খান রফিক, বরিশাল
বর্ষায় নদ-নদীতে পানি বেড়েছে। এখন ইলিশের ভরা মৌসুম। নদীতে মাছ ধরা পড়া শুরু হলেও দাম কমছে না মোটেই। এতে হতাশ বরিশালসহ সারা দেশের মানুষ। এ অবস্থায় ইলিশের দাম কমানো, উৎপাদন বৃদ্ধিসহ তদারকির জন্য গত সোমবার মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
ভরা মৌসুমেও ইলিশের দাম না কমার পেছনে তিনটি কারণকে দায়ী করেছেন ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের পরিচালক মোল্লা এমদাদুল্লাহ। তিনি বলেন, ডিজেলের উচ্চ মূল্য ইলিশের দাম না কমার অন্যতম কারণ। আরেকটি কারণ হলো সিন্ডিকেট। ইলিশের দাম কী হবে, তা সকালে নির্ধারণ করে দেয় মোকামের ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট। এ ছাড়া দাদনও আরেকটি কারণ। দাদনদাতা জেলেদের কাছ থেকে ১০ ভাগ মুনাফা নেন। দাদন নিয়ে ওই মহাজনের আড়তেই মাছ দিতে হবে। এই মুনাফা ৫ শতাংশে নামাতে হবে। এই তিনটি বিষয় নিয়ন্ত্রণ করা গেলে ইলিশের দাম কেজিপ্রতি অন্তত ৩০০ টাকা কমে যাবে।
গতকাল শুক্রবার বরিশাল নগরের পোর্ট রোড মৎস্য মোকাম ঘুরে দেখা গেছে, ইলিশের আমদানি কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে নেই। যে পরিমাণ ইলিশ আছে তারও দাম চড়া। ক্রেতারা এ জন্য অস্বস্তি নিয়ে বাজারে ঘুরছেন।
পোর্ট রোড লিয়া মৎস্য আড়তের আড়তদার নাসির হোসেন জানান, গতকাল ৬০০-৯০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতি কেজি ১৫০০ টাকা থেকে ১৫২৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। একইভাবে এক কেজি ওজনের ইলিশ কেজিপ্রতি ১৬৫০ টাকা, ১২০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ১৮০০ টাকা, ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ১৩০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এদিন মোকামে প্রায় ১০০ মণ ইলিশ নদী ও সাগরের মোহনা থেকে এসেছে।
সাগরের মাছের একাংশ ভারতীয় জেলে ধরে নিয়ে যাচ্ছেন বলে মনে করেন ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের পরিচালক মোল্লা এমদাদুল্লাহ। তিনি বলেন, সাগরে মাছ ধরার ওপর দেশে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়। এ ক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গে সমন্বয় না থাকায় আমাদের এখানে যখন নিষেধাজ্ঞা, ভারতীয় জেলেরা তখন দেদার ইলিশ ধরেন সাগরে।
বরিশাল বিভাগীয় মৎস্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. নাসির উদ্দিন বলেন, ‘মা ইলিশ রক্ষা কার্যক্রমকে সামনে রেখ। আমরা কাজ শুরু করেছি। বিশেষ করে ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণ ও উৎপাদন বৃদ্ধিতে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করতে মাঠ পর্যায়ে কাজ করবে। এজন্য মৎস্য অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় থেকে টিম করে দিয়েছে। ইলিশের দাম এত বেশি কেন তা তদারকি করবে ওই টিম।
বর্ষায় নদ-নদীতে পানি বেড়েছে। এখন ইলিশের ভরা মৌসুম। নদীতে মাছ ধরা পড়া শুরু হলেও দাম কমছে না মোটেই। এতে হতাশ বরিশালসহ সারা দেশের মানুষ। এ অবস্থায় ইলিশের দাম কমানো, উৎপাদন বৃদ্ধিসহ তদারকির জন্য গত সোমবার মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
ভরা মৌসুমেও ইলিশের দাম না কমার পেছনে তিনটি কারণকে দায়ী করেছেন ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের পরিচালক মোল্লা এমদাদুল্লাহ। তিনি বলেন, ডিজেলের উচ্চ মূল্য ইলিশের দাম না কমার অন্যতম কারণ। আরেকটি কারণ হলো সিন্ডিকেট। ইলিশের দাম কী হবে, তা সকালে নির্ধারণ করে দেয় মোকামের ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট। এ ছাড়া দাদনও আরেকটি কারণ। দাদনদাতা জেলেদের কাছ থেকে ১০ ভাগ মুনাফা নেন। দাদন নিয়ে ওই মহাজনের আড়তেই মাছ দিতে হবে। এই মুনাফা ৫ শতাংশে নামাতে হবে। এই তিনটি বিষয় নিয়ন্ত্রণ করা গেলে ইলিশের দাম কেজিপ্রতি অন্তত ৩০০ টাকা কমে যাবে।
গতকাল শুক্রবার বরিশাল নগরের পোর্ট রোড মৎস্য মোকাম ঘুরে দেখা গেছে, ইলিশের আমদানি কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে নেই। যে পরিমাণ ইলিশ আছে তারও দাম চড়া। ক্রেতারা এ জন্য অস্বস্তি নিয়ে বাজারে ঘুরছেন।
পোর্ট রোড লিয়া মৎস্য আড়তের আড়তদার নাসির হোসেন জানান, গতকাল ৬০০-৯০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতি কেজি ১৫০০ টাকা থেকে ১৫২৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। একইভাবে এক কেজি ওজনের ইলিশ কেজিপ্রতি ১৬৫০ টাকা, ১২০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ১৮০০ টাকা, ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ১৩০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এদিন মোকামে প্রায় ১০০ মণ ইলিশ নদী ও সাগরের মোহনা থেকে এসেছে।
সাগরের মাছের একাংশ ভারতীয় জেলে ধরে নিয়ে যাচ্ছেন বলে মনে করেন ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের পরিচালক মোল্লা এমদাদুল্লাহ। তিনি বলেন, সাগরে মাছ ধরার ওপর দেশে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়। এ ক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গে সমন্বয় না থাকায় আমাদের এখানে যখন নিষেধাজ্ঞা, ভারতীয় জেলেরা তখন দেদার ইলিশ ধরেন সাগরে।
বরিশাল বিভাগীয় মৎস্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. নাসির উদ্দিন বলেন, ‘মা ইলিশ রক্ষা কার্যক্রমকে সামনে রেখ। আমরা কাজ শুরু করেছি। বিশেষ করে ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণ ও উৎপাদন বৃদ্ধিতে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করতে মাঠ পর্যায়ে কাজ করবে। এজন্য মৎস্য অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় থেকে টিম করে দিয়েছে। ইলিশের দাম এত বেশি কেন তা তদারকি করবে ওই টিম।
গত মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে বদরগঞ্জ সরকারি খাদ্যগুদাম থেকে সরকারি চাল ট্রলিতে নিয়ে মধুপুর ইউনিয়নের বোর্ডঘরা এলাকায় বাপ্পি সাহা তাঁর ব্যক্তিগত গদিঘরে রাখছিলেন। এ সময় এলাকার মানুষ ট্রলিসহ চালের বস্তা আটক করে ইউএনওকে খবর দেন। ইউএনও ওইদিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে গদিঘরের উঠানে ট্রলিতে রাখা...
৩৯ মিনিট আগে৭০ শতাংশ প্রাকৃতিক সবুজ ঘাস ও খড়ে আমি ২টি দেশী বলদ ও ১টি শাইওয়াল ষাঁড় মোটাতাজা করছি। বিগত কয়েক বছর ধরে ভেজাল খাদ্য পরিহার এবং চিকিৎসকের পরামর্শে সবুজ ঘাস চাষে গরু লালন-পালনে পরিচিত লাভ করেছি। ফলে কোরবানির গরু বাজারে তুলতে হয় না। আগেভাগে বাড়িতে এসে সমতলের কোরবানিদাতারা নিয়ে যান...
৪৪ মিনিট আগেতার সংসারে স্ত্রী ও তিন সন্তান। বড় ছেলে সপ্তম শ্রেণির ছাত্র, মেয়ে প্রাথমিক স্কুলে পড়ে, আর ছোট ছেলে স্কুলে যাওয়ার বয়সেই পা রাখেনি। মিলনের আয়ের ওপর নির্ভর করে তাদের খাবার, পড়াশোনা ও চিকিৎসা— সবকিছু। সম্পত্তি বলতে বাবার রেখে যাওয়া মাত্র দুই শতাংশ ভিটেমাটি। খাবার থাকবে কি না, সেটা নির্ভর করে....
১ ঘণ্টা আগেপবিত্র ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে টাঙ্গাইলের সড়ক-মহাসড়কগুলোতে ঝুঁকি বাড়তে শুরু করেছে। প্রশাসনের তৎপরতায় ক্ষণিকের জন্য গা ঢাকা দিলেও ডাকাতেরা সুযোগ বুঝেই চলন্ত বাসে ডাকাতি, লুটপাট ও ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটিয়ে সটকে পড়ে। ফলে রাত বাড়ার সঙ্গে এই জেলার মহাসড়কে নেমে আসছে আতঙ্ক।
১ ঘণ্টা আগে