Ajker Patrika

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে: বেসরকারি বাস চালুর পরই বিআরটিসির দেখা নেই

  • ফার্মগেট-বিমানবন্দর পথে চলত ১২টি দ্বিতল বাস
  • কয়েক মাস ধরে বাস চলছে অনিয়মিত, দীর্ঘ সময় পর
  • বেসরকারি বাস চলাচল শুরুর পর বিআরটিসির বাস কম
  • কর্তৃপক্ষ বলছে, বাস চলছে। তবে যাত্রীদের কথা উল্টো
সৌগত বসু, ঢাকা 
আপডেট : ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯: ২৭
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

যাত্রীদের সুবিধার জন্য ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে গত বছর বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশনের (বিআরটিসি) বাস চলাচল শুরু হয়েছিল। কিন্তু সেই বাসসেবা এখন অনিয়মিত, চলছে কালেভদ্রে, খেয়ালখুশিমতো।

সরকারি সংস্থা বিআরটিসি ওই রুটে তাদের বাস চলার দাবি করলেও গত বৃহস্পতিবার সরেজমিনে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে বিআরটিসির বাস চলতে দেখা যায়নি। যাত্রীরাও অভিযোগ করে বললেন, ফার্মগেটের খেজুরবাগান থেকে বিমানবন্দর রুটে বিআরটিসির বাস চলছে অনিয়মিত।

বিমানবন্দরের কাওলা থেকে কুতুবখালী পর্যন্ত মোট ১৯ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ফার্মগেট পর্যন্ত ১১ কিলোমিটার অংশ উদ্বোধন হয় ২০২৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর। তবে সিএনজি-চালিত অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল চলাচল নিষিদ্ধ থাকায় এক্সপ্রেসওয়েতে মূলত ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচল করত। গণপরিবহন হিসেবে বাস চলার কথা থাকলেও এক্সপ্রেসওয়েতে যাত্রী ওঠানো-নামানোর সুবিধা না থাকায় বাস চলে না। সাধারণ যাত্রীদের এই এক্সপ্রেসওয়ের সুবিধা দিতে বিআরটিসি পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন ডিপোর ৭৯টি বাস চালানোর ঘোষণা দেয়। গত বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর বিআরটিসি এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে ফার্মগেট-বিমানবন্দর পথে প্রথমে আটটি দ্বিতল বাস চালু করে। পরে বাসের সংখ্যা বাড়িয়ে ১২টি করা হয়। বাসগুলো ফার্মগেটের খেজুরবাগান থেকে বিমানবন্দর হয়ে উত্তরার জসীমউদ্‌দীন রোড ঘুরে আবার খেজুরবাগানে আসত। তবে কয়েক মাস ধরে এই রুটে বিআরটিসির বাস চলাচল অনিয়মিত।

জানা যায়, এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে বিআরটিসির বাসসেবা অনেকটা ‘শাটল’ সার্ভিসের মতো। বাসগুলো কেবল এক্সপ্রেসওয়ে কেন্দ্র করেই চলে।

ঢাকা বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত বিআরটিসির যাত্রীপ্রতি ভাড়া ৩৫ টাকা।

বিআরটিসির সূত্র জানায়, বর্তমানে ছয়টি বাস এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে ফার্মগেট-বিমানবন্দর রুটে চলছে। তবে যাত্রীর সংখ্যা কম হলে বাসগুলো এক্সপ্রেসওয়ে এড়িয়ে টঙ্গী থেকে মহাখালী হয়ে মতিঝিল পর্যন্ত চলে। এক্সপ্রেসওয়েতে টোল দিতে হয়। যাত্রী কম হলে টোল দিয়ে চলাচলে লোকসান হয়। বাস কম চলার এটিই মূল কারণ।

গত ২৫ নভেম্বর বিআরটিসির মতিঝিল কার্যালয়ে গিয়ে সংস্থার চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলামের কাছে এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে ফার্মগেট-বিমান-বন্দর রুটে বিআরটিসির বাস না চলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি অপারেশনের উপমহাব্যবস্থাপক শুকদেব ঢালীকে ডেকে এ বিষয়ে জানতে চান। জবাবে জানানো হয়, বাস চলাচল করছে। তবে ১২ ডিসেম্বর সরেজমিনে এক্সপ্রেসওয়েতে বিআরটিসির বাস চলতে দেখা যায়নি। ফার্মগেটের খেজুরবাগানে বাস ছাড়ার স্থানে গিয়েও বিআরটিসির বাস পাওয়া যায়নি। যাত্রীরা জানান, আগে ১৫-২০ মিনিট পরপর বিআরটিসির বাস ছাড়লেও এখন কোনো কোনো দিন মেলে দীর্ঘ সময় পর।

বিষয়টি নজরে আনলে বৃহস্পতিবার বিআরটিসির চেয়ারম্যান বলেন, বাস চলার কথা। তিনি খোঁজখবর নিয়ে দেখবেন।

অবশ্য গাজীপুর-আজিমপুর রুটের বেসরকারি ভিআইপি ২৭ পরিবহন এবং আশুলিয়া-আজিমপুর রুটের বিকাশ পরিবহনের বাস এখন এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে চলছে। কয়েক মিনিট পরপর বাস পাওয়া যাচ্ছে। জানা গেছে, এই দুই পরিবহনের বাস চলাচল শুরুর পর থেকে বিআরটিসির বাস চলাচল অনিয়মিত হয়ে পড়েছে। দীর্ঘ বিরতিতে বিআরটিসির বাস পাওয়ার কারণে যাত্রীরাও বেসরকারি বাসের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছেন।

যাত্রীদের অভিযোগ, ঢাকায় বিআরটিসির বাস খুব বেশি রুটে দেখা যায় না। আবার হুটহাট রুট পরিবর্তনেরও নজির আছে। বিআরটিসি বলছে, ঢাকায় এখন সংস্থাটির ৫৫০টি বাস চলাচল করে। তবে এগুলো থেকে বেশি আয় হয় না। এ জন্য ১৭২টি বাস সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। যেসব বাস বিভিন্ন রুটে চলছে, সেগুলো যাত্রী পাওয়া সাপেক্ষে এক রুট থেকে অন্য রুটে দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে জানতে বিআরটিসির অপারেশনের আরেক উপমহাব্যবস্থাপক মনিরুজ্জামান বাবুর সঙ্গে শুক্রবার যোগাযোগ করা হলে তিনি ব্যস্ত বলে জানান। পরে তাঁকে প্রশ্ন পাঠালেও জবাব পাওয়া যায়নি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

চায়ের দোকানে চলে একটি বাতি-ফ্যান, বিদ্যুৎ বিল এল সাড়ে ৫৫ হাজার টাকা

টঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি 
বিদ্যুৎ বিলের কাগজ হাতে লিটুখান বাজারের দুই দোকানদার। ছবি: আজকের পত্রিকা
বিদ্যুৎ বিলের কাগজ হাতে লিটুখান বাজারের দুই দোকানদার। ছবি: আজকের পত্রিকা

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।

মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’

এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’

বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’

টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বাসার বাথরুমে পড়ে ছিল নারী প্রভাষকের লাশ, মাথায় আঘাতের চিহ্ন

বগুড়া প্রতিনিধি
ফাবিয়া তাসনিম সিধি। ছবি: সংগৃহীত
ফাবিয়া তাসনিম সিধি। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।

মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।

এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।

পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

অটোরিকশাকে চাপা দিল বাস, প্রাণ গেল তিনজনের

ফরিদপুর প্রতিনিধি
বাসচাপায় অটোরিকশাটি ভেঙেচুরে গেছে। ছবি: আজকের পত্রিকা
বাসচাপায় অটোরিকশাটি ভেঙেচুরে গেছে। ছবি: আজকের পত্রিকা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।

খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।  

হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হাতিয়ায় ৫৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ, এতিমখানায় বিতরণ

­হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
কোস্ট গার্ডের অভিযানে জব্দ জাটকা ইলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা
কোস্ট গার্ডের অভিযানে জব্দ জাটকা ইলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।

কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত