সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

ঢাকার সাভারের আশুলিয়ায় মমিনুল ইসলাম (৩২) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করেছে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। এ ঘটনায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে আশুলিয়ার বসুন্ধরা এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় মমিনুল ইসলামকে উদ্ধার করে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান স্থানীয়রা। পরে সেখানেই রাত আড়াইটার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
মমিনুল ইসলাম নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার দাউদপুর গ্রামের মৃত আজহার মিয়ার ছেলে। তিনি আশুলিয়ার দক্ষিণ বাইপাইল চারালপাড়া এলাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন। পেশায় গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবসায়ী ছিলেন।
এ ঘটনায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে। তাঁদের মধ্যে চারজনই অপ্রাপ্তবয়স্ক। বয়স ১৫ থেকে ১৭ বছরের মধ্যে। অন্য দুজন হলেন আশিকুল ইসলাম ওরফে আসিফ (২২) ও ইব্রাহীম (৩৮)। হামলার এক ঘণ্টার মধ্যেই পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে। কিশোর গ্যাংটির দলনেতা রুবেল মুন্সী (৩০)।
এ ঘটনায় নিহত মমিনুলের পরিবার আশুলিয়া থানায় মামলা করেছে। এজাহারে রুবেল মুন্সীসহ আরও ৯ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে ৫-৬ জনকে।
মমিনুলের মা ও মামলার বাদী মা ছবেদা খাতুন বলেন, ‘কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা এর আগে বাসায় গিয়ে হামলা করেছিল। গতকাল রাতেও হামলা করেছে, তবে ছেলেকে বাসায় পায়নি। বাইরে গিয়ে খুঁজে পেয়ে কুপিয়ে মেরে ফেলেছে। কী কারণে এই হামলা, তা আমি জানি না। আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই।’
আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কামাল হোসেন বলেন, আসামিদের মধ্যে অধিকাংশই কিশোর। তারা এলাকায় আধিপত্য বা প্রভাব বিস্তার করতে গিয়ে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। হামলার পর এক ঘণ্টার মধ্যেই আমরা অভিযান চালিয়ে জড়িত ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছি। তারা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকারও করেছে। তাদের দলনেতা রুবেলসহ পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

ঢাকার সাভারের আশুলিয়ায় মমিনুল ইসলাম (৩২) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করেছে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। এ ঘটনায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে আশুলিয়ার বসুন্ধরা এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় মমিনুল ইসলামকে উদ্ধার করে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান স্থানীয়রা। পরে সেখানেই রাত আড়াইটার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
মমিনুল ইসলাম নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার দাউদপুর গ্রামের মৃত আজহার মিয়ার ছেলে। তিনি আশুলিয়ার দক্ষিণ বাইপাইল চারালপাড়া এলাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন। পেশায় গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবসায়ী ছিলেন।
এ ঘটনায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে। তাঁদের মধ্যে চারজনই অপ্রাপ্তবয়স্ক। বয়স ১৫ থেকে ১৭ বছরের মধ্যে। অন্য দুজন হলেন আশিকুল ইসলাম ওরফে আসিফ (২২) ও ইব্রাহীম (৩৮)। হামলার এক ঘণ্টার মধ্যেই পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে। কিশোর গ্যাংটির দলনেতা রুবেল মুন্সী (৩০)।
এ ঘটনায় নিহত মমিনুলের পরিবার আশুলিয়া থানায় মামলা করেছে। এজাহারে রুবেল মুন্সীসহ আরও ৯ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে ৫-৬ জনকে।
মমিনুলের মা ও মামলার বাদী মা ছবেদা খাতুন বলেন, ‘কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা এর আগে বাসায় গিয়ে হামলা করেছিল। গতকাল রাতেও হামলা করেছে, তবে ছেলেকে বাসায় পায়নি। বাইরে গিয়ে খুঁজে পেয়ে কুপিয়ে মেরে ফেলেছে। কী কারণে এই হামলা, তা আমি জানি না। আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই।’
আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কামাল হোসেন বলেন, আসামিদের মধ্যে অধিকাংশই কিশোর। তারা এলাকায় আধিপত্য বা প্রভাব বিস্তার করতে গিয়ে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। হামলার পর এক ঘণ্টার মধ্যেই আমরা অভিযান চালিয়ে জড়িত ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছি। তারা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকারও করেছে। তাদের দলনেতা রুবেলসহ পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে