সাজন আহম্মেদ পাপন, কিশোরগঞ্জ
আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন সমঝোতার পরও কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনে আওয়ামী লীগের চারজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর চাপে ছিলেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। তবে শেষমেশ কষ্টসাধ্য জয় পেয়েছেন চুন্নু। লাঙ্গল প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৬৫৪ ভোট।
চুন্নুর নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী কাঁচি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর (অব.) নাসিমুল হক পেয়েছেন ৪২ হাজার ১৫০ ভোট। অন্য তিন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের মাহফুজুল হক পেয়েছেন ৭ হাজার ৭৭০ ভোট, কেটলি প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম কবির ভূইয়া পেয়েছেন ১০ হাজার ৯০৯ ভোট, ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী রুবেল মিয়া পেয়েছেন ৮২৬ ভোট।
আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে কিশোরগঞ্জের ফলাফল সংগ্রহ ও পরিবেশন কেন্দ্র থেকে লাঙ্গল প্রতীকের মুজিবুল হক চুন্নুকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ।
আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা বলছেন, এই আসনটি মূলত আওয়ামী লীগের। সমঝোতায় লাঙ্গলের জন্য আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা হয়। তবে নেত্রীর কথা ছিল স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন নেতা–কর্মীরা। তাই আওয়ামী লীগ থেকে চারজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হন।
আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা বলেন, চার স্বতন্ত্র প্রার্থীর এক হওয়ার কথা ছিল কিন্তু তাঁরা হননি। আর না হওয়ার ফল পেলেন তাঁরা। যদি তিনজন বসে একজনকে সমর্থন দিয়ে দিত তাহলে আজ লাঙ্গল জিততে পারত না। তাঁদের মানসিক দূরত্বের কারণে লাঙ্গল এই আসন থেকে পাস করল। ফলাফল দেখলেই বোঝা যায় যে চুন্নুর জয় পেতে কতটা বেগ পেতে হয়েছে।
নাম না প্রকাশ করার শর্তে কিশোরগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির একাধিক নেতা-কর্মী বলেন, চুন্নু সাহেব ওপর দিয়ে মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক রাখেন, আসলে ভেতরে ভেতরে উনার জনসম্পৃক্ত নেই। এই নির্বাচনে গুটিকয়েক নেতা-কর্মী ছাড়া আর কেউ তাঁর পাশে ছিলেন না। উনি জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ত না বলেই জয় পেতে এত কষ্ট হয়েছে।
জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর সঙ্গে কথা বলতে কয়েকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন সমঝোতার পরও কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনে আওয়ামী লীগের চারজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর চাপে ছিলেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। তবে শেষমেশ কষ্টসাধ্য জয় পেয়েছেন চুন্নু। লাঙ্গল প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৬৫৪ ভোট।
চুন্নুর নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী কাঁচি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর (অব.) নাসিমুল হক পেয়েছেন ৪২ হাজার ১৫০ ভোট। অন্য তিন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের মাহফুজুল হক পেয়েছেন ৭ হাজার ৭৭০ ভোট, কেটলি প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম কবির ভূইয়া পেয়েছেন ১০ হাজার ৯০৯ ভোট, ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী রুবেল মিয়া পেয়েছেন ৮২৬ ভোট।
আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে কিশোরগঞ্জের ফলাফল সংগ্রহ ও পরিবেশন কেন্দ্র থেকে লাঙ্গল প্রতীকের মুজিবুল হক চুন্নুকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ।
আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা বলছেন, এই আসনটি মূলত আওয়ামী লীগের। সমঝোতায় লাঙ্গলের জন্য আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা হয়। তবে নেত্রীর কথা ছিল স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন নেতা–কর্মীরা। তাই আওয়ামী লীগ থেকে চারজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হন।
আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা বলেন, চার স্বতন্ত্র প্রার্থীর এক হওয়ার কথা ছিল কিন্তু তাঁরা হননি। আর না হওয়ার ফল পেলেন তাঁরা। যদি তিনজন বসে একজনকে সমর্থন দিয়ে দিত তাহলে আজ লাঙ্গল জিততে পারত না। তাঁদের মানসিক দূরত্বের কারণে লাঙ্গল এই আসন থেকে পাস করল। ফলাফল দেখলেই বোঝা যায় যে চুন্নুর জয় পেতে কতটা বেগ পেতে হয়েছে।
নাম না প্রকাশ করার শর্তে কিশোরগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির একাধিক নেতা-কর্মী বলেন, চুন্নু সাহেব ওপর দিয়ে মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক রাখেন, আসলে ভেতরে ভেতরে উনার জনসম্পৃক্ত নেই। এই নির্বাচনে গুটিকয়েক নেতা-কর্মী ছাড়া আর কেউ তাঁর পাশে ছিলেন না। উনি জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ত না বলেই জয় পেতে এত কষ্ট হয়েছে।
জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর সঙ্গে কথা বলতে কয়েকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
২৮ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে