হিমেল চাকমা, রাঙামাটি

কাপ্তাই হ্রদের বুক ছুঁয়ে বয়ে গেছে সড়ক, দুপাশে সারি সারি রেইনট্রি ও জারুল গাছ। গাছের নিচে ছায়াময় ওয়াকওয়ে, দুপাশে বাহারি লতা-গুল্ম ও পাতাবাহার গাছ। মাঝখানে দাঁড়ালেই গায়ে লাগবে অবিরাম বাতাস—কখনো মৃদু, কখনো জোরে। আর চোখ ফেরালেই দেখা মেলে হ্রদের নীলাভ স্বচ্ছ জলের বিস্তার।
এই সুন্দর পরিবেশ উপভোগ করতে যেতে হবে রাঙামাটি শহরের ফিসারি বাঁধসংলগ্ন রোডস লেক ভিউ গার্ডেনে। এটি নির্মাণ করেছে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ। একসময় ঝুঁকিপূর্ণ এই সড়কটি এখন রূপ নিয়েছে এক মনোরম পর্যটন স্পটে।
রাঙামাটি শহরের বনরূপা থেকে রিজার্ভ বাজার ও তবলছড়ির সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ স্থাপন করতে ১৯৬৪ সালে নির্মাণ করা হয় ফিসারি সড়ক সংযোগ বাঁধ। ২০১৭ সালে পাহাড়ধস ও অতিবৃষ্টিতে বাঁধটির বিভিন্ন অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর বাঁধের ওপর দিয়ে চলাচলকারী সড়কও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।
সড়কটির স্থায়িত্ব ও সৌন্দর্য রক্ষায় ২০১৯ সালে সড়ক ও জনপথ বিভাগ ২৮৬ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। এর আওতায় ৬৬৩ মিটার দৈর্ঘ্যের বাঁধের এক পাশে রিটেইনিং ওয়াল নির্মাণ এবং মাটি ভরাট করে সড়ক সম্প্রসারণের কাজ শুরু হয়। একইসঙ্গে ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা হয় রোডস লেক ভিউ গার্ডেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গার্ডেনের কাজ প্রায় শেষের পথে। চারপাশে সবুজ ঘাস, রঙিন ফুল ও ছায়াময় বৃক্ষরাজির মধ্যে তৈরি হয়েছে বিনোদন স্পট। দর্শনার্থীরা বিনা টিকিটেই প্রবেশ করে উপভোগ করছেন এই নান্দনিক পরিবেশ। স্থানীয়রা অবসরে পরিবার বা বন্ধুদের নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন এখানে।
সওজ বলছে, প্রকল্পটি শুধু সড়কের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করেনি, একইসঙ্গে রাঙামাটির পর্যটন শিল্পেও যুক্ত করেছে নতুন মাত্রা।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের চট্টগ্রাম জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আতাউর রহমান বলেন, ‘প্রকল্পটি পরিবেশবান্ধব এবং ব্যতিক্রমী হওয়ায় আমরা গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছি।’
রাঙামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমা বলেন, ‘গার্ডেনের সব কাজ আগামী এক মাসের মধ্যেই শেষ হবে।’

কাপ্তাই হ্রদের বুক ছুঁয়ে বয়ে গেছে সড়ক, দুপাশে সারি সারি রেইনট্রি ও জারুল গাছ। গাছের নিচে ছায়াময় ওয়াকওয়ে, দুপাশে বাহারি লতা-গুল্ম ও পাতাবাহার গাছ। মাঝখানে দাঁড়ালেই গায়ে লাগবে অবিরাম বাতাস—কখনো মৃদু, কখনো জোরে। আর চোখ ফেরালেই দেখা মেলে হ্রদের নীলাভ স্বচ্ছ জলের বিস্তার।
এই সুন্দর পরিবেশ উপভোগ করতে যেতে হবে রাঙামাটি শহরের ফিসারি বাঁধসংলগ্ন রোডস লেক ভিউ গার্ডেনে। এটি নির্মাণ করেছে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ। একসময় ঝুঁকিপূর্ণ এই সড়কটি এখন রূপ নিয়েছে এক মনোরম পর্যটন স্পটে।
রাঙামাটি শহরের বনরূপা থেকে রিজার্ভ বাজার ও তবলছড়ির সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ স্থাপন করতে ১৯৬৪ সালে নির্মাণ করা হয় ফিসারি সড়ক সংযোগ বাঁধ। ২০১৭ সালে পাহাড়ধস ও অতিবৃষ্টিতে বাঁধটির বিভিন্ন অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর বাঁধের ওপর দিয়ে চলাচলকারী সড়কও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।
সড়কটির স্থায়িত্ব ও সৌন্দর্য রক্ষায় ২০১৯ সালে সড়ক ও জনপথ বিভাগ ২৮৬ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। এর আওতায় ৬৬৩ মিটার দৈর্ঘ্যের বাঁধের এক পাশে রিটেইনিং ওয়াল নির্মাণ এবং মাটি ভরাট করে সড়ক সম্প্রসারণের কাজ শুরু হয়। একইসঙ্গে ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা হয় রোডস লেক ভিউ গার্ডেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গার্ডেনের কাজ প্রায় শেষের পথে। চারপাশে সবুজ ঘাস, রঙিন ফুল ও ছায়াময় বৃক্ষরাজির মধ্যে তৈরি হয়েছে বিনোদন স্পট। দর্শনার্থীরা বিনা টিকিটেই প্রবেশ করে উপভোগ করছেন এই নান্দনিক পরিবেশ। স্থানীয়রা অবসরে পরিবার বা বন্ধুদের নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন এখানে।
সওজ বলছে, প্রকল্পটি শুধু সড়কের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করেনি, একইসঙ্গে রাঙামাটির পর্যটন শিল্পেও যুক্ত করেছে নতুন মাত্রা।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের চট্টগ্রাম জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আতাউর রহমান বলেন, ‘প্রকল্পটি পরিবেশবান্ধব এবং ব্যতিক্রমী হওয়ায় আমরা গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছি।’
রাঙামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমা বলেন, ‘গার্ডেনের সব কাজ আগামী এক মাসের মধ্যেই শেষ হবে।’
হিমেল চাকমা, রাঙামাটি

কাপ্তাই হ্রদের বুক ছুঁয়ে বয়ে গেছে সড়ক, দুপাশে সারি সারি রেইনট্রি ও জারুল গাছ। গাছের নিচে ছায়াময় ওয়াকওয়ে, দুপাশে বাহারি লতা-গুল্ম ও পাতাবাহার গাছ। মাঝখানে দাঁড়ালেই গায়ে লাগবে অবিরাম বাতাস—কখনো মৃদু, কখনো জোরে। আর চোখ ফেরালেই দেখা মেলে হ্রদের নীলাভ স্বচ্ছ জলের বিস্তার।
এই সুন্দর পরিবেশ উপভোগ করতে যেতে হবে রাঙামাটি শহরের ফিসারি বাঁধসংলগ্ন রোডস লেক ভিউ গার্ডেনে। এটি নির্মাণ করেছে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ। একসময় ঝুঁকিপূর্ণ এই সড়কটি এখন রূপ নিয়েছে এক মনোরম পর্যটন স্পটে।
রাঙামাটি শহরের বনরূপা থেকে রিজার্ভ বাজার ও তবলছড়ির সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ স্থাপন করতে ১৯৬৪ সালে নির্মাণ করা হয় ফিসারি সড়ক সংযোগ বাঁধ। ২০১৭ সালে পাহাড়ধস ও অতিবৃষ্টিতে বাঁধটির বিভিন্ন অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর বাঁধের ওপর দিয়ে চলাচলকারী সড়কও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।
সড়কটির স্থায়িত্ব ও সৌন্দর্য রক্ষায় ২০১৯ সালে সড়ক ও জনপথ বিভাগ ২৮৬ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। এর আওতায় ৬৬৩ মিটার দৈর্ঘ্যের বাঁধের এক পাশে রিটেইনিং ওয়াল নির্মাণ এবং মাটি ভরাট করে সড়ক সম্প্রসারণের কাজ শুরু হয়। একইসঙ্গে ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা হয় রোডস লেক ভিউ গার্ডেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গার্ডেনের কাজ প্রায় শেষের পথে। চারপাশে সবুজ ঘাস, রঙিন ফুল ও ছায়াময় বৃক্ষরাজির মধ্যে তৈরি হয়েছে বিনোদন স্পট। দর্শনার্থীরা বিনা টিকিটেই প্রবেশ করে উপভোগ করছেন এই নান্দনিক পরিবেশ। স্থানীয়রা অবসরে পরিবার বা বন্ধুদের নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন এখানে।
সওজ বলছে, প্রকল্পটি শুধু সড়কের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করেনি, একইসঙ্গে রাঙামাটির পর্যটন শিল্পেও যুক্ত করেছে নতুন মাত্রা।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের চট্টগ্রাম জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আতাউর রহমান বলেন, ‘প্রকল্পটি পরিবেশবান্ধব এবং ব্যতিক্রমী হওয়ায় আমরা গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছি।’
রাঙামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমা বলেন, ‘গার্ডেনের সব কাজ আগামী এক মাসের মধ্যেই শেষ হবে।’

কাপ্তাই হ্রদের বুক ছুঁয়ে বয়ে গেছে সড়ক, দুপাশে সারি সারি রেইনট্রি ও জারুল গাছ। গাছের নিচে ছায়াময় ওয়াকওয়ে, দুপাশে বাহারি লতা-গুল্ম ও পাতাবাহার গাছ। মাঝখানে দাঁড়ালেই গায়ে লাগবে অবিরাম বাতাস—কখনো মৃদু, কখনো জোরে। আর চোখ ফেরালেই দেখা মেলে হ্রদের নীলাভ স্বচ্ছ জলের বিস্তার।
এই সুন্দর পরিবেশ উপভোগ করতে যেতে হবে রাঙামাটি শহরের ফিসারি বাঁধসংলগ্ন রোডস লেক ভিউ গার্ডেনে। এটি নির্মাণ করেছে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ। একসময় ঝুঁকিপূর্ণ এই সড়কটি এখন রূপ নিয়েছে এক মনোরম পর্যটন স্পটে।
রাঙামাটি শহরের বনরূপা থেকে রিজার্ভ বাজার ও তবলছড়ির সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ স্থাপন করতে ১৯৬৪ সালে নির্মাণ করা হয় ফিসারি সড়ক সংযোগ বাঁধ। ২০১৭ সালে পাহাড়ধস ও অতিবৃষ্টিতে বাঁধটির বিভিন্ন অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর বাঁধের ওপর দিয়ে চলাচলকারী সড়কও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।
সড়কটির স্থায়িত্ব ও সৌন্দর্য রক্ষায় ২০১৯ সালে সড়ক ও জনপথ বিভাগ ২৮৬ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। এর আওতায় ৬৬৩ মিটার দৈর্ঘ্যের বাঁধের এক পাশে রিটেইনিং ওয়াল নির্মাণ এবং মাটি ভরাট করে সড়ক সম্প্রসারণের কাজ শুরু হয়। একইসঙ্গে ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা হয় রোডস লেক ভিউ গার্ডেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গার্ডেনের কাজ প্রায় শেষের পথে। চারপাশে সবুজ ঘাস, রঙিন ফুল ও ছায়াময় বৃক্ষরাজির মধ্যে তৈরি হয়েছে বিনোদন স্পট। দর্শনার্থীরা বিনা টিকিটেই প্রবেশ করে উপভোগ করছেন এই নান্দনিক পরিবেশ। স্থানীয়রা অবসরে পরিবার বা বন্ধুদের নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন এখানে।
সওজ বলছে, প্রকল্পটি শুধু সড়কের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করেনি, একইসঙ্গে রাঙামাটির পর্যটন শিল্পেও যুক্ত করেছে নতুন মাত্রা।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের চট্টগ্রাম জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আতাউর রহমান বলেন, ‘প্রকল্পটি পরিবেশবান্ধব এবং ব্যতিক্রমী হওয়ায় আমরা গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছি।’
রাঙামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমা বলেন, ‘গার্ডেনের সব কাজ আগামী এক মাসের মধ্যেই শেষ হবে।’

ট্রলারটি তল্লাশি করে ৭ জন পুরুষ, ৪ জন নারী ও ৬ শিশুসহ মোট ১৭ জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা।
১৬ মিনিট আগে
বগুড়ার সোনাতলায় ট্রেনে কাটা পড়ে মা-ছেলে মারা গেছেন। এ সময় তাঁদেরকে উদ্ধার করতে গিয়ে আরও এক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিরা হলেন রনি বেগম (৩০) ও তাঁর ছেলে ইয়াসিন আরাফাত (১০)। তাঁরা পার্শ্ববর্তী গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দৌহাইল গ্রামের বাসিন্দা।
৩৭ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়া স্টেশনে সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে চকরিয়া রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনের এক যাত্রীকে লক্ষ্য করে এক তরুণ ডিম বিক্রেতা পাথর নিক্ষেপ করেন। এতে ট্রেনের খাবারের কোচের জানালার কাচ ভেঙে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
চাঁদপুরের হাইমচর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই লঞ্চের সংঘর্ষের ঘটনায় ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ১১টায় বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুর নদী বন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) বাবু লাল বৈদ্য বাদী হয়ে হাইমচর থানায় এই মামলা করেন।
১ ঘণ্টা আগেটেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজারের টেকনাফে সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারের সময় মানবপাচার চক্রের হাত থেকে ১৭ জনকে উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
টেকনাফ–২ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান রোববার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যেম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান জানান, গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত ১টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে টেকনাফের মেরিন ড্রাইভসংলগ্ন রাজারছড়া এলাকায় অভিযান চালায় বিজিবি। এ সময় একটি ট্রলারকে ঘিরে ফেলে বিজিবি সদস্যরা। বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে পাচারকারী চক্রের সদস্যরা রাতের অন্ধকারে সাঁতরে পালিয়ে যায়। পরে ট্রলারটি তল্লাশি করে ৭ জন পুরুষ, ৪ জন নারী ও ৬ শিশুসহ মোট ১৭ জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান বলেন, উন্নত জীবন, উচ্চ বেতনের চাকরি ও স্বল্প খরচে বিদেশে যাওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে মানব পাচারকারী চক্রটি তাঁদের সাগরপথে মালয়েশিয়ায় পাচারের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। উদ্ধারকৃত ব্যক্তিদেরকে টেকনাফ মডেল থানায় হস্তান্তর করা হবে বলেও জানান তিনি।

কক্সবাজারের টেকনাফে সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারের সময় মানবপাচার চক্রের হাত থেকে ১৭ জনকে উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
টেকনাফ–২ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান রোববার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যেম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান জানান, গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত ১টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে টেকনাফের মেরিন ড্রাইভসংলগ্ন রাজারছড়া এলাকায় অভিযান চালায় বিজিবি। এ সময় একটি ট্রলারকে ঘিরে ফেলে বিজিবি সদস্যরা। বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে পাচারকারী চক্রের সদস্যরা রাতের অন্ধকারে সাঁতরে পালিয়ে যায়। পরে ট্রলারটি তল্লাশি করে ৭ জন পুরুষ, ৪ জন নারী ও ৬ শিশুসহ মোট ১৭ জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান বলেন, উন্নত জীবন, উচ্চ বেতনের চাকরি ও স্বল্প খরচে বিদেশে যাওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে মানব পাচারকারী চক্রটি তাঁদের সাগরপথে মালয়েশিয়ায় পাচারের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। উদ্ধারকৃত ব্যক্তিদেরকে টেকনাফ মডেল থানায় হস্তান্তর করা হবে বলেও জানান তিনি।

সড়কটির স্থায়িত্ব ও সৌন্দর্য রক্ষায় ২০১৯ সালে সড়ক ও জনপথ বিভাগ ২৮৬ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। এর আওতায় ৬৬৩ মিটার দৈর্ঘ্যের বাঁধের এক পাশে রিটেইনিং ওয়াল নির্মাণ এবং মাটি ভরাট করে সড়ক সম্প্রসারণের কাজ শুরু হয়। একইসঙ্গে ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা হয় রোডস লেক ভিউ গার্ডেন।
০৫ জুলাই ২০২৫
বগুড়ার সোনাতলায় ট্রেনে কাটা পড়ে মা-ছেলে মারা গেছেন। এ সময় তাঁদেরকে উদ্ধার করতে গিয়ে আরও এক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিরা হলেন রনি বেগম (৩০) ও তাঁর ছেলে ইয়াসিন আরাফাত (১০)। তাঁরা পার্শ্ববর্তী গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দৌহাইল গ্রামের বাসিন্দা।
৩৭ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়া স্টেশনে সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে চকরিয়া রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনের এক যাত্রীকে লক্ষ্য করে এক তরুণ ডিম বিক্রেতা পাথর নিক্ষেপ করেন। এতে ট্রেনের খাবারের কোচের জানালার কাচ ভেঙে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
চাঁদপুরের হাইমচর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই লঞ্চের সংঘর্ষের ঘটনায় ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ১১টায় বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুর নদী বন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) বাবু লাল বৈদ্য বাদী হয়ে হাইমচর থানায় এই মামলা করেন।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ার সোনাতলায় ট্রেনে কাটা পড়ে মা-ছেলে মারা গেছেন। এ সময় তাঁদেরকে উদ্ধার করতে গিয়ে আরও এক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিরা হলেন রনি বেগম (৩০) ও তাঁর ছেলে ইয়াসিন আরাফাত (১০)। তাঁরা পার্শ্ববর্তী গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দৌহাইল গ্রামের বাসিন্দা। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সোনাতলা রেলস্টেশনের অদূরে ছয়ঘড়িয়াপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রনি বেগম তাঁর ছেলেকে নিয়ে সোনাতলা বাজারে কোচিং সেন্টারে যাচ্ছিলেন। রেললাইনের পাশ দিয়ে হাঁটার সময় লালমনিরহাটগামী পদ্মরাগ ট্রেন দেখে রনি বেগম আত্মহত্যার জন্য ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় ছেলে ইয়াসিন আরাফাত তার মাকে উদ্ধার করতে গেলে মা-ছেলে দুজনেই ট্রেনের নিচে কাটা পড়েন। এই দৃশ্য দেখে পথচারী তাজুল ইসলাম (৬৫) মা-ছেলেকে উদ্ধার করতে গেলে তিনিও ট্রেনের ধাক্কায় আহত হন। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করে।
পুলিশ জানায়, নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা গেছে, রনি বেগম মানসিক রোগী ছিলেন। তিনি এর আগেও বাড়িতে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন।
সোনাতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন জানান, মা-ছেলের লাশ উদ্ধার করে পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে। রেলওয়ে পুলিশ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেবে।

বগুড়ার সোনাতলায় ট্রেনে কাটা পড়ে মা-ছেলে মারা গেছেন। এ সময় তাঁদেরকে উদ্ধার করতে গিয়ে আরও এক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিরা হলেন রনি বেগম (৩০) ও তাঁর ছেলে ইয়াসিন আরাফাত (১০)। তাঁরা পার্শ্ববর্তী গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দৌহাইল গ্রামের বাসিন্দা। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সোনাতলা রেলস্টেশনের অদূরে ছয়ঘড়িয়াপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রনি বেগম তাঁর ছেলেকে নিয়ে সোনাতলা বাজারে কোচিং সেন্টারে যাচ্ছিলেন। রেললাইনের পাশ দিয়ে হাঁটার সময় লালমনিরহাটগামী পদ্মরাগ ট্রেন দেখে রনি বেগম আত্মহত্যার জন্য ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় ছেলে ইয়াসিন আরাফাত তার মাকে উদ্ধার করতে গেলে মা-ছেলে দুজনেই ট্রেনের নিচে কাটা পড়েন। এই দৃশ্য দেখে পথচারী তাজুল ইসলাম (৬৫) মা-ছেলেকে উদ্ধার করতে গেলে তিনিও ট্রেনের ধাক্কায় আহত হন। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করে।
পুলিশ জানায়, নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা গেছে, রনি বেগম মানসিক রোগী ছিলেন। তিনি এর আগেও বাড়িতে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন।
সোনাতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন জানান, মা-ছেলের লাশ উদ্ধার করে পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে। রেলওয়ে পুলিশ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেবে।

সড়কটির স্থায়িত্ব ও সৌন্দর্য রক্ষায় ২০১৯ সালে সড়ক ও জনপথ বিভাগ ২৮৬ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। এর আওতায় ৬৬৩ মিটার দৈর্ঘ্যের বাঁধের এক পাশে রিটেইনিং ওয়াল নির্মাণ এবং মাটি ভরাট করে সড়ক সম্প্রসারণের কাজ শুরু হয়। একইসঙ্গে ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা হয় রোডস লেক ভিউ গার্ডেন।
০৫ জুলাই ২০২৫
ট্রলারটি তল্লাশি করে ৭ জন পুরুষ, ৪ জন নারী ও ৬ শিশুসহ মোট ১৭ জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা।
১৬ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়া স্টেশনে সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে চকরিয়া রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনের এক যাত্রীকে লক্ষ্য করে এক তরুণ ডিম বিক্রেতা পাথর নিক্ষেপ করেন। এতে ট্রেনের খাবারের কোচের জানালার কাচ ভেঙে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
চাঁদপুরের হাইমচর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই লঞ্চের সংঘর্ষের ঘটনায় ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ১১টায় বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুর নদী বন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) বাবু লাল বৈদ্য বাদী হয়ে হাইমচর থানায় এই মামলা করেন।
১ ঘণ্টা আগেচকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজারের চকরিয়া স্টেশনে সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে চকরিয়া রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনের এক যাত্রীকে লক্ষ্য করে এক তরুণ ডিম বিক্রেতা পাথর নিক্ষেপ করেন। এতে ট্রেনের খাবারের কোচের জানালার কাচ ভেঙে যায়।
চকরিয়া রেলস্টেশন সূত্রে জানা যায়, কক্সবাজার থেকে ছেড়ে আসা সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনটি চকরিয়া রেলস্টেশনে পৌঁছায় শনিবার রাত পৌনে ১১টায়। এ সময় একজন ভাসমান ডিম বিক্রেতা ট্রেনে ডিম বিক্রি করছিলেন। একজন যাত্রী ওই বগিতে ডিম বিক্রেতাকে যেতে নিষেধ করেন। এতে ডিম বিক্রেতার সঙ্গে ওই যাত্রীর কথা-কাটাকাটি হয়।
একপর্যায়ে দুজনের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পরে ট্রেনের অন্য যাত্রীরা এগিয়ে এলে ডিম বিক্রেতা চলে যান। এরপর ট্রেন চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা দিলে ডিম বিক্রেতা বগি লক্ষ্য করে পাথর ছুড়ে মারেন। পাথরটি ট্রেনের খাবারের কোচের জানালায় লাগলে কাচ ভেঙে যায়। এতে খাবারের কোচের একজন সহকারী সামান্য আহত হন।
এ ব্যাপারে চকরিয়া রেলস্টেশনের ইনচার্জ মো. ফরহাদ বিন জাফর চৌধুরী বলেন, সৈকত এক্সপ্রেস চকরিয়া স্টেশনে পৌঁছানোর পর এক যাত্রী ডিম বিক্রেতাকে বগিতে যেতে বারণ করেন। এতে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে যাত্রীর সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন। এরপর ট্রেনটি ছেড়ে যাওয়ার সময় ওই ডিম বিক্রেতা বগিতে পাথর ছুড়ে মারেন, সেটি লেগে খাবারের কোচের জানালার কাচ ভেঙে যায়।
ফরহাদ আরও বলেন, এই ঘটনার খবর পাওয়ার পর স্টেশনের সিসিটিভি ক্যামেরায় দেখে পাথর নিক্ষেপকারী ওই ডিম বিক্রেতাকে শনাক্ত করা হয়। তাঁর নাম মনসুর আলম। তাঁর বাড়ি সাহারবিল আব্দুল জব্বার সিকদারপাড়া গ্রামে। এ বিষয়ে রেল প্রশাসন ও রেল পুলিশকে জানানো হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।

কক্সবাজারের চকরিয়া স্টেশনে সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে চকরিয়া রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনের এক যাত্রীকে লক্ষ্য করে এক তরুণ ডিম বিক্রেতা পাথর নিক্ষেপ করেন। এতে ট্রেনের খাবারের কোচের জানালার কাচ ভেঙে যায়।
চকরিয়া রেলস্টেশন সূত্রে জানা যায়, কক্সবাজার থেকে ছেড়ে আসা সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনটি চকরিয়া রেলস্টেশনে পৌঁছায় শনিবার রাত পৌনে ১১টায়। এ সময় একজন ভাসমান ডিম বিক্রেতা ট্রেনে ডিম বিক্রি করছিলেন। একজন যাত্রী ওই বগিতে ডিম বিক্রেতাকে যেতে নিষেধ করেন। এতে ডিম বিক্রেতার সঙ্গে ওই যাত্রীর কথা-কাটাকাটি হয়।
একপর্যায়ে দুজনের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পরে ট্রেনের অন্য যাত্রীরা এগিয়ে এলে ডিম বিক্রেতা চলে যান। এরপর ট্রেন চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা দিলে ডিম বিক্রেতা বগি লক্ষ্য করে পাথর ছুড়ে মারেন। পাথরটি ট্রেনের খাবারের কোচের জানালায় লাগলে কাচ ভেঙে যায়। এতে খাবারের কোচের একজন সহকারী সামান্য আহত হন।
এ ব্যাপারে চকরিয়া রেলস্টেশনের ইনচার্জ মো. ফরহাদ বিন জাফর চৌধুরী বলেন, সৈকত এক্সপ্রেস চকরিয়া স্টেশনে পৌঁছানোর পর এক যাত্রী ডিম বিক্রেতাকে বগিতে যেতে বারণ করেন। এতে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে যাত্রীর সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন। এরপর ট্রেনটি ছেড়ে যাওয়ার সময় ওই ডিম বিক্রেতা বগিতে পাথর ছুড়ে মারেন, সেটি লেগে খাবারের কোচের জানালার কাচ ভেঙে যায়।
ফরহাদ আরও বলেন, এই ঘটনার খবর পাওয়ার পর স্টেশনের সিসিটিভি ক্যামেরায় দেখে পাথর নিক্ষেপকারী ওই ডিম বিক্রেতাকে শনাক্ত করা হয়। তাঁর নাম মনসুর আলম। তাঁর বাড়ি সাহারবিল আব্দুল জব্বার সিকদারপাড়া গ্রামে। এ বিষয়ে রেল প্রশাসন ও রেল পুলিশকে জানানো হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।

সড়কটির স্থায়িত্ব ও সৌন্দর্য রক্ষায় ২০১৯ সালে সড়ক ও জনপথ বিভাগ ২৮৬ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। এর আওতায় ৬৬৩ মিটার দৈর্ঘ্যের বাঁধের এক পাশে রিটেইনিং ওয়াল নির্মাণ এবং মাটি ভরাট করে সড়ক সম্প্রসারণের কাজ শুরু হয়। একইসঙ্গে ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা হয় রোডস লেক ভিউ গার্ডেন।
০৫ জুলাই ২০২৫
ট্রলারটি তল্লাশি করে ৭ জন পুরুষ, ৪ জন নারী ও ৬ শিশুসহ মোট ১৭ জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা।
১৬ মিনিট আগে
বগুড়ার সোনাতলায় ট্রেনে কাটা পড়ে মা-ছেলে মারা গেছেন। এ সময় তাঁদেরকে উদ্ধার করতে গিয়ে আরও এক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিরা হলেন রনি বেগম (৩০) ও তাঁর ছেলে ইয়াসিন আরাফাত (১০)। তাঁরা পার্শ্ববর্তী গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দৌহাইল গ্রামের বাসিন্দা।
৩৭ মিনিট আগে
চাঁদপুরের হাইমচর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই লঞ্চের সংঘর্ষের ঘটনায় ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ১১টায় বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুর নদী বন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) বাবু লাল বৈদ্য বাদী হয়ে হাইমচর থানায় এই মামলা করেন।
১ ঘণ্টা আগেচাঁদপুর প্রতিনিধি

চাঁদপুরের হাইমচর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই লঞ্চের সংঘর্ষের ঘটনায় ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ১১টায় বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুর নদীবন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) বাবু লাল বৈদ্য বাদী হয়ে হাইমচর থানায় এই মামলা করেন। এতে ৮ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং অন্য ১০ জন অজ্ঞাতনামা আসামি।
মামলায় নাম উল্লেখ করা আসামিরা হলেন মো. ফিরোজ খান (৫৩), মো. কামাল হোসেন (৫৫), মো. মনিরুল ইসলাম (৪৩), মো. সুলতান খান (৪৫), মো. মিন্টু (২৮), মো. সোহেল (৪০), মহিন হাওলাদার (২৫) ও মো. মনিরুজ্জামান (৪০)। এই আটজন এমভি জাকির সম্রাট-৩ ও অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের কর্মচারী। মামলায় আরও ১০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
এদিকে আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে এই ঘটনায় গ্রেপ্তার অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের চার কর্মচারী মিন্টু, সোহেল, মহিন হাওলাদার ও মনিরুজ্জামানকে চাঁদপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
হাইমচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হাসান বলেন, বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুর নদীবন্দরের পক্ষে দায়ের করা মামলার তদন্ত ও পরবর্তী কার্যক্রম পরিচালনা করবে নৌ পুলিশ।
নৌ পুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের সহকারী পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের গ্রেপ্তার চার আসামিকে ঝালকাঠি থেকে গতকাল চাঁদপুর নৌ থানায় আনা হয়। আজ তাদেরকে চাঁদপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তার কার্যক্রম অব্যাহত আছে।
উল্লেখ্য, এর আগে বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে ঘন কুয়াশার কারণে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী লঞ্চ এমভি জাকির সম্রাট-৩ ও বরিশালগামী অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে দুই লঞ্চের সংঘর্ষে চার যাত্রী নিহত এবং আহত হয় বেশ কয়েকজন।

চাঁদপুরের হাইমচর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই লঞ্চের সংঘর্ষের ঘটনায় ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ১১টায় বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুর নদীবন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) বাবু লাল বৈদ্য বাদী হয়ে হাইমচর থানায় এই মামলা করেন। এতে ৮ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং অন্য ১০ জন অজ্ঞাতনামা আসামি।
মামলায় নাম উল্লেখ করা আসামিরা হলেন মো. ফিরোজ খান (৫৩), মো. কামাল হোসেন (৫৫), মো. মনিরুল ইসলাম (৪৩), মো. সুলতান খান (৪৫), মো. মিন্টু (২৮), মো. সোহেল (৪০), মহিন হাওলাদার (২৫) ও মো. মনিরুজ্জামান (৪০)। এই আটজন এমভি জাকির সম্রাট-৩ ও অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের কর্মচারী। মামলায় আরও ১০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
এদিকে আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে এই ঘটনায় গ্রেপ্তার অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের চার কর্মচারী মিন্টু, সোহেল, মহিন হাওলাদার ও মনিরুজ্জামানকে চাঁদপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
হাইমচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হাসান বলেন, বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুর নদীবন্দরের পক্ষে দায়ের করা মামলার তদন্ত ও পরবর্তী কার্যক্রম পরিচালনা করবে নৌ পুলিশ।
নৌ পুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের সহকারী পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের গ্রেপ্তার চার আসামিকে ঝালকাঠি থেকে গতকাল চাঁদপুর নৌ থানায় আনা হয়। আজ তাদেরকে চাঁদপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তার কার্যক্রম অব্যাহত আছে।
উল্লেখ্য, এর আগে বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে ঘন কুয়াশার কারণে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী লঞ্চ এমভি জাকির সম্রাট-৩ ও বরিশালগামী অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে দুই লঞ্চের সংঘর্ষে চার যাত্রী নিহত এবং আহত হয় বেশ কয়েকজন।

সড়কটির স্থায়িত্ব ও সৌন্দর্য রক্ষায় ২০১৯ সালে সড়ক ও জনপথ বিভাগ ২৮৬ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। এর আওতায় ৬৬৩ মিটার দৈর্ঘ্যের বাঁধের এক পাশে রিটেইনিং ওয়াল নির্মাণ এবং মাটি ভরাট করে সড়ক সম্প্রসারণের কাজ শুরু হয়। একইসঙ্গে ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা হয় রোডস লেক ভিউ গার্ডেন।
০৫ জুলাই ২০২৫
ট্রলারটি তল্লাশি করে ৭ জন পুরুষ, ৪ জন নারী ও ৬ শিশুসহ মোট ১৭ জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা।
১৬ মিনিট আগে
বগুড়ার সোনাতলায় ট্রেনে কাটা পড়ে মা-ছেলে মারা গেছেন। এ সময় তাঁদেরকে উদ্ধার করতে গিয়ে আরও এক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিরা হলেন রনি বেগম (৩০) ও তাঁর ছেলে ইয়াসিন আরাফাত (১০)। তাঁরা পার্শ্ববর্তী গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দৌহাইল গ্রামের বাসিন্দা।
৩৭ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়া স্টেশনে সৈকত এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে চকরিয়া রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনের এক যাত্রীকে লক্ষ্য করে এক তরুণ ডিম বিক্রেতা পাথর নিক্ষেপ করেন। এতে ট্রেনের খাবারের কোচের জানালার কাচ ভেঙে যায়।
১ ঘণ্টা আগে