চরফ্যাশন (ভোলা) প্রতিনিধি

বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়নের ওয়েব পোর্টালে চরফ্যাশন উপজেলার তথ্য নিয়মিত হালনাগাদ না হওয়ায় তথ্যসুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পুরোনো তথ্যে বিভ্রান্তিতেও পড়ছেন তাঁরা। সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতার কারণেই তথ্য বাতায়ন ওয়েব পোর্টাল থেকে তথ্যসুবিধা না পাওয়ার অভিযোগ স্থানীয়দের। তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে, হালনাগাদের বিষয়টি দেখা হচ্ছে।
জানা যায়, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ২০১৪ সালের দিকে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আইন, পর্যটন ইত্যাদি তথ্যসেবা জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ‘জাতীয় তথ্য বাতায়ন’ ওয়েব পোর্টাল চালু করে সরকার। যে পোর্টালের মাধ্যমে জনগণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞপ্তি, গেজেট, ই-সেবা, সরকারি ফরমসমূহ, বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের তালিকা, ই-ডিরেক্টরি, মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা, সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, বিভিন্ন প্রকল্পের বিবরণ, জনপ্রতিনিধিদের নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বরসহ ইত্যাদি তথ্য পাওয়া যাবে। সারা দেশের ন্যায় চরফ্যাশনে রয়েছে জাতীয় তথ্য বাতায়ন। কিন্তু সেসব তথ্য বাতায়নে হালনাগাদ কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
গত কয়েক দিনের অনুসন্ধানে দেখা যায়, বিভিন্ন সরকারি অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম আছে, কিন্তু বাস্তবে তিনি সেখানে নেই। এমনও দেখা গেছে, ওই কর্মকর্তা কয়েক বছর আগেই অন্য জেলায় বদলি হয়ে গেছেন। যোগাযোগের জন্য ফোন নম্বর দেওয়া আছে, কিন্তু তা অকেজো। মোবাইল নম্বর দেওয়া আছে একজনের, কল রিসিভ করছেন অন্যজন। এমন তথ্যবিভ্রাটের মধ্যে পড়ে ভোগান্তি পোহাচ্ছে জনসাধারণ।
বিশেষ করে উপজেলা শিক্ষা অফিসের তিন কর্মকর্তার কর্মস্থল চরফ্যাশন উপজেলা তথ্য বাতায়নে উল্লেখ থাকলেও কর্মরত আছেন অন্য জেলায়। এদের মধ্যে তুষিত কুমার চৌধুরী নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলায় ২০২১ সালের জুন মাসে, মো. রফিকুল ইসলাম চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে, মো. খালিদ হোসেন পটুয়াখালী জেলার দশমিনা উপজেলায় ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বদলি হয়েছেন। একইভাবে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের দুই কর্মকর্তার মধ্যে একজন মো. জিয়াউল হক মিলন বরগুনা জেলার আমতলি উপজেলায় বদলি হয়েছেন ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে। অন্যজন মো. খলিলুর রহমানের উল্লেখিত মোবাইল নম্বরটি বন্ধ রয়েছে। এ উপজেলার শিক্ষা অফিস ছাড়াও বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের ওয়েবসাইট ঘেঁটে এমন অবস্থা দেখা গেছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মহিউদ্দিন বলেন, ‘এ উপজেলায় আমি ১১ অক্টোবর ২০২০ যোগদান করেছি। অথচ উপজেলা তথ্য বাতায়নে আমার নাম এখনো ইনপুট দেয়নি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল নোমান বলেন, `চরফ্যাশন উপজেলার তথ্য বাতায়ন ওয়েব পোর্টালটি হালনাগাদ করতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলব। যেসব সমস্যা আছে সেগুলো দ্রুত সমাধান করা হবে।'

বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়নের ওয়েব পোর্টালে চরফ্যাশন উপজেলার তথ্য নিয়মিত হালনাগাদ না হওয়ায় তথ্যসুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পুরোনো তথ্যে বিভ্রান্তিতেও পড়ছেন তাঁরা। সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতার কারণেই তথ্য বাতায়ন ওয়েব পোর্টাল থেকে তথ্যসুবিধা না পাওয়ার অভিযোগ স্থানীয়দের। তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে, হালনাগাদের বিষয়টি দেখা হচ্ছে।
জানা যায়, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ২০১৪ সালের দিকে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আইন, পর্যটন ইত্যাদি তথ্যসেবা জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ‘জাতীয় তথ্য বাতায়ন’ ওয়েব পোর্টাল চালু করে সরকার। যে পোর্টালের মাধ্যমে জনগণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞপ্তি, গেজেট, ই-সেবা, সরকারি ফরমসমূহ, বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের তালিকা, ই-ডিরেক্টরি, মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা, সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, বিভিন্ন প্রকল্পের বিবরণ, জনপ্রতিনিধিদের নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বরসহ ইত্যাদি তথ্য পাওয়া যাবে। সারা দেশের ন্যায় চরফ্যাশনে রয়েছে জাতীয় তথ্য বাতায়ন। কিন্তু সেসব তথ্য বাতায়নে হালনাগাদ কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
গত কয়েক দিনের অনুসন্ধানে দেখা যায়, বিভিন্ন সরকারি অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম আছে, কিন্তু বাস্তবে তিনি সেখানে নেই। এমনও দেখা গেছে, ওই কর্মকর্তা কয়েক বছর আগেই অন্য জেলায় বদলি হয়ে গেছেন। যোগাযোগের জন্য ফোন নম্বর দেওয়া আছে, কিন্তু তা অকেজো। মোবাইল নম্বর দেওয়া আছে একজনের, কল রিসিভ করছেন অন্যজন। এমন তথ্যবিভ্রাটের মধ্যে পড়ে ভোগান্তি পোহাচ্ছে জনসাধারণ।
বিশেষ করে উপজেলা শিক্ষা অফিসের তিন কর্মকর্তার কর্মস্থল চরফ্যাশন উপজেলা তথ্য বাতায়নে উল্লেখ থাকলেও কর্মরত আছেন অন্য জেলায়। এদের মধ্যে তুষিত কুমার চৌধুরী নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলায় ২০২১ সালের জুন মাসে, মো. রফিকুল ইসলাম চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে, মো. খালিদ হোসেন পটুয়াখালী জেলার দশমিনা উপজেলায় ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বদলি হয়েছেন। একইভাবে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের দুই কর্মকর্তার মধ্যে একজন মো. জিয়াউল হক মিলন বরগুনা জেলার আমতলি উপজেলায় বদলি হয়েছেন ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে। অন্যজন মো. খলিলুর রহমানের উল্লেখিত মোবাইল নম্বরটি বন্ধ রয়েছে। এ উপজেলার শিক্ষা অফিস ছাড়াও বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের ওয়েবসাইট ঘেঁটে এমন অবস্থা দেখা গেছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মহিউদ্দিন বলেন, ‘এ উপজেলায় আমি ১১ অক্টোবর ২০২০ যোগদান করেছি। অথচ উপজেলা তথ্য বাতায়নে আমার নাম এখনো ইনপুট দেয়নি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল নোমান বলেন, `চরফ্যাশন উপজেলার তথ্য বাতায়ন ওয়েব পোর্টালটি হালনাগাদ করতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলব। যেসব সমস্যা আছে সেগুলো দ্রুত সমাধান করা হবে।'
চরফ্যাশন (ভোলা) প্রতিনিধি

বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়নের ওয়েব পোর্টালে চরফ্যাশন উপজেলার তথ্য নিয়মিত হালনাগাদ না হওয়ায় তথ্যসুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পুরোনো তথ্যে বিভ্রান্তিতেও পড়ছেন তাঁরা। সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতার কারণেই তথ্য বাতায়ন ওয়েব পোর্টাল থেকে তথ্যসুবিধা না পাওয়ার অভিযোগ স্থানীয়দের। তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে, হালনাগাদের বিষয়টি দেখা হচ্ছে।
জানা যায়, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ২০১৪ সালের দিকে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আইন, পর্যটন ইত্যাদি তথ্যসেবা জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ‘জাতীয় তথ্য বাতায়ন’ ওয়েব পোর্টাল চালু করে সরকার। যে পোর্টালের মাধ্যমে জনগণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞপ্তি, গেজেট, ই-সেবা, সরকারি ফরমসমূহ, বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের তালিকা, ই-ডিরেক্টরি, মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা, সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, বিভিন্ন প্রকল্পের বিবরণ, জনপ্রতিনিধিদের নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বরসহ ইত্যাদি তথ্য পাওয়া যাবে। সারা দেশের ন্যায় চরফ্যাশনে রয়েছে জাতীয় তথ্য বাতায়ন। কিন্তু সেসব তথ্য বাতায়নে হালনাগাদ কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
গত কয়েক দিনের অনুসন্ধানে দেখা যায়, বিভিন্ন সরকারি অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম আছে, কিন্তু বাস্তবে তিনি সেখানে নেই। এমনও দেখা গেছে, ওই কর্মকর্তা কয়েক বছর আগেই অন্য জেলায় বদলি হয়ে গেছেন। যোগাযোগের জন্য ফোন নম্বর দেওয়া আছে, কিন্তু তা অকেজো। মোবাইল নম্বর দেওয়া আছে একজনের, কল রিসিভ করছেন অন্যজন। এমন তথ্যবিভ্রাটের মধ্যে পড়ে ভোগান্তি পোহাচ্ছে জনসাধারণ।
বিশেষ করে উপজেলা শিক্ষা অফিসের তিন কর্মকর্তার কর্মস্থল চরফ্যাশন উপজেলা তথ্য বাতায়নে উল্লেখ থাকলেও কর্মরত আছেন অন্য জেলায়। এদের মধ্যে তুষিত কুমার চৌধুরী নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলায় ২০২১ সালের জুন মাসে, মো. রফিকুল ইসলাম চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে, মো. খালিদ হোসেন পটুয়াখালী জেলার দশমিনা উপজেলায় ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বদলি হয়েছেন। একইভাবে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের দুই কর্মকর্তার মধ্যে একজন মো. জিয়াউল হক মিলন বরগুনা জেলার আমতলি উপজেলায় বদলি হয়েছেন ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে। অন্যজন মো. খলিলুর রহমানের উল্লেখিত মোবাইল নম্বরটি বন্ধ রয়েছে। এ উপজেলার শিক্ষা অফিস ছাড়াও বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের ওয়েবসাইট ঘেঁটে এমন অবস্থা দেখা গেছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মহিউদ্দিন বলেন, ‘এ উপজেলায় আমি ১১ অক্টোবর ২০২০ যোগদান করেছি। অথচ উপজেলা তথ্য বাতায়নে আমার নাম এখনো ইনপুট দেয়নি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল নোমান বলেন, `চরফ্যাশন উপজেলার তথ্য বাতায়ন ওয়েব পোর্টালটি হালনাগাদ করতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলব। যেসব সমস্যা আছে সেগুলো দ্রুত সমাধান করা হবে।'

বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়নের ওয়েব পোর্টালে চরফ্যাশন উপজেলার তথ্য নিয়মিত হালনাগাদ না হওয়ায় তথ্যসুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পুরোনো তথ্যে বিভ্রান্তিতেও পড়ছেন তাঁরা। সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতার কারণেই তথ্য বাতায়ন ওয়েব পোর্টাল থেকে তথ্যসুবিধা না পাওয়ার অভিযোগ স্থানীয়দের। তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে, হালনাগাদের বিষয়টি দেখা হচ্ছে।
জানা যায়, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ২০১৪ সালের দিকে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আইন, পর্যটন ইত্যাদি তথ্যসেবা জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ‘জাতীয় তথ্য বাতায়ন’ ওয়েব পোর্টাল চালু করে সরকার। যে পোর্টালের মাধ্যমে জনগণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞপ্তি, গেজেট, ই-সেবা, সরকারি ফরমসমূহ, বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের তালিকা, ই-ডিরেক্টরি, মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা, সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, বিভিন্ন প্রকল্পের বিবরণ, জনপ্রতিনিধিদের নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বরসহ ইত্যাদি তথ্য পাওয়া যাবে। সারা দেশের ন্যায় চরফ্যাশনে রয়েছে জাতীয় তথ্য বাতায়ন। কিন্তু সেসব তথ্য বাতায়নে হালনাগাদ কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
গত কয়েক দিনের অনুসন্ধানে দেখা যায়, বিভিন্ন সরকারি অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম আছে, কিন্তু বাস্তবে তিনি সেখানে নেই। এমনও দেখা গেছে, ওই কর্মকর্তা কয়েক বছর আগেই অন্য জেলায় বদলি হয়ে গেছেন। যোগাযোগের জন্য ফোন নম্বর দেওয়া আছে, কিন্তু তা অকেজো। মোবাইল নম্বর দেওয়া আছে একজনের, কল রিসিভ করছেন অন্যজন। এমন তথ্যবিভ্রাটের মধ্যে পড়ে ভোগান্তি পোহাচ্ছে জনসাধারণ।
বিশেষ করে উপজেলা শিক্ষা অফিসের তিন কর্মকর্তার কর্মস্থল চরফ্যাশন উপজেলা তথ্য বাতায়নে উল্লেখ থাকলেও কর্মরত আছেন অন্য জেলায়। এদের মধ্যে তুষিত কুমার চৌধুরী নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলায় ২০২১ সালের জুন মাসে, মো. রফিকুল ইসলাম চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে, মো. খালিদ হোসেন পটুয়াখালী জেলার দশমিনা উপজেলায় ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বদলি হয়েছেন। একইভাবে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের দুই কর্মকর্তার মধ্যে একজন মো. জিয়াউল হক মিলন বরগুনা জেলার আমতলি উপজেলায় বদলি হয়েছেন ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে। অন্যজন মো. খলিলুর রহমানের উল্লেখিত মোবাইল নম্বরটি বন্ধ রয়েছে। এ উপজেলার শিক্ষা অফিস ছাড়াও বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের ওয়েবসাইট ঘেঁটে এমন অবস্থা দেখা গেছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মহিউদ্দিন বলেন, ‘এ উপজেলায় আমি ১১ অক্টোবর ২০২০ যোগদান করেছি। অথচ উপজেলা তথ্য বাতায়নে আমার নাম এখনো ইনপুট দেয়নি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল নোমান বলেন, `চরফ্যাশন উপজেলার তথ্য বাতায়ন ওয়েব পোর্টালটি হালনাগাদ করতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলব। যেসব সমস্যা আছে সেগুলো দ্রুত সমাধান করা হবে।'

ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
১০ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
সারা দেশের মতো চব্বিশের জুলাই আন্দোলনে যোগ দেন ফুলপুরের শিক্ষার্থীরাও। রাস্তা ব্যারিকেড দিয়ে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলেন তাঁরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে সাইফুল ইসলাম নামের এক কৃষক শহীদ হন।
আন্দোলনের শক্তি সঞ্চার করতে ফুলপুর গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের বেদিতে ‘পানি লাগবে কারও পানি, স্বাধীনতা এনেছি সংস্কারও আনব, এক সাঈদ লোকান্তরে লক্ষ সাঈদ ঘরে ঘরে’ এমন নানা উক্তি লেখেন শিক্ষার্থীরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে লেখা এসব উক্তি মুছে ফেলায় ক্ষোভ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
জুলাই যোদ্ধা সামাদ খান নাঈম বলেন, ‘দু-তিন দিন ধরে দেখছি, আমাদের অঙ্কিত গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়েছে। কারা এ কাজটি করেছে জানি না; তবে তা খুব খারাপ হয়েছে। এটা আশা করিনি। আমরা আন্দোলনের ফাঁকে ফাঁকে এগুলো এঁকেছিলাম। এখন ইচ্ছে করলেই তা আঁকা সম্ভব নয়।’
এ বিষয়ে গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া ইসলাম সীমা বলেন, জুলাই আন্দোলনের কোনো গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়নি। তবে প্যানা পোস্টার ছিল, সেগুলো অপসারণ করা হয়েছে। উপজেলা শহরের গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে কোনো গ্রাফিতি ছিল না বলেও দাবি করেন তিনি। পরে রাত ১২টার দিকে ফুলপুর উপজেলা প্রশাসনের ফেসবুক আইডি থেকে একটি পোস্ট করা হয়। সেখানে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের পোস্টার অপসারণ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে জুলাই আন্দোলনে অঙ্কিত গ্রাফিতি ফ্যাকাশে ও বিবর্ণ হয়ে স্থানীয় জুলাই যোদ্ধা ও ছাত্র প্রতিনিধিদের পরামর্শক্রমে নতুনভাবে গ্রাফিতি অঙ্কনের উদ্দেশ্যে চুন দিয়ে সাদা করা হয়। ১৬ ডিসেম্বর এই গ্রাফিতি ছাত্র-ছাত্রী ও জুলাই যোদ্ধাদের সমন্বয়ে নতুন করে আঁকা হবে বলে জানায় উপজেলা প্রশাসন। এ নিয়ে কাউকে বিভ্রান্তি না ছড়াতে অনুরোধ জানায় উপজেলা প্রশাসন।
ময়মনসিংহ সমাজ রূপান্তর সাংস্কৃতিক সংঘের সভাপতি ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘কোনো কিছু মুছে দিয়ে লিখে দেওয়া প্রকৃত চেতনাকে ধারণ করে না। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা নিজেদের অঙ্কিত লেখার মাধ্যমে সাহস সঞ্চার করেছিলেন। তাই ইতিহাস মুছে দেওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়।’

ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
সারা দেশের মতো চব্বিশের জুলাই আন্দোলনে যোগ দেন ফুলপুরের শিক্ষার্থীরাও। রাস্তা ব্যারিকেড দিয়ে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলেন তাঁরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে সাইফুল ইসলাম নামের এক কৃষক শহীদ হন।
আন্দোলনের শক্তি সঞ্চার করতে ফুলপুর গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের বেদিতে ‘পানি লাগবে কারও পানি, স্বাধীনতা এনেছি সংস্কারও আনব, এক সাঈদ লোকান্তরে লক্ষ সাঈদ ঘরে ঘরে’ এমন নানা উক্তি লেখেন শিক্ষার্থীরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে লেখা এসব উক্তি মুছে ফেলায় ক্ষোভ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
জুলাই যোদ্ধা সামাদ খান নাঈম বলেন, ‘দু-তিন দিন ধরে দেখছি, আমাদের অঙ্কিত গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়েছে। কারা এ কাজটি করেছে জানি না; তবে তা খুব খারাপ হয়েছে। এটা আশা করিনি। আমরা আন্দোলনের ফাঁকে ফাঁকে এগুলো এঁকেছিলাম। এখন ইচ্ছে করলেই তা আঁকা সম্ভব নয়।’
এ বিষয়ে গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া ইসলাম সীমা বলেন, জুলাই আন্দোলনের কোনো গ্রাফিতি মুছে ফেলা হয়নি। তবে প্যানা পোস্টার ছিল, সেগুলো অপসারণ করা হয়েছে। উপজেলা শহরের গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে কোনো গ্রাফিতি ছিল না বলেও দাবি করেন তিনি। পরে রাত ১২টার দিকে ফুলপুর উপজেলা প্রশাসনের ফেসবুক আইডি থেকে একটি পোস্ট করা হয়। সেখানে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের পোস্টার অপসারণ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে জুলাই আন্দোলনে অঙ্কিত গ্রাফিতি ফ্যাকাশে ও বিবর্ণ হয়ে স্থানীয় জুলাই যোদ্ধা ও ছাত্র প্রতিনিধিদের পরামর্শক্রমে নতুনভাবে গ্রাফিতি অঙ্কনের উদ্দেশ্যে চুন দিয়ে সাদা করা হয়। ১৬ ডিসেম্বর এই গ্রাফিতি ছাত্র-ছাত্রী ও জুলাই যোদ্ধাদের সমন্বয়ে নতুন করে আঁকা হবে বলে জানায় উপজেলা প্রশাসন। এ নিয়ে কাউকে বিভ্রান্তি না ছড়াতে অনুরোধ জানায় উপজেলা প্রশাসন।
ময়মনসিংহ সমাজ রূপান্তর সাংস্কৃতিক সংঘের সভাপতি ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘কোনো কিছু মুছে দিয়ে লিখে দেওয়া প্রকৃত চেতনাকে ধারণ করে না। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা নিজেদের অঙ্কিত লেখার মাধ্যমে সাহস সঞ্চার করেছিলেন। তাই ইতিহাস মুছে দেওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়।’

বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়নের ওয়েব পোর্টালে চরফ্যাশন উপজেলার তথ্য নিয়মিত হালনাগাদ না হওয়ায় তথ্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পুরোনো তথ্যে বিভ্রান্তিতেও পড়ছেন তাঁরা। সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতার কারণেই তথ্য বাতায়ন ওয়েব পোর্টাল থেকে তথ্য সুবিধা না পাওয়ার অভিযোগ স্থানীয়দের। তবে উপজেলা প্রশাসন
২৮ অক্টোবর ২০২১
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়নের ওয়েব পোর্টালে চরফ্যাশন উপজেলার তথ্য নিয়মিত হালনাগাদ না হওয়ায় তথ্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পুরোনো তথ্যে বিভ্রান্তিতেও পড়ছেন তাঁরা। সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতার কারণেই তথ্য বাতায়ন ওয়েব পোর্টাল থেকে তথ্য সুবিধা না পাওয়ার অভিযোগ স্থানীয়দের। তবে উপজেলা প্রশাসন
২৮ অক্টোবর ২০২১
ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
১০ মিনিট আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়নের ওয়েব পোর্টালে চরফ্যাশন উপজেলার তথ্য নিয়মিত হালনাগাদ না হওয়ায় তথ্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পুরোনো তথ্যে বিভ্রান্তিতেও পড়ছেন তাঁরা। সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতার কারণেই তথ্য বাতায়ন ওয়েব পোর্টাল থেকে তথ্য সুবিধা না পাওয়ার অভিযোগ স্থানীয়দের। তবে উপজেলা প্রশাসন
২৮ অক্টোবর ২০২১
ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
১০ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। আমরা আশা করি, এ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যে ভিত্তি গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে।’

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। আমরা আশা করি, এ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যে ভিত্তি গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে।’

বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়নের ওয়েব পোর্টালে চরফ্যাশন উপজেলার তথ্য নিয়মিত হালনাগাদ না হওয়ায় তথ্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পুরোনো তথ্যে বিভ্রান্তিতেও পড়ছেন তাঁরা। সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতার কারণেই তথ্য বাতায়ন ওয়েব পোর্টাল থেকে তথ্য সুবিধা না পাওয়ার অভিযোগ স্থানীয়দের। তবে উপজেলা প্রশাসন
২৮ অক্টোবর ২০২১
ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিজয় দিবস উদ্যাপনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ থেকে মুছে ফেলা হয়েছে জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন বৈষমবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা।
১০ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে