গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার হত্যা ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল। বৃষ্টি উপেক্ষা করে আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে শহরের পুরাতন লঞ্চঘাট থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে তারা।
মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় কালীবাড়ির সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির দাবি জানান।
এ ছাড়া একই দাবিতে আজ সকালে কোটালীপাড়া উপজেলা ও বেলা ৩টার দিকে মুকসুদপুর উপজেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন।
এদিকে গোপালগঞ্জে কেন্দ্রীয় বিএনপি ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা–কর্মীদের গাড়িবহরে হামলা ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার নিহতের ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। দলীয় হাইকমান্ডের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত মামলা করা হবে বলে জানান স্থানীয় নেতা–কর্মীরা।
আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে নিহতের ময়নাতদন্ত শেষ হয়। সকাল থেকেই বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা গোপালগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল মর্গের সামনে জড়ো হয়। দুপুরে নিহতের স্বজনেরা গোপালগঞ্জে পৌঁছালে লাশ তাঁদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ঢাকায় পৌঁছানোর পরে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
জেলা যুবদল সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন লিপটন বলেন, ‘আওয়ামী সন্ত্রাসী দল আমাদের স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা এস এম জিলানী ভাইয়ের গাড়িবহরে হামলা করে। এতে আমাদের একজন নিহত হয় এবং আহত হয় অনেক নেতা–কর্মী। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চাই। যাতে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা আর না ঘটে।’
সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেনিন বলেন, ‘আমাদের যে কেন্দ্রীয় নেতা মারা গিয়েছেন, তাঁর ময়নাতদন্ত শেষ হয়েছে। তাঁর পরিবারের লোকজন গোপালগঞ্জে এসেছেন। লাশ নিয়ে ঢাকায় যাওয়া হবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। মামলার বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নেবে।’
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ডা. কে এম বাবর বলেন, ‘শুক্রবার যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এ ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটি সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি দিয়েছে। জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ বসে সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির এক জনসভায় যোগ দিতে যাচ্ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম এবং কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী। গোপালগঞ্জের বেদগ্রামে পথসভা শেষ করে তাঁরা স্থানীয় নেতা–কর্মীদের সঙ্গে গাড়িবহর নিয়ে যাচ্ছিলেন। পথে ঘোনাপাড়া এলাকায় তাঁদের বহরটি পৌঁছালে কয়েকজন তাঁদের গাড়ি গতিরোধ করে ভাঙচুর করেন। বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা এ হামলা চালান।
এ সময় বিএনপি নেতা–কর্মীরা রাস্তা থেকে লাঠিসোঁটা সংগ্রহ করে তাঁদের ধাওয়া দিলে পিছু হটেন তাঁরা। এ সময় বেশ কয়েকটি দোকানপাট ভাঙচুর করা হয়। ঘটনার ছবি তুলতে গিয়ে মারধরের শিকার হন সময় টেলিভিশনের চিত্র সাংবাদিক এইচ এম মানিক। হামলার একপর্যায়ে বেধড়ক পিটিয়ে ও কুপিয়ে আহত করা হয় কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী, তাঁর স্ত্রী গোপালগঞ্জ জেলা মহিলা দলের সভাপতি রওশন আরা রত্না ও তাঁদের সন্তানসহ বিএনপির অন্তত ৩৫ নেতা–কর্মীকে।

গোপালগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার হত্যা ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল। বৃষ্টি উপেক্ষা করে আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে শহরের পুরাতন লঞ্চঘাট থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে তারা।
মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় কালীবাড়ির সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির দাবি জানান।
এ ছাড়া একই দাবিতে আজ সকালে কোটালীপাড়া উপজেলা ও বেলা ৩টার দিকে মুকসুদপুর উপজেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন।
এদিকে গোপালগঞ্জে কেন্দ্রীয় বিএনপি ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা–কর্মীদের গাড়িবহরে হামলা ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার নিহতের ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। দলীয় হাইকমান্ডের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত মামলা করা হবে বলে জানান স্থানীয় নেতা–কর্মীরা।
আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে নিহতের ময়নাতদন্ত শেষ হয়। সকাল থেকেই বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা গোপালগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল মর্গের সামনে জড়ো হয়। দুপুরে নিহতের স্বজনেরা গোপালগঞ্জে পৌঁছালে লাশ তাঁদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ঢাকায় পৌঁছানোর পরে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
জেলা যুবদল সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন লিপটন বলেন, ‘আওয়ামী সন্ত্রাসী দল আমাদের স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা এস এম জিলানী ভাইয়ের গাড়িবহরে হামলা করে। এতে আমাদের একজন নিহত হয় এবং আহত হয় অনেক নেতা–কর্মী। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চাই। যাতে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা আর না ঘটে।’
সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেনিন বলেন, ‘আমাদের যে কেন্দ্রীয় নেতা মারা গিয়েছেন, তাঁর ময়নাতদন্ত শেষ হয়েছে। তাঁর পরিবারের লোকজন গোপালগঞ্জে এসেছেন। লাশ নিয়ে ঢাকায় যাওয়া হবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। মামলার বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নেবে।’
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ডা. কে এম বাবর বলেন, ‘শুক্রবার যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এ ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটি সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি দিয়েছে। জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ বসে সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির এক জনসভায় যোগ দিতে যাচ্ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম এবং কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী। গোপালগঞ্জের বেদগ্রামে পথসভা শেষ করে তাঁরা স্থানীয় নেতা–কর্মীদের সঙ্গে গাড়িবহর নিয়ে যাচ্ছিলেন। পথে ঘোনাপাড়া এলাকায় তাঁদের বহরটি পৌঁছালে কয়েকজন তাঁদের গাড়ি গতিরোধ করে ভাঙচুর করেন। বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা এ হামলা চালান।
এ সময় বিএনপি নেতা–কর্মীরা রাস্তা থেকে লাঠিসোঁটা সংগ্রহ করে তাঁদের ধাওয়া দিলে পিছু হটেন তাঁরা। এ সময় বেশ কয়েকটি দোকানপাট ভাঙচুর করা হয়। ঘটনার ছবি তুলতে গিয়ে মারধরের শিকার হন সময় টেলিভিশনের চিত্র সাংবাদিক এইচ এম মানিক। হামলার একপর্যায়ে বেধড়ক পিটিয়ে ও কুপিয়ে আহত করা হয় কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী, তাঁর স্ত্রী গোপালগঞ্জ জেলা মহিলা দলের সভাপতি রওশন আরা রত্না ও তাঁদের সন্তানসহ বিএনপির অন্তত ৩৫ নেতা–কর্মীকে।
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার হত্যা ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল। বৃষ্টি উপেক্ষা করে আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে শহরের পুরাতন লঞ্চঘাট থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে তারা।
মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় কালীবাড়ির সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির দাবি জানান।
এ ছাড়া একই দাবিতে আজ সকালে কোটালীপাড়া উপজেলা ও বেলা ৩টার দিকে মুকসুদপুর উপজেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন।
এদিকে গোপালগঞ্জে কেন্দ্রীয় বিএনপি ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা–কর্মীদের গাড়িবহরে হামলা ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার নিহতের ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। দলীয় হাইকমান্ডের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত মামলা করা হবে বলে জানান স্থানীয় নেতা–কর্মীরা।
আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে নিহতের ময়নাতদন্ত শেষ হয়। সকাল থেকেই বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা গোপালগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল মর্গের সামনে জড়ো হয়। দুপুরে নিহতের স্বজনেরা গোপালগঞ্জে পৌঁছালে লাশ তাঁদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ঢাকায় পৌঁছানোর পরে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
