নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে থান কাপড়ের শত বছরের পুরোনো মার্কেট টেরিবাজার। এটি কাপড়ের পাইকারি বাজার হিসেবে বিখ্যাত। কিন্তু কয়েক বছর ধরে থান কাপড়ের সঙ্গে বাজারটিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ‘ওয়ান-স্টপ শপিং মল’। এসব মল পাইকারি ব্যবসার পাশাপাশি সাধারণ ক্রেতাদের কেনাকাটার অন্যতম কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। কারণ, এখানে এক ছাদের নিচে মেলে সবকিছু।
ব্যবসায়ী ও নগরবাসী সূত্রে জানা যায়, ঐতিহ্যবাহী টেরিবাজারে গত কয়েক বছরে অর্ধশতাধিক ওয়ান-স্টপ শপিং মল গড়ে উঠেছে। এগুলোর মধ্যে মেগা মার্ট, মাসুম ক্লথ স্টোর, সানা ফ্যাশন, রাজপরী, রাজস্থান, জারা শপ, জাবেদ ক্লথ স্টোর, বৈঠক বাজার, ভাসাভি, মনে রেখো, শাহ আমানত, পরশমণি, শিরোমণি, রাঙ্গুলি, ফেমাস, আলিশা, হারুন অ্যান্ড ব্রাদার্স, রাজস্থান, মল টোয়েন্টি ফোর, মাহম্মদীয়া, হ্যালো ফ্যাশন, গোল আহমদ, নিউ রাজস্থান, মৌচাক, আলমগীর, বাগদাদ অ্যাম্পোরিয়াম, নিউ আজমির ইত্যাদি বেশ পরিচিত হয়ে উঠেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী টেরিবাজারে ওয়ান-স্টপ শপিং মলগুলোতে ক্রেতাদের প্রচণ্ড ভিড়। পাইকারি বিক্রির পাশাপাশি বাজারটির ওয়ান-স্টপ শপিং মলগুলোর কারণে জমজমাট ব্যবসা। আগের ছোট দোকানগুলো এখন বেশির ভাগই বড় বড় শপিং মলে পরিণত হয়েছে।
টেরিবাজারের ‘মেগা মার্ট’ নামটি এখন চট্টগ্রামের সবার কাছে পরিচিত। নারী-পুরুষ সব বয়সীর পোশাকের সমাহার মেগা মার্টে। গত শক্রবার রাতে মেগা মার্টে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতাদের প্রচণ্ড ভিড়। বিক্রয়কর্মীদের কথা বলার ফুরসত নেই।
মেগা মার্টে কথা হয় ক্রেতা মীর শোয়েবুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ঈদে পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের জন্য কেনাকাটা করতে হয়। সারা দিন রোজা পালন করে বিভিন্ন মার্কেটে এই কেনাকাটা করা কষ্টের। তাই এমন দোকান বেছে নিয়েছি, যেখানে এক ছাদের নিচে সব কেনাকাটা করা যায়।’
মেগা মার্ট শপিং মলের বিপণনকর্মী সাইফুল ইসলাম বলেন, ১০ বছর আগে মেগা মার্ট শপিং মল গড়ে ওঠে। এটি নারী-পুরুষ সব বয়সীর জন্য একটি বিশাল বাজার। পোশাক, প্রসাধনী, জুতা, ব্যাগ, পারফিউম—এমন কোনো পণ্য নেই, যা মেগা মার্টে পাওয়া যায় না।
বাজারের সানা ফ্যাশন মলে গিয়ে দেখা যায়, সাততলার বিশাল ভবনজুড়ে গড়ে উঠেছে সানা ফ্যাশন। ভবনটির দ্বিতীয় ও সপ্তম তলায় বাচ্চাদের শাট-প্যান্ট, পাঞ্জাবি-পায়জামাসহ পুরুষের পোশাক। তৃতীয় তলায় শাড়ি ও চতুর্থ তলায় থ্রি-পিস, ফ্রকসহ মেয়েদের পোশাক।
সানা ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী আব্দুস সামাদ বলেন, ‘এক যুগ আগে মাসুম ক্লথ স্টোর নাম দিয়ে চট্টগ্রামে আমরা ওয়ান-স্টপ শপিং মল দিয়ে ব্যবসায় শুরু করি। গত কয়েক বছরে ওই প্রতিষ্ঠানে ভালো মুনাফা হয়। একটি দোকানে বসে ক্রেতারা সব ধরনের পোশাক কিনতে পারেন। এতে শপিং মলগুলোর প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ বাড়তে থাকে। এরপর পরিধি বাড়িয়ে সানা ফ্যাশন মল শুরু করি।’
সানা ফ্যাশন মলে ঈদের কেনাকাটা করতে আসা নুসরাত জাহান বলেন, ওয়ান-স্টপ শপিং মল বা বড় দোকানগুলোতে পণ্য পছন্দ করতে ঝামেলায় পড়তে হয় না। সাধ ও সাধ্যের মধ্যে প্রচুর পণ্য থাকে এসব শপিং মলে। ফলে অল্প সময়ের মধ্যে পছন্দের কেনাকাটা শেষ করা যায়। তা ছাড়া এসব শপিং মলে একদামে পণ্য বিক্রি হয়। এতে পণ্য দরদামের ঝামেলা থাকে না।
‘পরশমণি’র মালিক মো. ইসমাইল বলেন, সারা বছরের বিক্রির ৪০ শতাংশই হয় রমজান ঘিরে। এ কারণে ঈদ সামনে রেখে প্রতিবছর বিনিয়োগও বাড়াচ্ছি। ভবনজুড়ে তাঁদের এই শপিং মলে নারী-পুরুষের সব পোশাকের সংগ্রহ রয়েছে বলে জানান এই ব্যবসায়ী।
ব্যবসায়ীরা বলেন, কয়েক বছর ধরে ওয়ান-স্টপ শপিং মলে পোশাকের বেচাকেনা বেড়েছে। তবে আমদানিনির্ভর পোশাক এখনো ঈদবাজারের বড় অংশ দখল করে আছে। ঈদে পাইকারি পোশাকের বড় বেচাকেনা এখনো টেরিবাজার ঘিরে। রোজার শুরুর আগেই ফেনী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত খুচরা ব্যবসায়ীরা এই বাজার থেকে পোশাক ও প্রসাধনী কিনে নিয়েছেন। এখন চলছে খুচরা বেচাকেনা। ব্যবসায়ীরা বলেন, এই বাজারে গড়ে প্রতিটি দোকানে দিনে কমপক্ষে ১০ লাখ থেকে কোটি টাকার বিক্রি হচ্ছে।
টেরিবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবদুল মান্নান বলেন, ঈদের কেনাকাটায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। একসময় ক্রেতারা মার্কেটে মার্কেটে ঘুরে কেনাকাটা করত। এখন এই অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। ক্রেতারা একটু আরামদায়ক বা স্বস্তিতে কেনাকাটা করতে পছন্দ করছেন। ফলে ক্রেতাদের আগ্রহের বিষয়টি মাথায় রেখে এসব ওয়ান-স্টপ শপিং মল গড়ে উঠেছে। নতুন এই ধারার শপিং মল চট্টগ্রামে ভালো ব্যবসা করছে। এবার ঈদ ঘিরে দু-তিন হাজার কোটি টাকা বিক্রির লক্ষ্য রয়েছে টেরিবাজার ব্যবসায়ীদের।
চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রামে ১৫টি অভিজাত ও ৫৮টি সাধারণ বিপণিকেন্দ্র রয়েছে। এ ছাড়া টেরিবাজার, তামাককুন্ডি ও রেয়াজউদ্দিন বাজারে ২৬০টি ছোট আকারের মার্কেট রয়েছে। ঈদকে কেন্দ্র করে এসব বিপণিকেন্দ্রের ৪৬ হাজার দোকানে পোশাক, জুতা, প্রসাধনী, গয়না ও তৈজসপত্রের বেচাকেনাও জমে উঠেছে।

চট্টগ্রামে থান কাপড়ের শত বছরের পুরোনো মার্কেট টেরিবাজার। এটি কাপড়ের পাইকারি বাজার হিসেবে বিখ্যাত। কিন্তু কয়েক বছর ধরে থান কাপড়ের সঙ্গে বাজারটিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ‘ওয়ান-স্টপ শপিং মল’। এসব মল পাইকারি ব্যবসার পাশাপাশি সাধারণ ক্রেতাদের কেনাকাটার অন্যতম কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। কারণ, এখানে এক ছাদের নিচে মেলে সবকিছু।
ব্যবসায়ী ও নগরবাসী সূত্রে জানা যায়, ঐতিহ্যবাহী টেরিবাজারে গত কয়েক বছরে অর্ধশতাধিক ওয়ান-স্টপ শপিং মল গড়ে উঠেছে। এগুলোর মধ্যে মেগা মার্ট, মাসুম ক্লথ স্টোর, সানা ফ্যাশন, রাজপরী, রাজস্থান, জারা শপ, জাবেদ ক্লথ স্টোর, বৈঠক বাজার, ভাসাভি, মনে রেখো, শাহ আমানত, পরশমণি, শিরোমণি, রাঙ্গুলি, ফেমাস, আলিশা, হারুন অ্যান্ড ব্রাদার্স, রাজস্থান, মল টোয়েন্টি ফোর, মাহম্মদীয়া, হ্যালো ফ্যাশন, গোল আহমদ, নিউ রাজস্থান, মৌচাক, আলমগীর, বাগদাদ অ্যাম্পোরিয়াম, নিউ আজমির ইত্যাদি বেশ পরিচিত হয়ে উঠেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী টেরিবাজারে ওয়ান-স্টপ শপিং মলগুলোতে ক্রেতাদের প্রচণ্ড ভিড়। পাইকারি বিক্রির পাশাপাশি বাজারটির ওয়ান-স্টপ শপিং মলগুলোর কারণে জমজমাট ব্যবসা। আগের ছোট দোকানগুলো এখন বেশির ভাগই বড় বড় শপিং মলে পরিণত হয়েছে।
টেরিবাজারের ‘মেগা মার্ট’ নামটি এখন চট্টগ্রামের সবার কাছে পরিচিত। নারী-পুরুষ সব বয়সীর পোশাকের সমাহার মেগা মার্টে। গত শক্রবার রাতে মেগা মার্টে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতাদের প্রচণ্ড ভিড়। বিক্রয়কর্মীদের কথা বলার ফুরসত নেই।
মেগা মার্টে কথা হয় ক্রেতা মীর শোয়েবুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ঈদে পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের জন্য কেনাকাটা করতে হয়। সারা দিন রোজা পালন করে বিভিন্ন মার্কেটে এই কেনাকাটা করা কষ্টের। তাই এমন দোকান বেছে নিয়েছি, যেখানে এক ছাদের নিচে সব কেনাকাটা করা যায়।’
মেগা মার্ট শপিং মলের বিপণনকর্মী সাইফুল ইসলাম বলেন, ১০ বছর আগে মেগা মার্ট শপিং মল গড়ে ওঠে। এটি নারী-পুরুষ সব বয়সীর জন্য একটি বিশাল বাজার। পোশাক, প্রসাধনী, জুতা, ব্যাগ, পারফিউম—এমন কোনো পণ্য নেই, যা মেগা মার্টে পাওয়া যায় না।
বাজারের সানা ফ্যাশন মলে গিয়ে দেখা যায়, সাততলার বিশাল ভবনজুড়ে গড়ে উঠেছে সানা ফ্যাশন। ভবনটির দ্বিতীয় ও সপ্তম তলায় বাচ্চাদের শাট-প্যান্ট, পাঞ্জাবি-পায়জামাসহ পুরুষের পোশাক। তৃতীয় তলায় শাড়ি ও চতুর্থ তলায় থ্রি-পিস, ফ্রকসহ মেয়েদের পোশাক।
সানা ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী আব্দুস সামাদ বলেন, ‘এক যুগ আগে মাসুম ক্লথ স্টোর নাম দিয়ে চট্টগ্রামে আমরা ওয়ান-স্টপ শপিং মল দিয়ে ব্যবসায় শুরু করি। গত কয়েক বছরে ওই প্রতিষ্ঠানে ভালো মুনাফা হয়। একটি দোকানে বসে ক্রেতারা সব ধরনের পোশাক কিনতে পারেন। এতে শপিং মলগুলোর প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ বাড়তে থাকে। এরপর পরিধি বাড়িয়ে সানা ফ্যাশন মল শুরু করি।’
সানা ফ্যাশন মলে ঈদের কেনাকাটা করতে আসা নুসরাত জাহান বলেন, ওয়ান-স্টপ শপিং মল বা বড় দোকানগুলোতে পণ্য পছন্দ করতে ঝামেলায় পড়তে হয় না। সাধ ও সাধ্যের মধ্যে প্রচুর পণ্য থাকে এসব শপিং মলে। ফলে অল্প সময়ের মধ্যে পছন্দের কেনাকাটা শেষ করা যায়। তা ছাড়া এসব শপিং মলে একদামে পণ্য বিক্রি হয়। এতে পণ্য দরদামের ঝামেলা থাকে না।
‘পরশমণি’র মালিক মো. ইসমাইল বলেন, সারা বছরের বিক্রির ৪০ শতাংশই হয় রমজান ঘিরে। এ কারণে ঈদ সামনে রেখে প্রতিবছর বিনিয়োগও বাড়াচ্ছি। ভবনজুড়ে তাঁদের এই শপিং মলে নারী-পুরুষের সব পোশাকের সংগ্রহ রয়েছে বলে জানান এই ব্যবসায়ী।
ব্যবসায়ীরা বলেন, কয়েক বছর ধরে ওয়ান-স্টপ শপিং মলে পোশাকের বেচাকেনা বেড়েছে। তবে আমদানিনির্ভর পোশাক এখনো ঈদবাজারের বড় অংশ দখল করে আছে। ঈদে পাইকারি পোশাকের বড় বেচাকেনা এখনো টেরিবাজার ঘিরে। রোজার শুরুর আগেই ফেনী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত খুচরা ব্যবসায়ীরা এই বাজার থেকে পোশাক ও প্রসাধনী কিনে নিয়েছেন। এখন চলছে খুচরা বেচাকেনা। ব্যবসায়ীরা বলেন, এই বাজারে গড়ে প্রতিটি দোকানে দিনে কমপক্ষে ১০ লাখ থেকে কোটি টাকার বিক্রি হচ্ছে।
টেরিবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবদুল মান্নান বলেন, ঈদের কেনাকাটায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। একসময় ক্রেতারা মার্কেটে মার্কেটে ঘুরে কেনাকাটা করত। এখন এই অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। ক্রেতারা একটু আরামদায়ক বা স্বস্তিতে কেনাকাটা করতে পছন্দ করছেন। ফলে ক্রেতাদের আগ্রহের বিষয়টি মাথায় রেখে এসব ওয়ান-স্টপ শপিং মল গড়ে উঠেছে। নতুন এই ধারার শপিং মল চট্টগ্রামে ভালো ব্যবসা করছে। এবার ঈদ ঘিরে দু-তিন হাজার কোটি টাকা বিক্রির লক্ষ্য রয়েছে টেরিবাজার ব্যবসায়ীদের।
চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রামে ১৫টি অভিজাত ও ৫৮টি সাধারণ বিপণিকেন্দ্র রয়েছে। এ ছাড়া টেরিবাজার, তামাককুন্ডি ও রেয়াজউদ্দিন বাজারে ২৬০টি ছোট আকারের মার্কেট রয়েছে। ঈদকে কেন্দ্র করে এসব বিপণিকেন্দ্রের ৪৬ হাজার দোকানে পোশাক, জুতা, প্রসাধনী, গয়না ও তৈজসপত্রের বেচাকেনাও জমে উঠেছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে থান কাপড়ের শত বছরের পুরোনো মার্কেট টেরিবাজার। এটি কাপড়ের পাইকারি বাজার হিসেবে বিখ্যাত। কিন্তু কয়েক বছর ধরে থান কাপড়ের সঙ্গে বাজারটিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ‘ওয়ান-স্টপ শপিং মল’। এসব মল পাইকারি ব্যবসার পাশাপাশি সাধারণ ক্রেতাদের কেনাকাটার অন্যতম কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। কারণ, এখানে এক ছাদের নিচে মেলে সবকিছু।
ব্যবসায়ী ও নগরবাসী সূত্রে জানা যায়, ঐতিহ্যবাহী টেরিবাজারে গত কয়েক বছরে অর্ধশতাধিক ওয়ান-স্টপ শপিং মল গড়ে উঠেছে। এগুলোর মধ্যে মেগা মার্ট, মাসুম ক্লথ স্টোর, সানা ফ্যাশন, রাজপরী, রাজস্থান, জারা শপ, জাবেদ ক্লথ স্টোর, বৈঠক বাজার, ভাসাভি, মনে রেখো, শাহ আমানত, পরশমণি, শিরোমণি, রাঙ্গুলি, ফেমাস, আলিশা, হারুন অ্যান্ড ব্রাদার্স, রাজস্থান, মল টোয়েন্টি ফোর, মাহম্মদীয়া, হ্যালো ফ্যাশন, গোল আহমদ, নিউ রাজস্থান, মৌচাক, আলমগীর, বাগদাদ অ্যাম্পোরিয়াম, নিউ আজমির ইত্যাদি বেশ পরিচিত হয়ে উঠেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী টেরিবাজারে ওয়ান-স্টপ শপিং মলগুলোতে ক্রেতাদের প্রচণ্ড ভিড়। পাইকারি বিক্রির পাশাপাশি বাজারটির ওয়ান-স্টপ শপিং মলগুলোর কারণে জমজমাট ব্যবসা। আগের ছোট দোকানগুলো এখন বেশির ভাগই বড় বড় শপিং মলে পরিণত হয়েছে।
টেরিবাজারের ‘মেগা মার্ট’ নামটি এখন চট্টগ্রামের সবার কাছে পরিচিত। নারী-পুরুষ সব বয়সীর পোশাকের সমাহার মেগা মার্টে। গত শক্রবার রাতে মেগা মার্টে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতাদের প্রচণ্ড ভিড়। বিক্রয়কর্মীদের কথা বলার ফুরসত নেই।
মেগা মার্টে কথা হয় ক্রেতা মীর শোয়েবুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ঈদে পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের জন্য কেনাকাটা করতে হয়। সারা দিন রোজা পালন করে বিভিন্ন মার্কেটে এই কেনাকাটা করা কষ্টের। তাই এমন দোকান বেছে নিয়েছি, যেখানে এক ছাদের নিচে সব কেনাকাটা করা যায়।’
মেগা মার্ট শপিং মলের বিপণনকর্মী সাইফুল ইসলাম বলেন, ১০ বছর আগে মেগা মার্ট শপিং মল গড়ে ওঠে। এটি নারী-পুরুষ সব বয়সীর জন্য একটি বিশাল বাজার। পোশাক, প্রসাধনী, জুতা, ব্যাগ, পারফিউম—এমন কোনো পণ্য নেই, যা মেগা মার্টে পাওয়া যায় না।
বাজারের সানা ফ্যাশন মলে গিয়ে দেখা যায়, সাততলার বিশাল ভবনজুড়ে গড়ে উঠেছে সানা ফ্যাশন। ভবনটির দ্বিতীয় ও সপ্তম তলায় বাচ্চাদের শাট-প্যান্ট, পাঞ্জাবি-পায়জামাসহ পুরুষের পোশাক। তৃতীয় তলায় শাড়ি ও চতুর্থ তলায় থ্রি-পিস, ফ্রকসহ মেয়েদের পোশাক।
সানা ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী আব্দুস সামাদ বলেন, ‘এক যুগ আগে মাসুম ক্লথ স্টোর নাম দিয়ে চট্টগ্রামে আমরা ওয়ান-স্টপ শপিং মল দিয়ে ব্যবসায় শুরু করি। গত কয়েক বছরে ওই প্রতিষ্ঠানে ভালো মুনাফা হয়। একটি দোকানে বসে ক্রেতারা সব ধরনের পোশাক কিনতে পারেন। এতে শপিং মলগুলোর প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ বাড়তে থাকে। এরপর পরিধি বাড়িয়ে সানা ফ্যাশন মল শুরু করি।’
সানা ফ্যাশন মলে ঈদের কেনাকাটা করতে আসা নুসরাত জাহান বলেন, ওয়ান-স্টপ শপিং মল বা বড় দোকানগুলোতে পণ্য পছন্দ করতে ঝামেলায় পড়তে হয় না। সাধ ও সাধ্যের মধ্যে প্রচুর পণ্য থাকে এসব শপিং মলে। ফলে অল্প সময়ের মধ্যে পছন্দের কেনাকাটা শেষ করা যায়। তা ছাড়া এসব শপিং মলে একদামে পণ্য বিক্রি হয়। এতে পণ্য দরদামের ঝামেলা থাকে না।
‘পরশমণি’র মালিক মো. ইসমাইল বলেন, সারা বছরের বিক্রির ৪০ শতাংশই হয় রমজান ঘিরে। এ কারণে ঈদ সামনে রেখে প্রতিবছর বিনিয়োগও বাড়াচ্ছি। ভবনজুড়ে তাঁদের এই শপিং মলে নারী-পুরুষের সব পোশাকের সংগ্রহ রয়েছে বলে জানান এই ব্যবসায়ী।
ব্যবসায়ীরা বলেন, কয়েক বছর ধরে ওয়ান-স্টপ শপিং মলে পোশাকের বেচাকেনা বেড়েছে। তবে আমদানিনির্ভর পোশাক এখনো ঈদবাজারের বড় অংশ দখল করে আছে। ঈদে পাইকারি পোশাকের বড় বেচাকেনা এখনো টেরিবাজার ঘিরে। রোজার শুরুর আগেই ফেনী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত খুচরা ব্যবসায়ীরা এই বাজার থেকে পোশাক ও প্রসাধনী কিনে নিয়েছেন। এখন চলছে খুচরা বেচাকেনা। ব্যবসায়ীরা বলেন, এই বাজারে গড়ে প্রতিটি দোকানে দিনে কমপক্ষে ১০ লাখ থেকে কোটি টাকার বিক্রি হচ্ছে।
টেরিবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবদুল মান্নান বলেন, ঈদের কেনাকাটায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। একসময় ক্রেতারা মার্কেটে মার্কেটে ঘুরে কেনাকাটা করত। এখন এই অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। ক্রেতারা একটু আরামদায়ক বা স্বস্তিতে কেনাকাটা করতে পছন্দ করছেন। ফলে ক্রেতাদের আগ্রহের বিষয়টি মাথায় রেখে এসব ওয়ান-স্টপ শপিং মল গড়ে উঠেছে। নতুন এই ধারার শপিং মল চট্টগ্রামে ভালো ব্যবসা করছে। এবার ঈদ ঘিরে দু-তিন হাজার কোটি টাকা বিক্রির লক্ষ্য রয়েছে টেরিবাজার ব্যবসায়ীদের।
চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রামে ১৫টি অভিজাত ও ৫৮টি সাধারণ বিপণিকেন্দ্র রয়েছে। এ ছাড়া টেরিবাজার, তামাককুন্ডি ও রেয়াজউদ্দিন বাজারে ২৬০টি ছোট আকারের মার্কেট রয়েছে। ঈদকে কেন্দ্র করে এসব বিপণিকেন্দ্রের ৪৬ হাজার দোকানে পোশাক, জুতা, প্রসাধনী, গয়না ও তৈজসপত্রের বেচাকেনাও জমে উঠেছে।

চট্টগ্রামে থান কাপড়ের শত বছরের পুরোনো মার্কেট টেরিবাজার। এটি কাপড়ের পাইকারি বাজার হিসেবে বিখ্যাত। কিন্তু কয়েক বছর ধরে থান কাপড়ের সঙ্গে বাজারটিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ‘ওয়ান-স্টপ শপিং মল’। এসব মল পাইকারি ব্যবসার পাশাপাশি সাধারণ ক্রেতাদের কেনাকাটার অন্যতম কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। কারণ, এখানে এক ছাদের নিচে মেলে সবকিছু।
ব্যবসায়ী ও নগরবাসী সূত্রে জানা যায়, ঐতিহ্যবাহী টেরিবাজারে গত কয়েক বছরে অর্ধশতাধিক ওয়ান-স্টপ শপিং মল গড়ে উঠেছে। এগুলোর মধ্যে মেগা মার্ট, মাসুম ক্লথ স্টোর, সানা ফ্যাশন, রাজপরী, রাজস্থান, জারা শপ, জাবেদ ক্লথ স্টোর, বৈঠক বাজার, ভাসাভি, মনে রেখো, শাহ আমানত, পরশমণি, শিরোমণি, রাঙ্গুলি, ফেমাস, আলিশা, হারুন অ্যান্ড ব্রাদার্স, রাজস্থান, মল টোয়েন্টি ফোর, মাহম্মদীয়া, হ্যালো ফ্যাশন, গোল আহমদ, নিউ রাজস্থান, মৌচাক, আলমগীর, বাগদাদ অ্যাম্পোরিয়াম, নিউ আজমির ইত্যাদি বেশ পরিচিত হয়ে উঠেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী টেরিবাজারে ওয়ান-স্টপ শপিং মলগুলোতে ক্রেতাদের প্রচণ্ড ভিড়। পাইকারি বিক্রির পাশাপাশি বাজারটির ওয়ান-স্টপ শপিং মলগুলোর কারণে জমজমাট ব্যবসা। আগের ছোট দোকানগুলো এখন বেশির ভাগই বড় বড় শপিং মলে পরিণত হয়েছে।
টেরিবাজারের ‘মেগা মার্ট’ নামটি এখন চট্টগ্রামের সবার কাছে পরিচিত। নারী-পুরুষ সব বয়সীর পোশাকের সমাহার মেগা মার্টে। গত শক্রবার রাতে মেগা মার্টে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতাদের প্রচণ্ড ভিড়। বিক্রয়কর্মীদের কথা বলার ফুরসত নেই।
মেগা মার্টে কথা হয় ক্রেতা মীর শোয়েবুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ঈদে পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের জন্য কেনাকাটা করতে হয়। সারা দিন রোজা পালন করে বিভিন্ন মার্কেটে এই কেনাকাটা করা কষ্টের। তাই এমন দোকান বেছে নিয়েছি, যেখানে এক ছাদের নিচে সব কেনাকাটা করা যায়।’
মেগা মার্ট শপিং মলের বিপণনকর্মী সাইফুল ইসলাম বলেন, ১০ বছর আগে মেগা মার্ট শপিং মল গড়ে ওঠে। এটি নারী-পুরুষ সব বয়সীর জন্য একটি বিশাল বাজার। পোশাক, প্রসাধনী, জুতা, ব্যাগ, পারফিউম—এমন কোনো পণ্য নেই, যা মেগা মার্টে পাওয়া যায় না।
বাজারের সানা ফ্যাশন মলে গিয়ে দেখা যায়, সাততলার বিশাল ভবনজুড়ে গড়ে উঠেছে সানা ফ্যাশন। ভবনটির দ্বিতীয় ও সপ্তম তলায় বাচ্চাদের শাট-প্যান্ট, পাঞ্জাবি-পায়জামাসহ পুরুষের পোশাক। তৃতীয় তলায় শাড়ি ও চতুর্থ তলায় থ্রি-পিস, ফ্রকসহ মেয়েদের পোশাক।
সানা ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী আব্দুস সামাদ বলেন, ‘এক যুগ আগে মাসুম ক্লথ স্টোর নাম দিয়ে চট্টগ্রামে আমরা ওয়ান-স্টপ শপিং মল দিয়ে ব্যবসায় শুরু করি। গত কয়েক বছরে ওই প্রতিষ্ঠানে ভালো মুনাফা হয়। একটি দোকানে বসে ক্রেতারা সব ধরনের পোশাক কিনতে পারেন। এতে শপিং মলগুলোর প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ বাড়তে থাকে। এরপর পরিধি বাড়িয়ে সানা ফ্যাশন মল শুরু করি।’
সানা ফ্যাশন মলে ঈদের কেনাকাটা করতে আসা নুসরাত জাহান বলেন, ওয়ান-স্টপ শপিং মল বা বড় দোকানগুলোতে পণ্য পছন্দ করতে ঝামেলায় পড়তে হয় না। সাধ ও সাধ্যের মধ্যে প্রচুর পণ্য থাকে এসব শপিং মলে। ফলে অল্প সময়ের মধ্যে পছন্দের কেনাকাটা শেষ করা যায়। তা ছাড়া এসব শপিং মলে একদামে পণ্য বিক্রি হয়। এতে পণ্য দরদামের ঝামেলা থাকে না।
‘পরশমণি’র মালিক মো. ইসমাইল বলেন, সারা বছরের বিক্রির ৪০ শতাংশই হয় রমজান ঘিরে। এ কারণে ঈদ সামনে রেখে প্রতিবছর বিনিয়োগও বাড়াচ্ছি। ভবনজুড়ে তাঁদের এই শপিং মলে নারী-পুরুষের সব পোশাকের সংগ্রহ রয়েছে বলে জানান এই ব্যবসায়ী।
ব্যবসায়ীরা বলেন, কয়েক বছর ধরে ওয়ান-স্টপ শপিং মলে পোশাকের বেচাকেনা বেড়েছে। তবে আমদানিনির্ভর পোশাক এখনো ঈদবাজারের বড় অংশ দখল করে আছে। ঈদে পাইকারি পোশাকের বড় বেচাকেনা এখনো টেরিবাজার ঘিরে। রোজার শুরুর আগেই ফেনী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত খুচরা ব্যবসায়ীরা এই বাজার থেকে পোশাক ও প্রসাধনী কিনে নিয়েছেন। এখন চলছে খুচরা বেচাকেনা। ব্যবসায়ীরা বলেন, এই বাজারে গড়ে প্রতিটি দোকানে দিনে কমপক্ষে ১০ লাখ থেকে কোটি টাকার বিক্রি হচ্ছে।
টেরিবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবদুল মান্নান বলেন, ঈদের কেনাকাটায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। একসময় ক্রেতারা মার্কেটে মার্কেটে ঘুরে কেনাকাটা করত। এখন এই অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। ক্রেতারা একটু আরামদায়ক বা স্বস্তিতে কেনাকাটা করতে পছন্দ করছেন। ফলে ক্রেতাদের আগ্রহের বিষয়টি মাথায় রেখে এসব ওয়ান-স্টপ শপিং মল গড়ে উঠেছে। নতুন এই ধারার শপিং মল চট্টগ্রামে ভালো ব্যবসা করছে। এবার ঈদ ঘিরে দু-তিন হাজার কোটি টাকা বিক্রির লক্ষ্য রয়েছে টেরিবাজার ব্যবসায়ীদের।
চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রামে ১৫টি অভিজাত ও ৫৮টি সাধারণ বিপণিকেন্দ্র রয়েছে। এ ছাড়া টেরিবাজার, তামাককুন্ডি ও রেয়াজউদ্দিন বাজারে ২৬০টি ছোট আকারের মার্কেট রয়েছে। ঈদকে কেন্দ্র করে এসব বিপণিকেন্দ্রের ৪৬ হাজার দোকানে পোশাক, জুতা, প্রসাধনী, গয়না ও তৈজসপত্রের বেচাকেনাও জমে উঠেছে।

উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
২১ মিনিট আগে
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
৩২ মিনিট আগে
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন।
৩৮ মিনিট আগে
জামালপুর পৌর এলাকার বেলটিয়ায় টাঙ্গাইল-জামালপুর মহাসড়কে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় প্রতিনিধি

উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
গত কয়েক দিন পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১৩ ডিগ্রির ঘরে থাকছে। ফলে বাড়ছে শীতের প্রকোপ। আজ শুক্রবার সকালে পঞ্চগড় সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, হালকা কুয়াশায় ঢাকা চারদিক। সুনসান নীরবতায় গরম কাপড় পরে প্রয়োজনীয় কাজে বের হয়েছে লোকজন। কেউ কেউ মাঠে করছেন হালচাষ। এরই মধ্যে পূর্ব আকাশে সূর্য দেখা দিলেও নেই প্রখর রোদ।
পঞ্চগড় সদর উপজেলার তালমা এলাকার গৃহবধূ নাজমা বেগম বলেন, ‘সকাল-বিকেল খুব ঠান্ডা পড়ে। ঘর থেকে বের হলেই যেন বাতাসে শরীর কেঁপে ওঠে। বাচ্চাদের নিয়ে সবচেয়ে দুশ্চিন্তায় আছি। ঠান্ডা লাগলে হাসপাতালে যেতে হয় বারবার।’
একই এলাকার দিনমজুর মিজানুর রহমান বলেন, ‘শীতে কাজ পাওয়া কষ্ট হয়ে গেছে। সকালে কুয়াশায় কিছু দেখা যায় না, হাত-পা জমে থাকে। ঠান্ডায় শরীর ঠিকমতো সাড়া না দেওয়ায় কাজের গতি কমে গেছে।’
স্কুলছাত্রী তানজিলা আক্তার বলে, ‘সকালে কলেজ ও প্রাইভেটে যেতে খুব সমস্যা হয়। ঠান্ডা এমন যে হাতে গ্লাভস ছাড়া সাইকেল চালানো যায় না। শীত যেমন বাড়ছে, তেমনি অসুস্থ হওয়ার ভয়ও বাড়ছে।’
জেলার আশপাশ এলাকায় বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগী। এতে শিশু ও বৃদ্ধরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। সর্দি-কাশি, জ্বর, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট ও হঠাৎ তাপমাত্রা পরিবর্তনজনিত অ্যালার্জিতে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
চিকিৎসকেরা বলছেন, দিন-রাতের তাপমাত্রার এই বড় পার্থক্য শরীরের ওপর চাপ ফেলে। বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক ও দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন মানুষ বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তাই সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ চিকিৎসকের।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, শীত ধীরে ধীরে নামছে। আজ ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। সামনে শীত আরও তীব্র হতে পারে। শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা রয়েছে।

উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
গত কয়েক দিন পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১৩ ডিগ্রির ঘরে থাকছে। ফলে বাড়ছে শীতের প্রকোপ। আজ শুক্রবার সকালে পঞ্চগড় সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, হালকা কুয়াশায় ঢাকা চারদিক। সুনসান নীরবতায় গরম কাপড় পরে প্রয়োজনীয় কাজে বের হয়েছে লোকজন। কেউ কেউ মাঠে করছেন হালচাষ। এরই মধ্যে পূর্ব আকাশে সূর্য দেখা দিলেও নেই প্রখর রোদ।
পঞ্চগড় সদর উপজেলার তালমা এলাকার গৃহবধূ নাজমা বেগম বলেন, ‘সকাল-বিকেল খুব ঠান্ডা পড়ে। ঘর থেকে বের হলেই যেন বাতাসে শরীর কেঁপে ওঠে। বাচ্চাদের নিয়ে সবচেয়ে দুশ্চিন্তায় আছি। ঠান্ডা লাগলে হাসপাতালে যেতে হয় বারবার।’
একই এলাকার দিনমজুর মিজানুর রহমান বলেন, ‘শীতে কাজ পাওয়া কষ্ট হয়ে গেছে। সকালে কুয়াশায় কিছু দেখা যায় না, হাত-পা জমে থাকে। ঠান্ডায় শরীর ঠিকমতো সাড়া না দেওয়ায় কাজের গতি কমে গেছে।’
স্কুলছাত্রী তানজিলা আক্তার বলে, ‘সকালে কলেজ ও প্রাইভেটে যেতে খুব সমস্যা হয়। ঠান্ডা এমন যে হাতে গ্লাভস ছাড়া সাইকেল চালানো যায় না। শীত যেমন বাড়ছে, তেমনি অসুস্থ হওয়ার ভয়ও বাড়ছে।’
জেলার আশপাশ এলাকায় বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগী। এতে শিশু ও বৃদ্ধরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। সর্দি-কাশি, জ্বর, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট ও হঠাৎ তাপমাত্রা পরিবর্তনজনিত অ্যালার্জিতে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
চিকিৎসকেরা বলছেন, দিন-রাতের তাপমাত্রার এই বড় পার্থক্য শরীরের ওপর চাপ ফেলে। বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক ও দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন মানুষ বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তাই সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ চিকিৎসকের।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, শীত ধীরে ধীরে নামছে। আজ ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। সামনে শীত আরও তীব্র হতে পারে। শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা রয়েছে।

চট্টগ্রামে থান কাপড়ের শত বছরের পুরোনো মার্কেট টেরিবাজার। এটি কাপড়ের পাইকারি বাজার হিসেবে বিখ্যাত। কিন্তু কয়েক বছর ধরে থান কাপড়ের সঙ্গে বাজারটিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ‘ওয়ান-স্টপ শপিং মল’।
২৩ মার্চ ২০২৫
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
৩২ মিনিট আগে
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন।
৩৮ মিনিট আগে
জামালপুর পৌর এলাকার বেলটিয়ায় টাঙ্গাইল-জামালপুর মহাসড়কে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ প্রতিনিধি

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণ, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
নিহত ওমর আলী কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার হাটবেলাটপুর গ্রামের ছাত্তার শেখের ছেলে।
বারোবাজারের ইসমাইল নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে বারোবাজারে শ্রমিকের কাজ করতাম। কিছুদিন আগে ওমর আলী নছিমন কিনেছে। সে বারোবাজারের মাছের ভাড়া টানে। সকালে তার মোবাইলে ফোন দিলে রিসিভ হচ্ছিল না। পরে জানতে পারি, তাকে হত্যা করা হয়েছে।’
কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম জানান, সকালে ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির গলায় ধারালো অস্ত্রের কাটা দাগ রয়েছে। এ ছাড়া রশি দিয়ে তাঁর গলা পেঁচানো। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করে ফেলে রেখে গেছে।

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণ, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
নিহত ওমর আলী কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার হাটবেলাটপুর গ্রামের ছাত্তার শেখের ছেলে।
বারোবাজারের ইসমাইল নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে বারোবাজারে শ্রমিকের কাজ করতাম। কিছুদিন আগে ওমর আলী নছিমন কিনেছে। সে বারোবাজারের মাছের ভাড়া টানে। সকালে তার মোবাইলে ফোন দিলে রিসিভ হচ্ছিল না। পরে জানতে পারি, তাকে হত্যা করা হয়েছে।’
কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম জানান, সকালে ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির গলায় ধারালো অস্ত্রের কাটা দাগ রয়েছে। এ ছাড়া রশি দিয়ে তাঁর গলা পেঁচানো। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করে ফেলে রেখে গেছে।

চট্টগ্রামে থান কাপড়ের শত বছরের পুরোনো মার্কেট টেরিবাজার। এটি কাপড়ের পাইকারি বাজার হিসেবে বিখ্যাত। কিন্তু কয়েক বছর ধরে থান কাপড়ের সঙ্গে বাজারটিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ‘ওয়ান-স্টপ শপিং মল’।
২৩ মার্চ ২০২৫
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
২১ মিনিট আগে
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন।
৩৮ মিনিট আগে
জামালপুর পৌর এলাকার বেলটিয়ায় টাঙ্গাইল-জামালপুর মহাসড়কে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেঝুলন দত্ত, কাপ্তাই ( রাঙামাটি)

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আওতাধীন ‘কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে পুষ্টি ও খাদ্যনিরাপত্তা জোরদারকরণ’ প্রকল্পের আওতায় রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলা কৃষি বিভাগের তত্ত্বাবধানে ভুট্টা চাষ করেছেন তিনি।
উপজেলার ১ নম্বর চন্দ্রঘোনা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের রেশম বাগান ব্লকের বারঘোনিয়া তঞ্চঙ্গাপাড়ায় জমিতে ভুট্টা লাগিয়েছেন কৃষক জয়নাল। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ৩৩ শতক কৃষি জমিতে ভুট্টার চাষ করেছেন। চলতি বছরের বোরো মৌসুমে কাপ্তাই উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে ভুট্টার বীজ, সার ও সাইনবোর্ড পেয়েছেন। এ ছাড়াও একই জমিতে সাথি ফসল হিসেবে লালশাক, ফরাস শিম ও টমেটো চাষ করেছেন। বর্তমানে জমিতে ভুট্টার ভালো ফলন হয়েছে। আগামী সপ্তাহে ভুট্টা বিক্রির আশা করছেন তিনি।
এদিন কাপ্তাই উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আহসান হাবীব রেশমবাগান তঞ্চঙ্গাপাড়ায় কৃষক জয়নাল আবেদীনের ভুট্টা চাষ প্রকল্প পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘পাহাড়ে ভুট্টা চাষ কম হলেও রেশম বাগান তঞ্চঙ্গাপাড়ায় এলাকায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রকল্পের আওতায় কাপ্তাই উপজেলায় চারটি ভুট্টা প্রদর্শনীর মধ্যে একটি কৃষক জয়নাল আবেদীনকে দিয়েছিলাম। ভুট্টা চাষে উনার ভালো অভিজ্ঞতা রয়েছে। আশা করছি, উনি ভালো লাভ করতে পারবেন।’

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আওতাধীন ‘কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে পুষ্টি ও খাদ্যনিরাপত্তা জোরদারকরণ’ প্রকল্পের আওতায় রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলা কৃষি বিভাগের তত্ত্বাবধানে ভুট্টা চাষ করেছেন তিনি।
উপজেলার ১ নম্বর চন্দ্রঘোনা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের রেশম বাগান ব্লকের বারঘোনিয়া তঞ্চঙ্গাপাড়ায় জমিতে ভুট্টা লাগিয়েছেন কৃষক জয়নাল। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ৩৩ শতক কৃষি জমিতে ভুট্টার চাষ করেছেন। চলতি বছরের বোরো মৌসুমে কাপ্তাই উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে ভুট্টার বীজ, সার ও সাইনবোর্ড পেয়েছেন। এ ছাড়াও একই জমিতে সাথি ফসল হিসেবে লালশাক, ফরাস শিম ও টমেটো চাষ করেছেন। বর্তমানে জমিতে ভুট্টার ভালো ফলন হয়েছে। আগামী সপ্তাহে ভুট্টা বিক্রির আশা করছেন তিনি।
এদিন কাপ্তাই উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আহসান হাবীব রেশমবাগান তঞ্চঙ্গাপাড়ায় কৃষক জয়নাল আবেদীনের ভুট্টা চাষ প্রকল্প পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘পাহাড়ে ভুট্টা চাষ কম হলেও রেশম বাগান তঞ্চঙ্গাপাড়ায় এলাকায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রকল্পের আওতায় কাপ্তাই উপজেলায় চারটি ভুট্টা প্রদর্শনীর মধ্যে একটি কৃষক জয়নাল আবেদীনকে দিয়েছিলাম। ভুট্টা চাষে উনার ভালো অভিজ্ঞতা রয়েছে। আশা করছি, উনি ভালো লাভ করতে পারবেন।’

চট্টগ্রামে থান কাপড়ের শত বছরের পুরোনো মার্কেট টেরিবাজার। এটি কাপড়ের পাইকারি বাজার হিসেবে বিখ্যাত। কিন্তু কয়েক বছর ধরে থান কাপড়ের সঙ্গে বাজারটিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ‘ওয়ান-স্টপ শপিং মল’।
২৩ মার্চ ২০২৫
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
২১ মিনিট আগে
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
৩২ মিনিট আগে
জামালপুর পৌর এলাকার বেলটিয়ায় টাঙ্গাইল-জামালপুর মহাসড়কে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেজামালপুর প্রতিনিধি

জামালপুর পৌর এলাকার বেলটিয়ায় টাঙ্গাইল-জামালপুর মহাসড়কে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন জামালপুর সদর উপজেলার কেন্দুয়া ইউনিয়নের চর জালালের পাড়া গ্রামের শফিকুলের ছেলে বাবু ওরফে দিপু এবং জালাল উদ্দিনের ছেলে রাসেল হোসেন। আহত হয়েছেন একই এলাকার শ্যামল মিয়া। হতাহত তিনজনই চাচা-ভাতিজা।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাতে কেন্দুয়ার বাড়ি থেকে মোটরসাইকেলে জেলা শহরের যাচ্ছিলেন তিনজন। বেলটিয়া এলাকায় পৌঁছালে টাঙ্গাইলগামী একটি মরিচবোঝাই ট্রাক তাঁদের মোটরসাইকেলকে চাপা দেয়। এতে সড়কে পড়ে গুরুতর আহত হন তিনজন। তাঁদেরকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক দিপু ও রাসেলকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত শ্যামলকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জামাল উদ্দিন বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত তিনজনকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এর মধ্যে দুজনকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। একজন আহত ছিলেন। তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জামালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘লাশের ময়নাতদন্ত চলছে। মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলমান। আমরা ট্রাকটি আটক করেছি, কিন্তু চালক পালিয়েছে।’

জামালপুর পৌর এলাকার বেলটিয়ায় টাঙ্গাইল-জামালপুর মহাসড়কে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন জামালপুর সদর উপজেলার কেন্দুয়া ইউনিয়নের চর জালালের পাড়া গ্রামের শফিকুলের ছেলে বাবু ওরফে দিপু এবং জালাল উদ্দিনের ছেলে রাসেল হোসেন। আহত হয়েছেন একই এলাকার শ্যামল মিয়া। হতাহত তিনজনই চাচা-ভাতিজা।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাতে কেন্দুয়ার বাড়ি থেকে মোটরসাইকেলে জেলা শহরের যাচ্ছিলেন তিনজন। বেলটিয়া এলাকায় পৌঁছালে টাঙ্গাইলগামী একটি মরিচবোঝাই ট্রাক তাঁদের মোটরসাইকেলকে চাপা দেয়। এতে সড়কে পড়ে গুরুতর আহত হন তিনজন। তাঁদেরকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক দিপু ও রাসেলকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত শ্যামলকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জামাল উদ্দিন বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত তিনজনকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এর মধ্যে দুজনকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। একজন আহত ছিলেন। তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জামালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘লাশের ময়নাতদন্ত চলছে। মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলমান। আমরা ট্রাকটি আটক করেছি, কিন্তু চালক পালিয়েছে।’

চট্টগ্রামে থান কাপড়ের শত বছরের পুরোনো মার্কেট টেরিবাজার। এটি কাপড়ের পাইকারি বাজার হিসেবে বিখ্যাত। কিন্তু কয়েক বছর ধরে থান কাপড়ের সঙ্গে বাজারটিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ‘ওয়ান-স্টপ শপিং মল’।
২৩ মার্চ ২০২৫
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
২১ মিনিট আগে
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
৩২ মিনিট আগে
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন।
৩৮ মিনিট আগে