আগৈলঝাড়া (বরিশাল) প্রতিনিধি

ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার তৈরি করে স্বাবলম্বী হয়েছেন বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার ডলি বিশ্বাস। বাড়িতে বসেই গোবর ও কেঁচো ব্যবহার করে জৈব সার উৎপাদন করছেন তিনি। পরিবেশবান্ধব ও মাটির উর্বরতা বাড়ায় এই সারের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। দামেও সাশ্রয়ী হওয়ায় কৃষকেরাও আগ্রহ দেখাচ্ছেন এই সারে।
উপজেলার রাজিহার ইউনিয়নের রামানন্দেরআঁক গ্রামের বাসিন্দা ডলি বিশ্বাস একসময় সংসারের অভাব-অনটনের মধ্যে দিন কাটাতেন। পরে কারিতাসের ‘ধরিত্রী প্রকল্প’-এর আর্থিক সহায়তায় ভার্মি কম্পোস্টের একটি প্রদর্শনী শেড তৈরি করেন। শুরু করেন কেঁচো সার উৎপাদন ও বাজারজাত।
ডলি প্রথমে তিনটি রিং ব্যবহার করে সার উৎপাদন শুরু করেন। এখন তাঁর ১৩টি রিং রয়েছে। খুচরা ও পাইকারি—দুইভাবে সার বিক্রি করে স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছেন তিনি। কারিতাসের সহায়তায় তাঁর মতো আরও ৪৬২ জন নারী ও পুরুষ ভার্মি কম্পোস্ট তৈরি করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন বলে জানায় প্রকল্প কর্তৃপক্ষ।
ডলি বিশ্বাস বলেন, ‘সার তৈরির জন্য ১৫ দিনের পুরোনো গোবর লাগে। কেঁচো সেই গোবর খেয়ে যে মল ত্যাগ করে, তা থেকেই ভার্মি কম্পোস্ট তৈরি হয়। এখন এই সার বিক্রি করে সংসার চালাতে পারছি।’
স্থানীয় কৃষক আবু মিয়া বলেন, ‘বাজারের রাসায়নিক সারের চেয়ে এই জৈব সারের দাম কম। জমির উর্বরতা বাড়ে, ফলনও ভালো হয়। তাই এখন আমরা জমিতে কেঁচো সার ব্যবহার শুরু করেছি।’
একই এলাকার কৃষক হারু মিয়া বলেন, ‘আমার সবজি বাগানে আগে অনেক রাসায়নিক সার ব্যবহার করতাম। এখন কেঁচো সার ব্যবহার করছি। খরচ কমছে, আবার ফলনও হচ্ছে ভালো।’
কারিতাসের ধরিত্রী প্রকল্পের উপজেলা ইনচার্জ এডওয়ার্ড অন্তু রায় বলেন, ‘কৃষকেরা এখন কেঁচো সার ব্যবহার করে বিষমুক্ত শাকসবজি চাষ করছেন। ভাসমান ও জৈব পদ্ধতিতে চাষ করে নিজেরাই ব্যবহার করছেন, আবার বাজারেও বিক্রি করছেন। এতে তাঁরা পরিবেশবান্ধব কাজের মাধ্যমে নিজের পরিবার ও দেশের উন্নয়নে অবদান রাখছেন।’
বরিশালের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক কৃষিবিদ মো. রেজাউল হাসান বলেন, ‘কেঁচো কম্পোস্ট সার ফলন ও গুণগত মান বাড়ায়। সব মৌসুমেই সব ধরনের ফসলে ব্যবহার করা যায়। এটি বীজের অঙ্কুরোদ্গমে সহায়তা করে, মাটির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং উপকারী অণুজীবের কার্যকারিতা বাড়ায়। তাই কৃষকেরাও স্বচ্ছন্দে এই সার ব্যবহার করছেন।’

ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার তৈরি করে স্বাবলম্বী হয়েছেন বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার ডলি বিশ্বাস। বাড়িতে বসেই গোবর ও কেঁচো ব্যবহার করে জৈব সার উৎপাদন করছেন তিনি। পরিবেশবান্ধব ও মাটির উর্বরতা বাড়ায় এই সারের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। দামেও সাশ্রয়ী হওয়ায় কৃষকেরাও আগ্রহ দেখাচ্ছেন এই সারে।
উপজেলার রাজিহার ইউনিয়নের রামানন্দেরআঁক গ্রামের বাসিন্দা ডলি বিশ্বাস একসময় সংসারের অভাব-অনটনের মধ্যে দিন কাটাতেন। পরে কারিতাসের ‘ধরিত্রী প্রকল্প’-এর আর্থিক সহায়তায় ভার্মি কম্পোস্টের একটি প্রদর্শনী শেড তৈরি করেন। শুরু করেন কেঁচো সার উৎপাদন ও বাজারজাত।
ডলি প্রথমে তিনটি রিং ব্যবহার করে সার উৎপাদন শুরু করেন। এখন তাঁর ১৩টি রিং রয়েছে। খুচরা ও পাইকারি—দুইভাবে সার বিক্রি করে স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছেন তিনি। কারিতাসের সহায়তায় তাঁর মতো আরও ৪৬২ জন নারী ও পুরুষ ভার্মি কম্পোস্ট তৈরি করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন বলে জানায় প্রকল্প কর্তৃপক্ষ।
ডলি বিশ্বাস বলেন, ‘সার তৈরির জন্য ১৫ দিনের পুরোনো গোবর লাগে। কেঁচো সেই গোবর খেয়ে যে মল ত্যাগ করে, তা থেকেই ভার্মি কম্পোস্ট তৈরি হয়। এখন এই সার বিক্রি করে সংসার চালাতে পারছি।’
স্থানীয় কৃষক আবু মিয়া বলেন, ‘বাজারের রাসায়নিক সারের চেয়ে এই জৈব সারের দাম কম। জমির উর্বরতা বাড়ে, ফলনও ভালো হয়। তাই এখন আমরা জমিতে কেঁচো সার ব্যবহার শুরু করেছি।’
একই এলাকার কৃষক হারু মিয়া বলেন, ‘আমার সবজি বাগানে আগে অনেক রাসায়নিক সার ব্যবহার করতাম। এখন কেঁচো সার ব্যবহার করছি। খরচ কমছে, আবার ফলনও হচ্ছে ভালো।’
কারিতাসের ধরিত্রী প্রকল্পের উপজেলা ইনচার্জ এডওয়ার্ড অন্তু রায় বলেন, ‘কৃষকেরা এখন কেঁচো সার ব্যবহার করে বিষমুক্ত শাকসবজি চাষ করছেন। ভাসমান ও জৈব পদ্ধতিতে চাষ করে নিজেরাই ব্যবহার করছেন, আবার বাজারেও বিক্রি করছেন। এতে তাঁরা পরিবেশবান্ধব কাজের মাধ্যমে নিজের পরিবার ও দেশের উন্নয়নে অবদান রাখছেন।’
বরিশালের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক কৃষিবিদ মো. রেজাউল হাসান বলেন, ‘কেঁচো কম্পোস্ট সার ফলন ও গুণগত মান বাড়ায়। সব মৌসুমেই সব ধরনের ফসলে ব্যবহার করা যায়। এটি বীজের অঙ্কুরোদ্গমে সহায়তা করে, মাটির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং উপকারী অণুজীবের কার্যকারিতা বাড়ায়। তাই কৃষকেরাও স্বচ্ছন্দে এই সার ব্যবহার করছেন।’
আগৈলঝাড়া (বরিশাল) প্রতিনিধি

ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার তৈরি করে স্বাবলম্বী হয়েছেন বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার ডলি বিশ্বাস। বাড়িতে বসেই গোবর ও কেঁচো ব্যবহার করে জৈব সার উৎপাদন করছেন তিনি। পরিবেশবান্ধব ও মাটির উর্বরতা বাড়ায় এই সারের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। দামেও সাশ্রয়ী হওয়ায় কৃষকেরাও আগ্রহ দেখাচ্ছেন এই সারে।
উপজেলার রাজিহার ইউনিয়নের রামানন্দেরআঁক গ্রামের বাসিন্দা ডলি বিশ্বাস একসময় সংসারের অভাব-অনটনের মধ্যে দিন কাটাতেন। পরে কারিতাসের ‘ধরিত্রী প্রকল্প’-এর আর্থিক সহায়তায় ভার্মি কম্পোস্টের একটি প্রদর্শনী শেড তৈরি করেন। শুরু করেন কেঁচো সার উৎপাদন ও বাজারজাত।
ডলি প্রথমে তিনটি রিং ব্যবহার করে সার উৎপাদন শুরু করেন। এখন তাঁর ১৩টি রিং রয়েছে। খুচরা ও পাইকারি—দুইভাবে সার বিক্রি করে স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছেন তিনি। কারিতাসের সহায়তায় তাঁর মতো আরও ৪৬২ জন নারী ও পুরুষ ভার্মি কম্পোস্ট তৈরি করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন বলে জানায় প্রকল্প কর্তৃপক্ষ।
ডলি বিশ্বাস বলেন, ‘সার তৈরির জন্য ১৫ দিনের পুরোনো গোবর লাগে। কেঁচো সেই গোবর খেয়ে যে মল ত্যাগ করে, তা থেকেই ভার্মি কম্পোস্ট তৈরি হয়। এখন এই সার বিক্রি করে সংসার চালাতে পারছি।’
স্থানীয় কৃষক আবু মিয়া বলেন, ‘বাজারের রাসায়নিক সারের চেয়ে এই জৈব সারের দাম কম। জমির উর্বরতা বাড়ে, ফলনও ভালো হয়। তাই এখন আমরা জমিতে কেঁচো সার ব্যবহার শুরু করেছি।’
একই এলাকার কৃষক হারু মিয়া বলেন, ‘আমার সবজি বাগানে আগে অনেক রাসায়নিক সার ব্যবহার করতাম। এখন কেঁচো সার ব্যবহার করছি। খরচ কমছে, আবার ফলনও হচ্ছে ভালো।’
কারিতাসের ধরিত্রী প্রকল্পের উপজেলা ইনচার্জ এডওয়ার্ড অন্তু রায় বলেন, ‘কৃষকেরা এখন কেঁচো সার ব্যবহার করে বিষমুক্ত শাকসবজি চাষ করছেন। ভাসমান ও জৈব পদ্ধতিতে চাষ করে নিজেরাই ব্যবহার করছেন, আবার বাজারেও বিক্রি করছেন। এতে তাঁরা পরিবেশবান্ধব কাজের মাধ্যমে নিজের পরিবার ও দেশের উন্নয়নে অবদান রাখছেন।’
বরিশালের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক কৃষিবিদ মো. রেজাউল হাসান বলেন, ‘কেঁচো কম্পোস্ট সার ফলন ও গুণগত মান বাড়ায়। সব মৌসুমেই সব ধরনের ফসলে ব্যবহার করা যায়। এটি বীজের অঙ্কুরোদ্গমে সহায়তা করে, মাটির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং উপকারী অণুজীবের কার্যকারিতা বাড়ায়। তাই কৃষকেরাও স্বচ্ছন্দে এই সার ব্যবহার করছেন।’

ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার তৈরি করে স্বাবলম্বী হয়েছেন বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার ডলি বিশ্বাস। বাড়িতে বসেই গোবর ও কেঁচো ব্যবহার করে জৈব সার উৎপাদন করছেন তিনি। পরিবেশবান্ধব ও মাটির উর্বরতা বাড়ায় এই সারের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। দামেও সাশ্রয়ী হওয়ায় কৃষকেরাও আগ্রহ দেখাচ্ছেন এই সারে।
উপজেলার রাজিহার ইউনিয়নের রামানন্দেরআঁক গ্রামের বাসিন্দা ডলি বিশ্বাস একসময় সংসারের অভাব-অনটনের মধ্যে দিন কাটাতেন। পরে কারিতাসের ‘ধরিত্রী প্রকল্প’-এর আর্থিক সহায়তায় ভার্মি কম্পোস্টের একটি প্রদর্শনী শেড তৈরি করেন। শুরু করেন কেঁচো সার উৎপাদন ও বাজারজাত।
ডলি প্রথমে তিনটি রিং ব্যবহার করে সার উৎপাদন শুরু করেন। এখন তাঁর ১৩টি রিং রয়েছে। খুচরা ও পাইকারি—দুইভাবে সার বিক্রি করে স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছেন তিনি। কারিতাসের সহায়তায় তাঁর মতো আরও ৪৬২ জন নারী ও পুরুষ ভার্মি কম্পোস্ট তৈরি করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন বলে জানায় প্রকল্প কর্তৃপক্ষ।
ডলি বিশ্বাস বলেন, ‘সার তৈরির জন্য ১৫ দিনের পুরোনো গোবর লাগে। কেঁচো সেই গোবর খেয়ে যে মল ত্যাগ করে, তা থেকেই ভার্মি কম্পোস্ট তৈরি হয়। এখন এই সার বিক্রি করে সংসার চালাতে পারছি।’
স্থানীয় কৃষক আবু মিয়া বলেন, ‘বাজারের রাসায়নিক সারের চেয়ে এই জৈব সারের দাম কম। জমির উর্বরতা বাড়ে, ফলনও ভালো হয়। তাই এখন আমরা জমিতে কেঁচো সার ব্যবহার শুরু করেছি।’
একই এলাকার কৃষক হারু মিয়া বলেন, ‘আমার সবজি বাগানে আগে অনেক রাসায়নিক সার ব্যবহার করতাম। এখন কেঁচো সার ব্যবহার করছি। খরচ কমছে, আবার ফলনও হচ্ছে ভালো।’
কারিতাসের ধরিত্রী প্রকল্পের উপজেলা ইনচার্জ এডওয়ার্ড অন্তু রায় বলেন, ‘কৃষকেরা এখন কেঁচো সার ব্যবহার করে বিষমুক্ত শাকসবজি চাষ করছেন। ভাসমান ও জৈব পদ্ধতিতে চাষ করে নিজেরাই ব্যবহার করছেন, আবার বাজারেও বিক্রি করছেন। এতে তাঁরা পরিবেশবান্ধব কাজের মাধ্যমে নিজের পরিবার ও দেশের উন্নয়নে অবদান রাখছেন।’
বরিশালের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক কৃষিবিদ মো. রেজাউল হাসান বলেন, ‘কেঁচো কম্পোস্ট সার ফলন ও গুণগত মান বাড়ায়। সব মৌসুমেই সব ধরনের ফসলে ব্যবহার করা যায়। এটি বীজের অঙ্কুরোদ্গমে সহায়তা করে, মাটির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং উপকারী অণুজীবের কার্যকারিতা বাড়ায়। তাই কৃষকেরাও স্বচ্ছন্দে এই সার ব্যবহার করছেন।’

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
২০ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৪১ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেটঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

স্থানীয় কৃষক আবু মিয়া বলেন, ‘বাজারের রাসায়নিক সারের চেয়ে এই জৈব সারের দাম কম। জমির উর্বরতা বাড়ে, ফলনও ভালো হয়। তাই এখন আমরা জমিতে কেঁচো সার ব্যবহার শুরু করেছি।’
০২ জুলাই ২০২৫
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৪১ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

স্থানীয় কৃষক আবু মিয়া বলেন, ‘বাজারের রাসায়নিক সারের চেয়ে এই জৈব সারের দাম কম। জমির উর্বরতা বাড়ে, ফলনও ভালো হয়। তাই এখন আমরা জমিতে কেঁচো সার ব্যবহার শুরু করেছি।’
০২ জুলাই ২০২৫
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
২০ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

স্থানীয় কৃষক আবু মিয়া বলেন, ‘বাজারের রাসায়নিক সারের চেয়ে এই জৈব সারের দাম কম। জমির উর্বরতা বাড়ে, ফলনও ভালো হয়। তাই এখন আমরা জমিতে কেঁচো সার ব্যবহার শুরু করেছি।’
০২ জুলাই ২০২৫
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
২০ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৪১ মিনিট আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

স্থানীয় কৃষক আবু মিয়া বলেন, ‘বাজারের রাসায়নিক সারের চেয়ে এই জৈব সারের দাম কম। জমির উর্বরতা বাড়ে, ফলনও ভালো হয়। তাই এখন আমরা জমিতে কেঁচো সার ব্যবহার শুরু করেছি।’
০২ জুলাই ২০২৫
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
২০ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৪১ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে