চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

চুয়াডাঙ্গায় ট্রাফিক পুলিশ সার্জেন্টের মোটরসাইকেলের ধাক্কায় সুফিয়া খাতুন নামের এক বৃদ্ধা নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার ১ নম্বর পানির ট্যাঙ্কের সামনে রাস্তা পার হওয়ার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরে গুরুতর আহত অবস্থায় ওই বৃদ্ধাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। সুফিয়া খাতুন চুয়াডাঙ্গা শহরের সাদেক আলী মল্লিকপাড়ার আব্দুল মজিদের স্ত্রী।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, দুপুরে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার ১ নম্বর পানির ট্যাঙ্কের কাছে রাস্তা পার হচ্ছিলেন বৃদ্ধা সুফিয়া খাতুন। এ সময় ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট মো. সেলিম মোটরসাইকেল নিয়ে ফাঁড়ির দিকে যাচ্ছিলেন। তখন মোটরসাইকেলের সঙ্গে ধাক্কা লাগে ওই বৃদ্ধার। এতে রাস্তায় ছিটকে পড়ে আহত হন তিনি। স্থানীয়দের সহযোগীতায় তাঁকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেন সার্জেন্ট সেলিম।
নিহতের বোনের মেয়ে ও প্রত্যক্ষদর্শী সাজিদা খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রায় ৮ মাস আগে চোখের অপারেশন করিয়েছিলেন আমার খালা সুফিয়া খাতুন। তারপর থেকে চোখে কম দেখতেন তিনি। আমি রাস্তার অন্যদিকেই ছিলাম। খালা রাস্তা পার হতে গিয়ে মোটরসাইকেলের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। আমাদের কোনো অভিযোগ নাই।’
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক নূর জাহান রুমি বলেন, বৃদ্ধা সুফিয়া খাতুন মাথায় আঘাত পাওয়ায় রক্তক্ষরণ হয়েছে। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ভর্তির কিছুক্ষণ পর মারা যান তিনি।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাব্বুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ট্রাফিক পুলিশ সার্জেন্ট মো. সেলিম মোটরসাইকেল নিয়ে ফাঁড়ির দিকে যাচ্ছিলেন। এসময় সেলিমের মোটরসাইকেলের সঙ্গে ধাক্কা লাগে ওই বৃদ্ধার। সেলিম স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাঁকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃদ্ধা মারা যান। কোনো অভিযোগ না থাকায় নিহতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’

চুয়াডাঙ্গায় ট্রাফিক পুলিশ সার্জেন্টের মোটরসাইকেলের ধাক্কায় সুফিয়া খাতুন নামের এক বৃদ্ধা নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার ১ নম্বর পানির ট্যাঙ্কের সামনে রাস্তা পার হওয়ার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরে গুরুতর আহত অবস্থায় ওই বৃদ্ধাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। সুফিয়া খাতুন চুয়াডাঙ্গা শহরের সাদেক আলী মল্লিকপাড়ার আব্দুল মজিদের স্ত্রী।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, দুপুরে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার ১ নম্বর পানির ট্যাঙ্কের কাছে রাস্তা পার হচ্ছিলেন বৃদ্ধা সুফিয়া খাতুন। এ সময় ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট মো. সেলিম মোটরসাইকেল নিয়ে ফাঁড়ির দিকে যাচ্ছিলেন। তখন মোটরসাইকেলের সঙ্গে ধাক্কা লাগে ওই বৃদ্ধার। এতে রাস্তায় ছিটকে পড়ে আহত হন তিনি। স্থানীয়দের সহযোগীতায় তাঁকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেন সার্জেন্ট সেলিম।
নিহতের বোনের মেয়ে ও প্রত্যক্ষদর্শী সাজিদা খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রায় ৮ মাস আগে চোখের অপারেশন করিয়েছিলেন আমার খালা সুফিয়া খাতুন। তারপর থেকে চোখে কম দেখতেন তিনি। আমি রাস্তার অন্যদিকেই ছিলাম। খালা রাস্তা পার হতে গিয়ে মোটরসাইকেলের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। আমাদের কোনো অভিযোগ নাই।’
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক নূর জাহান রুমি বলেন, বৃদ্ধা সুফিয়া খাতুন মাথায় আঘাত পাওয়ায় রক্তক্ষরণ হয়েছে। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ভর্তির কিছুক্ষণ পর মারা যান তিনি।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাব্বুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ট্রাফিক পুলিশ সার্জেন্ট মো. সেলিম মোটরসাইকেল নিয়ে ফাঁড়ির দিকে যাচ্ছিলেন। এসময় সেলিমের মোটরসাইকেলের সঙ্গে ধাক্কা লাগে ওই বৃদ্ধার। সেলিম স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাঁকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃদ্ধা মারা যান। কোনো অভিযোগ না থাকায় নিহতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে