ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ৫ আগস্ট চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে গুলিতে নিহত কিশোরের লাশ আদালতের নির্দেশে কবর থেকে তোলা হয়েছে। গতকাল বুধবার উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আনিছুর রহমানের উপস্থিতিতে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
কিশোর শাহাদাত হোসেনের মরদেহ তার নানাবাড়ি ফরিদগঞ্জ উপজেলার বালিথুবা পূর্ব ইউনিয়নের বালিথুবা গ্রামের ব্যাপারী বাড়ির কবরস্থান থেকে তুলে ময়নাতদন্তের জন্য চাঁদপুর জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। শাহাদাত হোসেন রায়পুর উপজেলার আমির হোসেনের ছেলে।
মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা ফরিদগঞ্জ থানার উপপুলিশ পরিদর্শক (এসআই) শাসুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এসআই বলেন, শাহাদাত হোসেন গুলিতে নিহত হয়। ওই সময় মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন করা হয়। এ ঘটনায় ফরিদগঞ্জ থানার এসআই ইকরামুল হক বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে ৩ সেপ্টেম্বর একটি মামলা দায়ের করেন।
এসআই আরও বলেন, শাহাদাত তার নানাবাড়িতে থাকত। ঘটনার পর সেখানেই মরদেহ দাফন করা হয়। পরে আদালতের নির্দেশে ময়নাতদন্তের জন্য বুধবার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে কবর থেকে লাশ তোলা হয়।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর উপজেলা সদরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও বিক্ষুব্ধরা আনন্দ মিছিল করে। বিকেলে একটি বিক্ষোভ মিছিল থানায় প্রবেশের চেষ্টার সময় গেট ভেঙে ফেললে পুলিশ আত্মরক্ষার্থে গুলি চালালে শাহাদাত হোসেন ও এমরান হোসেন নামের দুজন গুলিবিদ্ধ হন। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
আহতদের উদ্ধার করে ফরিদগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক শাহাদাত হোসেন চাঁদপুরে পাঠান। সেখানে নেওয়ার পথেই তার মৃত্যু হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান জুয়েল। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ এমরান হোসেনের বাড়ি ফরিদগঞ্জ উপজেলার গুপ্টি পশ্চিম ইউনিয়নের আদশা গ্রামে। সে ওই গ্রামের শাহাজাহানের ছেলে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ৫ আগস্ট চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে গুলিতে নিহত কিশোরের লাশ আদালতের নির্দেশে কবর থেকে তোলা হয়েছে। গতকাল বুধবার উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আনিছুর রহমানের উপস্থিতিতে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
কিশোর শাহাদাত হোসেনের মরদেহ তার নানাবাড়ি ফরিদগঞ্জ উপজেলার বালিথুবা পূর্ব ইউনিয়নের বালিথুবা গ্রামের ব্যাপারী বাড়ির কবরস্থান থেকে তুলে ময়নাতদন্তের জন্য চাঁদপুর জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। শাহাদাত হোসেন রায়পুর উপজেলার আমির হোসেনের ছেলে।
মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা ফরিদগঞ্জ থানার উপপুলিশ পরিদর্শক (এসআই) শাসুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এসআই বলেন, শাহাদাত হোসেন গুলিতে নিহত হয়। ওই সময় মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন করা হয়। এ ঘটনায় ফরিদগঞ্জ থানার এসআই ইকরামুল হক বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে ৩ সেপ্টেম্বর একটি মামলা দায়ের করেন।
এসআই আরও বলেন, শাহাদাত তার নানাবাড়িতে থাকত। ঘটনার পর সেখানেই মরদেহ দাফন করা হয়। পরে আদালতের নির্দেশে ময়নাতদন্তের জন্য বুধবার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে কবর থেকে লাশ তোলা হয়।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর উপজেলা সদরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও বিক্ষুব্ধরা আনন্দ মিছিল করে। বিকেলে একটি বিক্ষোভ মিছিল থানায় প্রবেশের চেষ্টার সময় গেট ভেঙে ফেললে পুলিশ আত্মরক্ষার্থে গুলি চালালে শাহাদাত হোসেন ও এমরান হোসেন নামের দুজন গুলিবিদ্ধ হন। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
আহতদের উদ্ধার করে ফরিদগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক শাহাদাত হোসেন চাঁদপুরে পাঠান। সেখানে নেওয়ার পথেই তার মৃত্যু হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান জুয়েল। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ এমরান হোসেনের বাড়ি ফরিদগঞ্জ উপজেলার গুপ্টি পশ্চিম ইউনিয়নের আদশা গ্রামে। সে ওই গ্রামের শাহাজাহানের ছেলে।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
৩ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৫ ঘণ্টা আগে