জেলা যুবদল সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন লিপটন বলেন, ‘আওয়ামী সন্ত্রাসী দল আমাদের স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা এস এম জিলানী ভাইয়ের গাড়িবহরে হামলা করে। এতে আমাদের একজন নিহত হয় এবং আহত হয় অনেক নেতা–কর্মী। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চাই। যাতে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা আর না ঘটে।’
সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেনিন বলেন, ‘আমাদের যে কেন্দ্রীয় নেতা মারা গিয়েছেন, তাঁর ময়নাতদন্ত শেষ হয়েছে। তাঁর পরিবারের লোকজন গোপালগঞ্জে এসেছেন। লাশ নিয়ে ঢাকায় যাওয়া হবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। মামলার বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নেবে।’
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ডা. কে এম বাবর বলেন, ‘শুক্রবার যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এ ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটি সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি দিয়েছে। জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ বসে সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির এক জনসভায় যোগ দিতে যাচ্ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম এবং কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী। গোপালগঞ্জের বেদগ্রামে পথসভা শেষ করে তাঁরা স্থানীয় নেতা–কর্মীদের সঙ্গে গাড়িবহর নিয়ে যাচ্ছিলেন। পথে ঘোনাপাড়া এলাকায় তাঁদের বহরটি পৌঁছালে কয়েকজন তাঁদের গাড়ি গতিরোধ করে ভাঙচুর করেন। বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা এ হামলা চালান।
এ সময় বিএনপি নেতা–কর্মীরা রাস্তা থেকে লাঠিসোঁটা সংগ্রহ করে তাঁদের ধাওয়া দিলে পিছু হটেন তাঁরা। এ সময় বেশ কয়েকটি দোকানপাট ভাঙচুর করা হয়। ঘটনার ছবি তুলতে গিয়ে মারধরের শিকার হন সময় টেলিভিশনের চিত্র সাংবাদিক এইচ এম মানিক। হামলার একপর্যায়ে বেধড়ক পিটিয়ে ও কুপিয়ে আহত করা হয় কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী, তাঁর স্ত্রী গোপালগঞ্জ জেলা মহিলা দলের সভাপতি রওশন আরা রত্না ও তাঁদের সন্তানসহ বিএনপির অন্তত ৩৫ নেতা–কর্মীকে।

গোপালগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার হত্যা ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল। বৃষ্টি উপেক্ষা করে আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে শহরের পুরাতন লঞ্চঘাট থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে তারা।
মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় কালীবাড়ির সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির দাবি জানান।
এ ছাড়া একই দাবিতে আজ সকালে কোটালীপাড়া উপজেলা ও বেলা ৩টার দিকে মুকসুদপুর উপজেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন।
এদিকে গোপালগঞ্জে কেন্দ্রীয় বিএনপি ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা–কর্মীদের গাড়িবহরে হামলা ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার নিহতের ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। দলীয় হাইকমান্ডের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত মামলা করা হবে বলে জানান স্থানীয় নেতা–কর্মীরা।
আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে নিহতের ময়নাতদন্ত শেষ হয়। সকাল থেকেই বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা গোপালগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল মর্গের সামনে জড়ো হয়। দুপুরে নিহতের স্বজনেরা গোপালগঞ্জে পৌঁছালে লাশ তাঁদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ঢাকায় পৌঁছানোর পরে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
জেলা যুবদল সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন লিপটন বলেন, ‘আওয়ামী সন্ত্রাসী দল আমাদের স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা এস এম জিলানী ভাইয়ের গাড়িবহরে হামলা করে। এতে আমাদের একজন নিহত হয় এবং আহত হয় অনেক নেতা–কর্মী। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চাই। যাতে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা আর না ঘটে।’
সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেনিন বলেন, ‘আমাদের যে কেন্দ্রীয় নেতা মারা গিয়েছেন, তাঁর ময়নাতদন্ত শেষ হয়েছে। তাঁর পরিবারের লোকজন গোপালগঞ্জে এসেছেন। লাশ নিয়ে ঢাকায় যাওয়া হবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। মামলার বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নেবে।’
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ডা. কে এম বাবর বলেন, ‘শুক্রবার যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এ ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটি সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি দিয়েছে। জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ বসে সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির এক জনসভায় যোগ দিতে যাচ্ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম এবং কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী। গোপালগঞ্জের বেদগ্রামে পথসভা শেষ করে তাঁরা স্থানীয় নেতা–কর্মীদের সঙ্গে গাড়িবহর নিয়ে যাচ্ছিলেন। পথে ঘোনাপাড়া এলাকায় তাঁদের বহরটি পৌঁছালে কয়েকজন তাঁদের গাড়ি গতিরোধ করে ভাঙচুর করেন। বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা এ হামলা চালান।
এ সময় বিএনপি নেতা–কর্মীরা রাস্তা থেকে লাঠিসোঁটা সংগ্রহ করে তাঁদের ধাওয়া দিলে পিছু হটেন তাঁরা। এ সময় বেশ কয়েকটি দোকানপাট ভাঙচুর করা হয়। ঘটনার ছবি তুলতে গিয়ে মারধরের শিকার হন সময় টেলিভিশনের চিত্র সাংবাদিক এইচ এম মানিক। হামলার একপর্যায়ে বেধড়ক পিটিয়ে ও কুপিয়ে আহত করা হয় কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী, তাঁর স্ত্রী গোপালগঞ্জ জেলা মহিলা দলের সভাপতি রওশন আরা রত্না ও তাঁদের সন্তানসহ বিএনপির অন্তত ৩৫ নেতা–কর্মীকে।

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে ১০ শিশুসহ ১৫ জন দগ্ধ হয়েছে। এর মধ্যে ১২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) দুপুর ১টার দিকে উপজেলার আগানগর ইউনিয়নের লুন্দিয়া চরপাড়া বাজারে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৫ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার একটি গ্রামে তৃতীয় শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। গ্রেপ্তার আসামির নাম দুলাল মিয়া (২৮)। তিনি ধর্ষণ ও হত্যার কথা স্বীকার করে গতকাল বৃহস্পতিবার
২৯ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহর উপজেলায় অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। তাঁদের অভিযোগ, মামলায় নির্দোষ ব্যক্তিদের ফাঁসানো হয়েছে। পুনঃতদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটন ও অভিযুক্তদের খালাস দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
৩১ মিনিট আগে
এ বিষয়ে র্যাব-১-এর কর্মকর্তা মো. রাকিব হাসান জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গুলশানে অভিযান চালিয়ে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ, মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যানসহ রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪১ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি ও ভৈরব সংবাদদাতা

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে ১০ শিশুসহ ১৫ জন দগ্ধ হয়েছে। এর মধ্যে ১২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) দুপুর ১টার দিকে উপজেলার আগানগর ইউনিয়নের লুন্দিয়া চরপাড়া বাজারে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্বজন ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, দগ্ধদের উদ্ধার করে ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ১২ জনকে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠান। বাকি তিনজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়ি পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দোকান মালিক, লুন্দিয়া টুকচানপুর গ্রামের বাসিন্দা জহির মিয়া পুরি ও রুটি ভাজি বিক্রি শেষে সকালে ১০টার দিকে প্রতিদিনের মতো দোকান বন্ধ করে বাড়ি যান। তিনি ভুলে গ্যাস সিলিন্ডারের রেগুলেটরের সুইচ বন্ধ করেননি। দীর্ঘ সময় ধরে দোকানের ভেতর গ্যাস ছড়িয়ে পড়ে। পরে এক পর্যায়ে গ্যাসের বিস্ফোরণে দোকানে আগুন ধরে যায়। এসময় দোকানের সামনে থাকা পথচারী এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দগ্ধ হন।
আহতরা হলেন—হারুন মিয়া (৪০), সোহাগ মিয়া (১০), ওয়াসিবুল (১০), সামিউল (৯), আল আমিন (৮), শুভ (৮), নিরব (১৫), রাহাত (১২), ফাহিম (১০), আমিন (১০), হেকিম মিয়া (৫৫), সেরাজুল (১০), ছিদ্দিক মিয়া (৫৮), মোর্শিদ মিয়া (৫০) ও নাছির মিয়া (৪০)।
চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে স্বজনেরা জানান, আহতদের মধ্যে হারুন মিয়ার শরীরের প্রায় ৮০ শতাংশ দগ্ধ হওয়ায় তাঁর অবস্থা সংকটজনক।
প্রত্যক্ষদর্শী মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘হঠাৎ রাস্তার ওপর আগুন ছড়িয়ে পড়ে। চোখের সামনে কয়েকজন মানুষ আগুনে পুড়তে দেখি। পরে জানতে পারি গ্যাস সিলিন্ডার থেকেই আগুন ছড়িয়েছে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. কিশোর কুমার ধর বলেন, ১৫ জন অগ্নিদগ্ধ রোগী হাসপাতালে আসে। একজনের শরীরের ৮০ শতাংশ এবং অন্যদের ২০–৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। ১২ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে ১০ শিশুসহ ১৫ জন দগ্ধ হয়েছে। এর মধ্যে ১২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) দুপুর ১টার দিকে উপজেলার আগানগর ইউনিয়নের লুন্দিয়া চরপাড়া বাজারে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্বজন ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, দগ্ধদের উদ্ধার করে ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ১২ জনকে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠান। বাকি তিনজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়ি পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দোকান মালিক, লুন্দিয়া টুকচানপুর গ্রামের বাসিন্দা জহির মিয়া পুরি ও রুটি ভাজি বিক্রি শেষে সকালে ১০টার দিকে প্রতিদিনের মতো দোকান বন্ধ করে বাড়ি যান। তিনি ভুলে গ্যাস সিলিন্ডারের রেগুলেটরের সুইচ বন্ধ করেননি। দীর্ঘ সময় ধরে দোকানের ভেতর গ্যাস ছড়িয়ে পড়ে। পরে এক পর্যায়ে গ্যাসের বিস্ফোরণে দোকানে আগুন ধরে যায়। এসময় দোকানের সামনে থাকা পথচারী এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দগ্ধ হন।
আহতরা হলেন—হারুন মিয়া (৪০), সোহাগ মিয়া (১০), ওয়াসিবুল (১০), সামিউল (৯), আল আমিন (৮), শুভ (৮), নিরব (১৫), রাহাত (১২), ফাহিম (১০), আমিন (১০), হেকিম মিয়া (৫৫), সেরাজুল (১০), ছিদ্দিক মিয়া (৫৮), মোর্শিদ মিয়া (৫০) ও নাছির মিয়া (৪০)।
চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে স্বজনেরা জানান, আহতদের মধ্যে হারুন মিয়ার শরীরের প্রায় ৮০ শতাংশ দগ্ধ হওয়ায় তাঁর অবস্থা সংকটজনক।
প্রত্যক্ষদর্শী মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘হঠাৎ রাস্তার ওপর আগুন ছড়িয়ে পড়ে। চোখের সামনে কয়েকজন মানুষ আগুনে পুড়তে দেখি। পরে জানতে পারি গ্যাস সিলিন্ডার থেকেই আগুন ছড়িয়েছে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. কিশোর কুমার ধর বলেন, ১৫ জন অগ্নিদগ্ধ রোগী হাসপাতালে আসে। একজনের শরীরের ৮০ শতাংশ এবং অন্যদের ২০–৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। ১২ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেনিন বলেন, কেন্দ্রীয় নেতার মরদেহ ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এ ঘটনায় মামলার বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নেবে।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার একটি গ্রামে তৃতীয় শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। গ্রেপ্তার আসামির নাম দুলাল মিয়া (২৮)। তিনি ধর্ষণ ও হত্যার কথা স্বীকার করে গতকাল বৃহস্পতিবার
২৯ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহর উপজেলায় অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। তাঁদের অভিযোগ, মামলায় নির্দোষ ব্যক্তিদের ফাঁসানো হয়েছে। পুনঃতদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটন ও অভিযুক্তদের খালাস দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
৩১ মিনিট আগে
এ বিষয়ে র্যাব-১-এর কর্মকর্তা মো. রাকিব হাসান জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গুলশানে অভিযান চালিয়ে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ, মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যানসহ রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪১ মিনিট আগেনাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার একটি গ্রামে তৃতীয় শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
গ্রেপ্তার আসামির নাম দুলাল মিয়া (২৮)। তিনি ধর্ষণ ও হত্যার কথা স্বীকার করে গতকাল বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। বিচারক আশরাফুল আলম আসামির জবানবন্দি নথিভুক্ত করেন। পরে আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাকছুদ আহাম্মদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আসামির জবানবন্দির বরাতে ওসি মাকছুদ আহাম্মদ জানান, গত মঙ্গলবার রাতে দুলাল মিয়া আট বছরের ওই শিশুকে ঘর থেকে ডেকে নেন। এরপর তাকে বাড়ির পাশের একটি পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করেন। এ সময় শিশুটি চিৎকার করলে শ্বাস রোধ করে তাকে হত্যা করেন দুলাল।
মাকছুদ আহাম্মদ জানান, এদিকে ওই রাতেই শিশুকে না পেয়ে তার পরিবার খোঁজাখুঁজি শুরু করে। সে সময় সন্ধান চেয়ে মাইকে প্রচারও করা হয়। তখন দুলাল মিয়াও শিশুটির বাবার সঙ্গে খোঁজাখুঁজিতে যোগ দেন। পরদিন গত বুধবার সকালে বাড়ির পাশে পরিত্যক্ত একটি ঘর থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় দুলাল মিয়া ভিন্ন ভিন্ন তথ্য দিয়ে পুলিশ সদস্যদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেন।
জবানবন্দির বরাতে ওসি মাকছুদ আহাম্মদ বলেন, ‘লাশ উদ্ধারের সময় দুলাল মিয়ার আচরণে আমাদের সন্দেহ হয়। বিষয়টি নিয়ে পুলিশ সুপার মো. আব্দুর রউফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জাহাঙ্গীর আল সরকারের সঙ্গে কথা হয়। পরে বুধবার রাতে শিশুটির বাবা অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে ধর্ষণ ও হত্যা মামলা করেন। মামলার পরই দ্রুত তদন্ত শুরু করে ঘটনাস্থলসংলগ্ন বিভিন্ন আলামত পর্যালোচনা শেষে ওই রাতেই দুলাল মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শিশুটির লাশের ময়নাতদন্ত শেষে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার একটি গ্রামে তৃতীয় শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
গ্রেপ্তার আসামির নাম দুলাল মিয়া (২৮)। তিনি ধর্ষণ ও হত্যার কথা স্বীকার করে গতকাল বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। বিচারক আশরাফুল আলম আসামির জবানবন্দি নথিভুক্ত করেন। পরে আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাকছুদ আহাম্মদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আসামির জবানবন্দির বরাতে ওসি মাকছুদ আহাম্মদ জানান, গত মঙ্গলবার রাতে দুলাল মিয়া আট বছরের ওই শিশুকে ঘর থেকে ডেকে নেন। এরপর তাকে বাড়ির পাশের একটি পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করেন। এ সময় শিশুটি চিৎকার করলে শ্বাস রোধ করে তাকে হত্যা করেন দুলাল।
মাকছুদ আহাম্মদ জানান, এদিকে ওই রাতেই শিশুকে না পেয়ে তার পরিবার খোঁজাখুঁজি শুরু করে। সে সময় সন্ধান চেয়ে মাইকে প্রচারও করা হয়। তখন দুলাল মিয়াও শিশুটির বাবার সঙ্গে খোঁজাখুঁজিতে যোগ দেন। পরদিন গত বুধবার সকালে বাড়ির পাশে পরিত্যক্ত একটি ঘর থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় দুলাল মিয়া ভিন্ন ভিন্ন তথ্য দিয়ে পুলিশ সদস্যদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেন।
জবানবন্দির বরাতে ওসি মাকছুদ আহাম্মদ বলেন, ‘লাশ উদ্ধারের সময় দুলাল মিয়ার আচরণে আমাদের সন্দেহ হয়। বিষয়টি নিয়ে পুলিশ সুপার মো. আব্দুর রউফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জাহাঙ্গীর আল সরকারের সঙ্গে কথা হয়। পরে বুধবার রাতে শিশুটির বাবা অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে ধর্ষণ ও হত্যা মামলা করেন। মামলার পরই দ্রুত তদন্ত শুরু করে ঘটনাস্থলসংলগ্ন বিভিন্ন আলামত পর্যালোচনা শেষে ওই রাতেই দুলাল মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শিশুটির লাশের ময়নাতদন্ত শেষে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’

সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেনিন বলেন, কেন্দ্রীয় নেতার মরদেহ ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এ ঘটনায় মামলার বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নেবে।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে ১০ শিশুসহ ১৫ জন দগ্ধ হয়েছে। এর মধ্যে ১২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) দুপুর ১টার দিকে উপজেলার আগানগর ইউনিয়নের লুন্দিয়া চরপাড়া বাজারে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৫ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহর উপজেলায় অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। তাঁদের অভিযোগ, মামলায় নির্দোষ ব্যক্তিদের ফাঁসানো হয়েছে। পুনঃতদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটন ও অভিযুক্তদের খালাস দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
৩১ মিনিট আগে
এ বিষয়ে র্যাব-১-এর কর্মকর্তা মো. রাকিব হাসান জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গুলশানে অভিযান চালিয়ে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ, মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যানসহ রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪১ মিনিট আগেচাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি

পাবনার চাটমোহর উপজেলায় অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। তাঁদের অভিযোগ, মামলায় নির্দোষ ব্যক্তিদের ফাঁসানো হয়েছে। পুনঃতদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটন ও অভিযুক্তদের খালাস দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার সকালে চাটমোহর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিবারের পক্ষে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন মামলার ১ নম্বর বিবাদী, ছাইকোলা ইউনিয়নের কুবড়াগাড়ি গ্রামের শফিকুল ইসলামের স্ত্রী সুমাইয়া খাতুন।
জানা গেছে, গত ৪ জুলাই রাত আড়াইটার দিকে কুবড়াগাড়ি গ্রামের আব্দুর রহিম (৬৫) নিজ ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। ওই সময় দুর্বৃত্তরা তাঁকে ঘর থেকে বাইরে ডেকে শরীরে দাহ্য পদার্থ ঢেলে দেয়। এতে তিনি দগ্ধ হন। প্রথমে তাঁকে চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে ঢাকায় চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। এ ঘটনায় আব্দুর রহিমের ভাই আব্দুল আজিজ বাদী হয়ে প্রতিবেশী সাতজনকে বিবাদী করে অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনে মামলা করেন। মামলার ছয়জন জামিন পেলেও ১ নম্বর বিবাদী শফিকুল ইসলাম এখনো কারাগারে।
সংবাদ সম্মেলনে সুমাইয়া খাতুন দাবি করেন, ঘটনার দিন ওই সময়ে তাঁর স্বামী চাটমোহরে ছিলেন না। তাঁরা দুজনই সেদিন চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে ছিলেন, যেখানে তাঁরা ফুটপাতে বিরিয়ানি বিক্রি করেন। তা সত্ত্বেও তাঁর স্বামীকে মামলার ১ নম্বর বিবাদী করা হয়েছে। এ ছাড়া শফিকুলের পিতা শহিদ সরদারসহ আরও দুই ভাইকে মামলায় জড়ানো হয়েছে।
সুমাইয়ার ভাষ্য, ‘আমার স্বামী গ্রামে থাকেন না। আমরা তিন সন্তান নিয়ে হাটহাজারীতেই থাকি। প্রতিপক্ষ আমাদের ফাঁসানোর উদ্দেশ্যে মিথ্যা মামলা করেছে। প্রকৃত ঘটনা তদন্ত করা হয়নি। আমরা অন্যায়ের শিকার।’ তিনি অভিযোগ করেন, মামলার তদন্তে গাফিলতি থাকায় তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে হয়রানির শিকার। তিন সন্তানসহ মানবেতর জীবন যাপন করছেন বলেও দাবি করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে মামলাটি পুনঃতদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করা এবং আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান পরিবারের সদস্যরা। সেখানে শফিকুল ইসলামের পিতা শহিদ সরদার, তাঁর মা ও অন্যান্য স্বজন উপস্থিত ছিলেন।

পাবনার চাটমোহর উপজেলায় অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। তাঁদের অভিযোগ, মামলায় নির্দোষ ব্যক্তিদের ফাঁসানো হয়েছে। পুনঃতদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটন ও অভিযুক্তদের খালাস দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার সকালে চাটমোহর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিবারের পক্ষে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন মামলার ১ নম্বর বিবাদী, ছাইকোলা ইউনিয়নের কুবড়াগাড়ি গ্রামের শফিকুল ইসলামের স্ত্রী সুমাইয়া খাতুন।
জানা গেছে, গত ৪ জুলাই রাত আড়াইটার দিকে কুবড়াগাড়ি গ্রামের আব্দুর রহিম (৬৫) নিজ ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। ওই সময় দুর্বৃত্তরা তাঁকে ঘর থেকে বাইরে ডেকে শরীরে দাহ্য পদার্থ ঢেলে দেয়। এতে তিনি দগ্ধ হন। প্রথমে তাঁকে চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে ঢাকায় চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। এ ঘটনায় আব্দুর রহিমের ভাই আব্দুল আজিজ বাদী হয়ে প্রতিবেশী সাতজনকে বিবাদী করে অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনে মামলা করেন। মামলার ছয়জন জামিন পেলেও ১ নম্বর বিবাদী শফিকুল ইসলাম এখনো কারাগারে।
সংবাদ সম্মেলনে সুমাইয়া খাতুন দাবি করেন, ঘটনার দিন ওই সময়ে তাঁর স্বামী চাটমোহরে ছিলেন না। তাঁরা দুজনই সেদিন চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে ছিলেন, যেখানে তাঁরা ফুটপাতে বিরিয়ানি বিক্রি করেন। তা সত্ত্বেও তাঁর স্বামীকে মামলার ১ নম্বর বিবাদী করা হয়েছে। এ ছাড়া শফিকুলের পিতা শহিদ সরদারসহ আরও দুই ভাইকে মামলায় জড়ানো হয়েছে।
সুমাইয়ার ভাষ্য, ‘আমার স্বামী গ্রামে থাকেন না। আমরা তিন সন্তান নিয়ে হাটহাজারীতেই থাকি। প্রতিপক্ষ আমাদের ফাঁসানোর উদ্দেশ্যে মিথ্যা মামলা করেছে। প্রকৃত ঘটনা তদন্ত করা হয়নি। আমরা অন্যায়ের শিকার।’ তিনি অভিযোগ করেন, মামলার তদন্তে গাফিলতি থাকায় তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে হয়রানির শিকার। তিন সন্তানসহ মানবেতর জীবন যাপন করছেন বলেও দাবি করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে মামলাটি পুনঃতদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করা এবং আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান পরিবারের সদস্যরা। সেখানে শফিকুল ইসলামের পিতা শহিদ সরদার, তাঁর মা ও অন্যান্য স্বজন উপস্থিত ছিলেন।

সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেনিন বলেন, কেন্দ্রীয় নেতার মরদেহ ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এ ঘটনায় মামলার বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নেবে।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে ১০ শিশুসহ ১৫ জন দগ্ধ হয়েছে। এর মধ্যে ১২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) দুপুর ১টার দিকে উপজেলার আগানগর ইউনিয়নের লুন্দিয়া চরপাড়া বাজারে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৫ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার একটি গ্রামে তৃতীয় শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। গ্রেপ্তার আসামির নাম দুলাল মিয়া (২৮)। তিনি ধর্ষণ ও হত্যার কথা স্বীকার করে গতকাল বৃহস্পতিবার
২৯ মিনিট আগে
এ বিষয়ে র্যাব-১-এর কর্মকর্তা মো. রাকিব হাসান জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গুলশানে অভিযান চালিয়ে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ, মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যানসহ রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪১ মিনিট আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর গুলশানে মদের চালানসহ এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ ও মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যান জব্দ করা হয়।
আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে এ ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তার রবিউল ইসলাম (২১) নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার ভিটি গ্রামের ফারুক হোসেনের ছেলে।
এ বিষয়ে র্যাব-১-এর কর্মকর্তা মো. রাকিব হাসান বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গুলশানে অভিযান চালিয়ে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ, মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত পিকআপ ভ্যানসহ রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে গুলশান থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

রাজধানীর গুলশানে মদের চালানসহ এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ ও মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যান জব্দ করা হয়।
আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে এ ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তার রবিউল ইসলাম (২১) নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার ভিটি গ্রামের ফারুক হোসেনের ছেলে।
এ বিষয়ে র্যাব-১-এর কর্মকর্তা মো. রাকিব হাসান বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গুলশানে অভিযান চালিয়ে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ, মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত পিকআপ ভ্যানসহ রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে গুলশান থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেনিন বলেন, কেন্দ্রীয় নেতার মরদেহ ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এ ঘটনায় মামলার বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নেবে।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে ১০ শিশুসহ ১৫ জন দগ্ধ হয়েছে। এর মধ্যে ১২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) দুপুর ১টার দিকে উপজেলার আগানগর ইউনিয়নের লুন্দিয়া চরপাড়া বাজারে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৫ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার একটি গ্রামে তৃতীয় শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। গ্রেপ্তার আসামির নাম দুলাল মিয়া (২৮)। তিনি ধর্ষণ ও হত্যার কথা স্বীকার করে গতকাল বৃহস্পতিবার
২৯ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহর উপজেলায় অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। তাঁদের অভিযোগ, মামলায় নির্দোষ ব্যক্তিদের ফাঁসানো হয়েছে। পুনঃতদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটন ও অভিযুক্তদের খালাস দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
৩১ মিনিট আগে