নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহসিন উদ্দীনকে স্বৈরাচারের দোসর আখ্যা দিয়ে একাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেট সভা থেকে অব্যাহতির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের নিচতলায় এ বিক্ষোভ সমাবেশ করেন ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
এ সময় উপাচার্যকে ক্ষমা চেয়ে মুহসিন উদ্দীনকে তাঁর স্বপদে বহাল করার আহ্বান জানান বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।
প্রতিবাদ সমাবেশে শিক্ষার্থীরা বলেন, ড. মো. মুহসিন উদ্দীন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র অধ্যাপক। তিনি জুলাই আন্দোলনকে ধারণ করেন। তাঁকে স্বৈরাচারের দোসর আখ্যায়িত করে নিয়মবহির্ভূতভাবে সিন্ডিকেট ও কাউন্সিল সদস্য থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। তাঁরা অভিযোগ করেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা ন্যায়ের পক্ষে কথা বললেই শিকলে আবদ্ধ হয়ে যাই। আমাদের শিক্ষক যখন ন্যায়ের পক্ষে কথা বললেন, তখনই তাঁকে নিয়মবহির্ভূত সরিয়ে দেওয়া হলো। তাঁকে স্বৈরাচার আখ্যা দেওয়া হয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।’
ইংরেজি বিভাগের নাফিজ আল জাহাঙ্গীর বলেন, জুলাই আন্দোলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের যাঁরা শিক্ষার্থীদের পক্ষে ছিলেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম ড. মো. মুহসিন উদ্দীন। তাঁর বিরুদ্ধে আনীত স্বৈরাচারের দোসর অভিযোগ অমূলক, ভিত্তিহীন এবং সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত আক্রোশবশত।
একই বিভাগের নবম ব্যাচের শিক্ষার্থী আতিক আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমরা সুস্পষ্টভাবে জানাতে চাই যে আমাদের অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে উপাচার্য যে অভিযোগ এনেছেন, তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। আমাদের শিক্ষককে অবমূল্যায়ন করা হলে আমরা কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হব।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী রাকিনের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন আতিক, ইয়াসিন কাজী, রায়হান প্রমুখ।
জানা গেছে, অধ্যাপক ড. মো. মুহসিন উদ্দীনকে পতিত সরকারের সমর্থক ও দোসর উল্লেখ করে ১৩ এপ্রিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিল থেকে তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে জানতে ববি উপাচার্য অধ্যাপক ড. শুচিতা শরমিনের মোবাইলে কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
ববি রেজিস্ট্রার মনিরুল ইসলাম বলেছেন, উপাচার্যের নির্দেশে ড. মুহসিনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে তিনি আর কোনো মন্তব্য করতে চাননি।

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহসিন উদ্দীনকে স্বৈরাচারের দোসর আখ্যা দিয়ে একাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেট সভা থেকে অব্যাহতির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের নিচতলায় এ বিক্ষোভ সমাবেশ করেন ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
এ সময় উপাচার্যকে ক্ষমা চেয়ে মুহসিন উদ্দীনকে তাঁর স্বপদে বহাল করার আহ্বান জানান বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।
প্রতিবাদ সমাবেশে শিক্ষার্থীরা বলেন, ড. মো. মুহসিন উদ্দীন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র অধ্যাপক। তিনি জুলাই আন্দোলনকে ধারণ করেন। তাঁকে স্বৈরাচারের দোসর আখ্যায়িত করে নিয়মবহির্ভূতভাবে সিন্ডিকেট ও কাউন্সিল সদস্য থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। তাঁরা অভিযোগ করেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা ন্যায়ের পক্ষে কথা বললেই শিকলে আবদ্ধ হয়ে যাই। আমাদের শিক্ষক যখন ন্যায়ের পক্ষে কথা বললেন, তখনই তাঁকে নিয়মবহির্ভূত সরিয়ে দেওয়া হলো। তাঁকে স্বৈরাচার আখ্যা দেওয়া হয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।’
ইংরেজি বিভাগের নাফিজ আল জাহাঙ্গীর বলেন, জুলাই আন্দোলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের যাঁরা শিক্ষার্থীদের পক্ষে ছিলেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম ড. মো. মুহসিন উদ্দীন। তাঁর বিরুদ্ধে আনীত স্বৈরাচারের দোসর অভিযোগ অমূলক, ভিত্তিহীন এবং সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত আক্রোশবশত।
একই বিভাগের নবম ব্যাচের শিক্ষার্থী আতিক আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমরা সুস্পষ্টভাবে জানাতে চাই যে আমাদের অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে উপাচার্য যে অভিযোগ এনেছেন, তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। আমাদের শিক্ষককে অবমূল্যায়ন করা হলে আমরা কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হব।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী রাকিনের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন আতিক, ইয়াসিন কাজী, রায়হান প্রমুখ।
জানা গেছে, অধ্যাপক ড. মো. মুহসিন উদ্দীনকে পতিত সরকারের সমর্থক ও দোসর উল্লেখ করে ১৩ এপ্রিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিল থেকে তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে জানতে ববি উপাচার্য অধ্যাপক ড. শুচিতা শরমিনের মোবাইলে কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
ববি রেজিস্ট্রার মনিরুল ইসলাম বলেছেন, উপাচার্যের নির্দেশে ড. মুহসিনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে তিনি আর কোনো মন্তব্য করতে চাননি।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৪ ঘণ্টা আগে