আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনার তালতলী উপজেলায় দুই বছর আগে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের হামলা, দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় করা মামলায় বিএনপিরই নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছে।
এই ঘটনার প্রতিবাদে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে তালতলী উপজেলা শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বিএনপি নেতা-কর্মীরা। মিছিল-সমাবেশ থেকে মামলার বাদী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. ছগির হাওলাদারকে দল থেকে বহিষ্কার ও শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চলতি বছরের ৩০ জুলাই তালতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক মো. ছগির হাওলাদার বাদী হয়ে আমতলী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা করেন। মামলাটি দুই বছর আগে বিএনপির দলীয় কর্মসূচি চলাকালে আওয়ামী লীগের হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাকে কেন্দ্র করে। এই মামলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজবি-উল কবির জোমাদ্দার, সাধারণ সম্পাদক তৌফিকুজ্জামান তনু এবং আমতলী উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. মতিয়ার রহমানসহ ১০১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। মামলায় ৭০-৮০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
মামলার বাদী মো. ছগির হাওলাদারের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, তিনি ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের জন্য অন্তত ১৫-২০ জন বিএনপি নেতা-কর্মীকেও এই মামলায় আসামি করেছেন। অভিযোগকারীরা বলছেন, জমি দখল, মামলা বাণিজ্য এবং নিরীহ মানুষকে হয়রানি করার উদ্দেশ্যেই বাদী বিএনপির নেতা-কর্মী, রাখাইন এবং নিরীহ মানুষদের আসামি করেছেন।
এই অভিযোগের প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলা শহরে পাঁচ শতাধিক বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী বিক্ষোভ মিছিল করেন। তাঁদের দাবি, মামলার বাদী মো. ছগির হাওলাদারকে দল থেকে বহিষ্কার করা হোক এবং বিএনপি নেতা-কর্মীদের হয়রানি করার জন্য মামলা করায় তাঁকে শাস্তির আওতায় আনা হোক।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, মামলার আসামিদের তালিকায় রয়েছেন উপজেলার শারিকখালী ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি সদস্য মো. নিজাম আকন (৪৪ নম্বর), তার ভাই যুবদল নেতা বেল্লাল আকন (৩৬ নম্বর), বড়বগী ইউনিয়নের যুবদল নেতা হাবিব (৭২ নম্বর) এবং শ্রমিক দল নেতা হারুন চৌকিদার। এ ছাড়া রাখাইন সম্প্রদায়ের মংনানসে, মংনান্ট এবং থুইমং সুঁই তালুকদারকেও এই মামলায় আসামি করা হয়েছে।
তালতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম লিটন মোল্লা বলেন, ‘মামলার বাদী মো. ছগির হাওলাদার ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সক্রিয় বিএনপি নেতা-কর্মীদের আসামি করেছেন। এটা অত্যন্ত জঘন্য কাজ।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাদীর জমিজমা নিয়ে বিরোধীদেরও এই মামলায় আসামি করা হয়েছে।’
তালতলী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস-চেয়ারম্যান ও বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব মিয়া মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক বলেন, ‘দলীয় কার্যালয়ে হামলা ভাঙচুরের ঘটনার দিন বাদী ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন না। বাদী নিজের স্বার্থ উদ্ধার করতে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের এই মামলায় আসামি করেছেন।’
রাখাইন সম্প্রদায়ের মংনানসে ও মংনান্ট বলেন, আমরা কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত নই। বাদী জমি দখলের জন্য আমাদের মামলায় আসামি করেছেন। জমি নিয়ে এখনো আদালতে তিনটি মামলা চলমান রয়েছে।
নিজাম আকন বলেন, ‘বাদী আমার কাছে এক লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছেন। তার দাবিকৃত টাকা না দেওয়ায় আমাকে ও আমার ভাইকে আসামি করেছেন।’
তবে মামলার বাদী মো. ছগির হাওলাদার বিএনপি নেতা-কর্মীদের আসামি করার কথা অস্বীকার করে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ রাজনীতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা করেছি। আমার সঙ্গে বিরোধ রয়েছে এমন কাউকে ওই মামলার আসামি করিনি। রাজনৈতিকভাবে হেনস্তা করতে আমার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে।’
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি মো. ইকরাম হোসেন বলেন, ‘আদালতের আদেশ পেয়েছি। তদন্তে যাদের বিরুদ্ধে প্রমাণ পাওয়া যাবে, তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হবে। প্রমাণ না থাকলে অভিযোগপত্র থেকে তাদের অব্যাহতির সুপারিশ করা হবে।’

বরগুনার তালতলী উপজেলায় দুই বছর আগে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের হামলা, দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় করা মামলায় বিএনপিরই নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছে।
এই ঘটনার প্রতিবাদে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে তালতলী উপজেলা শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বিএনপি নেতা-কর্মীরা। মিছিল-সমাবেশ থেকে মামলার বাদী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. ছগির হাওলাদারকে দল থেকে বহিষ্কার ও শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চলতি বছরের ৩০ জুলাই তালতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক মো. ছগির হাওলাদার বাদী হয়ে আমতলী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা করেন। মামলাটি দুই বছর আগে বিএনপির দলীয় কর্মসূচি চলাকালে আওয়ামী লীগের হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাকে কেন্দ্র করে। এই মামলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজবি-উল কবির জোমাদ্দার, সাধারণ সম্পাদক তৌফিকুজ্জামান তনু এবং আমতলী উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. মতিয়ার রহমানসহ ১০১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। মামলায় ৭০-৮০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
মামলার বাদী মো. ছগির হাওলাদারের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, তিনি ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের জন্য অন্তত ১৫-২০ জন বিএনপি নেতা-কর্মীকেও এই মামলায় আসামি করেছেন। অভিযোগকারীরা বলছেন, জমি দখল, মামলা বাণিজ্য এবং নিরীহ মানুষকে হয়রানি করার উদ্দেশ্যেই বাদী বিএনপির নেতা-কর্মী, রাখাইন এবং নিরীহ মানুষদের আসামি করেছেন।
এই অভিযোগের প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলা শহরে পাঁচ শতাধিক বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী বিক্ষোভ মিছিল করেন। তাঁদের দাবি, মামলার বাদী মো. ছগির হাওলাদারকে দল থেকে বহিষ্কার করা হোক এবং বিএনপি নেতা-কর্মীদের হয়রানি করার জন্য মামলা করায় তাঁকে শাস্তির আওতায় আনা হোক।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, মামলার আসামিদের তালিকায় রয়েছেন উপজেলার শারিকখালী ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি সদস্য মো. নিজাম আকন (৪৪ নম্বর), তার ভাই যুবদল নেতা বেল্লাল আকন (৩৬ নম্বর), বড়বগী ইউনিয়নের যুবদল নেতা হাবিব (৭২ নম্বর) এবং শ্রমিক দল নেতা হারুন চৌকিদার। এ ছাড়া রাখাইন সম্প্রদায়ের মংনানসে, মংনান্ট এবং থুইমং সুঁই তালুকদারকেও এই মামলায় আসামি করা হয়েছে।
তালতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম লিটন মোল্লা বলেন, ‘মামলার বাদী মো. ছগির হাওলাদার ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সক্রিয় বিএনপি নেতা-কর্মীদের আসামি করেছেন। এটা অত্যন্ত জঘন্য কাজ।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাদীর জমিজমা নিয়ে বিরোধীদেরও এই মামলায় আসামি করা হয়েছে।’
তালতলী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস-চেয়ারম্যান ও বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব মিয়া মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক বলেন, ‘দলীয় কার্যালয়ে হামলা ভাঙচুরের ঘটনার দিন বাদী ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন না। বাদী নিজের স্বার্থ উদ্ধার করতে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের এই মামলায় আসামি করেছেন।’
রাখাইন সম্প্রদায়ের মংনানসে ও মংনান্ট বলেন, আমরা কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত নই। বাদী জমি দখলের জন্য আমাদের মামলায় আসামি করেছেন। জমি নিয়ে এখনো আদালতে তিনটি মামলা চলমান রয়েছে।
নিজাম আকন বলেন, ‘বাদী আমার কাছে এক লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছেন। তার দাবিকৃত টাকা না দেওয়ায় আমাকে ও আমার ভাইকে আসামি করেছেন।’
তবে মামলার বাদী মো. ছগির হাওলাদার বিএনপি নেতা-কর্মীদের আসামি করার কথা অস্বীকার করে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ রাজনীতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা করেছি। আমার সঙ্গে বিরোধ রয়েছে এমন কাউকে ওই মামলার আসামি করিনি। রাজনৈতিকভাবে হেনস্তা করতে আমার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে।’
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি মো. ইকরাম হোসেন বলেন, ‘আদালতের আদেশ পেয়েছি। তদন্তে যাদের বিরুদ্ধে প্রমাণ পাওয়া যাবে, তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হবে। প্রমাণ না থাকলে অভিযোগপত্র থেকে তাদের অব্যাহতির সুপারিশ করা হবে।’
আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনার তালতলী উপজেলায় দুই বছর আগে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের হামলা, দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় করা মামলায় বিএনপিরই নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছে।
এই ঘটনার প্রতিবাদে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে তালতলী উপজেলা শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বিএনপি নেতা-কর্মীরা। মিছিল-সমাবেশ থেকে মামলার বাদী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. ছগির হাওলাদারকে দল থেকে বহিষ্কার ও শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চলতি বছরের ৩০ জুলাই তালতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক মো. ছগির হাওলাদার বাদী হয়ে আমতলী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা করেন। মামলাটি দুই বছর আগে বিএনপির দলীয় কর্মসূচি চলাকালে আওয়ামী লীগের হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাকে কেন্দ্র করে। এই মামলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজবি-উল কবির জোমাদ্দার, সাধারণ সম্পাদক তৌফিকুজ্জামান তনু এবং আমতলী উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. মতিয়ার রহমানসহ ১০১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। মামলায় ৭০-৮০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
মামলার বাদী মো. ছগির হাওলাদারের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, তিনি ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের জন্য অন্তত ১৫-২০ জন বিএনপি নেতা-কর্মীকেও এই মামলায় আসামি করেছেন। অভিযোগকারীরা বলছেন, জমি দখল, মামলা বাণিজ্য এবং নিরীহ মানুষকে হয়রানি করার উদ্দেশ্যেই বাদী বিএনপির নেতা-কর্মী, রাখাইন এবং নিরীহ মানুষদের আসামি করেছেন।
এই অভিযোগের প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলা শহরে পাঁচ শতাধিক বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী বিক্ষোভ মিছিল করেন। তাঁদের দাবি, মামলার বাদী মো. ছগির হাওলাদারকে দল থেকে বহিষ্কার করা হোক এবং বিএনপি নেতা-কর্মীদের হয়রানি করার জন্য মামলা করায় তাঁকে শাস্তির আওতায় আনা হোক।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, মামলার আসামিদের তালিকায় রয়েছেন উপজেলার শারিকখালী ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি সদস্য মো. নিজাম আকন (৪৪ নম্বর), তার ভাই যুবদল নেতা বেল্লাল আকন (৩৬ নম্বর), বড়বগী ইউনিয়নের যুবদল নেতা হাবিব (৭২ নম্বর) এবং শ্রমিক দল নেতা হারুন চৌকিদার। এ ছাড়া রাখাইন সম্প্রদায়ের মংনানসে, মংনান্ট এবং থুইমং সুঁই তালুকদারকেও এই মামলায় আসামি করা হয়েছে।
তালতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম লিটন মোল্লা বলেন, ‘মামলার বাদী মো. ছগির হাওলাদার ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সক্রিয় বিএনপি নেতা-কর্মীদের আসামি করেছেন। এটা অত্যন্ত জঘন্য কাজ।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাদীর জমিজমা নিয়ে বিরোধীদেরও এই মামলায় আসামি করা হয়েছে।’
তালতলী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস-চেয়ারম্যান ও বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব মিয়া মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক বলেন, ‘দলীয় কার্যালয়ে হামলা ভাঙচুরের ঘটনার দিন বাদী ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন না। বাদী নিজের স্বার্থ উদ্ধার করতে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের এই মামলায় আসামি করেছেন।’
রাখাইন সম্প্রদায়ের মংনানসে ও মংনান্ট বলেন, আমরা কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত নই। বাদী জমি দখলের জন্য আমাদের মামলায় আসামি করেছেন। জমি নিয়ে এখনো আদালতে তিনটি মামলা চলমান রয়েছে।
নিজাম আকন বলেন, ‘বাদী আমার কাছে এক লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছেন। তার দাবিকৃত টাকা না দেওয়ায় আমাকে ও আমার ভাইকে আসামি করেছেন।’
তবে মামলার বাদী মো. ছগির হাওলাদার বিএনপি নেতা-কর্মীদের আসামি করার কথা অস্বীকার করে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ রাজনীতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা করেছি। আমার সঙ্গে বিরোধ রয়েছে এমন কাউকে ওই মামলার আসামি করিনি। রাজনৈতিকভাবে হেনস্তা করতে আমার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে।’
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি মো. ইকরাম হোসেন বলেন, ‘আদালতের আদেশ পেয়েছি। তদন্তে যাদের বিরুদ্ধে প্রমাণ পাওয়া যাবে, তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হবে। প্রমাণ না থাকলে অভিযোগপত্র থেকে তাদের অব্যাহতির সুপারিশ করা হবে।’

বরগুনার তালতলী উপজেলায় দুই বছর আগে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের হামলা, দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় করা মামলায় বিএনপিরই নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছে।
এই ঘটনার প্রতিবাদে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে তালতলী উপজেলা শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বিএনপি নেতা-কর্মীরা। মিছিল-সমাবেশ থেকে মামলার বাদী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. ছগির হাওলাদারকে দল থেকে বহিষ্কার ও শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চলতি বছরের ৩০ জুলাই তালতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক মো. ছগির হাওলাদার বাদী হয়ে আমতলী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা করেন। মামলাটি দুই বছর আগে বিএনপির দলীয় কর্মসূচি চলাকালে আওয়ামী লীগের হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাকে কেন্দ্র করে। এই মামলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজবি-উল কবির জোমাদ্দার, সাধারণ সম্পাদক তৌফিকুজ্জামান তনু এবং আমতলী উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. মতিয়ার রহমানসহ ১০১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। মামলায় ৭০-৮০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
মামলার বাদী মো. ছগির হাওলাদারের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, তিনি ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের জন্য অন্তত ১৫-২০ জন বিএনপি নেতা-কর্মীকেও এই মামলায় আসামি করেছেন। অভিযোগকারীরা বলছেন, জমি দখল, মামলা বাণিজ্য এবং নিরীহ মানুষকে হয়রানি করার উদ্দেশ্যেই বাদী বিএনপির নেতা-কর্মী, রাখাইন এবং নিরীহ মানুষদের আসামি করেছেন।
এই অভিযোগের প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলা শহরে পাঁচ শতাধিক বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী বিক্ষোভ মিছিল করেন। তাঁদের দাবি, মামলার বাদী মো. ছগির হাওলাদারকে দল থেকে বহিষ্কার করা হোক এবং বিএনপি নেতা-কর্মীদের হয়রানি করার জন্য মামলা করায় তাঁকে শাস্তির আওতায় আনা হোক।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, মামলার আসামিদের তালিকায় রয়েছেন উপজেলার শারিকখালী ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি সদস্য মো. নিজাম আকন (৪৪ নম্বর), তার ভাই যুবদল নেতা বেল্লাল আকন (৩৬ নম্বর), বড়বগী ইউনিয়নের যুবদল নেতা হাবিব (৭২ নম্বর) এবং শ্রমিক দল নেতা হারুন চৌকিদার। এ ছাড়া রাখাইন সম্প্রদায়ের মংনানসে, মংনান্ট এবং থুইমং সুঁই তালুকদারকেও এই মামলায় আসামি করা হয়েছে।
তালতলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম লিটন মোল্লা বলেন, ‘মামলার বাদী মো. ছগির হাওলাদার ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সক্রিয় বিএনপি নেতা-কর্মীদের আসামি করেছেন। এটা অত্যন্ত জঘন্য কাজ।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাদীর জমিজমা নিয়ে বিরোধীদেরও এই মামলায় আসামি করা হয়েছে।’
তালতলী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস-চেয়ারম্যান ও বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব মিয়া মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক বলেন, ‘দলীয় কার্যালয়ে হামলা ভাঙচুরের ঘটনার দিন বাদী ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন না। বাদী নিজের স্বার্থ উদ্ধার করতে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের এই মামলায় আসামি করেছেন।’
রাখাইন সম্প্রদায়ের মংনানসে ও মংনান্ট বলেন, আমরা কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত নই। বাদী জমি দখলের জন্য আমাদের মামলায় আসামি করেছেন। জমি নিয়ে এখনো আদালতে তিনটি মামলা চলমান রয়েছে।
নিজাম আকন বলেন, ‘বাদী আমার কাছে এক লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছেন। তার দাবিকৃত টাকা না দেওয়ায় আমাকে ও আমার ভাইকে আসামি করেছেন।’
তবে মামলার বাদী মো. ছগির হাওলাদার বিএনপি নেতা-কর্মীদের আসামি করার কথা অস্বীকার করে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ রাজনীতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা করেছি। আমার সঙ্গে বিরোধ রয়েছে এমন কাউকে ওই মামলার আসামি করিনি। রাজনৈতিকভাবে হেনস্তা করতে আমার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে।’
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি মো. ইকরাম হোসেন বলেন, ‘আদালতের আদেশ পেয়েছি। তদন্তে যাদের বিরুদ্ধে প্রমাণ পাওয়া যাবে, তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হবে। প্রমাণ না থাকলে অভিযোগপত্র থেকে তাদের অব্যাহতির সুপারিশ করা হবে।’

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৪ মিনিট আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়।
১ ঘণ্টা আগে
পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি জেনারেল ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের কোনো বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট নেই। পেশায় তিনি একজন ব্যবসায়ী ও পরামর্শক। বছরে আয় ১০ লাখ ১২ হাজার ৮৩০ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেবাউফল (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন। মৃতের বড় ভাই মো. বাহাদুর হোসেন আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বাহাদুর হোসেন জানান, খালেদা জিয়ার জানাজায় শরিক হতে নিরব হোসেন তাঁর এক বন্ধুকে নিয়ে রাজধানীর জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় যান। জানাজার সময় অতিরিক্ত মানুষের ভিড়ের চাপে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁকে বাঁচানোর চেষ্টা করা হলেও ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
জানা গেছে, কর্মজীবনে মো. নিরব হোসেন ১৯৯৮ সাল থেকে পাঁচ বছরের বেশি সময় দৈনিক জনকণ্ঠে প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
চব্বিশের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে নিরব হোসেন গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয়েছিলেন। পরে সরকারিভাবে চিকিৎসার জন্য তাঁকে থাইল্যান্ড পাঠানো হয় এবং চিকিৎসা শেষে সম্প্রতি তিনি দেশে ফিরে এসেছিলেন।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন। মৃতের বড় ভাই মো. বাহাদুর হোসেন আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বাহাদুর হোসেন জানান, খালেদা জিয়ার জানাজায় শরিক হতে নিরব হোসেন তাঁর এক বন্ধুকে নিয়ে রাজধানীর জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় যান। জানাজার সময় অতিরিক্ত মানুষের ভিড়ের চাপে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁকে বাঁচানোর চেষ্টা করা হলেও ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
জানা গেছে, কর্মজীবনে মো. নিরব হোসেন ১৯৯৮ সাল থেকে পাঁচ বছরের বেশি সময় দৈনিক জনকণ্ঠে প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
চব্বিশের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে নিরব হোসেন গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয়েছিলেন। পরে সরকারিভাবে চিকিৎসার জন্য তাঁকে থাইল্যান্ড পাঠানো হয় এবং চিকিৎসা শেষে সম্প্রতি তিনি দেশে ফিরে এসেছিলেন।

বরগুনার তালতলী উপজেলায় দুই বছর আগে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের হামলা, দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় করা মামলায় বিএনপিরই নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছে।
০৬ আগস্ট ২০২৫
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়।
১ ঘণ্টা আগে
পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি জেনারেল ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের কোনো বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট নেই। পেশায় তিনি একজন ব্যবসায়ী ও পরামর্শক। বছরে আয় ১০ লাখ ১২ হাজার ৮৩০ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

‘আমি সই না করলে ইউএনও (ফাইলে) সই করবে না’—ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের (এলজিইডি) প্রকৌশলী আব্দুল খালেকের কথোপকথনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে চাহিদামতো ঘুষের টাকা না পেয়ে ওই প্রকৌশলীকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে এমন কথা বলতে শোনা গেছে।
৩১ সেকেন্ডের ভিডিওটি গোপনে তাঁর কার্যালয় থেকে ধারণ করা। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ভিডিওটি প্রথম পোস্ট করা হয় স্থানীয় সাংবাদিক নিজাম নকিবের ‘নগদ খবর’ নামের ফেসবুক আইডি থেকে।
জানতে চাইলে নিজাম নকিব জানান, গত মঙ্গলবার এক ব্যক্তি তাঁকে ভিডিওটি পাঠিয়েছেন এবং এটি আজকে ধারণ করা বলে জানান তিনি। তবে ওই ব্যক্তি নিজের নাম ইমতিয়াজ আসিফ বললেও অন্য পরিচয় গোপন রাখেন।
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।

এ সময় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ‘স্যার, রাখেন এইটা স্যার, বিলের ফাইল ছাড়ার সময় ৪৫ হাজার টাকা নিলেনই আপনি আমার কাছ থেকে। রাখেন স্যার, তিন হাজার টাকা রাখেন, পাঁচ হাজার টাকা নাই।’
পরে প্রকৌশলী আব্দুল খালেক বলেন, ‘আমি সই করব, তারপর ইউএনও সই করবে। আমি সই না করলে ইউএনও (ফাইলে) সই করবে না।’
ভিডিওটির বিষয়ে জানতে চাইলে প্রকৌশলী আব্দুল খালেক মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক বদমাশ ভিডিওটি করেছে। আমি তাকে চিনিও না, জানিও না। আন্দাজে কী কয় কী হয়, যা পারে করুক। এগুলো নিয়ে এখন আর কিছু বলার নেই।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মেহরাজ শারবীন বলেন, ‘ভিডিওটি পূর্বের, আমি দেখেছি। এ ছাড়া আমি নতুন এসেছি। এসব বিষয়ে তাদের ডিপার্টমেন্ট (এলজিইডি) থেকে লিখিত অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

‘আমি সই না করলে ইউএনও (ফাইলে) সই করবে না’—ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের (এলজিইডি) প্রকৌশলী আব্দুল খালেকের কথোপকথনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে চাহিদামতো ঘুষের টাকা না পেয়ে ওই প্রকৌশলীকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে এমন কথা বলতে শোনা গেছে।
৩১ সেকেন্ডের ভিডিওটি গোপনে তাঁর কার্যালয় থেকে ধারণ করা। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ভিডিওটি প্রথম পোস্ট করা হয় স্থানীয় সাংবাদিক নিজাম নকিবের ‘নগদ খবর’ নামের ফেসবুক আইডি থেকে।
জানতে চাইলে নিজাম নকিব জানান, গত মঙ্গলবার এক ব্যক্তি তাঁকে ভিডিওটি পাঠিয়েছেন এবং এটি আজকে ধারণ করা বলে জানান তিনি। তবে ওই ব্যক্তি নিজের নাম ইমতিয়াজ আসিফ বললেও অন্য পরিচয় গোপন রাখেন।
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।

এ সময় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ‘স্যার, রাখেন এইটা স্যার, বিলের ফাইল ছাড়ার সময় ৪৫ হাজার টাকা নিলেনই আপনি আমার কাছ থেকে। রাখেন স্যার, তিন হাজার টাকা রাখেন, পাঁচ হাজার টাকা নাই।’
পরে প্রকৌশলী আব্দুল খালেক বলেন, ‘আমি সই করব, তারপর ইউএনও সই করবে। আমি সই না করলে ইউএনও (ফাইলে) সই করবে না।’
ভিডিওটির বিষয়ে জানতে চাইলে প্রকৌশলী আব্দুল খালেক মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক বদমাশ ভিডিওটি করেছে। আমি তাকে চিনিও না, জানিও না। আন্দাজে কী কয় কী হয়, যা পারে করুক। এগুলো নিয়ে এখন আর কিছু বলার নেই।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মেহরাজ শারবীন বলেন, ‘ভিডিওটি পূর্বের, আমি দেখেছি। এ ছাড়া আমি নতুন এসেছি। এসব বিষয়ে তাদের ডিপার্টমেন্ট (এলজিইডি) থেকে লিখিত অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বরগুনার তালতলী উপজেলায় দুই বছর আগে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের হামলা, দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় করা মামলায় বিএনপিরই নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছে।
০৬ আগস্ট ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৪ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়।
১ ঘণ্টা আগে
পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি জেনারেল ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের কোনো বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট নেই। পেশায় তিনি একজন ব্যবসায়ী ও পরামর্শক। বছরে আয় ১০ লাখ ১২ হাজার ৮৩০ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেকর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়। আজ বুধবার দুপুরে খোরশেদ আলম নামের এক ব্যক্তি নিজেকে ওই শিশুদের বাবা দাবি করে আনোয়ারার ইউএনও ও থানার ওসির সঙ্গে দেখা করেন। এ ছাড়া আদালতের নির্দেশে দুই শিশুর বাবা ও মায়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রশাসন।
এর আগে গত রোববার সন্ধ্যায় আনোয়ারা উপজেলার বারখাইন ইউনিয়নের মাজারগেট এলাকা থেকে আয়শা (৪) ও মোরশেদ (২) নামের শিশু দুটিকে উদ্ধার করে নিজের হেফাজতে রাখেন সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক মহিম উদ্দিন। গত সোমবার সারা দিন আনোয়ারা থানা ও উপজেলা প্রশাসন ওই শিশুদের পরিবার ও অভিভাবকদের তথ্য পেতে চেষ্টা করে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ওই দুই শিশুকে নিয়ে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসকের কাছে যান আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাহমিনা আক্তার। জেলা প্রশাসক তাদের চিকিৎসা ও যাবতীয় খরচের দায়িত্ব নেন। পরে দুই শিশুর মধ্যে আয়শাকে সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকের জিম্মায় তুলে দেওয়া হয়। গুরুতর অসুস্থ মোরশেদকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
আজ দুপুরে প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন শিশুদের বাবা খোরশেদ। বর্তমানে তিনি পুলিশের হেফাজতে আছেন বলে নিশ্চিত করেছেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুনায়েদ চৌধুরী।
পুলিশের হেফাজতে থাকা খোরশেদ আলমের বরাতে পুলিশ জানায়, খোরশেদ পেশায় একজন অটোরিকশাচালক। পাশাপাশি বাঁশখালীর একটি ভাঙারির দোকানেও কাজ করেন। খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলার মহামনি এলাকায় তাঁর বাড়ি। স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বাঁশখালীর মিয়ার বাজার লস্করপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন। তাঁর স্ত্রীর বাড়ি সাতকানিয়া। ৫-৬ মাস আগে তাঁর স্ত্রী দুই সন্তানকে নিয়ে ঘর থেকে পালিয়ে যান। স্ত্রী তাঁর ছোট প্রতিবন্ধী শিশুটিকে দিয়ে ভিক্ষা করাতেন। এটা নিয়েও স্বামী-স্ত্রীর একাধিকবার ঝগড়া হয়েছিল।
এদিকে বিভিন্ন গণমাধ্যমে শিশু দুটিকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হলে বিষয়টি আমলে নিয়ে আজ চট্টগ্রামের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাখাওয়াত হোসেন আনোয়ারা থানাকে মামলা নেওয়ার নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে আনোয়ারা থানার শিশুবিষয়ক পুলিশ কর্মকর্তা শিশু আইন-২০১৩-এর বিধান অনুযায়ী কী ব্যবস্থা নিয়েছেন, সে সম্পর্কে ৫ জানুয়ারির মধ্যে লিখিত প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
আদালতের আদেশ পাওয়ার কথা স্বীকার করে আনোয়ারা থানার ওসি মো. জুনায়েত চৌধুরী বলেন, ‘আমরা শিশুদের বাবার খোঁজ পেয়েছি। বিস্তারিত জানার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ তিনি বলেন, ‘আদালত জানতে চেয়েছেন শিশুদের ব্যাপারে আমরা কী কী পদক্ষেপ নিয়েছি।’
ইউএনও তাহমিনা আক্তার বলেন, সড়কের পাশে পাওয়া দুই শিশুর দায়িত্ব নিয়েছেন জেলা প্রশাসক। তাদের একজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং বড় শিশুকে আশ্রয়দানকারী মহিম উদ্দিনের হেফাজতে রাখা হয়। তিনি বলেন, আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মামলা নেওয়ার নির্দেশ দেন এবং প্রশাসন স্বামী-স্ত্রী দুজনের বিরুদ্ধে মামলা করছে।

চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়। আজ বুধবার দুপুরে খোরশেদ আলম নামের এক ব্যক্তি নিজেকে ওই শিশুদের বাবা দাবি করে আনোয়ারার ইউএনও ও থানার ওসির সঙ্গে দেখা করেন। এ ছাড়া আদালতের নির্দেশে দুই শিশুর বাবা ও মায়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রশাসন।
এর আগে গত রোববার সন্ধ্যায় আনোয়ারা উপজেলার বারখাইন ইউনিয়নের মাজারগেট এলাকা থেকে আয়শা (৪) ও মোরশেদ (২) নামের শিশু দুটিকে উদ্ধার করে নিজের হেফাজতে রাখেন সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক মহিম উদ্দিন। গত সোমবার সারা দিন আনোয়ারা থানা ও উপজেলা প্রশাসন ওই শিশুদের পরিবার ও অভিভাবকদের তথ্য পেতে চেষ্টা করে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ওই দুই শিশুকে নিয়ে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসকের কাছে যান আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাহমিনা আক্তার। জেলা প্রশাসক তাদের চিকিৎসা ও যাবতীয় খরচের দায়িত্ব নেন। পরে দুই শিশুর মধ্যে আয়শাকে সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকের জিম্মায় তুলে দেওয়া হয়। গুরুতর অসুস্থ মোরশেদকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
আজ দুপুরে প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন শিশুদের বাবা খোরশেদ। বর্তমানে তিনি পুলিশের হেফাজতে আছেন বলে নিশ্চিত করেছেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুনায়েদ চৌধুরী।
পুলিশের হেফাজতে থাকা খোরশেদ আলমের বরাতে পুলিশ জানায়, খোরশেদ পেশায় একজন অটোরিকশাচালক। পাশাপাশি বাঁশখালীর একটি ভাঙারির দোকানেও কাজ করেন। খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলার মহামনি এলাকায় তাঁর বাড়ি। স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বাঁশখালীর মিয়ার বাজার লস্করপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন। তাঁর স্ত্রীর বাড়ি সাতকানিয়া। ৫-৬ মাস আগে তাঁর স্ত্রী দুই সন্তানকে নিয়ে ঘর থেকে পালিয়ে যান। স্ত্রী তাঁর ছোট প্রতিবন্ধী শিশুটিকে দিয়ে ভিক্ষা করাতেন। এটা নিয়েও স্বামী-স্ত্রীর একাধিকবার ঝগড়া হয়েছিল।
এদিকে বিভিন্ন গণমাধ্যমে শিশু দুটিকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হলে বিষয়টি আমলে নিয়ে আজ চট্টগ্রামের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাখাওয়াত হোসেন আনোয়ারা থানাকে মামলা নেওয়ার নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে আনোয়ারা থানার শিশুবিষয়ক পুলিশ কর্মকর্তা শিশু আইন-২০১৩-এর বিধান অনুযায়ী কী ব্যবস্থা নিয়েছেন, সে সম্পর্কে ৫ জানুয়ারির মধ্যে লিখিত প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
আদালতের আদেশ পাওয়ার কথা স্বীকার করে আনোয়ারা থানার ওসি মো. জুনায়েত চৌধুরী বলেন, ‘আমরা শিশুদের বাবার খোঁজ পেয়েছি। বিস্তারিত জানার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ তিনি বলেন, ‘আদালত জানতে চেয়েছেন শিশুদের ব্যাপারে আমরা কী কী পদক্ষেপ নিয়েছি।’
ইউএনও তাহমিনা আক্তার বলেন, সড়কের পাশে পাওয়া দুই শিশুর দায়িত্ব নিয়েছেন জেলা প্রশাসক। তাদের একজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং বড় শিশুকে আশ্রয়দানকারী মহিম উদ্দিনের হেফাজতে রাখা হয়। তিনি বলেন, আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মামলা নেওয়ার নির্দেশ দেন এবং প্রশাসন স্বামী-স্ত্রী দুজনের বিরুদ্ধে মামলা করছে।

বরগুনার তালতলী উপজেলায় দুই বছর আগে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের হামলা, দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় করা মামলায় বিএনপিরই নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছে।
০৬ আগস্ট ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৪ মিনিট আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি জেনারেল ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের কোনো বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট নেই। পেশায় তিনি একজন ব্যবসায়ী ও পরামর্শক। বছরে আয় ১০ লাখ ১২ হাজার ৮৩০ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালী প্রতিনিধি

পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের প্রার্থী ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি জেনারেল ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের কোনো বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট নেই। পেশায় তিনি একজন ব্যবসায়ী ও পরামর্শক। বছরে আয় ১০ লাখ ১২ হাজার ৮৩০ টাকা।
নির্বাচনী হলফনামা বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
হলফনামা অনুযায়ী, ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের মোট সম্পদের পরিমাণ ৪৪ লাখ ৭৭ হাজার ৯৬৪ টাকা। তাঁর বার্ষিক আয় ১০ লাখ ১২ হাজার ৮৩০ টাকা। এর বিপরীতে তিনি ৪৫ হাজার ৪২৫ টাকা আয়কর পরিশোধ করেছেন।
হলফনামায় উল্লেখ করা হয়েছে, তাঁর হাতে নগদ রয়েছে ৪৩ হাজার ২৫০ টাকা। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডে তাঁর জমা রয়েছে ১৬ লাখ ২৫ হাজার ২৯৩ টাকা। পেশা হিসেবে তিনি নিজেকে পরামর্শক উল্লেখ করেছেন।
এ ছাড়া বন্ড, ঋণপত্র এবং শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয় এমন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে তাঁর ৩ লাখ ৫ হাজার টাকার শেয়ার রয়েছে।
হলফনামায় আরও বলা হয়েছে, ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের নামে কোনো জমি, বাড়ি কিংবা অ্যাপার্টমেন্ট নেই। তবে তাঁর পরিবারের মোট ঋণের পরিমাণ ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
তাঁর স্ত্রী পেশায় একজন চিকিৎসক। সর্বশেষ আয়কর বিবরণী অনুযায়ী, তাঁর স্ত্রীর বার্ষিক আয় ৬ লাখ ৪১ হাজার ৮৭৫ টাকা এবং মোট সম্পদের পরিমাণ ১২ লাখ ২৩ হাজার ৪৪৩ টাকা।
ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের মালিকানায় রয়েছে ১ লাখ ৩৮ হাজার টাকার বৈদ্যুতিকসামগ্রী এবং ১ লাখ ৪৫ হাজার টাকার আসবাবপত্র। তবে তাঁর বা তাঁর পরিবারের নামে কোনো যানবাহন বা ব্যক্তিগত গাড়ি নেই।
হলফনামা অনুযায়ী, তাঁর আয়ের প্রধান উৎস ব্যবসা ও পরামর্শক পেশা। ব্যবসা থেকে তাঁর বার্ষিক আয় ৫ লাখ ২ হাজার ৮৩০ টাকা এবং পরামর্শক পেশা থেকে আয় ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এ ছাড়া অন্যান্য খাত থেকে তাঁর আয় রয়েছে ৩০ হাজার টাকা।

পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের প্রার্থী ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি জেনারেল ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের কোনো বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট নেই। পেশায় তিনি একজন ব্যবসায়ী ও পরামর্শক। বছরে আয় ১০ লাখ ১২ হাজার ৮৩০ টাকা।
নির্বাচনী হলফনামা বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
হলফনামা অনুযায়ী, ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের মোট সম্পদের পরিমাণ ৪৪ লাখ ৭৭ হাজার ৯৬৪ টাকা। তাঁর বার্ষিক আয় ১০ লাখ ১২ হাজার ৮৩০ টাকা। এর বিপরীতে তিনি ৪৫ হাজার ৪২৫ টাকা আয়কর পরিশোধ করেছেন।
হলফনামায় উল্লেখ করা হয়েছে, তাঁর হাতে নগদ রয়েছে ৪৩ হাজার ২৫০ টাকা। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডে তাঁর জমা রয়েছে ১৬ লাখ ২৫ হাজার ২৯৩ টাকা। পেশা হিসেবে তিনি নিজেকে পরামর্শক উল্লেখ করেছেন।
এ ছাড়া বন্ড, ঋণপত্র এবং শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয় এমন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে তাঁর ৩ লাখ ৫ হাজার টাকার শেয়ার রয়েছে।
হলফনামায় আরও বলা হয়েছে, ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের নামে কোনো জমি, বাড়ি কিংবা অ্যাপার্টমেন্ট নেই। তবে তাঁর পরিবারের মোট ঋণের পরিমাণ ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
তাঁর স্ত্রী পেশায় একজন চিকিৎসক। সর্বশেষ আয়কর বিবরণী অনুযায়ী, তাঁর স্ত্রীর বার্ষিক আয় ৬ লাখ ৪১ হাজার ৮৭৫ টাকা এবং মোট সম্পদের পরিমাণ ১২ লাখ ২৩ হাজার ৪৪৩ টাকা।
ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের মালিকানায় রয়েছে ১ লাখ ৩৮ হাজার টাকার বৈদ্যুতিকসামগ্রী এবং ১ লাখ ৪৫ হাজার টাকার আসবাবপত্র। তবে তাঁর বা তাঁর পরিবারের নামে কোনো যানবাহন বা ব্যক্তিগত গাড়ি নেই।
হলফনামা অনুযায়ী, তাঁর আয়ের প্রধান উৎস ব্যবসা ও পরামর্শক পেশা। ব্যবসা থেকে তাঁর বার্ষিক আয় ৫ লাখ ২ হাজার ৮৩০ টাকা এবং পরামর্শক পেশা থেকে আয় ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এ ছাড়া অন্যান্য খাত থেকে তাঁর আয় রয়েছে ৩০ হাজার টাকা।

বরগুনার তালতলী উপজেলায় দুই বছর আগে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের হামলা, দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় করা মামলায় বিএনপিরই নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছে।
০৬ আগস্ট ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৪ মিনিট আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়।
১ ঘণ্টা আগে