Ajker Patrika

দুর্বৃত্তদের সেনানিবাসে জায়গা দিয়ে সেনাবাহিনী ভুল করেছে: হাফিজ উদ্দিন

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ২৫ আগস্ট ২০২৪, ১৪: ৩৩
দুর্বৃত্তদের সেনানিবাসে জায়গা দিয়ে সেনাবাহিনী ভুল করেছে: হাফিজ উদ্দিন

আন্দোলনে ছাত্র-জনতাকে হত্যাকারী দুর্বৃত্তদের সেনানিবাসে জায়গা দিয়ে সেনাবাহিনী ভুল করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। আজ রোববার সকালে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের ৩২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।

বিপ্লব এখনো থমকে আছে দাবি করে মেজর হাফিজ বলেন, ‘আয়নাঘরের নামে যারা মানুষ হত্যা করেছে, গুম করেছে, তারা বহাল তবিয়তে আছে। প্রতিটি জেলায় পুলিশ কর্মকর্তারা আগের মতোই আছে। তারাই আওয়ামী লীগের দুর্বৃত্তদের আশ্রয় দিয়ে রেখেছে। যারা আয়নাঘর তৈরি করেছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উচিত ছিল সাংবাদিকদের নিয়ে ওই ঘৃণিত স্থান দেখানোর। কীভাবে নিরীহ মানুষদের তাঁরা অত্যাচার করেছে, নির্যাতন করেছে, হত্যা করেছে। আয়নাঘর স্রষ্টাদের কিছু হচ্ছে না, শুধু একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ২০ দিন অতিবাহিত হয়েছে। কিন্তু এখনো মনে হয় না বিপ্লবীদের সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। শুধু আসিফ নজরুল ছাড়া এই বিপ্লবে কাউকে অংশ নিতে দেখিনি।’ 

এ সময় দ্রুত আয়নাঘরের কারিগরদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি। 

সেনাপ্রধানকে উদ্দেশ্য করে হাফিজ বলেন, ‘সেনাবাহিনীকে এমনভাবে রাখবেন, তাদের আচরণ এমন হওয়া উচিত, যাতে তাদের দেখে মনে না হয় তারা জনগণের বিপক্ষে দাঁড়িয়েছে। অবিলম্বে যে ৪৮৭ জন সেখানে আশ্রয় নিয়েছে, তাদের তালিকা প্রকাশ করুন। বিপ্লব সফল করতে হলে এই দুর্বৃত্তদের দমন করতে হবে। আমরা এই বিপ্লবের একটা সফল পরিণতি দেখতে চাই। আশা করব আপনারা সব সময় জনগণের পক্ষে থাকবেন, পাশে দাঁড়াবেন। ভুলে যাবেন না, আপনারা জনগণের প্রভু নন। আপনাদের আচরণে বিনয় থাকতে হবে। যাতে করে মহান বিপ্লবের আগস্টের কোনো ক্ষতি না হয়। প্রয়োজন হলে উপদেষ্টা পরিষদে আরও ছাত্রদের সম্পৃক্ত করুন, যারা এই বিপ্লবে অংশগ্রহণ করেছেন। বুদ্ধিজীবীদের প্রয়োজন নাই, যারা শুধু তাকিয়ে তাকিয়ে দেখে, দুঃসময়ে নিশ্চুপ থাকে। আর বিজয়ের পরে এসে ক্যামেরার সামনে দাঁড়ায়। প্রকৃত বিপ্লবীদের নিয়ে সরকার গঠিত হোক, এটাই আমরা প্রত্যাশা করি।’ 

শুধু বুদ্ধিজীবী আর এনজিও কর্মী নন, বিপ্লবীদের দিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পরিচালনার আহ্বান জানিয়ে সাবেক সেনা কর্মকর্তা হাফিজ উদ্দিন বলেন, ‘শেখ হাসিনা সরকারকে যারা শক্তিশালী করতে সহযোগিতা করেছে, উপদেষ্টা পরিষদে থাকলে তাদের সরিয়ে দেন, প্রশাসনে থাকলে তাদের সরিয়ে দেন।’ 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্রসমাজের উদ্দেশে হাফিজ উদ্দিন বলেন, ‘বিজয়ের আনন্দে আত্মহারা হবেন না। পাশের দেশে বসে শেখ হাসিনা অনেক ষড়যন্ত্র করবে। আপনারা সজাগ থাকবেন, সতর্ক থাকবেন। আপনারা রাজপথে থাকুন, যে কোনো ধরনের প্রতিবিপ্লবের চেষ্টা হলে আপনারা সবাইকে নিয়ে রাজপথে থেকে সব ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে দেবেন।’ 

তিনি বলেন, ‘ছাত্র-জনতা গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার সরকারকে বিদায় করেছে, তাদের অভিনন্দন জানাই। কিন্তু বিপ্লব শেষ হয় নাই, বিপ্লব থমকে আছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বিশৃঙ্খলা ও হামলা স্থিতিশীলতার প্রতি হুমকি: আ স ম রব

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫: ৫৯
আ স ম আবদুর রব । ফাইল ছবি
আ স ম আবদুর রব । ফাইল ছবি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে দেশবাসীকে চরম ধৈর্য ও সংযম প্রদর্শনের উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব। আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।

শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যু বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিসরে এক অপূরণীয় ক্ষতি জানিয়ে আ স ম আবদুর রব বলেন, ‘তবে এই মৃত্যুকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি বা গণমাধ্যমে হামলা পরিস্থিতিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার ইন্ধন জোগাতে পারে। যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।’

ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের সম্পাদক নূরুল কবিরকে হেনস্তা করার মতো ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের কর্মকাণ্ড গণতান্ত্রিক পরিবেশকে বাধাগ্রস্ত করে।’ তিনি বলেন, ‘উদ্ভূত পরিস্থিতি যেন কোনোভাবেই মূল লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত না হয়, সে বিষয়ে দেশবাসীকে সর্বোচ্চ সজাগ থাকতে হবে। কোনো অবিবেচনাপ্রসূত কাজ যেন ছাত্র-জনতার মহান গণ-অভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক অর্জনকে নস্যাৎ করতে না পারে, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। জাতীয় স্বার্থে আবেগ সংবরণ করে সবাইকে ধৈর্য ধারণ এবং রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না: মাহমুদুর রহমান মান্না

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫: ১০
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। ফাইল ছবি
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। ফাইল ছবি

গুলিবিদ্ধ হয়ে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেছেন, ‘ওসমান হাদির অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে আমাদের শান্ত থাকতে হবে। দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের কোনো ধরনের ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না।’

আজ শুক্রবার দলটির পক্ষ থেকে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে মাহমুদুর রহমান মান্না এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। ওসমান হাদি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। দল-মত-ধর্মনির্বিশেষে তাঁর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার জন্য লড়াই জারি রাখতে হবে।

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘আমি শরিফ ওসমান হাদির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও তাঁর লড়াইয়ের সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। একই সঙ্গে হাদির হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করার জন্য করণীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। হত্যাকারীরা যদি দেশ ছেড়ে পালিয়ে থাকে, সেই দায় অবশ্যই অন্তর্বর্তী সরকারকে নিতে হবে এবং দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসার পর অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগে গত সোমবার তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়। সেখানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।

ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার ও ছায়ানটে হামলা চালানো হয়।

এসব ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিতে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ওসমান হাদির লড়াই ছিল একটি গণতান্ত্রিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার। এ ধরনের কর্মকাণ্ড কখনোই হাদির লড়াইয়ের লক্ষ্য ছিল না। ওসমান হাদি একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পক্ষে সংগ্রাম করেছেন।

যারা মব (দলবদ্ধ বিশৃঙ্খলা) উসকে দিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল এবং ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার চেষ্টা করছে, তাদের দুরভিসন্ধি রুখে দেওয়ার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান নাগরিক ঐক্যের সভাপতি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হাদি হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪: ২২
শরিফ ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ করে বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা
শরিফ ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ করে বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা

জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।

জুমার নামাজ শেষে রাজধানীতে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ‘শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত বিচার, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও লীগ সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবি’—শীর্ষক ব্যানারে বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু করে বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস।

বিক্ষোভ কর্মসূচির শুরুতে স্লোগান দেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। স্লোগানে তাঁরা বলতে থাকেন, ‘আমি কে তুমি কে, হাদি হাদি’; ‘আমার সোনার বাংলায়, খুনি লীগের ঠাঁই নাই’; ‘ফ্যাসিবাদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’; ‘আমরা সবাই হাদি হব, যুগে যুগে লড়ে যাব।’

এ ছাড়া একই সময়ে জুমার নামাজ শেষে খেলাফত মজলিসের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখা হাদি হত্যার প্রতিবাদে ও বিচারের দাবি বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ করে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন তারেক রহমান

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
তারেক রহমান। ফাইল ছবি
তারেক রহমান। ফাইল ছবি

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে।

বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবীর খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, আজকের বৈঠকে কোনো নির্দিষ্ট এজেন্ডা থাকছে না। তবে বৈঠকটি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। হাদির মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির প্রেক্ষিতেই মূলত এই বৈঠক ডাকা হয়েছে। এ ছাড়া বৈঠকে দলীয় সাংগঠনিক বিষয় এবং আসন্ন কর্মসূচি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত আসতে পারে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত