শরীয়তপুর প্রতিনিধি

শরীয়তপুর সদর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে ৩৮ লাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বেশ কিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে আজ বুধবার শরীয়তপুর সদর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে অভিযান চালায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সমন্বিত মাদারীপুর কার্যালয়ের ছয় সদস্যের একটি দল। অভিযানে তারা বেশ কিছু গুরুতর অনিয়ম-দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছে বলে জানিয়েছে।
জানা গেছে, অনিয়ম-দুর্নীতির মধ্যে ২০২১ সালের ২৮ জুন শরীয়তপুর সদর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে ৩১০৭/২১ নম্বর দলিল রেজিস্ট্রি করা হয়; যেখানে জমির শ্রেণি দোকানের পরিবর্তে বাগান লিখে দলিল রেজিস্ট্রি করে ৩৮ লাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার প্রমাণ পায় দুদক।
এ ছাড়া অভিযোগের মধ্যে রয়েছে—দলিলের ফির অতিরিক্ত অর্থ আদায়, নকল উত্তোলনে ২ থেকে ৩ গুণ টাকা আদায়, টাকার বিনিময়ে দাতা-গ্রহীতার নাম পরিবর্তন এবং জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে রাজস্ব ফাঁকি। দুদক টিম প্রায় দুই ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করে।
এ বিষয়ে দুদক সমন্বিত মাদারীপুর কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘বেশ কিছু অভিযোগের ভিত্তিতে আজকে (বুধবার) আমরা ছয় সদস্যের একটি টিম শরীয়তপুর সদর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে অভিযান পরিচালনা করেছি। এখানে সুনির্দিষ্ট বেশ কিছু অভিযোগ রয়েছে, যেটা অত্যন্ত গুরুতর ও জনসম্পৃক্ত। দুর্নীতি দমন কমিশন মনে করে, এটা নির্মূল হওয়া দরকার।’

আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘এর মধ্যে শ্রেণি পরিবর্তন করে ৩৮ লাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার প্রমাণ আমরা পেয়েছি। এ ছাড়া অবৈধভাবে অর্থ আদায়, দলিলে অতিরিক্ত অর্থ আদায়, নকল উত্তোলনে ২ থেকে ৩ গুণ টাকা আদায়, টাকার বিনিময়ে দলিলে দাতা-গ্রহীতার নাম পরিবর্তনের মতো গুরুতর অভিযোগ আমাদের কাছে রয়েছে। এ বিষয়ে আমরা রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করেছি। এগুলো যাচাই-বাছাই করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কমিশনে লিখিত প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।’
এ বিষয়ে শরীয়তপুর সদর সাবরেজিস্ট্রার মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘দুদকের অভিযানকে আমরা স্বাগত জানাই। এই অফিসের কেউ দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত আছে কি না, আমার জানা নেই। যদি কারও বিরুদ্ধে অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

শরীয়তপুর সদর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে ৩৮ লাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বেশ কিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে আজ বুধবার শরীয়তপুর সদর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে অভিযান চালায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সমন্বিত মাদারীপুর কার্যালয়ের ছয় সদস্যের একটি দল। অভিযানে তারা বেশ কিছু গুরুতর অনিয়ম-দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছে বলে জানিয়েছে।
জানা গেছে, অনিয়ম-দুর্নীতির মধ্যে ২০২১ সালের ২৮ জুন শরীয়তপুর সদর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে ৩১০৭/২১ নম্বর দলিল রেজিস্ট্রি করা হয়; যেখানে জমির শ্রেণি দোকানের পরিবর্তে বাগান লিখে দলিল রেজিস্ট্রি করে ৩৮ লাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার প্রমাণ পায় দুদক।
এ ছাড়া অভিযোগের মধ্যে রয়েছে—দলিলের ফির অতিরিক্ত অর্থ আদায়, নকল উত্তোলনে ২ থেকে ৩ গুণ টাকা আদায়, টাকার বিনিময়ে দাতা-গ্রহীতার নাম পরিবর্তন এবং জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে রাজস্ব ফাঁকি। দুদক টিম প্রায় দুই ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করে।
এ বিষয়ে দুদক সমন্বিত মাদারীপুর কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘বেশ কিছু অভিযোগের ভিত্তিতে আজকে (বুধবার) আমরা ছয় সদস্যের একটি টিম শরীয়তপুর সদর সাবরেজিস্ট্রার অফিসে অভিযান পরিচালনা করেছি। এখানে সুনির্দিষ্ট বেশ কিছু অভিযোগ রয়েছে, যেটা অত্যন্ত গুরুতর ও জনসম্পৃক্ত। দুর্নীতি দমন কমিশন মনে করে, এটা নির্মূল হওয়া দরকার।’

আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘এর মধ্যে শ্রেণি পরিবর্তন করে ৩৮ লাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার প্রমাণ আমরা পেয়েছি। এ ছাড়া অবৈধভাবে অর্থ আদায়, দলিলে অতিরিক্ত অর্থ আদায়, নকল উত্তোলনে ২ থেকে ৩ গুণ টাকা আদায়, টাকার বিনিময়ে দলিলে দাতা-গ্রহীতার নাম পরিবর্তনের মতো গুরুতর অভিযোগ আমাদের কাছে রয়েছে। এ বিষয়ে আমরা রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করেছি। এগুলো যাচাই-বাছাই করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কমিশনে লিখিত প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।’
এ বিষয়ে শরীয়তপুর সদর সাবরেজিস্ট্রার মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘দুদকের অভিযানকে আমরা স্বাগত জানাই। এই অফিসের কেউ দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত আছে কি না, আমার জানা নেই। যদি কারও বিরুদ্ধে অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে