চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে মামলা করে গ্রামছাড়া হয়েছে সাবেক এক ইউপি সদস্যের পরিবার। আব্দুর রাজ্জাক নামের সাবেক ওই ইউপি সদস্যের বাড়ি গোলপাশা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডে। তাঁর অভিযোগ, পাঁচ মাদক কারবারি তাঁর ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছিল। এ কারণে তিনি মামলা করলে আসামিরা তাঁকে মামলা তুলে নিতে হুমকি ও ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। তিনি মামলা তুলতে রাজি না হওয়ায় তাঁকে ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের গ্রামছাড়া করেছে তারা।
আজ বৃহস্পতিবার অজ্ঞাতনামা স্থান থেকে মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে ইউপি সদস্য আব্দুর রাজ্জাক জানান, উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়নের নোয়াপুর দক্ষিণপাড়ার শওকত, মো. সোলেমান, মো. সোহেল, কবির হোসেন ও খলিল মিয়ার বিরুদ্ধে গত ১১ এপ্রিল চৌদ্দগ্রাম থানায় মামলা করেন তিনি। তাঁদের বিরুদ্ধে তিনি তাঁর ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়ার অভিযোগে আনেন। এরপর থেকে বিবাদীরা তাঁকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য একাধিকবার হুমকি ও চাপ দিচ্ছেন। তিনি মামলা তুলে নিতে রাজি না হওয়ায় মাদক কারবারিরা তাঁকে ও তাঁর স্ত্রী স্বপ্না বেগমসহ পরিবারের চার সদস্যকে গ্রামছাড়া করেছেন।
সাবেক ইউপি সদস্য তাঁর মামলায় উল্লেখ করেন, বিবাদীরা চিহ্নিত মাদক কারবারি। তাঁর বসতঘরটি রাস্তার পাশে হওয়ায় রাতের বেলায় বৈদ্যুতিক লাইট জ্বালিয়ে রাখেন। সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় মাদক কারবারিদের মাদক পাচারে বৈদ্যুতিক লাইটের কারণে সমস্যা হয়। এতে তাঁরা তাঁর স্ত্রী স্বপ্না বেগমকে রাতের বেলা বৈদ্যুতিক লাইট জ্বালাতে নিষেধ করেন। স্বপ্না বেগম তাতে রাজি না হলে গত ২ এপ্রিল রাতে তাঁর বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেন। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দিলে মাদক কারবারিরা ক্ষিপ্ত হয়ে গত ৮ এপ্রিল রাতে তাঁর বসতঘরটি জ্বালিয়ে দেয়। এ ঘটনায় তিনি পাঁচজনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেন।
চৌদ্দগ্রাম থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) গুলজার আলম আজ দুপুরে বলেন, ‘সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুর রাজ্জাকের বসতঘরটি মাদক কারবারিরা জ্বালিয়ে দেয়। এ ঘটনায় থানায় মামলা করা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে আসামিরা আত্মগোপনে চলে গেছে। আমরা তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এ ছাড়া মামলার বাদী আব্দুর রাজ্জাক ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছি।’
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে মামলা করে গ্রামছাড়া হয়েছে সাবেক এক ইউপি সদস্যের পরিবার। আব্দুর রাজ্জাক নামের সাবেক ওই ইউপি সদস্যের বাড়ি গোলপাশা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডে। তাঁর অভিযোগ, পাঁচ মাদক কারবারি তাঁর ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছিল। এ কারণে তিনি মামলা করলে আসামিরা তাঁকে মামলা তুলে নিতে হুমকি ও ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। তিনি মামলা তুলতে রাজি না হওয়ায় তাঁকে ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের গ্রামছাড়া করেছে তারা।
আজ বৃহস্পতিবার অজ্ঞাতনামা স্থান থেকে মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে ইউপি সদস্য আব্দুর রাজ্জাক জানান, উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়নের নোয়াপুর দক্ষিণপাড়ার শওকত, মো. সোলেমান, মো. সোহেল, কবির হোসেন ও খলিল মিয়ার বিরুদ্ধে গত ১১ এপ্রিল চৌদ্দগ্রাম থানায় মামলা করেন তিনি। তাঁদের বিরুদ্ধে তিনি তাঁর ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়ার অভিযোগে আনেন। এরপর থেকে বিবাদীরা তাঁকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য একাধিকবার হুমকি ও চাপ দিচ্ছেন। তিনি মামলা তুলে নিতে রাজি না হওয়ায় মাদক কারবারিরা তাঁকে ও তাঁর স্ত্রী স্বপ্না বেগমসহ পরিবারের চার সদস্যকে গ্রামছাড়া করেছেন।
সাবেক ইউপি সদস্য তাঁর মামলায় উল্লেখ করেন, বিবাদীরা চিহ্নিত মাদক কারবারি। তাঁর বসতঘরটি রাস্তার পাশে হওয়ায় রাতের বেলায় বৈদ্যুতিক লাইট জ্বালিয়ে রাখেন। সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় মাদক কারবারিদের মাদক পাচারে বৈদ্যুতিক লাইটের কারণে সমস্যা হয়। এতে তাঁরা তাঁর স্ত্রী স্বপ্না বেগমকে রাতের বেলা বৈদ্যুতিক লাইট জ্বালাতে নিষেধ করেন। স্বপ্না বেগম তাতে রাজি না হলে গত ২ এপ্রিল রাতে তাঁর বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেন। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দিলে মাদক কারবারিরা ক্ষিপ্ত হয়ে গত ৮ এপ্রিল রাতে তাঁর বসতঘরটি জ্বালিয়ে দেয়। এ ঘটনায় তিনি পাঁচজনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেন।
চৌদ্দগ্রাম থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) গুলজার আলম আজ দুপুরে বলেন, ‘সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুর রাজ্জাকের বসতঘরটি মাদক কারবারিরা জ্বালিয়ে দেয়। এ ঘটনায় থানায় মামলা করা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে আসামিরা আত্মগোপনে চলে গেছে। আমরা তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এ ছাড়া মামলার বাদী আব্দুর রাজ্জাক ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছি।’
শনিবার (২১ জুন) রাত পৌনে ১০টার দিকে জহুরপুর বেলপাড়া সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ওই বিজিবি সদস্যকে হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ৫৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল ফাহাদ মাহমুদ রিংকু।
৩ মিনিট আগেভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৩৯ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১ ঘণ্টা আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগে