নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সড়ক জুড়ে থমকে আছে সারি সারি গাড়ি। ঘড়ির কাটা ঘুরলেও ঘুরছে না গাড়ির চাকা। গাড়িগুলো একটু সামনে এগোলে আবার ট্রাফিক পুলিশের সিগন্যাল। চৈত্রের অস্বস্তিকর গরম আর তীব্র যানজটে এভাবেই অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে ঢাকার নগর জীবন।
আজ বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ দিন সরেজমিনে রাজধানীর মালিবাগ, পল্টন, শাহবাগ, সাইন্সল্যাব, কারওয়ান বাজার ও মহাখালীসহ প্রায় বেশির ভাগ এলাকায় এমন তীব্র যানজট দেখা গেছে।
শ্যামলীর বাসিন্দা সৌরভ আহমদ বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। সৌরভ বলেন, ‘বাসা থেকে বাইকে অফিসে যাতায়াত করতে প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট লাগে। কিন্তু আজকে (বৃহস্পতিবার) আগারগাঁও, বিজয় সরণি, জাহাঙ্গীর গেট, বনানীতে ধাপে ধাপে পড়তে হয়েছে জ্যামে। এতে অফিসে পৌঁছাতে সময় লেগেছে প্রায় দুই ঘণ্টা।’
গুলিস্থানের ফুলবাড়িয়া থেকে শাহবাগ ফার্মগেট হয়ে উত্তরা আবদুল্লাহপুর রুটে চলাচল করে এয়ারপোর্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ পরিবহন। বাসটির সুপার ভাইজার আব্দুল মুন্নাফের সঙ্গে কথা হয় বাংলামোটর মোড়ে। তিনি বলেন, ‘যাত্রা শুরুর পর মৎসভবন ও শাহবাগে দীর্ঘ সময় জ্যামে পড়তে হয়েছে। এখনো গাড়ি চলছে ধীর গতিতে। সামনেতো আরও মহা জ্যাম অপেক্ষা করছে।’
হাতিরঝিলের মহানগর প্রজেক্টের বাসিন্দা হৃদয় হাসান মতিঝিলের একটি বেসরকারি ব্যাংকে কাজ করেন। হৃদয় বলেন, ‘যানজট এড়াতে কিছু দূর হেঁটে মালিবাগ আবুল হোটেলের সামনে এসে বাসে উঠেছিলাম। ভেবেছিলাম ফ্লাইওভারে উঠলে আর জ্যামে পড়ব না। কিন্তু ফ্লাইওভারে ওঠেও দীর্ঘ জ্যামের মুখে পড়তে হয়েছে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ রাসেল টাওয়ারে লিফট ম্যানের কাজ করেন ইমন মাহমুদ। মিরপুর ১৪’ তে থাকেন তিনি। তিনি জানান, বাসা থেকে দুই ঘণ্টা আগে বের হয়েও অনেক দিন সঠিক সময়ে কর্মস্থলে পৌঁছাতে পারেননি। তাই আজ তিনি বাসা থেকে বেশি সময় হাতে নিয়ে বের হয়েছেন।
মোহাম্মদপুরের একটি স্কুলে শিক্ষকতা করেন রাবেয়া আক্তার। প্রতিদিন স্কুল ছুটির পর বাড়ি ফিরতে দেরি হওয়ায় ভালোভাবে ইফতারের আয়োজন করতে পারেন না বলে জানান তিনি। রাবেয়া জানান, এমনিতেই পাঁচ বছর ধরে এই জ্যাম ঠেলে সেই রাজারবাজার থেকে যাতায়াত করি স্কুলে। এই রমজান মাসে যেন আর সহ্যই হচ্ছে না। বাড়ি ফিরে ফ্রেশ হয়ে ইফতারের আয়োজন শেষ না হতেই সময় শেষ হয়ে যায়।
কারওয়ান বাজার মোড়ে দায়িত্বরত ট্রাফিক সার্জেন্ট মোহাম্মদ রাজিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকার অন্য এলাকার চেয়ে কারওয়ান বাজার এলাকার হিসেব ভিন্ন। রমজান শুরু হওয়ার পর কারওয়ান বাজার এলাকায় গাড়ির চাপ বেড়েছে। এখানে কাঁচাবাজার, মাছবাজার, অফিস পাড়া, বেশ কিছু স্কুল রয়েছে। রমজানে প্রায় সারা দিনই জ্যাম থাকে কারওয়ান বাজার মোড়ে, সকাল আটটা থেকে জ্যাম শুরু হয়ে শেষ হয় ইফতারের পর।’

সড়ক জুড়ে থমকে আছে সারি সারি গাড়ি। ঘড়ির কাটা ঘুরলেও ঘুরছে না গাড়ির চাকা। গাড়িগুলো একটু সামনে এগোলে আবার ট্রাফিক পুলিশের সিগন্যাল। চৈত্রের অস্বস্তিকর গরম আর তীব্র যানজটে এভাবেই অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে ঢাকার নগর জীবন।
আজ বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ দিন সরেজমিনে রাজধানীর মালিবাগ, পল্টন, শাহবাগ, সাইন্সল্যাব, কারওয়ান বাজার ও মহাখালীসহ প্রায় বেশির ভাগ এলাকায় এমন তীব্র যানজট দেখা গেছে।
শ্যামলীর বাসিন্দা সৌরভ আহমদ বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। সৌরভ বলেন, ‘বাসা থেকে বাইকে অফিসে যাতায়াত করতে প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট লাগে। কিন্তু আজকে (বৃহস্পতিবার) আগারগাঁও, বিজয় সরণি, জাহাঙ্গীর গেট, বনানীতে ধাপে ধাপে পড়তে হয়েছে জ্যামে। এতে অফিসে পৌঁছাতে সময় লেগেছে প্রায় দুই ঘণ্টা।’
গুলিস্থানের ফুলবাড়িয়া থেকে শাহবাগ ফার্মগেট হয়ে উত্তরা আবদুল্লাহপুর রুটে চলাচল করে এয়ারপোর্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ পরিবহন। বাসটির সুপার ভাইজার আব্দুল মুন্নাফের সঙ্গে কথা হয় বাংলামোটর মোড়ে। তিনি বলেন, ‘যাত্রা শুরুর পর মৎসভবন ও শাহবাগে দীর্ঘ সময় জ্যামে পড়তে হয়েছে। এখনো গাড়ি চলছে ধীর গতিতে। সামনেতো আরও মহা জ্যাম অপেক্ষা করছে।’
হাতিরঝিলের মহানগর প্রজেক্টের বাসিন্দা হৃদয় হাসান মতিঝিলের একটি বেসরকারি ব্যাংকে কাজ করেন। হৃদয় বলেন, ‘যানজট এড়াতে কিছু দূর হেঁটে মালিবাগ আবুল হোটেলের সামনে এসে বাসে উঠেছিলাম। ভেবেছিলাম ফ্লাইওভারে উঠলে আর জ্যামে পড়ব না। কিন্তু ফ্লাইওভারে ওঠেও দীর্ঘ জ্যামের মুখে পড়তে হয়েছে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ রাসেল টাওয়ারে লিফট ম্যানের কাজ করেন ইমন মাহমুদ। মিরপুর ১৪’ তে থাকেন তিনি। তিনি জানান, বাসা থেকে দুই ঘণ্টা আগে বের হয়েও অনেক দিন সঠিক সময়ে কর্মস্থলে পৌঁছাতে পারেননি। তাই আজ তিনি বাসা থেকে বেশি সময় হাতে নিয়ে বের হয়েছেন।
মোহাম্মদপুরের একটি স্কুলে শিক্ষকতা করেন রাবেয়া আক্তার। প্রতিদিন স্কুল ছুটির পর বাড়ি ফিরতে দেরি হওয়ায় ভালোভাবে ইফতারের আয়োজন করতে পারেন না বলে জানান তিনি। রাবেয়া জানান, এমনিতেই পাঁচ বছর ধরে এই জ্যাম ঠেলে সেই রাজারবাজার থেকে যাতায়াত করি স্কুলে। এই রমজান মাসে যেন আর সহ্যই হচ্ছে না। বাড়ি ফিরে ফ্রেশ হয়ে ইফতারের আয়োজন শেষ না হতেই সময় শেষ হয়ে যায়।
কারওয়ান বাজার মোড়ে দায়িত্বরত ট্রাফিক সার্জেন্ট মোহাম্মদ রাজিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকার অন্য এলাকার চেয়ে কারওয়ান বাজার এলাকার হিসেব ভিন্ন। রমজান শুরু হওয়ার পর কারওয়ান বাজার এলাকায় গাড়ির চাপ বেড়েছে। এখানে কাঁচাবাজার, মাছবাজার, অফিস পাড়া, বেশ কিছু স্কুল রয়েছে। রমজানে প্রায় সারা দিনই জ্যাম থাকে কারওয়ান বাজার মোড়ে, সকাল আটটা থেকে জ্যাম শুরু হয়ে শেষ হয় ইফতারের পর।’

ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর-কাঠালিয়া) আসনে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ও দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. মাহমুদা মিতুকে পুড়িয়ে ও কুপিয়ে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ করেন।
৬ মিনিট আগে
তিন দিন ধরে পদ্মার তীরের এই জেলায় সূর্যের দেখা নেই বললে চলে। ভোর থেকে সকাল, এরপর দুপুর পেরিয়েও কুয়াশার আস্তরণ কাটছে না। হিমেল বাতাস শরীর ছুঁয়ে গেলেই কাঁপুনি ধরছে। প্রতিদিন যেন শীত নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে জনজীবনে।
৩৪ মিনিট আগে
মেহেরপুর জেলায় ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এর সঙ্গে বইছে ঝিরি ঝিরি বাতাস। সকাল থেকে সূর্যের দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে সড়ক ও আশপাশের এলাকা। কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু অবস্থায় পড়েছে মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকা আজ বুধবার সকালে সূর্য উঁকি দিলেও সারা দেশে শীতের দাপট চলছেই। তাপমাত্রাও গতকালের তুলনায় বেশ কমেছে। এর মধ্যে আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল গোপালগঞ্জ জেলায়।
২ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর-কাঠালিয়া) আসনে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ও দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. মাহমুদা মিতুকে পুড়িয়ে ও কুপিয়ে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ করেন।
ফেসবুক পোস্টে ডা. মাহমুদা মিতু লেখেন, ‘আজকেও (+৯৬৬৫৪৮৬৮০৪৩৬) এই নম্বর থেকে হত্যার হুমকি আসছে। আবার নতুন করে প্রতিদিন হত্যার হুমকি শুরু হয়েছে। পুড়িয়ে মারবে, কুপিয়ে মারবে—এ ধরনের কথা বলছে। আপনাদের বিচলিত করতে চাই না বলে এত দিন জানাচ্ছিলাম না। কিন্তু জোটে ইলেকশন করব—এ খবর জানার পর একদম বানোয়াট ও উদ্ভট গল্প বানিয়ে চরিত্র হনন শুরু করেছে। জোটের খবর আওয়ামী লীগের পুচ্ছে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে।’
মাহমুদা মিতু লেখেন, ‘আমি ভয় পাচ্ছি না, বিচলিতও নই। আপনারাও বিচলিত হবেন না। ওদের লেখাগুলো পড়ার দরকার নেই। আল্লাহ ভরসা। আমার স্বামী বলছে—এটা তো শুরু, সামনে এআই ভিডিও, ন্যুড ও এডিটেড ছবি ছড়ানোর চেষ্টাও হতে পারে। দোয়ার আরজি রইল।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডা. মাহমুদা মিতু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এর আগেও বিভিন্ন সময় নানা ধরনের হুমকি এসেছিল। তবে মনোনয়নপত্র দাখিলের পর এই প্রথম এমন হুমকি এসেছে।’ তিনি জানান, শুধু হুমকি নয়, তাঁকে নিয়ে মিথ্যা বদনাম রটানোর চেষ্টাও চলছে।

আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত কোনো আইনি সহায়তা নেওয়া হয়নি। তিনি বলেন, ‘প্রতিনিয়ত এ ধরনের হুমকি-ধমকি আসছেই।’
রাজাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নজরুল ইসলাম বলেন, এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ কোনো অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর-কাঠালিয়া) আসনে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ও দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. মাহমুদা মিতুকে পুড়িয়ে ও কুপিয়ে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ করেন।
ফেসবুক পোস্টে ডা. মাহমুদা মিতু লেখেন, ‘আজকেও (+৯৬৬৫৪৮৬৮০৪৩৬) এই নম্বর থেকে হত্যার হুমকি আসছে। আবার নতুন করে প্রতিদিন হত্যার হুমকি শুরু হয়েছে। পুড়িয়ে মারবে, কুপিয়ে মারবে—এ ধরনের কথা বলছে। আপনাদের বিচলিত করতে চাই না বলে এত দিন জানাচ্ছিলাম না। কিন্তু জোটে ইলেকশন করব—এ খবর জানার পর একদম বানোয়াট ও উদ্ভট গল্প বানিয়ে চরিত্র হনন শুরু করেছে। জোটের খবর আওয়ামী লীগের পুচ্ছে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে।’
মাহমুদা মিতু লেখেন, ‘আমি ভয় পাচ্ছি না, বিচলিতও নই। আপনারাও বিচলিত হবেন না। ওদের লেখাগুলো পড়ার দরকার নেই। আল্লাহ ভরসা। আমার স্বামী বলছে—এটা তো শুরু, সামনে এআই ভিডিও, ন্যুড ও এডিটেড ছবি ছড়ানোর চেষ্টাও হতে পারে। দোয়ার আরজি রইল।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডা. মাহমুদা মিতু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এর আগেও বিভিন্ন সময় নানা ধরনের হুমকি এসেছিল। তবে মনোনয়নপত্র দাখিলের পর এই প্রথম এমন হুমকি এসেছে।’ তিনি জানান, শুধু হুমকি নয়, তাঁকে নিয়ে মিথ্যা বদনাম রটানোর চেষ্টাও চলছে।

আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত কোনো আইনি সহায়তা নেওয়া হয়নি। তিনি বলেন, ‘প্রতিনিয়ত এ ধরনের হুমকি-ধমকি আসছেই।’
রাজাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নজরুল ইসলাম বলেন, এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ কোনো অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সড়ক জুড়ে থমকে আছে সারি সারি গাড়ি। ঘড়ির কাটা ঘুরলেও ঘুরছে না গাড়ির চাকা। গাড়িগুলো একটু সামনে এগোলে আবার ট্রাফিক পুলিশের সিগন্যাল। চৈত্রের অস্বস্তিকর গরম আর তীব্র যানজটে এভাবেই অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে ঢাকার নগর জীবন
০৭ এপ্রিল ২০২২
তিন দিন ধরে পদ্মার তীরের এই জেলায় সূর্যের দেখা নেই বললে চলে। ভোর থেকে সকাল, এরপর দুপুর পেরিয়েও কুয়াশার আস্তরণ কাটছে না। হিমেল বাতাস শরীর ছুঁয়ে গেলেই কাঁপুনি ধরছে। প্রতিদিন যেন শীত নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে জনজীবনে।
৩৪ মিনিট আগে
মেহেরপুর জেলায় ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এর সঙ্গে বইছে ঝিরি ঝিরি বাতাস। সকাল থেকে সূর্যের দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে সড়ক ও আশপাশের এলাকা। কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু অবস্থায় পড়েছে মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকা আজ বুধবার সকালে সূর্য উঁকি দিলেও সারা দেশে শীতের দাপট চলছেই। তাপমাত্রাও গতকালের তুলনায় বেশ কমেছে। এর মধ্যে আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল গোপালগঞ্জ জেলায়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

কুয়াশার চাদরে মোড়া রাজশাহী কাঁপছে মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায়। দিনের তাপমাত্রা ক্রমেই নেমে যাওয়ায় জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। তবে কনকনে শীতে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।
বুধবার সকাল সাড়ে ৬টায় রাজশাহীতে চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সে সময় বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ছিল শতভাগ। ফলে শীতের অনুভূতি আরও তীব্র হয়ে ওঠে।
এদিকে তিন দিন ধরে পদ্মার তীরের এই জেলায় সূর্যের দেখা নেই বললে চলে। ভোর থেকে সকাল, এরপর দুপুর পেরিয়েও কুয়াশার আস্তরণ কাটছে না। হিমেল বাতাস শরীর ছুঁয়ে গেলেই কাঁপুনি ধরছে। প্রতিদিন যেন শীত নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে জনজীবনে।
সবচেয়ে বিপাকে পড়েছে রাজশাহীর দরিদ্র ও খেটে খাওয়া মানুষ। কাজ কমে যাওয়ায় আয় নেই। আবার শীত নিবারণের পর্যাপ্ত গরম কাপড়ও নেই। শীতবস্ত্রের অভাবে ছিন্নমূল মানুষকে কনকনে ঠান্ডার সঙ্গে লড়াই করে রাত কাটাতে হচ্ছে। কেউ কেউ বাধ্য হয়ে খড়কুটো জ্বালিয়ে শরীর গরম রাখার চেষ্টা করছেন।
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা থেকে ভোরে কাজের আশায় রাজশাহী নগরের তালাইমারী এলাকায় আসেন দিনমজুর নাজমুল। কিন্তু শীতের কারণে কাজের দেখা মেলেনি। তিনি বলেন, ‘আজ খুব বেশি ঠান্ডা। মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছে না, তাই কাজও পাওয়া যায়নি। আগে যেখানে সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন কাজ মিলত, এখন এই শীতে সপ্তাহের বেশির ভাগ দিনই কাজ পাওয়া যায় না।’
রিকশাচালক জাকির আলী বলেন, ‘হুহু করে ঠান্ডা বাতাস বইছে। রিকশা চালাতে গেলে শরীর জমে আসে। যাত্রী কম, আয়ও কম। খুব কষ্টে দিন কাটছে। কয়দিন এই অবস্থা থাকবে কে জানে!’
এদিকে তীব্র শীতের প্রভাব পড়েছে নগরজীবনেও। সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গেই রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। কুয়াশা আর ঠান্ডার ভয়ে মানুষ দ্রুত ঘরে ফিরছে। আর সন্ধ্যা নামলেই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অধিকাংশ দোকানপাট। যেন পুরো শহর আগেভাগেই নিস্তব্ধ হয়ে পড়ছে।
গ্রামাঞ্চলে শীতের দাপট আরও বেশি। রাজশাহীর বানেশ্বর এলাকার বাসিন্দা তুষার আলম জানান, শহরের তুলনায় গ্রামে শীত অনেক বেশি অনুভূত হচ্ছে। খোলা মাঠ, নদী আর কুয়াশার কারণে ঠান্ডা যেন হাড়ে হাড়ে ঢুকে পড়ছে।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রহিদুল ইসলাম বলেন, ‘মঙ্গলবার দিবাগত রাত সোয়া ৩টার দিক থেকে শীতের তীব্রতা বাড়তে শুরু করে। বুধবার ভোরের পর থেকে কুয়াশার আধিক্য দেখা যায়। কুয়াশার কারণে ঝিরি ঝিরি বৃষ্টির মতো অনুভূতি হচ্ছে। রাজশাহীসহ উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে এই পরিস্থিতি আরও কয়েক দিন বিরাজ করতে পারে।’

কুয়াশার চাদরে মোড়া রাজশাহী কাঁপছে মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায়। দিনের তাপমাত্রা ক্রমেই নেমে যাওয়ায় জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। তবে কনকনে শীতে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।
বুধবার সকাল সাড়ে ৬টায় রাজশাহীতে চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সে সময় বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ছিল শতভাগ। ফলে শীতের অনুভূতি আরও তীব্র হয়ে ওঠে।
এদিকে তিন দিন ধরে পদ্মার তীরের এই জেলায় সূর্যের দেখা নেই বললে চলে। ভোর থেকে সকাল, এরপর দুপুর পেরিয়েও কুয়াশার আস্তরণ কাটছে না। হিমেল বাতাস শরীর ছুঁয়ে গেলেই কাঁপুনি ধরছে। প্রতিদিন যেন শীত নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে জনজীবনে।
সবচেয়ে বিপাকে পড়েছে রাজশাহীর দরিদ্র ও খেটে খাওয়া মানুষ। কাজ কমে যাওয়ায় আয় নেই। আবার শীত নিবারণের পর্যাপ্ত গরম কাপড়ও নেই। শীতবস্ত্রের অভাবে ছিন্নমূল মানুষকে কনকনে ঠান্ডার সঙ্গে লড়াই করে রাত কাটাতে হচ্ছে। কেউ কেউ বাধ্য হয়ে খড়কুটো জ্বালিয়ে শরীর গরম রাখার চেষ্টা করছেন।
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা থেকে ভোরে কাজের আশায় রাজশাহী নগরের তালাইমারী এলাকায় আসেন দিনমজুর নাজমুল। কিন্তু শীতের কারণে কাজের দেখা মেলেনি। তিনি বলেন, ‘আজ খুব বেশি ঠান্ডা। মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছে না, তাই কাজও পাওয়া যায়নি। আগে যেখানে সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন কাজ মিলত, এখন এই শীতে সপ্তাহের বেশির ভাগ দিনই কাজ পাওয়া যায় না।’
রিকশাচালক জাকির আলী বলেন, ‘হুহু করে ঠান্ডা বাতাস বইছে। রিকশা চালাতে গেলে শরীর জমে আসে। যাত্রী কম, আয়ও কম। খুব কষ্টে দিন কাটছে। কয়দিন এই অবস্থা থাকবে কে জানে!’
