিয়ামের সামনে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করা হয়। ‘আমরা ত্রিশালবাসী’ ব্যানারে ঘণ্টাব্যাপী এই অবরোধ চলে।
এ সময় আন্দোলনকারীরা ‘তুমি কে, আমি কে? নজরুল, নজরুল’, ‘কুমিল্লা না ত্রিশাল? ত্রিশাল, ত্রিশাল’ ইত্যাদি স্লোগান দেন। তাঁরা বলেন, ত্রিশালের রফিজউল্লাহ দারোগা যদি ভারতের আসানসোলের রুটির দোকানে কাজ করা নজরুলকে ত্রিশালে না নিয়ে আসতেন, তবে নজরুল পরিপূর্ণ কবি হয়ে উঠত না। কবির বাংলাদেশের মাটি ও মানুষের সঙ্গে পরিচয়ের সূতিকাগার ত্রিশাল। সেই ত্রিশালকে বঞ্চিত করে অন্য কোথাও নজরুল জয়ন্তী জাতীয় পর্যায়ে পালন হতে পারে না। এই বৈষম্য মানা হবে না।
অবরোধের কারণে মহাসড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুল্লাহ আল বাকিউল বারীর আশ্বাসে আন্দোলন স্থগিত করা হয়। এ বিষয়ে আগামীকাল বুধবার বেলা ১১টার মধ্যে ঘোষণা না এলে আবার আন্দোলনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেন অবরোধকারীরা।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা হাসান বলেন, ‘জাতীয় পর্যায়ের ঘোষণা না এলে আগামীকাল বেলা ১১টা থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে রাখা হবে।’
এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত ইউএনও আব্দুল্লাহ বলেন, ‘এটা সরকারের সিদ্ধান্তের বিষয়। সরকারের পক্ষ থেকে একবার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তারপরও আমাদের পক্ষ থেকে আপনাদের যে দাবি আছে, তা আমরা ওপরের স্তরে জানাচ্ছি। দেখা যাক সরকার যদি সদয় হয়ে আমাদের অনুমতি দেয়।’
উল্লেখ, কবি নজরুলের জয়ন্তী জাতীয় পর্যায়ে কুমিল্লায় উদ্যাপনের ঘোষণা আসায় ফুঁসে উঠেছেন ত্রিশালের নজরুলপ্রেমীরা। তাঁরা ত্রিশালে এই উৎসব উদ্যাপনের দাবিতে লাগাতার আন্দোলন করছেন। এর ধারাবাহিকতায় গতকাল সোমবার মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল ও প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেওয়ার পর আজ মহাসড়ক অবরোধ করা হয়।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১৩ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১ ঘণ্টা আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে