মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষে জাহিদ হোসেন রুমন (১৬) নামে এক কিশোর নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন।
আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার ওসমানপুর ইউনিয়নের আজমপুর বাজার এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়।
নিহত রুমন ওচমানপুর ইউনিয়নের আজমপুর গ্রামের মৃত নুরের জামানের ছেলে। উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা দাবি করছে রুমন ছাত্রলীগ কর্মী। তবে নিহত জাহিদ হোসেন রুমনের মামা ইউনুছ নবী প্রকাশ হোনা বলেন, ‘আমার ভাগিনা নানার বাড়িতে থেকে ক্লাস সেভেন পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। এরপর আর পড়াশোনা করেনি। সে এখন একটি পানির পাম্পে চাকরি করে। শুক্রবার সংঘর্ষের রুমন নিহত হয়েছে। সে কোনো দলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নয়।’
এদিকে হাসপাতাল থেকে নিহত রুমনের লাশ থানায় নেওয়ার পর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগ নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়ে রাত ৮টার দিকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আমিনের বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
অন্যদিকে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ করেছে আওয়ামী লীগ। এ ঘটনায় ওসমানপুর ইউনিয়নসহ আশপাশের এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের সহকারী পুলিশ সুপার (মিরসরাই সার্কেল) মনিরুল ইসলাম বলেন, সংঘর্ষের ঘটনায় একজন নিহত ও একাধিক লোক আহত হয়েছে। হামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে বিএনপির ৫ জন নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। ওই এলাকায় অভিযান চলছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। তবে আটককৃত বিএনপি নেতা-কর্মীদের পরিচয় জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন তিনি।
জানা গেছে, আগামী ৫ অক্টোবর কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে বিএনপির রোডমার্চ উপলক্ষে মিরসরাইয়ে একটি পথসভা করার কথা রয়েছে। রোড মার্চের পথসভা সফল করার জন্য মতবিনিময় সভা আহ্বান করা হয় নুরুল আমিনের বাড়িতে।
সভায় বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে বিএনপি যুবদলের নেতা কর্মীরা যোগদান করেন। তখন আজমপুর বাজার ও মুহুরি প্রজেক্ট বাজারে গাড়ি তল্লাশি করে নেতা কর্মীদের মারধর করে ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা কর্মীরা। একপর্যায়ে নুরুল আমিনের মতবিনিময় সভা চলাকালে সেখানে খবর পৌঁছে আজমপুর বাজারে যুবলীগ-ছাত্রলীগ রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে বিএনপি যুবদল কর্মীদের ওপর হামলা করেছে। সেখানে অনেক নেতাকর্মী আহত হয়েছে।
খবর শুনে বিএনপি যুবদল কর্মীরা সংগঠিত হয়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের লোকজনকে ধাওয়া করলে তারা পিছু হটে। এ সময় হামলায় ১৫ জন নেতাকর্মী আহত হওয়ার দাবি করে বিএনপি।

তবে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দাবি শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে স্থানীয় ওচমানপুর ইউনিয়ন এলাকার আজমপুর বাজারে বিএনপির লোকজন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় ওচমানপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মোহাম্মদ হাসান, মিরাজ, আরেফিন, সাঈদ খান দুখু ও রাফিসহ ৫ নেতাকর্মী আহত হন।
উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মাসুদ করিম রানা বলেন, নিহত জাহিদুল ইসলাম রুমন ছাত্রলীগের কর্মী। বিএনপির নেতা-কর্মীরা রুমনকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। তাকে পিটিয়ে পুকুরের ফেলে দেওয়া হয়।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘মানুষ খুন করা, অগ্নিসংযোগ করা বিএনপির পুরনো চরিত্র। তাদেরকে মিরসরাইতে আর সে সুযোগ দেওয়া হবেন। রুমনকে তাদের দলীয় ছাত্রসংগঠনের কর্মী বলেও দাবি করেন।’
মিরসরাই উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শাহিনুল ইসলাম স্বপন বলেন, আগামী ৫ অক্টোবর কর্মসূচির প্রস্তুতি হিসেবে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন চেয়ারম্যান স্থানীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে একটি প্রস্তুতি সভার আয়োজন করে। সভা শেষে ফেরার পথে আজমপুর বাজারে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তাদের ওপর হামলা চালায়। এতে বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের অন্তত ১৫ জন নেতাকর্মী আহত হন। আহতরা হলেন যুবদল নেতা হানিফ, জিয়া উদ্দিন জিয়া, সালা উদ্দিন বাবু নুর হোসেন বাদশা, মোহাম্মদ মিঠু, আরিফ মাইনুদ্দিন, রানা, মোজাম্মেল হোসেন, মাসুদ কালা, মোহাম্মদ তারেক, রাজু, রাকিব হোসেন, মোহাম্মদ নাসির সাইফুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, জিলানী মিঝি, জামশেদ আলমসহ ১৫ জন। আহতদের মিরসরাই ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, শুক্রবার রাত ৮টার দিকে আওয়ামী লীগের লোকজন ওচমানপুরে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানের বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। ঘরের ভেতরে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুড়িয়ে ফেলে।
ওচমানপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. শাহ্ আলম বলেন, ‘বিএনপি নেতা নুরুল আমিন চেয়ারম্যানের অনুসারীরা স্থানীয় আজমপুর বাজারে আমাদের ছাত্রলীগ নেতা হাসান ও তার কয়েকজন সহকর্মীর ওপর হামলা চালায়। এতে হাসপাতালে রুমন নামে এক ছাত্রলীগ কর্মী নিহত ও ৫ জন আহত হয়েছে।’
মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত ডাক্তার খোন্দকার নোমান সাঈরী বলেন, আহত ৫ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হয়েছে। জাহিদ হোসেন রুমন (১৬) নামে একজনকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়। তাঁর মাথায় রক্তক্ষরণ হয়েছে। পানিতে ডুবে মারা গেছে বলে মনে হচ্ছে। আহতদের মধ্যে হাসান নামে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাকে চমেকে প্রেরণ করা হয়েছে।

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষে জাহিদ হোসেন রুমন (১৬) নামে এক কিশোর নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন।
আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার ওসমানপুর ইউনিয়নের আজমপুর বাজার এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়।
নিহত রুমন ওচমানপুর ইউনিয়নের আজমপুর গ্রামের মৃত নুরের জামানের ছেলে। উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা দাবি করছে রুমন ছাত্রলীগ কর্মী। তবে নিহত জাহিদ হোসেন রুমনের মামা ইউনুছ নবী প্রকাশ হোনা বলেন, ‘আমার ভাগিনা নানার বাড়িতে থেকে ক্লাস সেভেন পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। এরপর আর পড়াশোনা করেনি। সে এখন একটি পানির পাম্পে চাকরি করে। শুক্রবার সংঘর্ষের রুমন নিহত হয়েছে। সে কোনো দলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নয়।’
এদিকে হাসপাতাল থেকে নিহত রুমনের লাশ থানায় নেওয়ার পর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগ নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়ে রাত ৮টার দিকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আমিনের বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
অন্যদিকে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ করেছে আওয়ামী লীগ। এ ঘটনায় ওসমানপুর ইউনিয়নসহ আশপাশের এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের সহকারী পুলিশ সুপার (মিরসরাই সার্কেল) মনিরুল ইসলাম বলেন, সংঘর্ষের ঘটনায় একজন নিহত ও একাধিক লোক আহত হয়েছে। হামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে বিএনপির ৫ জন নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। ওই এলাকায় অভিযান চলছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। তবে আটককৃত বিএনপি নেতা-কর্মীদের পরিচয় জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন তিনি।
জানা গেছে, আগামী ৫ অক্টোবর কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে বিএনপির রোডমার্চ উপলক্ষে মিরসরাইয়ে একটি পথসভা করার কথা রয়েছে। রোড মার্চের পথসভা সফল করার জন্য মতবিনিময় সভা আহ্বান করা হয় নুরুল আমিনের বাড়িতে।
সভায় বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে বিএনপি যুবদলের নেতা কর্মীরা যোগদান করেন। তখন আজমপুর বাজার ও মুহুরি প্রজেক্ট বাজারে গাড়ি তল্লাশি করে নেতা কর্মীদের মারধর করে ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা কর্মীরা। একপর্যায়ে নুরুল আমিনের মতবিনিময় সভা চলাকালে সেখানে খবর পৌঁছে আজমপুর বাজারে যুবলীগ-ছাত্রলীগ রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে বিএনপি যুবদল কর্মীদের ওপর হামলা করেছে। সেখানে অনেক নেতাকর্মী আহত হয়েছে।
খবর শুনে বিএনপি যুবদল কর্মীরা সংগঠিত হয়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের লোকজনকে ধাওয়া করলে তারা পিছু হটে। এ সময় হামলায় ১৫ জন নেতাকর্মী আহত হওয়ার দাবি করে বিএনপি।

তবে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দাবি শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে স্থানীয় ওচমানপুর ইউনিয়ন এলাকার আজমপুর বাজারে বিএনপির লোকজন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় ওচমানপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মোহাম্মদ হাসান, মিরাজ, আরেফিন, সাঈদ খান দুখু ও রাফিসহ ৫ নেতাকর্মী আহত হন।
উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মাসুদ করিম রানা বলেন, নিহত জাহিদুল ইসলাম রুমন ছাত্রলীগের কর্মী। বিএনপির নেতা-কর্মীরা রুমনকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। তাকে পিটিয়ে পুকুরের ফেলে দেওয়া হয়।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘মানুষ খুন করা, অগ্নিসংযোগ করা বিএনপির পুরনো চরিত্র। তাদেরকে মিরসরাইতে আর সে সুযোগ দেওয়া হবেন। রুমনকে তাদের দলীয় ছাত্রসংগঠনের কর্মী বলেও দাবি করেন।’
মিরসরাই উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শাহিনুল ইসলাম স্বপন বলেন, আগামী ৫ অক্টোবর কর্মসূচির প্রস্তুতি হিসেবে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন চেয়ারম্যান স্থানীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে একটি প্রস্তুতি সভার আয়োজন করে। সভা শেষে ফেরার পথে আজমপুর বাজারে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তাদের ওপর হামলা চালায়। এতে বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের অন্তত ১৫ জন নেতাকর্মী আহত হন। আহতরা হলেন যুবদল নেতা হানিফ, জিয়া উদ্দিন জিয়া, সালা উদ্দিন বাবু নুর হোসেন বাদশা, মোহাম্মদ মিঠু, আরিফ মাইনুদ্দিন, রানা, মোজাম্মেল হোসেন, মাসুদ কালা, মোহাম্মদ তারেক, রাজু, রাকিব হোসেন, মোহাম্মদ নাসির সাইফুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, জিলানী মিঝি, জামশেদ আলমসহ ১৫ জন। আহতদের মিরসরাই ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, শুক্রবার রাত ৮টার দিকে আওয়ামী লীগের লোকজন ওচমানপুরে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানের বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। ঘরের ভেতরে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুড়িয়ে ফেলে।
ওচমানপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. শাহ্ আলম বলেন, ‘বিএনপি নেতা নুরুল আমিন চেয়ারম্যানের অনুসারীরা স্থানীয় আজমপুর বাজারে আমাদের ছাত্রলীগ নেতা হাসান ও তার কয়েকজন সহকর্মীর ওপর হামলা চালায়। এতে হাসপাতালে রুমন নামে এক ছাত্রলীগ কর্মী নিহত ও ৫ জন আহত হয়েছে।’
মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত ডাক্তার খোন্দকার নোমান সাঈরী বলেন, আহত ৫ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হয়েছে। জাহিদ হোসেন রুমন (১৬) নামে একজনকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়। তাঁর মাথায় রক্তক্ষরণ হয়েছে। পানিতে ডুবে মারা গেছে বলে মনে হচ্ছে। আহতদের মধ্যে হাসান নামে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাকে চমেকে প্রেরণ করা হয়েছে।
মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষে জাহিদ হোসেন রুমন (১৬) নামে এক কিশোর নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন।
আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার ওসমানপুর ইউনিয়নের আজমপুর বাজার এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়।
নিহত রুমন ওচমানপুর ইউনিয়নের আজমপুর গ্রামের মৃত নুরের জামানের ছেলে। উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা দাবি করছে রুমন ছাত্রলীগ কর্মী। তবে নিহত জাহিদ হোসেন রুমনের মামা ইউনুছ নবী প্রকাশ হোনা বলেন, ‘আমার ভাগিনা নানার বাড়িতে থেকে ক্লাস সেভেন পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। এরপর আর পড়াশোনা করেনি। সে এখন একটি পানির পাম্পে চাকরি করে। শুক্রবার সংঘর্ষের রুমন নিহত হয়েছে। সে কোনো দলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নয়।’
এদিকে হাসপাতাল থেকে নিহত রুমনের লাশ থানায় নেওয়ার পর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগ নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়ে রাত ৮টার দিকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আমিনের বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
অন্যদিকে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ করেছে আওয়ামী লীগ। এ ঘটনায় ওসমানপুর ইউনিয়নসহ আশপাশের এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের সহকারী পুলিশ সুপার (মিরসরাই সার্কেল) মনিরুল ইসলাম বলেন, সংঘর্ষের ঘটনায় একজন নিহত ও একাধিক লোক আহত হয়েছে। হামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে বিএনপির ৫ জন নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। ওই এলাকায় অভিযান চলছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। তবে আটককৃত বিএনপি নেতা-কর্মীদের পরিচয় জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন তিনি।
জানা গেছে, আগামী ৫ অক্টোবর কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে বিএনপির রোডমার্চ উপলক্ষে মিরসরাইয়ে একটি পথসভা করার কথা রয়েছে। রোড মার্চের পথসভা সফল করার জন্য মতবিনিময় সভা আহ্বান করা হয় নুরুল আমিনের বাড়িতে।
সভায় বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে বিএনপি যুবদলের নেতা কর্মীরা যোগদান করেন। তখন আজমপুর বাজার ও মুহুরি প্রজেক্ট বাজারে গাড়ি তল্লাশি করে নেতা কর্মীদের মারধর করে ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা কর্মীরা। একপর্যায়ে নুরুল আমিনের মতবিনিময় সভা চলাকালে সেখানে খবর পৌঁছে আজমপুর বাজারে যুবলীগ-ছাত্রলীগ রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে বিএনপি যুবদল কর্মীদের ওপর হামলা করেছে। সেখানে অনেক নেতাকর্মী আহত হয়েছে।
খবর শুনে বিএনপি যুবদল কর্মীরা সংগঠিত হয়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের লোকজনকে ধাওয়া করলে তারা পিছু হটে। এ সময় হামলায় ১৫ জন নেতাকর্মী আহত হওয়ার দাবি করে বিএনপি।

তবে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দাবি শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে স্থানীয় ওচমানপুর ইউনিয়ন এলাকার আজমপুর বাজারে বিএনপির লোকজন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় ওচমানপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মোহাম্মদ হাসান, মিরাজ, আরেফিন, সাঈদ খান দুখু ও রাফিসহ ৫ নেতাকর্মী আহত হন।
উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মাসুদ করিম রানা বলেন, নিহত জাহিদুল ইসলাম রুমন ছাত্রলীগের কর্মী। বিএনপির নেতা-কর্মীরা রুমনকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। তাকে পিটিয়ে পুকুরের ফেলে দেওয়া হয়।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘মানুষ খুন করা, অগ্নিসংযোগ করা বিএনপির পুরনো চরিত্র। তাদেরকে মিরসরাইতে আর সে সুযোগ দেওয়া হবেন। রুমনকে তাদের দলীয় ছাত্রসংগঠনের কর্মী বলেও দাবি করেন।’
মিরসরাই উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শাহিনুল ইসলাম স্বপন বলেন, আগামী ৫ অক্টোবর কর্মসূচির প্রস্তুতি হিসেবে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন চেয়ারম্যান স্থানীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে একটি প্রস্তুতি সভার আয়োজন করে। সভা শেষে ফেরার পথে আজমপুর বাজারে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তাদের ওপর হামলা চালায়। এতে বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের অন্তত ১৫ জন নেতাকর্মী আহত হন। আহতরা হলেন যুবদল নেতা হানিফ, জিয়া উদ্দিন জিয়া, সালা উদ্দিন বাবু নুর হোসেন বাদশা, মোহাম্মদ মিঠু, আরিফ মাইনুদ্দিন, রানা, মোজাম্মেল হোসেন, মাসুদ কালা, মোহাম্মদ তারেক, রাজু, রাকিব হোসেন, মোহাম্মদ নাসির সাইফুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, জিলানী মিঝি, জামশেদ আলমসহ ১৫ জন। আহতদের মিরসরাই ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, শুক্রবার রাত ৮টার দিকে আওয়ামী লীগের লোকজন ওচমানপুরে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানের বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। ঘরের ভেতরে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুড়িয়ে ফেলে।
ওচমানপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. শাহ্ আলম বলেন, ‘বিএনপি নেতা নুরুল আমিন চেয়ারম্যানের অনুসারীরা স্থানীয় আজমপুর বাজারে আমাদের ছাত্রলীগ নেতা হাসান ও তার কয়েকজন সহকর্মীর ওপর হামলা চালায়। এতে হাসপাতালে রুমন নামে এক ছাত্রলীগ কর্মী নিহত ও ৫ জন আহত হয়েছে।’
মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত ডাক্তার খোন্দকার নোমান সাঈরী বলেন, আহত ৫ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হয়েছে। জাহিদ হোসেন রুমন (১৬) নামে একজনকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়। তাঁর মাথায় রক্তক্ষরণ হয়েছে। পানিতে ডুবে মারা গেছে বলে মনে হচ্ছে। আহতদের মধ্যে হাসান নামে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাকে চমেকে প্রেরণ করা হয়েছে।

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষে জাহিদ হোসেন রুমন (১৬) নামে এক কিশোর নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন।
আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার ওসমানপুর ইউনিয়নের আজমপুর বাজার এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়।
নিহত রুমন ওচমানপুর ইউনিয়নের আজমপুর গ্রামের মৃত নুরের জামানের ছেলে। উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা দাবি করছে রুমন ছাত্রলীগ কর্মী। তবে নিহত জাহিদ হোসেন রুমনের মামা ইউনুছ নবী প্রকাশ হোনা বলেন, ‘আমার ভাগিনা নানার বাড়িতে থেকে ক্লাস সেভেন পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। এরপর আর পড়াশোনা করেনি। সে এখন একটি পানির পাম্পে চাকরি করে। শুক্রবার সংঘর্ষের রুমন নিহত হয়েছে। সে কোনো দলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নয়।’
এদিকে হাসপাতাল থেকে নিহত রুমনের লাশ থানায় নেওয়ার পর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগ নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়ে রাত ৮টার দিকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আমিনের বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
অন্যদিকে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ করেছে আওয়ামী লীগ। এ ঘটনায় ওসমানপুর ইউনিয়নসহ আশপাশের এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের সহকারী পুলিশ সুপার (মিরসরাই সার্কেল) মনিরুল ইসলাম বলেন, সংঘর্ষের ঘটনায় একজন নিহত ও একাধিক লোক আহত হয়েছে। হামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে বিএনপির ৫ জন নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। ওই এলাকায় অভিযান চলছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। তবে আটককৃত বিএনপি নেতা-কর্মীদের পরিচয় জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন তিনি।
জানা গেছে, আগামী ৫ অক্টোবর কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে বিএনপির রোডমার্চ উপলক্ষে মিরসরাইয়ে একটি পথসভা করার কথা রয়েছে। রোড মার্চের পথসভা সফল করার জন্য মতবিনিময় সভা আহ্বান করা হয় নুরুল আমিনের বাড়িতে।
সভায় বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে বিএনপি যুবদলের নেতা কর্মীরা যোগদান করেন। তখন আজমপুর বাজার ও মুহুরি প্রজেক্ট বাজারে গাড়ি তল্লাশি করে নেতা কর্মীদের মারধর করে ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা কর্মীরা। একপর্যায়ে নুরুল আমিনের মতবিনিময় সভা চলাকালে সেখানে খবর পৌঁছে আজমপুর বাজারে যুবলীগ-ছাত্রলীগ রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে বিএনপি যুবদল কর্মীদের ওপর হামলা করেছে। সেখানে অনেক নেতাকর্মী আহত হয়েছে।
খবর শুনে বিএনপি যুবদল কর্মীরা সংগঠিত হয়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের লোকজনকে ধাওয়া করলে তারা পিছু হটে। এ সময় হামলায় ১৫ জন নেতাকর্মী আহত হওয়ার দাবি করে বিএনপি।

তবে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দাবি শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে স্থানীয় ওচমানপুর ইউনিয়ন এলাকার আজমপুর বাজারে বিএনপির লোকজন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় ওচমানপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মোহাম্মদ হাসান, মিরাজ, আরেফিন, সাঈদ খান দুখু ও রাফিসহ ৫ নেতাকর্মী আহত হন।
উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মাসুদ করিম রানা বলেন, নিহত জাহিদুল ইসলাম রুমন ছাত্রলীগের কর্মী। বিএনপির নেতা-কর্মীরা রুমনকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। তাকে পিটিয়ে পুকুরের ফেলে দেওয়া হয়।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘মানুষ খুন করা, অগ্নিসংযোগ করা বিএনপির পুরনো চরিত্র। তাদেরকে মিরসরাইতে আর সে সুযোগ দেওয়া হবেন। রুমনকে তাদের দলীয় ছাত্রসংগঠনের কর্মী বলেও দাবি করেন।’
মিরসরাই উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শাহিনুল ইসলাম স্বপন বলেন, আগামী ৫ অক্টোবর কর্মসূচির প্রস্তুতি হিসেবে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন চেয়ারম্যান স্থানীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে একটি প্রস্তুতি সভার আয়োজন করে। সভা শেষে ফেরার পথে আজমপুর বাজারে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তাদের ওপর হামলা চালায়। এতে বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের অন্তত ১৫ জন নেতাকর্মী আহত হন। আহতরা হলেন যুবদল নেতা হানিফ, জিয়া উদ্দিন জিয়া, সালা উদ্দিন বাবু নুর হোসেন বাদশা, মোহাম্মদ মিঠু, আরিফ মাইনুদ্দিন, রানা, মোজাম্মেল হোসেন, মাসুদ কালা, মোহাম্মদ তারেক, রাজু, রাকিব হোসেন, মোহাম্মদ নাসির সাইফুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, জিলানী মিঝি, জামশেদ আলমসহ ১৫ জন। আহতদের মিরসরাই ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, শুক্রবার রাত ৮টার দিকে আওয়ামী লীগের লোকজন ওচমানপুরে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানের বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। ঘরের ভেতরে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুড়িয়ে ফেলে।
ওচমানপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. শাহ্ আলম বলেন, ‘বিএনপি নেতা নুরুল আমিন চেয়ারম্যানের অনুসারীরা স্থানীয় আজমপুর বাজারে আমাদের ছাত্রলীগ নেতা হাসান ও তার কয়েকজন সহকর্মীর ওপর হামলা চালায়। এতে হাসপাতালে রুমন নামে এক ছাত্রলীগ কর্মী নিহত ও ৫ জন আহত হয়েছে।’
মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত ডাক্তার খোন্দকার নোমান সাঈরী বলেন, আহত ৫ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হয়েছে। জাহিদ হোসেন রুমন (১৬) নামে একজনকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়। তাঁর মাথায় রক্তক্ষরণ হয়েছে। পানিতে ডুবে মারা গেছে বলে মনে হচ্ছে। আহতদের মধ্যে হাসান নামে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাকে চমেকে প্রেরণ করা হয়েছে।

কুমিল্লা নগরীর পাথুরিয়া এলাকায় বেকারি পণ্য ও শিশুখাদ্য প্রস্তুতকারী একটি কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে...
৩ মিনিট আগে
রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
১৪ মিনিট আগে
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল।
১৮ মিনিট আগে
১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।
২৩ মিনিট আগেকুমিল্লা প্রতিনিধি

কুমিল্লা নগরীর পাথুরিয়া এলাকায় বেকারি পণ্য ও শিশুখাদ্য প্রস্তুতকারী একটি কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে ওজনে কম দেওয়া, শিশুখাদ্যে নিষিদ্ধ রং ব্যবহার, পোড়া তেল দিয়ে শিশুখাদ্য ভাজা এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য সংরক্ষণ ও প্রস্তুতের অভিযোগে ‘আরব বেকারি’কে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর বিভিন্ন ধারায় এ জরিমানা করা হয়।
অভিযানকালে দেখা গেছে, পার্টি কেকের ক্ষেত্রে প্রতি দুই পাউন্ডে প্রায় ৭০ গ্রাম কম দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া শিশুখাদ্য প্রস্তুতে নিষিদ্ধ রং ব্যবহারসহ স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘনের একাধিক প্রমাণ পাওয়া যায়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মো. কাউছার মিয়া। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের নমুনা সংগ্রহকারী মো. সাকিব। অভিযানে কুমিল্লা জেলা পুলিশের একটি দল সহযোগিতা করে।
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মো. কাউছার মিয়া বলেন, অভিযানে জরিমানার পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটিকে ভবিষ্যতের জন্য সতর্ক করা হয়। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

কুমিল্লা নগরীর পাথুরিয়া এলাকায় বেকারি পণ্য ও শিশুখাদ্য প্রস্তুতকারী একটি কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে ওজনে কম দেওয়া, শিশুখাদ্যে নিষিদ্ধ রং ব্যবহার, পোড়া তেল দিয়ে শিশুখাদ্য ভাজা এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য সংরক্ষণ ও প্রস্তুতের অভিযোগে ‘আরব বেকারি’কে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর বিভিন্ন ধারায় এ জরিমানা করা হয়।
অভিযানকালে দেখা গেছে, পার্টি কেকের ক্ষেত্রে প্রতি দুই পাউন্ডে প্রায় ৭০ গ্রাম কম দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া শিশুখাদ্য প্রস্তুতে নিষিদ্ধ রং ব্যবহারসহ স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘনের একাধিক প্রমাণ পাওয়া যায়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মো. কাউছার মিয়া। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের নমুনা সংগ্রহকারী মো. সাকিব। অভিযানে কুমিল্লা জেলা পুলিশের একটি দল সহযোগিতা করে।
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মো. কাউছার মিয়া বলেন, অভিযানে জরিমানার পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটিকে ভবিষ্যতের জন্য সতর্ক করা হয়। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ জাহিদ হোসেন রুমন (১৬) নামে এক কিশোর নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন। আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার ওসমানপুর ইউনিয়নের আজমপুর বাজার এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়।
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
১৪ মিনিট আগে
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল।
১৮ মিনিট আগে
১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।
২৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে দুটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।
ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার মো. শাজাহান শিকদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলছে।
প্রত্যক্ষদর্শী শামীম জানান, উত্তর বাড্ডার এএমজেড হাসপাতালের সামনের সড়কে বাসটিতে আগুন দেওয়া হয়।
বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসিরুল ইসলাম বলেন, কারা বাসে আগুন দিয়েছে তা এখনো স্পষ্ট নয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে যাচ্ছে এবং বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।
এর আগে, গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ৮টার দিকে বাড্ডার গুদারাঘাট এলাকায় একটি চলন্ত যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। সে সময় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে দুটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।
ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার মো. শাজাহান শিকদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলছে।
প্রত্যক্ষদর্শী শামীম জানান, উত্তর বাড্ডার এএমজেড হাসপাতালের সামনের সড়কে বাসটিতে আগুন দেওয়া হয়।
বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসিরুল ইসলাম বলেন, কারা বাসে আগুন দিয়েছে তা এখনো স্পষ্ট নয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে যাচ্ছে এবং বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।
এর আগে, গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ৮টার দিকে বাড্ডার গুদারাঘাট এলাকায় একটি চলন্ত যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। সে সময় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ জাহিদ হোসেন রুমন (১৬) নামে এক কিশোর নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন। আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার ওসমানপুর ইউনিয়নের আজমপুর বাজার এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়।
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
কুমিল্লা নগরীর পাথুরিয়া এলাকায় বেকারি পণ্য ও শিশুখাদ্য প্রস্তুতকারী একটি কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে...
৩ মিনিট আগে
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল।
১৮ মিনিট আগে
১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।
২৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা অবহেলায় এক নারীর গর্ভের সন্তানের মৃত্যুর অভিযোগে চার চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা সাত্তারের আদালতে ভুক্তভোগী নারী নাসরিন আক্তার মামলার আরজি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক সিরাজুন নূর, হাসপাতালের পরিচালক (প্রশাসন) মো. নুরুল হক, পরিচালক (মেডিকেল অ্যাফেয়ার্স) এ এফ এম আশরাফুল করিম এবং ডেপুটি ডিরেক্টর (অ্যাডমিন-আইসিইউ) মো. আবু সাইদ চৌধুরী।
বাদীপক্ষের আইনজীবী রিগ্যান আচার্য্য জানান, মামলার আবেদনের পর আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন এবং মামলাটি তদন্তের জন্য ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) আদেশ দেন। আদালত আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলেছেন।
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল। ভর্তির পর রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলেও কর্তব্যরত চিকিৎসক ও নার্সরা তাৎক্ষণিক জরুরি চিকিৎসা দেননি বলে অভিযোগ করা হয়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোগীকে চিকিৎসা না দিয়ে রেখে দেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা। রোগীর স্বজনদের ভাষ্য অনুযায়ী, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ শুরু হলেও আলট্রাসনোগ্রাফির রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয়, এমন অজুহাতে সময়ক্ষেপণ করা হয়।
অভিযোগে আরও বলা হয়, দীর্ঘ সময় লেবার রুমে ফেলে রাখার কারণে রোগীর রক্তক্ষরণ বেড়ে যায় এবং অবস্থার মারাত্মক অবনতি ঘটে। পরে একজন সিনিয়র কনসালট্যান্ট পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে জরুরি অস্ত্রোপচারের নির্দেশ দেন। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ওই নারী মৃত সন্তান প্রসব করেন। পরে রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে মায়ের প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব হয়।
বাদীপক্ষের দাবি, সময়মতো সঠিক ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হলে গর্ভস্থ শিশুটিকে বাঁচানো যেত। ঘটনার পর দিন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ জানানো হলেও কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি; বরং বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া হয় এবং ভুক্তভোগী পরিবারকে দীর্ঘদিন অপেক্ষায় রাখা হয়।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক মো. নুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার বিষয়টি জানলাম। তবে ওই রোগীর কাগজপত্র না দেখে কোনো মন্তব্য করতে পারছি না।’

চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা অবহেলায় এক নারীর গর্ভের সন্তানের মৃত্যুর অভিযোগে চার চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা সাত্তারের আদালতে ভুক্তভোগী নারী নাসরিন আক্তার মামলার আরজি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক সিরাজুন নূর, হাসপাতালের পরিচালক (প্রশাসন) মো. নুরুল হক, পরিচালক (মেডিকেল অ্যাফেয়ার্স) এ এফ এম আশরাফুল করিম এবং ডেপুটি ডিরেক্টর (অ্যাডমিন-আইসিইউ) মো. আবু সাইদ চৌধুরী।
বাদীপক্ষের আইনজীবী রিগ্যান আচার্য্য জানান, মামলার আবেদনের পর আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন এবং মামলাটি তদন্তের জন্য ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) আদেশ দেন। আদালত আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলেছেন।
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল। ভর্তির পর রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলেও কর্তব্যরত চিকিৎসক ও নার্সরা তাৎক্ষণিক জরুরি চিকিৎসা দেননি বলে অভিযোগ করা হয়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোগীকে চিকিৎসা না দিয়ে রেখে দেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা। রোগীর স্বজনদের ভাষ্য অনুযায়ী, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ শুরু হলেও আলট্রাসনোগ্রাফির রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয়, এমন অজুহাতে সময়ক্ষেপণ করা হয়।
অভিযোগে আরও বলা হয়, দীর্ঘ সময় লেবার রুমে ফেলে রাখার কারণে রোগীর রক্তক্ষরণ বেড়ে যায় এবং অবস্থার মারাত্মক অবনতি ঘটে। পরে একজন সিনিয়র কনসালট্যান্ট পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে জরুরি অস্ত্রোপচারের নির্দেশ দেন। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ওই নারী মৃত সন্তান প্রসব করেন। পরে রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে মায়ের প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব হয়।
বাদীপক্ষের দাবি, সময়মতো সঠিক ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হলে গর্ভস্থ শিশুটিকে বাঁচানো যেত। ঘটনার পর দিন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ জানানো হলেও কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি; বরং বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া হয় এবং ভুক্তভোগী পরিবারকে দীর্ঘদিন অপেক্ষায় রাখা হয়।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক মো. নুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার বিষয়টি জানলাম। তবে ওই রোগীর কাগজপত্র না দেখে কোনো মন্তব্য করতে পারছি না।’

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ জাহিদ হোসেন রুমন (১৬) নামে এক কিশোর নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন। আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার ওসমানপুর ইউনিয়নের আজমপুর বাজার এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়।
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
কুমিল্লা নগরীর পাথুরিয়া এলাকায় বেকারি পণ্য ও শিশুখাদ্য প্রস্তুতকারী একটি কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে...
৩ মিনিট আগে
রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
১৪ মিনিট আগে
১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।
২৩ মিনিট আগেচবি প্রতিনিধি

পাকিস্তানি বাহিনী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি অবান্তর বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য দপ্তরে ‘মুক্তচিন্তা, মুক্তিযুদ্ধ এবং একাত্তরের বুদ্ধিজীবী হত্যা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।’
এ সময় তিনি ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর কী হয়েছিল, তা জানতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বাধীন নিরপেক্ষ কমিশন গঠন করার অনুরোধ করেন।
মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড একটি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এ দেশকে আরেকটা দেশের করদরাজ্যে পরিণত করার জন্য বুদ্ধিজীবীদের ষড়যন্ত্রমূলক হত্যা করা হয়েছে। আমরা আজ পর্যন্ত জহির রায়হানকে খুঁজে পাইনি। যদি জহির রায়হানকে খুঁজে পাওয়া যেত, সত্যিকার ইতিহাস আমরা পেতাম।’
মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান আরও বলেন, ‘গতকাল টিভিতে দেখলাম, মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান (সদ্য জামায়াতে যোগ দেওয়া সাবেক এমপি মেজর অব. আখতারুজ্জামান) বক্তব্য দিচ্ছেন। তাঁকে যখন প্রশ্ন করা হলো যে আপনি তো বলতেন, ১৯৭১ সালে লাখ লাখ লোক শাহাদাত বরণ করেছে। এখন আপনি এর বিপরীত রাজনীতিতে যুক্ত হলেন, এটি কেন?
মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান বললেন, ‘এগুলো হচ্ছে রেটরিক (আলংকারিক) বক্তব্য। এগুলো তো সত্য নয়। রেটরিক বক্তব্য আমরা জাতির সামনে শুনতে চাই না। আমরা রিয়েলিটি চাই। আমরা সত্যিকারভাবে বাংলাদেশে কী ঘটেছিল ১৯৭১ সালে, সেই ঘটনায় কারা কারা শহীদ হয়েছে, সেই তথ্য আমরা জানতে চাই। কারা কারা হত্যা করেছে, সেই তথ্য এখন পর্যন্ত আমাদের জানা হয়নি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার। সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ও চবি জাদুঘরের পরিচালক ড. মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান।
বক্তব্য দেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ছাত্র উপদেষ্টা, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, চাকসুর সহসভাপতি (ভিপি), সাধারণ সম্পাদক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন প্রক্টর অধ্যাপক হোসেন শহীদ সরওয়ার্দী।
এর আগে সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবী চত্বরে ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে একটি র্যালি শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রদক্ষিণ করে প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে শেষ হয়।
এ দিকে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নিয়ে উপ-উপাচার্যের (একাডেমিক) মন্তব্য নিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। এ বিষয়ে কথা বলতে অধ্যাপক শামীম উদ্দিন খানের মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

পাকিস্তানি বাহিনী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি অবান্তর বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য দপ্তরে ‘মুক্তচিন্তা, মুক্তিযুদ্ধ এবং একাত্তরের বুদ্ধিজীবী হত্যা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।’
এ সময় তিনি ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর কী হয়েছিল, তা জানতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বাধীন নিরপেক্ষ কমিশন গঠন করার অনুরোধ করেন।
মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড একটি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এ দেশকে আরেকটা দেশের করদরাজ্যে পরিণত করার জন্য বুদ্ধিজীবীদের ষড়যন্ত্রমূলক হত্যা করা হয়েছে। আমরা আজ পর্যন্ত জহির রায়হানকে খুঁজে পাইনি। যদি জহির রায়হানকে খুঁজে পাওয়া যেত, সত্যিকার ইতিহাস আমরা পেতাম।’
মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান আরও বলেন, ‘গতকাল টিভিতে দেখলাম, মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান (সদ্য জামায়াতে যোগ দেওয়া সাবেক এমপি মেজর অব. আখতারুজ্জামান) বক্তব্য দিচ্ছেন। তাঁকে যখন প্রশ্ন করা হলো যে আপনি তো বলতেন, ১৯৭১ সালে লাখ লাখ লোক শাহাদাত বরণ করেছে। এখন আপনি এর বিপরীত রাজনীতিতে যুক্ত হলেন, এটি কেন?
মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান বললেন, ‘এগুলো হচ্ছে রেটরিক (আলংকারিক) বক্তব্য। এগুলো তো সত্য নয়। রেটরিক বক্তব্য আমরা জাতির সামনে শুনতে চাই না। আমরা রিয়েলিটি চাই। আমরা সত্যিকারভাবে বাংলাদেশে কী ঘটেছিল ১৯৭১ সালে, সেই ঘটনায় কারা কারা শহীদ হয়েছে, সেই তথ্য আমরা জানতে চাই। কারা কারা হত্যা করেছে, সেই তথ্য এখন পর্যন্ত আমাদের জানা হয়নি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার। সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ও চবি জাদুঘরের পরিচালক ড. মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান।
বক্তব্য দেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ছাত্র উপদেষ্টা, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, চাকসুর সহসভাপতি (ভিপি), সাধারণ সম্পাদক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন প্রক্টর অধ্যাপক হোসেন শহীদ সরওয়ার্দী।
এর আগে সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবী চত্বরে ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে একটি র্যালি শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রদক্ষিণ করে প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে শেষ হয়।
এ দিকে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নিয়ে উপ-উপাচার্যের (একাডেমিক) মন্তব্য নিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। এ বিষয়ে কথা বলতে অধ্যাপক শামীম উদ্দিন খানের মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ জাহিদ হোসেন রুমন (১৬) নামে এক কিশোর নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন। আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার ওসমানপুর ইউনিয়নের আজমপুর বাজার এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়।
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
কুমিল্লা নগরীর পাথুরিয়া এলাকায় বেকারি পণ্য ও শিশুখাদ্য প্রস্তুতকারী একটি কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে...
৩ মিনিট আগে
রাজধানীর বাড্ডায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৩৫ মিনিটের দিকে অছিম পরিবহনের মিরপুরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
১৪ মিনিট আগে
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সকালে প্রসবব্যথা নিয়ে নাসরিন আক্তারকে চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তাঁর গর্ভকাল ছিল ৩৭ সপ্তাহ। আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তান সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল।
১৮ মিনিট আগে