এদিকে তীব্র শীতের প্রভাব পড়েছে নগরজীবনেও। সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গেই রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। কুয়াশা আর ঠান্ডার ভয়ে মানুষ দ্রুত ঘরে ফিরছে। আর সন্ধ্যা নামলেই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অধিকাংশ দোকানপাট। যেন পুরো শহর আগেভাগেই নিস্তব্ধ হয়ে পড়ছে।
গ্রামাঞ্চলে শীতের দাপট আরও বেশি। রাজশাহীর বানেশ্বর এলাকার বাসিন্দা তুষার আলম জানান, শহরের তুলনায় গ্রামে শীত অনেক বেশি অনুভূত হচ্ছে। খোলা মাঠ, নদী আর কুয়াশার কারণে ঠান্ডা যেন হাড়ে হাড়ে ঢুকে পড়ছে।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রহিদুল ইসলাম বলেন, ‘মঙ্গলবার দিবাগত রাত সোয়া ৩টার দিক থেকে শীতের তীব্রতা বাড়তে শুরু করে। বুধবার ভোরের পর থেকে কুয়াশার আধিক্য দেখা যায়। কুয়াশার কারণে ঝিরি ঝিরি বৃষ্টির মতো অনুভূতি হচ্ছে। রাজশাহীসহ উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে এই পরিস্থিতি আরও কয়েক দিন বিরাজ করতে পারে।’

সড়ক জুড়ে থমকে আছে সারি সারি গাড়ি। ঘড়ির কাটা ঘুরলেও ঘুরছে না গাড়ির চাকা। গাড়িগুলো একটু সামনে এগোলে আবার ট্রাফিক পুলিশের সিগন্যাল। চৈত্রের অস্বস্তিকর গরম আর তীব্র যানজটে এভাবেই অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে ঢাকার নগর জীবন
০৭ এপ্রিল ২০২২
ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর-কাঠালিয়া) আসনে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ও দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. মাহমুদা মিতুকে পুড়িয়ে ও কুপিয়ে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ করেন।
৬ মিনিট আগে
মেহেরপুর জেলায় ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এর সঙ্গে বইছে ঝিরি ঝিরি বাতাস। সকাল থেকে সূর্যের দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে সড়ক ও আশপাশের এলাকা। কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু অবস্থায় পড়েছে মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকা আজ বুধবার সকালে সূর্য উঁকি দিলেও সারা দেশে শীতের দাপট চলছেই। তাপমাত্রাও গতকালের তুলনায় বেশ কমেছে। এর মধ্যে আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল গোপালগঞ্জ জেলায়।
২ ঘণ্টা আগেগাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি

মেহেরপুর জেলায় ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এর সঙ্গে বইছে ঝিরি ঝিরি বাতাস। সকাল থেকে সূর্যের দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে সড়ক ও আশপাশের এলাকা। কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু অবস্থায় পড়েছে মানুষ।
কুয়াশা উপেক্ষা করেই মানুষ নিজ নিজ কাজে বের হচ্ছে। যানবাহনগুলো ধীরগতিতে কুয়াশা ভেদ করে চলাচল করছে। দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষ জীবিকার তাগিদে কাজে ছুটছেন। তবে ঘন কুয়াশার কারণে সড়ক দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ সকালে তাপমাত্রা নেমে এসেছে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চারদিক এত কুয়াশায় ঢাকা যে অনেক সময় রাস্তা স্পষ্ট দেখা যায় না। এমন পরিস্থিতিতে রাস্তায় বের হতে ভয় লাগছে। এর সঙ্গে তীব্র শীত ও ঠান্ডা বাতাসে হাত-পা ঝিনঝিন করছে।
মাঠে কাজ করতে আসা শফিকুল ইসলাম বলেন, চরম শীত আর কুয়াশার মধ্যেই কাজ করতে হচ্ছে। সঙ্গে ঠান্ডা বাতাস বইছে। সবচেয়ে বেশি কষ্ট হচ্ছে শিশু ও বয়স্কদের।
আরেক শ্রমিক শিপন আলী বলেন, ‘আমরা দিনমজুর। কাজ না করলে পরিবার নিয়ে চলা কঠিন। আজ শীত খুব বেশি। হাত-পা অবশ হয়ে যাচ্ছে, কাজ করতে কষ্ট হচ্ছে।’
অটোচালক বকুল হোসেন জানান, ভোর থেকেই ঘন কুয়াশায় মাঠ ও রাস্তা ঢেকে গেছে। পেটের তাগিদে বের হতে হলেও ধীরে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। দুই দিন ধরে সূর্যের দেখা মেলেনি।

নছিমনচালক হিরোক ইসলাম বলেন, ‘ভোরে মাছ আনতে বের হতে হয়। কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনার ভয় বেশি। ধীরে চালালেও ভয় কাটে না। শীত আর বাতাসে হাত-পা অবশ হয়ে যাচ্ছে।’
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জামিনুর রহমান জানান, আজ সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৬ শতাংশ। এমন আবহাওয়া আরও দু-এক দিন থাকতে পারে। তবে দুপুরের পর আকাশ কিছুটা পরিষ্কার হতে পারে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, ঘন কুয়াশা ও শীত থাকলেও এখন পর্যন্ত মাঠের ফসলে বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা নেই। কৃষকদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, মেহেরপুর জেলায় আবহাওয়া অফিস না থাকায় পাশের জেলা চুয়াডাঙ্গার আবহাওয়া অফিসের তথ্যই মেহেরপুর জেলার তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়।

মেহেরপুর জেলায় ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এর সঙ্গে বইছে ঝিরি ঝিরি বাতাস। সকাল থেকে সূর্যের দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে সড়ক ও আশপাশের এলাকা। কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু অবস্থায় পড়েছে মানুষ।
কুয়াশা উপেক্ষা করেই মানুষ নিজ নিজ কাজে বের হচ্ছে। যানবাহনগুলো ধীরগতিতে কুয়াশা ভেদ করে চলাচল করছে। দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষ জীবিকার তাগিদে কাজে ছুটছেন। তবে ঘন কুয়াশার কারণে সড়ক দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ সকালে তাপমাত্রা নেমে এসেছে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চারদিক এত কুয়াশায় ঢাকা যে অনেক সময় রাস্তা স্পষ্ট দেখা যায় না। এমন পরিস্থিতিতে রাস্তায় বের হতে ভয় লাগছে। এর সঙ্গে তীব্র শীত ও ঠান্ডা বাতাসে হাত-পা ঝিনঝিন করছে।
মাঠে কাজ করতে আসা শফিকুল ইসলাম বলেন, চরম শীত আর কুয়াশার মধ্যেই কাজ করতে হচ্ছে। সঙ্গে ঠান্ডা বাতাস বইছে। সবচেয়ে বেশি কষ্ট হচ্ছে শিশু ও বয়স্কদের।
আরেক শ্রমিক শিপন আলী বলেন, ‘আমরা দিনমজুর। কাজ না করলে পরিবার নিয়ে চলা কঠিন। আজ শীত খুব বেশি। হাত-পা অবশ হয়ে যাচ্ছে, কাজ করতে কষ্ট হচ্ছে।’
অটোচালক বকুল হোসেন জানান, ভোর থেকেই ঘন কুয়াশায় মাঠ ও রাস্তা ঢেকে গেছে। পেটের তাগিদে বের হতে হলেও ধীরে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। দুই দিন ধরে সূর্যের দেখা মেলেনি।

নছিমনচালক হিরোক ইসলাম বলেন, ‘ভোরে মাছ আনতে বের হতে হয়। কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনার ভয় বেশি। ধীরে চালালেও ভয় কাটে না। শীত আর বাতাসে হাত-পা অবশ হয়ে যাচ্ছে।’
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জামিনুর রহমান জানান, আজ সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৬ শতাংশ। এমন আবহাওয়া আরও দু-এক দিন থাকতে পারে। তবে দুপুরের পর আকাশ কিছুটা পরিষ্কার হতে পারে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, ঘন কুয়াশা ও শীত থাকলেও এখন পর্যন্ত মাঠের ফসলে বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা নেই। কৃষকদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, মেহেরপুর জেলায় আবহাওয়া অফিস না থাকায় পাশের জেলা চুয়াডাঙ্গার আবহাওয়া অফিসের তথ্যই মেহেরপুর জেলার তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়।

সড়ক জুড়ে থমকে আছে সারি সারি গাড়ি। ঘড়ির কাটা ঘুরলেও ঘুরছে না গাড়ির চাকা। গাড়িগুলো একটু সামনে এগোলে আবার ট্রাফিক পুলিশের সিগন্যাল। চৈত্রের অস্বস্তিকর গরম আর তীব্র যানজটে এভাবেই অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে ঢাকার নগর জীবন
০৭ এপ্রিল ২০২২
ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর-কাঠালিয়া) আসনে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ও দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. মাহমুদা মিতুকে পুড়িয়ে ও কুপিয়ে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ করেন।
৬ মিনিট আগে
তিন দিন ধরে পদ্মার তীরের এই জেলায় সূর্যের দেখা নেই বললে চলে। ভোর থেকে সকাল, এরপর দুপুর পেরিয়েও কুয়াশার আস্তরণ কাটছে না। হিমেল বাতাস শরীর ছুঁয়ে গেলেই কাঁপুনি ধরছে। প্রতিদিন যেন শীত নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে জনজীবনে।
৩৪ মিনিট আগে
রাজধানী ঢাকা আজ বুধবার সকালে সূর্য উঁকি দিলেও সারা দেশে শীতের দাপট চলছেই। তাপমাত্রাও গতকালের তুলনায় বেশ কমেছে। এর মধ্যে আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল গোপালগঞ্জ জেলায়।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকা আজ বুধবার সকালে সূর্য উঁকি দিলেও সারা দেশে শীতের দাপট চলছেই। তাপমাত্রাও গতকালের তুলনায় বেশ কমেছে। এর মধ্যে আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল গোপালগঞ্জ জেলায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ সকাল ৯টার পূর্বাভাসে জানিয়েছে, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলাসহ খুলনা, বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধানের শৈত্য প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এই শৈত্যপ্রবাহ কোথাও কোথাও অব্যাহত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের অনেক জায়গায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। সারা দেশে কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে শীতের অনুভূতি বেশি হতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে ৮ দশমিক ৪, রংপুর ও ময়মনসিংহ, সিলেটে ১২ দশমিক ৫, চট্টগ্রামে ১৩ দশমিক ২, খুলনায় ৮ দশমিক ৫ এবং বরিশালে ৯ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

রাজধানী ঢাকা আজ বুধবার সকালে সূর্য উঁকি দিলেও সারা দেশে শীতের দাপট চলছেই। তাপমাত্রাও গতকালের তুলনায় বেশ কমেছে। এর মধ্যে আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল গোপালগঞ্জ জেলায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ সকাল ৯টার পূর্বাভাসে জানিয়েছে, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলাসহ খুলনা, বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধানের শৈত্য প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এই শৈত্যপ্রবাহ কোথাও কোথাও অব্যাহত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের অনেক জায়গায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। সারা দেশে কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে শীতের অনুভূতি বেশি হতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে ৮ দশমিক ৪, রংপুর ও ময়মনসিংহ, সিলেটে ১২ দশমিক ৫, চট্টগ্রামে ১৩ দশমিক ২, খুলনায় ৮ দশমিক ৫ এবং বরিশালে ৯ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

সড়ক জুড়ে থমকে আছে সারি সারি গাড়ি। ঘড়ির কাটা ঘুরলেও ঘুরছে না গাড়ির চাকা। গাড়িগুলো একটু সামনে এগোলে আবার ট্রাফিক পুলিশের সিগন্যাল। চৈত্রের অস্বস্তিকর গরম আর তীব্র যানজটে এভাবেই অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে ঢাকার নগর জীবন
০৭ এপ্রিল ২০২২
ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর-কাঠালিয়া) আসনে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ও দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. মাহমুদা মিতুকে পুড়িয়ে ও কুপিয়ে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ করেন।
৬ মিনিট আগে
তিন দিন ধরে পদ্মার তীরের এই জেলায় সূর্যের দেখা নেই বললে চলে। ভোর থেকে সকাল, এরপর দুপুর পেরিয়েও কুয়াশার আস্তরণ কাটছে না। হিমেল বাতাস শরীর ছুঁয়ে গেলেই কাঁপুনি ধরছে। প্রতিদিন যেন শীত নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে জনজীবনে।
৩৪ মিনিট আগে
মেহেরপুর জেলায় ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এর সঙ্গে বইছে ঝিরি ঝিরি বাতাস। সকাল থেকে সূর্যের দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে সড়ক ও আশপাশের এলাকা। কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু অবস্থায় পড়েছে মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে