দোহার (ঢাকা) প্রতিনিধি

ঢাকার দোহারের পদ্মা নদীতে দুটি স্পিডবোটের সংঘর্ষের ঘটনায় আরও দুজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে চরভদ্রাসন ও দোহার ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। এ ঘটনায় আরও তিনজন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিসের এক কর্মকর্তা।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে দোহার ও ফরিদপুরের পদ্মার সীমানা ঝাউকান্দা এলাকায় দুটি ডুবুরি দল অভিযান চালিয়ে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করে। নিহত দুজন হলেন—ফরিদপুর জেলার কানাইপুর গ্রামের কাশেম মৃদ্ধার ছেলে দাউদ মৃধা (৪০) ও চরভদ্রাসন চর তেলিডাঙ্গী গ্রামের কুদ্দুস খন্দকারের ছেলে রানা খন্দকার (৪০)।
চরভদ্রাসন ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ মো. মর্তুজা ফকির ও দোহার উপজেলার ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা তামিম হাওলাদার এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
তামিম হাওলাদার বলেন, ‘আমাদের যে ডুবুরি দল ঢাকা থেকে এসেছে তারা আজকে দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে। তাদের কাছে তথ্য আছে আরও তিনজন নিখোঁজ রয়েছে। সে জন্য তারা আগামীকাল সকাল থেকে আবারও উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করবে।’
স্থানীয়দের দাবি, স্পিড বোটের মালিকের গাফিলতি কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া তারা টাকার জন্য অতিরিক্ত যাত্রী বহন করে। এমনকি তাদের স্পিডবোটে লাইভ জ্যাকেটও থাকে না।
অপরদিকে দোহার নৌ-পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘দোহার উপজেলার পদ্মা নদীর সীমান্তবর্তী ফরিদপুর চরভদ্রাসন উপজেলার চরঝাওকান্দা এলাকায় দুটি স্পিড বোটের সংঘর্ষে এই ঘটনা সংগঠিত হয়। আজ চর ভদ্রাসন থানার উপপরিদর্শক হারুন অর রশিদ চরভদ্রাসন ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ মো. মর্তুজা ফকিরের উপস্থিতিতে নিহতের স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করেন।
উল্লেখ্য, গত রোববার সকাল সাড়ে ৯ টায় পদ্মা নদীতে ঘন কুয়াশায় দিক হারিয়ে দুটি স্পিড বোটের সংঘর্ষে এ ঘটনা সংগঠিত হয়। ঘটনাস্থলে স্পিড বোটের যাত্রী সুকুমার হালদার নামে একজন নিহত হন। তিনি ফরিদপুর জেলার কোতোয়ালি থানার গহুলক্ষীপুর গ্রামের শিরিস হালদারের ছেলে। অপরদিকে একই সময় আহত হয় ফরিদপুর চরভদ্রাসন উপজেলার ভাংগিরচর গ্রামের আ. হাকিমের ছেলে মতিউর রহমান।

ঢাকার দোহারের পদ্মা নদীতে দুটি স্পিডবোটের সংঘর্ষের ঘটনায় আরও দুজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে চরভদ্রাসন ও দোহার ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। এ ঘটনায় আরও তিনজন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিসের এক কর্মকর্তা।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে দোহার ও ফরিদপুরের পদ্মার সীমানা ঝাউকান্দা এলাকায় দুটি ডুবুরি দল অভিযান চালিয়ে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করে। নিহত দুজন হলেন—ফরিদপুর জেলার কানাইপুর গ্রামের কাশেম মৃদ্ধার ছেলে দাউদ মৃধা (৪০) ও চরভদ্রাসন চর তেলিডাঙ্গী গ্রামের কুদ্দুস খন্দকারের ছেলে রানা খন্দকার (৪০)।
চরভদ্রাসন ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ মো. মর্তুজা ফকির ও দোহার উপজেলার ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা তামিম হাওলাদার এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
তামিম হাওলাদার বলেন, ‘আমাদের যে ডুবুরি দল ঢাকা থেকে এসেছে তারা আজকে দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে। তাদের কাছে তথ্য আছে আরও তিনজন নিখোঁজ রয়েছে। সে জন্য তারা আগামীকাল সকাল থেকে আবারও উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করবে।’
স্থানীয়দের দাবি, স্পিড বোটের মালিকের গাফিলতি কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া তারা টাকার জন্য অতিরিক্ত যাত্রী বহন করে। এমনকি তাদের স্পিডবোটে লাইভ জ্যাকেটও থাকে না।
অপরদিকে দোহার নৌ-পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘দোহার উপজেলার পদ্মা নদীর সীমান্তবর্তী ফরিদপুর চরভদ্রাসন উপজেলার চরঝাওকান্দা এলাকায় দুটি স্পিড বোটের সংঘর্ষে এই ঘটনা সংগঠিত হয়। আজ চর ভদ্রাসন থানার উপপরিদর্শক হারুন অর রশিদ চরভদ্রাসন ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ মো. মর্তুজা ফকিরের উপস্থিতিতে নিহতের স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করেন।
উল্লেখ্য, গত রোববার সকাল সাড়ে ৯ টায় পদ্মা নদীতে ঘন কুয়াশায় দিক হারিয়ে দুটি স্পিড বোটের সংঘর্ষে এ ঘটনা সংগঠিত হয়। ঘটনাস্থলে স্পিড বোটের যাত্রী সুকুমার হালদার নামে একজন নিহত হন। তিনি ফরিদপুর জেলার কোতোয়ালি থানার গহুলক্ষীপুর গ্রামের শিরিস হালদারের ছেলে। অপরদিকে একই সময় আহত হয় ফরিদপুর চরভদ্রাসন উপজেলার ভাংগিরচর গ্রামের আ. হাকিমের ছেলে মতিউর রহমান।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৫ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে