ফরিদপুর প্রতিনিধি

‘এক দশক আগের কথা। বেশ পুরোনোও নয়। তখনকার সময়ে স্কুলে যাওয়া-আসার পথে ছাত্ররা যখন তাঁর স্যারকে দেখতে পেত, সালাম দিয়ে মাথা নিচু করে চলে যেত। এমনকি সাইকেল চালিয়ে এলে দূর থেকে দেখেও নেমে হেঁটে এসে সালাম দিয়ে চলে যেত। এটাই শিক্ষাগুরুর মর্যাদা। এখনকার সময়ে সাইকেল থেকে নামা দূরের কথা, পারলে সাইকেল চালিয়ে যেন উঠিয়ে দিয়ে চলে যায়। সালামও মেলে না! বর্তমানে স্কুলের ক্লাসের ভেতরে কাউকে শাসন করলে বাইরে গেলে ভয় হয়। হয়তো ওই ছাত্র লাঞ্ছিত করতে দ্বিধাবোধ করবে না। কখনো আবার অভিভাবকেরও একই গম্ভীরতা নিয়ে অকথ্য সুরে অপমান করতেও বাধবে না!’
প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পেয়ে এসব আক্ষেপর কথা বলেন কাগদী মুরুটিয়া আলহাজ্ব মো. আব্দুল মজিদ উচ্চ বিদ্যালয়ের গণিতের পণ্ডিত স্যার হিসেবে খ্যাত সঞ্জিৎ কুমার রায়।
গতকাল রোববার (৮ জুন) বিকালে কাগদী মুরুটিয়া আলহাজ্ব মো. আব্দুল মজিদ উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রাক্তন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে পুনর্মিলন অনুষ্ঠান হয়। স্কুলটি ফরিদপুরের সালথা উপজেলার মাঝারদিয়া ইউনিয়নের কাগদী গ্রামে অবস্থিত। ১৯৮৭ সালে একচালা টিনের ছাউনি থেকে শুরু হয়ে আজ স্কুলটি চারতলা ভবনবিশিষ্ট। এই বিদ্যালয়ে পড়ালেখা করা শিক্ষার্থীদের অনেকে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষক, সাংবাদিক থেকে শুরু করে সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হয়েছেন।
আরেক শিক্ষক মো. শাহজাহান হোসেন বলেন, আমাদেরই ব্যর্থতা। আমরাই ফিরিয়ে আনতে পারি শিক্ষাগুরুর মর্যাদা, হয়তো ভিন্নভাবে। নৈতিক অবক্ষয় নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে হবে।’
১৯৯৮ সাল থেকে ২০২৫ সালের এসএসসি ব্যাচের অনেকে অনুষ্ঠানে এসেছেন। এসেছেন তাঁদের আলোকবর্তিকা সেই শিক্ষকেরা। একে একে প্রিয় শিক্ষকদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা। এরপর চলে স্মৃতিচারণা। ফাঁকে ছবি তোলা ও গল্পে মেতে ওঠেন অনেকে। যেন স্কুলজীবনের নির্মল সময়কে ফিরে পেয়েছেন। অজস্র স্মৃতিঘেরা স্কুলে ঘুরে বেড়ান তারা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক মাহাবুব আলী মিঞা। ১৯৯২ সাল থেকে শুরু করে ২০০৭ সাল পর্যন্ত স্কুলটিতে কর্মরত ছিলেন। এই সময়কালে তাঁর শাসন, কঠোরতা ও উদারতা নিয়েও স্মৃতিচারণা করেন অনেকে। মাহাবুব আলী মিঞা তাঁর বক্তব্যে আবেগাপ্লুত হয়ে যান। তিনি জানান, শত ব্যস্ততার মাঝেও ছুটে এসেছেন। তাঁর বক্তব্যে এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার জন্য প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের আহ্বান জানান। গ্রামে গ্রামে বিভেদ মীমাংসায় কাজ করার কথাও জানান।
বক্তব্য রাখেন সাবেক সহকারী শিক্ষক (গণিত) মিসকাদ হোসেন। সাবেক শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, অনেকে আজ সফল হয়েছ, কিন্তু তোমার পাশের বন্ধুটার কথা ভুলে যেও না। সে যেন হতাশায় না ভোগে। তার গায়ে একটু হাত রাখলে সেও হালছাড়া হবে না, তাকে আশ্বস্ত করো। আমি আজও তোমাদের নিয়ে স্বপ্ন দেখি, তোমরা মানুষের মতো মানুষ হলে আমরা সফল হব।
এ ছাড়া বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠানটির সাবেক শিক্ষক প্রবীণ খন্দকার রোকনুজ্জামান ও সমীর কুমার কর এবং বর্তমান সহকারী শিক্ষক তপন কুমার। অনুষ্ঠান শেষে সব শিক্ষকের মধ্যে উপহারসামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।

‘এক দশক আগের কথা। বেশ পুরোনোও নয়। তখনকার সময়ে স্কুলে যাওয়া-আসার পথে ছাত্ররা যখন তাঁর স্যারকে দেখতে পেত, সালাম দিয়ে মাথা নিচু করে চলে যেত। এমনকি সাইকেল চালিয়ে এলে দূর থেকে দেখেও নেমে হেঁটে এসে সালাম দিয়ে চলে যেত। এটাই শিক্ষাগুরুর মর্যাদা। এখনকার সময়ে সাইকেল থেকে নামা দূরের কথা, পারলে সাইকেল চালিয়ে যেন উঠিয়ে দিয়ে চলে যায়। সালামও মেলে না! বর্তমানে স্কুলের ক্লাসের ভেতরে কাউকে শাসন করলে বাইরে গেলে ভয় হয়। হয়তো ওই ছাত্র লাঞ্ছিত করতে দ্বিধাবোধ করবে না। কখনো আবার অভিভাবকেরও একই গম্ভীরতা নিয়ে অকথ্য সুরে অপমান করতেও বাধবে না!’
প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পেয়ে এসব আক্ষেপর কথা বলেন কাগদী মুরুটিয়া আলহাজ্ব মো. আব্দুল মজিদ উচ্চ বিদ্যালয়ের গণিতের পণ্ডিত স্যার হিসেবে খ্যাত সঞ্জিৎ কুমার রায়।
গতকাল রোববার (৮ জুন) বিকালে কাগদী মুরুটিয়া আলহাজ্ব মো. আব্দুল মজিদ উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রাক্তন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে পুনর্মিলন অনুষ্ঠান হয়। স্কুলটি ফরিদপুরের সালথা উপজেলার মাঝারদিয়া ইউনিয়নের কাগদী গ্রামে অবস্থিত। ১৯৮৭ সালে একচালা টিনের ছাউনি থেকে শুরু হয়ে আজ স্কুলটি চারতলা ভবনবিশিষ্ট। এই বিদ্যালয়ে পড়ালেখা করা শিক্ষার্থীদের অনেকে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষক, সাংবাদিক থেকে শুরু করে সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হয়েছেন।
আরেক শিক্ষক মো. শাহজাহান হোসেন বলেন, আমাদেরই ব্যর্থতা। আমরাই ফিরিয়ে আনতে পারি শিক্ষাগুরুর মর্যাদা, হয়তো ভিন্নভাবে। নৈতিক অবক্ষয় নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে হবে।’
১৯৯৮ সাল থেকে ২০২৫ সালের এসএসসি ব্যাচের অনেকে অনুষ্ঠানে এসেছেন। এসেছেন তাঁদের আলোকবর্তিকা সেই শিক্ষকেরা। একে একে প্রিয় শিক্ষকদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা। এরপর চলে স্মৃতিচারণা। ফাঁকে ছবি তোলা ও গল্পে মেতে ওঠেন অনেকে। যেন স্কুলজীবনের নির্মল সময়কে ফিরে পেয়েছেন। অজস্র স্মৃতিঘেরা স্কুলে ঘুরে বেড়ান তারা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক মাহাবুব আলী মিঞা। ১৯৯২ সাল থেকে শুরু করে ২০০৭ সাল পর্যন্ত স্কুলটিতে কর্মরত ছিলেন। এই সময়কালে তাঁর শাসন, কঠোরতা ও উদারতা নিয়েও স্মৃতিচারণা করেন অনেকে। মাহাবুব আলী মিঞা তাঁর বক্তব্যে আবেগাপ্লুত হয়ে যান। তিনি জানান, শত ব্যস্ততার মাঝেও ছুটে এসেছেন। তাঁর বক্তব্যে এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার জন্য প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের আহ্বান জানান। গ্রামে গ্রামে বিভেদ মীমাংসায় কাজ করার কথাও জানান।
বক্তব্য রাখেন সাবেক সহকারী শিক্ষক (গণিত) মিসকাদ হোসেন। সাবেক শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, অনেকে আজ সফল হয়েছ, কিন্তু তোমার পাশের বন্ধুটার কথা ভুলে যেও না। সে যেন হতাশায় না ভোগে। তার গায়ে একটু হাত রাখলে সেও হালছাড়া হবে না, তাকে আশ্বস্ত করো। আমি আজও তোমাদের নিয়ে স্বপ্ন দেখি, তোমরা মানুষের মতো মানুষ হলে আমরা সফল হব।
এ ছাড়া বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠানটির সাবেক শিক্ষক প্রবীণ খন্দকার রোকনুজ্জামান ও সমীর কুমার কর এবং বর্তমান সহকারী শিক্ষক তপন কুমার। অনুষ্ঠান শেষে সব শিক্ষকের মধ্যে উপহারসামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।
ফরিদপুর প্রতিনিধি

‘এক দশক আগের কথা। বেশ পুরোনোও নয়। তখনকার সময়ে স্কুলে যাওয়া-আসার পথে ছাত্ররা যখন তাঁর স্যারকে দেখতে পেত, সালাম দিয়ে মাথা নিচু করে চলে যেত। এমনকি সাইকেল চালিয়ে এলে দূর থেকে দেখেও নেমে হেঁটে এসে সালাম দিয়ে চলে যেত। এটাই শিক্ষাগুরুর মর্যাদা। এখনকার সময়ে সাইকেল থেকে নামা দূরের কথা, পারলে সাইকেল চালিয়ে যেন উঠিয়ে দিয়ে চলে যায়। সালামও মেলে না! বর্তমানে স্কুলের ক্লাসের ভেতরে কাউকে শাসন করলে বাইরে গেলে ভয় হয়। হয়তো ওই ছাত্র লাঞ্ছিত করতে দ্বিধাবোধ করবে না। কখনো আবার অভিভাবকেরও একই গম্ভীরতা নিয়ে অকথ্য সুরে অপমান করতেও বাধবে না!’
প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পেয়ে এসব আক্ষেপর কথা বলেন কাগদী মুরুটিয়া আলহাজ্ব মো. আব্দুল মজিদ উচ্চ বিদ্যালয়ের গণিতের পণ্ডিত স্যার হিসেবে খ্যাত সঞ্জিৎ কুমার রায়।
গতকাল রোববার (৮ জুন) বিকালে কাগদী মুরুটিয়া আলহাজ্ব মো. আব্দুল মজিদ উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রাক্তন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে পুনর্মিলন অনুষ্ঠান হয়। স্কুলটি ফরিদপুরের সালথা উপজেলার মাঝারদিয়া ইউনিয়নের কাগদী গ্রামে অবস্থিত। ১৯৮৭ সালে একচালা টিনের ছাউনি থেকে শুরু হয়ে আজ স্কুলটি চারতলা ভবনবিশিষ্ট। এই বিদ্যালয়ে পড়ালেখা করা শিক্ষার্থীদের অনেকে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষক, সাংবাদিক থেকে শুরু করে সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হয়েছেন।
আরেক শিক্ষক মো. শাহজাহান হোসেন বলেন, আমাদেরই ব্যর্থতা। আমরাই ফিরিয়ে আনতে পারি শিক্ষাগুরুর মর্যাদা, হয়তো ভিন্নভাবে। নৈতিক অবক্ষয় নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে হবে।’
১৯৯৮ সাল থেকে ২০২৫ সালের এসএসসি ব্যাচের অনেকে অনুষ্ঠানে এসেছেন। এসেছেন তাঁদের আলোকবর্তিকা সেই শিক্ষকেরা। একে একে প্রিয় শিক্ষকদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা। এরপর চলে স্মৃতিচারণা। ফাঁকে ছবি তোলা ও গল্পে মেতে ওঠেন অনেকে। যেন স্কুলজীবনের নির্মল সময়কে ফিরে পেয়েছেন। অজস্র স্মৃতিঘেরা স্কুলে ঘুরে বেড়ান তারা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক মাহাবুব আলী মিঞা। ১৯৯২ সাল থেকে শুরু করে ২০০৭ সাল পর্যন্ত স্কুলটিতে কর্মরত ছিলেন। এই সময়কালে তাঁর শাসন, কঠোরতা ও উদারতা নিয়েও স্মৃতিচারণা করেন অনেকে। মাহাবুব আলী মিঞা তাঁর বক্তব্যে আবেগাপ্লুত হয়ে যান। তিনি জানান, শত ব্যস্ততার মাঝেও ছুটে এসেছেন। তাঁর বক্তব্যে এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার জন্য প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের আহ্বান জানান। গ্রামে গ্রামে বিভেদ মীমাংসায় কাজ করার কথাও জানান।
বক্তব্য রাখেন সাবেক সহকারী শিক্ষক (গণিত) মিসকাদ হোসেন। সাবেক শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, অনেকে আজ সফল হয়েছ, কিন্তু তোমার পাশের বন্ধুটার কথা ভুলে যেও না। সে যেন হতাশায় না ভোগে। তার গায়ে একটু হাত রাখলে সেও হালছাড়া হবে না, তাকে আশ্বস্ত করো। আমি আজও তোমাদের নিয়ে স্বপ্ন দেখি, তোমরা মানুষের মতো মানুষ হলে আমরা সফল হব।
এ ছাড়া বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠানটির সাবেক শিক্ষক প্রবীণ খন্দকার রোকনুজ্জামান ও সমীর কুমার কর এবং বর্তমান সহকারী শিক্ষক তপন কুমার। অনুষ্ঠান শেষে সব শিক্ষকের মধ্যে উপহারসামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।

‘এক দশক আগের কথা। বেশ পুরোনোও নয়। তখনকার সময়ে স্কুলে যাওয়া-আসার পথে ছাত্ররা যখন তাঁর স্যারকে দেখতে পেত, সালাম দিয়ে মাথা নিচু করে চলে যেত। এমনকি সাইকেল চালিয়ে এলে দূর থেকে দেখেও নেমে হেঁটে এসে সালাম দিয়ে চলে যেত। এটাই শিক্ষাগুরুর মর্যাদা। এখনকার সময়ে সাইকেল থেকে নামা দূরের কথা, পারলে সাইকেল চালিয়ে যেন উঠিয়ে দিয়ে চলে যায়। সালামও মেলে না! বর্তমানে স্কুলের ক্লাসের ভেতরে কাউকে শাসন করলে বাইরে গেলে ভয় হয়। হয়তো ওই ছাত্র লাঞ্ছিত করতে দ্বিধাবোধ করবে না। কখনো আবার অভিভাবকেরও একই গম্ভীরতা নিয়ে অকথ্য সুরে অপমান করতেও বাধবে না!’
প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পেয়ে এসব আক্ষেপর কথা বলেন কাগদী মুরুটিয়া আলহাজ্ব মো. আব্দুল মজিদ উচ্চ বিদ্যালয়ের গণিতের পণ্ডিত স্যার হিসেবে খ্যাত সঞ্জিৎ কুমার রায়।
গতকাল রোববার (৮ জুন) বিকালে কাগদী মুরুটিয়া আলহাজ্ব মো. আব্দুল মজিদ উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রাক্তন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে পুনর্মিলন অনুষ্ঠান হয়। স্কুলটি ফরিদপুরের সালথা উপজেলার মাঝারদিয়া ইউনিয়নের কাগদী গ্রামে অবস্থিত। ১৯৮৭ সালে একচালা টিনের ছাউনি থেকে শুরু হয়ে আজ স্কুলটি চারতলা ভবনবিশিষ্ট। এই বিদ্যালয়ে পড়ালেখা করা শিক্ষার্থীদের অনেকে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষক, সাংবাদিক থেকে শুরু করে সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হয়েছেন।
আরেক শিক্ষক মো. শাহজাহান হোসেন বলেন, আমাদেরই ব্যর্থতা। আমরাই ফিরিয়ে আনতে পারি শিক্ষাগুরুর মর্যাদা, হয়তো ভিন্নভাবে। নৈতিক অবক্ষয় নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে হবে।’
১৯৯৮ সাল থেকে ২০২৫ সালের এসএসসি ব্যাচের অনেকে অনুষ্ঠানে এসেছেন। এসেছেন তাঁদের আলোকবর্তিকা সেই শিক্ষকেরা। একে একে প্রিয় শিক্ষকদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা। এরপর চলে স্মৃতিচারণা। ফাঁকে ছবি তোলা ও গল্পে মেতে ওঠেন অনেকে। যেন স্কুলজীবনের নির্মল সময়কে ফিরে পেয়েছেন। অজস্র স্মৃতিঘেরা স্কুলে ঘুরে বেড়ান তারা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক মাহাবুব আলী মিঞা। ১৯৯২ সাল থেকে শুরু করে ২০০৭ সাল পর্যন্ত স্কুলটিতে কর্মরত ছিলেন। এই সময়কালে তাঁর শাসন, কঠোরতা ও উদারতা নিয়েও স্মৃতিচারণা করেন অনেকে। মাহাবুব আলী মিঞা তাঁর বক্তব্যে আবেগাপ্লুত হয়ে যান। তিনি জানান, শত ব্যস্ততার মাঝেও ছুটে এসেছেন। তাঁর বক্তব্যে এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার জন্য প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের আহ্বান জানান। গ্রামে গ্রামে বিভেদ মীমাংসায় কাজ করার কথাও জানান।
বক্তব্য রাখেন সাবেক সহকারী শিক্ষক (গণিত) মিসকাদ হোসেন। সাবেক শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, অনেকে আজ সফল হয়েছ, কিন্তু তোমার পাশের বন্ধুটার কথা ভুলে যেও না। সে যেন হতাশায় না ভোগে। তার গায়ে একটু হাত রাখলে সেও হালছাড়া হবে না, তাকে আশ্বস্ত করো। আমি আজও তোমাদের নিয়ে স্বপ্ন দেখি, তোমরা মানুষের মতো মানুষ হলে আমরা সফল হব।
এ ছাড়া বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠানটির সাবেক শিক্ষক প্রবীণ খন্দকার রোকনুজ্জামান ও সমীর কুমার কর এবং বর্তমান সহকারী শিক্ষক তপন কুমার। অনুষ্ঠান শেষে সব শিক্ষকের মধ্যে উপহারসামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।

কিস্তির টাকা না পেয়ে নিয়ে যাওয়া সেই চিনা হাঁসটি অবশেষে হাফিজা খানমকে ফেরত দিয়েছেন টিএমএসএস এনজিওর কর্মকর্তারা। আজ শনিবার দুপুরে হাফিজার বাড়িতে এসে তারা হাঁসটি ফেরত দিয়ে যান।
১০ মিনিট আগে
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ইটবোঝাই লরির সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে কলমাকান্দা পূর্ববাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা হয়।
১৩ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ময়লাবাহী গাড়ির ধাক্কায় দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার চালক মো. রফিকুল ইসলামকে (৫০) কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এই নির্দেশ দেন।
২৫ মিনিট আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়েছেন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এ হুমকি দেন।
৩৫ মিনিট আগেআগৈলঝাড়া (বরিশাল) প্রতিনিধি

কিস্তির টাকা না পেয়ে নিয়ে যাওয়া সেই চিনা হাঁসটি অবশেষে হাফিজা খানমকে ফেরত দিয়েছেন টিএমএসএস এনজিওর কর্মকর্তারা। আজ শনিবার দুপুরে হাফিজার বাড়িতে এসে তারা হাঁসটি ফেরত দিয়ে যান। একই সঙ্গে হাঁসটি যিনি নিয়ে গিয়েছিলেন, সেই এনজিও কর্মীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
বরিশালের আগৈলঝাড়ায় বাকাল ইউনিয়নের ফুল্লশ্রী গ্রামের নারী হাফিজা। ঠেঙ্গামারা মহিলা সবুজ সংঘের (টিএমএসএস) সদস্য তিনি। এনজিওটি থেকে ৬০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে ছিলেন তিনি। গত মঙ্গলবার বিকেলে কিস্তির টাকা না পেয়ে তার বাড়ি থেকে একটি চিনা হাঁস নিয়ে যান এনজিওর কর্মী ফিরোজ খাঁন। হাফিজার স্কুলপড়ুয়া মেয়ে শখ করে হাঁসটি পালত। এটি নিয়ে ‘শখের হাঁসটি ধরে নিয়ে গেলেন এনজিও কর্মীরা’ শিরোনামে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ ঘটনায় নড়েচড়ে বসে এনজিওটির কর্মকর্তারা।
টিএমএসএস এনজিওর বরিশাল বিভাগীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. সফিউর রহমান, মাদারীপুর জোনাল কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, বরিশাল জোনাল কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদসহ চারজন কর্মকর্তা তদন্তের জন্য হাফিজার বাড়িতে আসেন। তাঁরা হাফিজা খানম, তাঁর স্বামী মুরাদ হোসেন ও স্থানীয়দের সঙ্গে এই বিষয়ে কথা বলেন। এই ঘটনায় অভিযুক্ত মাঠকর্মী ফিরোজ খানকে গত বৃহস্পতিবার সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
হাঁসটি ফেরত পেয়ে হাফিজা বলেন, ‘আমার মেয়ের শখের হাঁসটি ফেরত পেয়ে আমি ও আমার পরিবারের সবাই খুশি হয়েছি।’
এ ব্যাপারে টিএমএসএসের এনজিওর ম্যানেজার মো. রাজেক ইসলাম বলেন, ‘হাফিজা খানমের বাড়ি থেকে ধরে নেওয়া হাঁসটি আজ দুপুরে ফেরত দিয়েছি। মাঠকর্মী ফিরোজ খানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’

কিস্তির টাকা না পেয়ে নিয়ে যাওয়া সেই চিনা হাঁসটি অবশেষে হাফিজা খানমকে ফেরত দিয়েছেন টিএমএসএস এনজিওর কর্মকর্তারা। আজ শনিবার দুপুরে হাফিজার বাড়িতে এসে তারা হাঁসটি ফেরত দিয়ে যান। একই সঙ্গে হাঁসটি যিনি নিয়ে গিয়েছিলেন, সেই এনজিও কর্মীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
বরিশালের আগৈলঝাড়ায় বাকাল ইউনিয়নের ফুল্লশ্রী গ্রামের নারী হাফিজা। ঠেঙ্গামারা মহিলা সবুজ সংঘের (টিএমএসএস) সদস্য তিনি। এনজিওটি থেকে ৬০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে ছিলেন তিনি। গত মঙ্গলবার বিকেলে কিস্তির টাকা না পেয়ে তার বাড়ি থেকে একটি চিনা হাঁস নিয়ে যান এনজিওর কর্মী ফিরোজ খাঁন। হাফিজার স্কুলপড়ুয়া মেয়ে শখ করে হাঁসটি পালত। এটি নিয়ে ‘শখের হাঁসটি ধরে নিয়ে গেলেন এনজিও কর্মীরা’ শিরোনামে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ ঘটনায় নড়েচড়ে বসে এনজিওটির কর্মকর্তারা।
টিএমএসএস এনজিওর বরিশাল বিভাগীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. সফিউর রহমান, মাদারীপুর জোনাল কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, বরিশাল জোনাল কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদসহ চারজন কর্মকর্তা তদন্তের জন্য হাফিজার বাড়িতে আসেন। তাঁরা হাফিজা খানম, তাঁর স্বামী মুরাদ হোসেন ও স্থানীয়দের সঙ্গে এই বিষয়ে কথা বলেন। এই ঘটনায় অভিযুক্ত মাঠকর্মী ফিরোজ খানকে গত বৃহস্পতিবার সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
হাঁসটি ফেরত পেয়ে হাফিজা বলেন, ‘আমার মেয়ের শখের হাঁসটি ফেরত পেয়ে আমি ও আমার পরিবারের সবাই খুশি হয়েছি।’
এ ব্যাপারে টিএমএসএসের এনজিওর ম্যানেজার মো. রাজেক ইসলাম বলেন, ‘হাফিজা খানমের বাড়ি থেকে ধরে নেওয়া হাঁসটি আজ দুপুরে ফেরত দিয়েছি। মাঠকর্মী ফিরোজ খানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’

এক দশক আগের কথা। বেশ পুরোনোও নয়। তখনকার সময়ে স্কুলে যাওয়া আসার পথে ছাত্ররা যখন তাঁর স্যারকে দেখতে পেত সালাম দিয়ে মাথা নিঁচু করে চলে যেত।
০৯ জুন ২০২৫
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ইটবোঝাই লরির সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে কলমাকান্দা পূর্ববাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা হয়।
১৩ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ময়লাবাহী গাড়ির ধাক্কায় দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার চালক মো. রফিকুল ইসলামকে (৫০) কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এই নির্দেশ দেন।
২৫ মিনিট আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়েছেন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এ হুমকি দেন।
৩৫ মিনিট আগেনেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ইটবোঝাই লরির সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে কলমাকান্দা পূর্ববাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত রোকেয়া আক্তার (৪৫) উপজেলার রংছাতি ইউনিয়নের রামনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি আব্দুল জব্বারের স্ত্রী।
স্থানীয়দের বরাতে কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সিদ্দিক হোসেন জানান, রোকেয়া আক্তার তাঁর মেয়ে সাদিয়া আক্তারকে নিয়ে ঢাকা থেকে বাড়ি যাচ্ছিলেন। প্রথমে তিনি মেয়েকে নিয়ে ঢাকা থেকে বাসে করে কলমাকান্দা সদরে পৌঁছান।
পরে তিনি মেয়েকে নিয়ে কলমাকান্দা বাজারের রেন্টিতলা মোড় থেকে ভাড়ায় মোটরসাইকেলে চড়ে রামনাথপুরে নিজ বাড়ির উদ্দেশে রওনা হন। পথে কলমাকান্দা পূর্ববাজার এলাকায় বিপরীত দিক থেকে আসা ইটবোঝাই একটি লরির সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এতে রোকেয়া আক্তার মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে লরির চাকায় চাপা পড়েন। এ সময় ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান ওসি।

নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ইটবোঝাই লরির সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে কলমাকান্দা পূর্ববাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত রোকেয়া আক্তার (৪৫) উপজেলার রংছাতি ইউনিয়নের রামনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি আব্দুল জব্বারের স্ত্রী।
স্থানীয়দের বরাতে কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সিদ্দিক হোসেন জানান, রোকেয়া আক্তার তাঁর মেয়ে সাদিয়া আক্তারকে নিয়ে ঢাকা থেকে বাড়ি যাচ্ছিলেন। প্রথমে তিনি মেয়েকে নিয়ে ঢাকা থেকে বাসে করে কলমাকান্দা সদরে পৌঁছান।
পরে তিনি মেয়েকে নিয়ে কলমাকান্দা বাজারের রেন্টিতলা মোড় থেকে ভাড়ায় মোটরসাইকেলে চড়ে রামনাথপুরে নিজ বাড়ির উদ্দেশে রওনা হন। পথে কলমাকান্দা পূর্ববাজার এলাকায় বিপরীত দিক থেকে আসা ইটবোঝাই একটি লরির সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এতে রোকেয়া আক্তার মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে লরির চাকায় চাপা পড়েন। এ সময় ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান ওসি।

এক দশক আগের কথা। বেশ পুরোনোও নয়। তখনকার সময়ে স্কুলে যাওয়া আসার পথে ছাত্ররা যখন তাঁর স্যারকে দেখতে পেত সালাম দিয়ে মাথা নিঁচু করে চলে যেত।
০৯ জুন ২০২৫
কিস্তির টাকা না পেয়ে নিয়ে যাওয়া সেই চিনা হাঁসটি অবশেষে হাফিজা খানমকে ফেরত দিয়েছেন টিএমএসএস এনজিওর কর্মকর্তারা। আজ শনিবার দুপুরে হাফিজার বাড়িতে এসে তারা হাঁসটি ফেরত দিয়ে যান।
১০ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ময়লাবাহী গাড়ির ধাক্কায় দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার চালক মো. রফিকুল ইসলামকে (৫০) কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এই নির্দেশ দেন।
২৫ মিনিট আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়েছেন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এ হুমকি দেন।
৩৫ মিনিট আগেশ্যামপুর-কদমতলী (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর ডেমরায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ময়লাবাহী গাড়ির ধাক্কায় দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার চালক মো. রফিকুল ইসলামকে (৫০) কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এই নির্দেশ দেন।
এর আগে, গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ডেমরা থানা-পুলিশ।
এ ঘটনায় নিহত তাহসিন ইসলাম তপুর চাচা মো. মেহেদী হাসান শুক্রবার বিকেলে ডেমরা থানায় মামলা করেন। গ্রেপ্তার রফিকুল ইসলাম কুমিল্লার মেঘনা থানার গোবিন্দপুর গ্রামের আবেদ আলী ব্যাপারীর ছেলে। বর্তমানে রাজধানীর মতিঝিল আর কে মিশন রোড ৯৭/২ গোপীবাগের বাসিন্দা তিনি। গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে ধার্মিকপাড়া এলাকার মিনি কক্সবাজার সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত শিক্ষার্থীরা হলেন আইইউবির শিক্ষার্থী তাহসিন ইসলাম তপু (২২) চাঁদপুরের মতলব উত্তর থানার ছোট কিনাচর গ্রামের মৃত জহিরুল ইসলামের ছেলে। অপরজন ইউআইইউর শিক্ষার্থী গাজী ইরাম রিদওয়ান (২৪) নারায়ণগঞ্জের সদর থানার মিজমিজি খদ্দঘোষপাড়া কান্দাপাড়া গ্রামের জিএম হাবিব উল্লাহর ছেলে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা যায়, বন্ধুর বড় ভাইয়ের বিয়ের গায়েহলুদ অনুষ্ঠান শেষে মোটরসাইকেলে করে ফেরার পথে ডিএসসিসির ময়লাবাহী গাড়িটি (ঢাকা মেট্রো-শ-১৪-০৫৭৪) বেপরোয়া গতিতে চালালে মোটরসাইকেলটির সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মোটরসাইকেলে থাকা দুই আরোহী গুরুতর আহত হন। এ সময় তাঁদের সঙ্গের বন্ধুরা উদ্ধার ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাহসিন ইসলাম তপুকে প্রথমে মৃত ঘোষণা করেন। পরে গাজী ইরাম রিদওয়ানের চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাড়ে ৫টায় মৃত্যু হয়।
এদিকে দুর্ঘটনার পরই গাড়ির চালক ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। পরে ডেমরা থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ময়লাবাহী গাড়ি ও মোটরসাইকেল জব্দ করে।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুরাদ হোসেন বলেন, ‘মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনার পরে মামলা নিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দ্রুত সময়ের মধ্যে আসামিকে গ্রেপ্তার করেছি। পরে আদালত তাকে শনিবার বিকেলে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।’

রাজধানীর ডেমরায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ময়লাবাহী গাড়ির ধাক্কায় দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার চালক মো. রফিকুল ইসলামকে (৫০) কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এই নির্দেশ দেন।
এর আগে, গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ডেমরা থানা-পুলিশ।
এ ঘটনায় নিহত তাহসিন ইসলাম তপুর চাচা মো. মেহেদী হাসান শুক্রবার বিকেলে ডেমরা থানায় মামলা করেন। গ্রেপ্তার রফিকুল ইসলাম কুমিল্লার মেঘনা থানার গোবিন্দপুর গ্রামের আবেদ আলী ব্যাপারীর ছেলে। বর্তমানে রাজধানীর মতিঝিল আর কে মিশন রোড ৯৭/২ গোপীবাগের বাসিন্দা তিনি। গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে ধার্মিকপাড়া এলাকার মিনি কক্সবাজার সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত শিক্ষার্থীরা হলেন আইইউবির শিক্ষার্থী তাহসিন ইসলাম তপু (২২) চাঁদপুরের মতলব উত্তর থানার ছোট কিনাচর গ্রামের মৃত জহিরুল ইসলামের ছেলে। অপরজন ইউআইইউর শিক্ষার্থী গাজী ইরাম রিদওয়ান (২৪) নারায়ণগঞ্জের সদর থানার মিজমিজি খদ্দঘোষপাড়া কান্দাপাড়া গ্রামের জিএম হাবিব উল্লাহর ছেলে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা যায়, বন্ধুর বড় ভাইয়ের বিয়ের গায়েহলুদ অনুষ্ঠান শেষে মোটরসাইকেলে করে ফেরার পথে ডিএসসিসির ময়লাবাহী গাড়িটি (ঢাকা মেট্রো-শ-১৪-০৫৭৪) বেপরোয়া গতিতে চালালে মোটরসাইকেলটির সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মোটরসাইকেলে থাকা দুই আরোহী গুরুতর আহত হন। এ সময় তাঁদের সঙ্গের বন্ধুরা উদ্ধার ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাহসিন ইসলাম তপুকে প্রথমে মৃত ঘোষণা করেন। পরে গাজী ইরাম রিদওয়ানের চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাড়ে ৫টায় মৃত্যু হয়।
এদিকে দুর্ঘটনার পরই গাড়ির চালক ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। পরে ডেমরা থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ময়লাবাহী গাড়ি ও মোটরসাইকেল জব্দ করে।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুরাদ হোসেন বলেন, ‘মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনার পরে মামলা নিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দ্রুত সময়ের মধ্যে আসামিকে গ্রেপ্তার করেছি। পরে আদালত তাকে শনিবার বিকেলে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।’

এক দশক আগের কথা। বেশ পুরোনোও নয়। তখনকার সময়ে স্কুলে যাওয়া আসার পথে ছাত্ররা যখন তাঁর স্যারকে দেখতে পেত সালাম দিয়ে মাথা নিঁচু করে চলে যেত।
০৯ জুন ২০২৫
কিস্তির টাকা না পেয়ে নিয়ে যাওয়া সেই চিনা হাঁসটি অবশেষে হাফিজা খানমকে ফেরত দিয়েছেন টিএমএসএস এনজিওর কর্মকর্তারা। আজ শনিবার দুপুরে হাফিজার বাড়িতে এসে তারা হাঁসটি ফেরত দিয়ে যান।
১০ মিনিট আগে
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ইটবোঝাই লরির সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে কলমাকান্দা পূর্ববাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা হয়।
১৩ মিনিট আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়েছেন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এ হুমকি দেন।
৩৫ মিনিট আগেরাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়েছেন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এ হুমকি দেন। ওই পোস্টে সম্মতি জানিয়েছেন রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু।
ফেসবুক পোস্টে ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম ও বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাসের ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে আসাদুল্লা-হিল-গালিব লেখেন, ‘দয়া করে আমার ক্যাম্পাসটাকে কেউ কিছু করবেন না, অনুরোধ রইল। ওইটা শুধু আমার আর আমার ভাই মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর ভাগ।’
পোস্টে রাকসু জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারকে উদ্দেশ করে তিনি লেখেন, ‘ছোটভাই, প্রটেকশন বাড়াও। ৮০ সিসি বাইক নিয়ে একা একা ঘোরাঘুরি করো না। আর তোমার আব্বা সাদিক কায়েম হেলিকপ্টারে যাতায়াত করে, তুমি অন্তত প্লেনে ঢাকা যাবা। তা নাহলে যমুনার আগে ও পরে একটা কিছু হলেও হতে পারে। আমি চাই তুমি বেঁচে থাকো, অনেক হিসাব আছে।’
ওই পোস্টে মন্তব্য করেছেন রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু। মন্তব্যে মোস্তাফিজুর রহমান বাবু লেখেন, ‘আল্লাহর কাছে দোয়া করো যেন ওকে বাঁচিয়ে রাখে।’
এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়ায় রাকসু জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘পোস্টটি আমি এখনো দেখি নাই। তবে একজনের মাধ্যমে বিষয়টি জেনেছি। আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পেজ থেকে মাঝেমধ্যেই এ ধরনের পোস্ট করে বলা হয়—নেক্সট টার্গেট আমি। এগুলো আমার কাছে খুব একটা কনসার্নের বিষয় না।’
আম্মার বলেন, ‘আল্লাহর দেওয়া জান আল্লাহই নিয়ে যাবেন। এ জন্য আমি ঘর থেকে বের হবো না বা প্রোটোকল বাড়াবো, এমন কিছু না। আমি এ ধরনের হুমকিতে ন্যূনতম ভীত-সন্ত্রস্ত নই। আমি আমার কাজ করে যেতে চাই।’
গালিবের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ছাত্রলীগ ক্ষমতায় থাকাকালীনও তার কোনো পাওয়ার ছিল না। এরকম একজনের পোস্টকে গুরুত্ব দেওয়া মানেই তাকে গুরুত্ব দেওয়া। তাই এসব হুমকিতে ভীত হওয়াটা আমার জন্য সময়ের অপচয়।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়েছেন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এ হুমকি দেন। ওই পোস্টে সম্মতি জানিয়েছেন রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু।
ফেসবুক পোস্টে ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম ও বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাসের ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে আসাদুল্লা-হিল-গালিব লেখেন, ‘দয়া করে আমার ক্যাম্পাসটাকে কেউ কিছু করবেন না, অনুরোধ রইল। ওইটা শুধু আমার আর আমার ভাই মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর ভাগ।’
পোস্টে রাকসু জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারকে উদ্দেশ করে তিনি লেখেন, ‘ছোটভাই, প্রটেকশন বাড়াও। ৮০ সিসি বাইক নিয়ে একা একা ঘোরাঘুরি করো না। আর তোমার আব্বা সাদিক কায়েম হেলিকপ্টারে যাতায়াত করে, তুমি অন্তত প্লেনে ঢাকা যাবা। তা নাহলে যমুনার আগে ও পরে একটা কিছু হলেও হতে পারে। আমি চাই তুমি বেঁচে থাকো, অনেক হিসাব আছে।’
ওই পোস্টে মন্তব্য করেছেন রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু। মন্তব্যে মোস্তাফিজুর রহমান বাবু লেখেন, ‘আল্লাহর কাছে দোয়া করো যেন ওকে বাঁচিয়ে রাখে।’
এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়ায় রাকসু জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘পোস্টটি আমি এখনো দেখি নাই। তবে একজনের মাধ্যমে বিষয়টি জেনেছি। আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পেজ থেকে মাঝেমধ্যেই এ ধরনের পোস্ট করে বলা হয়—নেক্সট টার্গেট আমি। এগুলো আমার কাছে খুব একটা কনসার্নের বিষয় না।’
আম্মার বলেন, ‘আল্লাহর দেওয়া জান আল্লাহই নিয়ে যাবেন। এ জন্য আমি ঘর থেকে বের হবো না বা প্রোটোকল বাড়াবো, এমন কিছু না। আমি এ ধরনের হুমকিতে ন্যূনতম ভীত-সন্ত্রস্ত নই। আমি আমার কাজ করে যেতে চাই।’
গালিবের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ছাত্রলীগ ক্ষমতায় থাকাকালীনও তার কোনো পাওয়ার ছিল না। এরকম একজনের পোস্টকে গুরুত্ব দেওয়া মানেই তাকে গুরুত্ব দেওয়া। তাই এসব হুমকিতে ভীত হওয়াটা আমার জন্য সময়ের অপচয়।’

এক দশক আগের কথা। বেশ পুরোনোও নয়। তখনকার সময়ে স্কুলে যাওয়া আসার পথে ছাত্ররা যখন তাঁর স্যারকে দেখতে পেত সালাম দিয়ে মাথা নিঁচু করে চলে যেত।
০৯ জুন ২০২৫
কিস্তির টাকা না পেয়ে নিয়ে যাওয়া সেই চিনা হাঁসটি অবশেষে হাফিজা খানমকে ফেরত দিয়েছেন টিএমএসএস এনজিওর কর্মকর্তারা। আজ শনিবার দুপুরে হাফিজার বাড়িতে এসে তারা হাঁসটি ফেরত দিয়ে যান।
১০ মিনিট আগে
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ইটবোঝাই লরির সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে কলমাকান্দা পূর্ববাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা হয়।
১৩ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ময়লাবাহী গাড়ির ধাক্কায় দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার চালক মো. রফিকুল ইসলামকে (৫০) কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এই নির্দেশ দেন।
২৫ মিনিট আগে