চাঁদপুর প্রতিনিধি

চাঁদপুরে আন্তজেলা যোগাযোগের জন্য সড়ক, রেল ও নৌপথের ব্যবস্থা রয়েছে। সীমান্তবর্তী এলাকার সঙ্গেও জেলাটির যোগাযোগের ব্যবস্থা রয়েছে এই তিন পথে। এ জন্য মাদক কারবারিরা এই জেলার রুটগুলো ব্যবহার করে। অভিযোগ উঠেছে, জেলার মাদক নিয়ন্ত্রণে যাঁরা রক্ষক হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অন্তত তিনজন ভক্ষকের ভূমিকা পালন করছেন।
সেই তিনজন হলেন চাঁদপুর জেলার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) পিয়ার হোসেন, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. সাইফুল ইসলাম ও পরিদর্শক (ভারপ্রাপ্ত) সেন্টু রঞ্জন নাথ। গত ১৩ সেপ্টেম্বর তাঁদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের অতিরিক্ত পরিচালক জাফরুল্লাহ কাজলের কাছে লিখিত অভিযোগ পাঠানো হয়। তবু এখন পর্যন্ত তাঁরা চাঁদপুর জেলা কার্যালয়ে বহাল তবিয়তে আছেন। এ অভিযোগের অনুলিপি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ঢাকার মহাপরিচালক (ডিজি) ও পরিচালকের (অপারেশন ও গোয়েন্দা) কাছেও পাঠানো হয়েছে।অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, চাঁদপুর শহরের একাধিক মাদক কারবারির সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে এই তিন কর্মকর্তার।
অভিযানের আগে তাঁরা মোবাইল ফোনে কল করে মাদক কারবারিদের জানিয়ে দেন। এর বিনিময়ে আদায় করেন মাসোহারা।
অনুসন্ধান ও খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চাঁদপুরে যোগদান করার পর সেন্টু, পিয়ার ও সাইফুল মাদক কারবারিদের সঙ্গে গোপনে সখ্য গড়ে তোলেন। ফলে মাদকের বড় ধরনের কোনো মামলা উদ্ঘাটন করা সম্ভব হয়নি গত পাঁচ বছরে। তাঁরা মাদক কারবারিদের কাছ থেকে মাসোহারা হিসেবে টাকা নেন বলেও কয়েকজন কারবারি অভিযোগ করেছেন। এ ছাড়া সংঘবদ্ধভাবে মাদক বিক্রি করতে কারবারিদের বাধ্য করতেন বলেও অভিযোগ রয়েছে এই তিনজনের বিরুদ্ধে।
আরও জানা গেছে, এই তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এক সপ্তাহ আগে শহরের ভুক্তভোগীরা জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
চাঁদপুর শহরের আদালতপাড়া এলাকার শাহাদাত হোসেন বলেন, তিনি একসময় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। কিন্তু সন্তানেরা বড় হওয়ার পর তা ছেড়ে দেন। এর পরও ভালো থাকতে পারেননি। কারণ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের তিন কর্মকর্তা সাইফুল, পিয়ার ও সেন্টু তাঁকে মাদক কারবারে বাধ্য করেন।
শহরের কয়লাঘাট এলাকার বাসিন্দা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সোর্স রিপন ঢালী বলেন, মাদক কারবারি রানা, রহিমসহ তাঁদের সহযোগীদের টাকা খেয়ে ছেড়ে দেন এই তিন কর্মকর্তা। শহরের জামতলার মাদক কারবারি শাহজাহানের স্ত্রী ইয়াছমিন আক্তার পুতুল বলেন, তাঁর স্বামী এখন মাদক সেবন করেন, কিন্তু বিক্রি করেন না। যখন বিক্রি করতেন, তখন সাইফুল, পিয়ার ও সেন্টু প্রতি মাসে টাকা নিতেন। এখন মাসিক টাকা না দেওয়ায় নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকিও দেওয়া হচ্ছে।
চাঁদপুর জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক এ কে এম দিদারুল আলম বলেন, ‘আমি এ জেলায় আগেও ছিলাম। চলতি বছরের জুন মাসে আবার যোগ দিয়েছি। এখানকার প্রশাসন ও অন্যান্য লোকজন আমার পরিচিত হওয়ায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আমার কাছে নানাভাবে অভিযোগ আসতে থাকে। এগুলো আমার কাছে সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়।’
দিদারুল আলম আরও বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হলে তাঁকে লিখিত দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এরপর গত ১৩ সেপ্টেম্বর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক জাফরুল্লাহ কাজলের কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়। এখন অধিদপ্তর তাঁদের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি দেখবে। তবে অধিদপ্তরে অভিযোগ দেওয়ার পর থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা সংঘবদ্ধ হয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছেন।
অভিযুক্ত তিন কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম, পিয়ার হোসেন ও সেন্টু রঞ্জন দেবনাথের বক্তব্য নিতে তাঁদের ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে বেশ কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তাঁরা কল রিসিভ করেননি। পরে গত রোববার অফিস চলাকালে দপ্তরে গিয়েও পাওয়া যায়নি তাঁদের।
জানতে চাইলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের অতিরিক্ত পরিচালক জাফরুল্লাহ কাজল বলেন, এসব অভিযোগের বিষয়ে তাঁদের প্রধান দপ্তর কাজ করছে। এই বিষয়ে তিনি কিছু বলতে পারবেন না।

চাঁদপুরে আন্তজেলা যোগাযোগের জন্য সড়ক, রেল ও নৌপথের ব্যবস্থা রয়েছে। সীমান্তবর্তী এলাকার সঙ্গেও জেলাটির যোগাযোগের ব্যবস্থা রয়েছে এই তিন পথে। এ জন্য মাদক কারবারিরা এই জেলার রুটগুলো ব্যবহার করে। অভিযোগ উঠেছে, জেলার মাদক নিয়ন্ত্রণে যাঁরা রক্ষক হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অন্তত তিনজন ভক্ষকের ভূমিকা পালন করছেন।
সেই তিনজন হলেন চাঁদপুর জেলার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) পিয়ার হোসেন, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. সাইফুল ইসলাম ও পরিদর্শক (ভারপ্রাপ্ত) সেন্টু রঞ্জন নাথ। গত ১৩ সেপ্টেম্বর তাঁদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের অতিরিক্ত পরিচালক জাফরুল্লাহ কাজলের কাছে লিখিত অভিযোগ পাঠানো হয়। তবু এখন পর্যন্ত তাঁরা চাঁদপুর জেলা কার্যালয়ে বহাল তবিয়তে আছেন। এ অভিযোগের অনুলিপি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ঢাকার মহাপরিচালক (ডিজি) ও পরিচালকের (অপারেশন ও গোয়েন্দা) কাছেও পাঠানো হয়েছে।অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, চাঁদপুর শহরের একাধিক মাদক কারবারির সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে এই তিন কর্মকর্তার।
অভিযানের আগে তাঁরা মোবাইল ফোনে কল করে মাদক কারবারিদের জানিয়ে দেন। এর বিনিময়ে আদায় করেন মাসোহারা।
অনুসন্ধান ও খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চাঁদপুরে যোগদান করার পর সেন্টু, পিয়ার ও সাইফুল মাদক কারবারিদের সঙ্গে গোপনে সখ্য গড়ে তোলেন। ফলে মাদকের বড় ধরনের কোনো মামলা উদ্ঘাটন করা সম্ভব হয়নি গত পাঁচ বছরে। তাঁরা মাদক কারবারিদের কাছ থেকে মাসোহারা হিসেবে টাকা নেন বলেও কয়েকজন কারবারি অভিযোগ করেছেন। এ ছাড়া সংঘবদ্ধভাবে মাদক বিক্রি করতে কারবারিদের বাধ্য করতেন বলেও অভিযোগ রয়েছে এই তিনজনের বিরুদ্ধে।
আরও জানা গেছে, এই তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এক সপ্তাহ আগে শহরের ভুক্তভোগীরা জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
চাঁদপুর শহরের আদালতপাড়া এলাকার শাহাদাত হোসেন বলেন, তিনি একসময় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। কিন্তু সন্তানেরা বড় হওয়ার পর তা ছেড়ে দেন। এর পরও ভালো থাকতে পারেননি। কারণ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের তিন কর্মকর্তা সাইফুল, পিয়ার ও সেন্টু তাঁকে মাদক কারবারে বাধ্য করেন।
শহরের কয়লাঘাট এলাকার বাসিন্দা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সোর্স রিপন ঢালী বলেন, মাদক কারবারি রানা, রহিমসহ তাঁদের সহযোগীদের টাকা খেয়ে ছেড়ে দেন এই তিন কর্মকর্তা। শহরের জামতলার মাদক কারবারি শাহজাহানের স্ত্রী ইয়াছমিন আক্তার পুতুল বলেন, তাঁর স্বামী এখন মাদক সেবন করেন, কিন্তু বিক্রি করেন না। যখন বিক্রি করতেন, তখন সাইফুল, পিয়ার ও সেন্টু প্রতি মাসে টাকা নিতেন। এখন মাসিক টাকা না দেওয়ায় নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকিও দেওয়া হচ্ছে।
চাঁদপুর জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক এ কে এম দিদারুল আলম বলেন, ‘আমি এ জেলায় আগেও ছিলাম। চলতি বছরের জুন মাসে আবার যোগ দিয়েছি। এখানকার প্রশাসন ও অন্যান্য লোকজন আমার পরিচিত হওয়ায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আমার কাছে নানাভাবে অভিযোগ আসতে থাকে। এগুলো আমার কাছে সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়।’
দিদারুল আলম আরও বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হলে তাঁকে লিখিত দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এরপর গত ১৩ সেপ্টেম্বর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক জাফরুল্লাহ কাজলের কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়। এখন অধিদপ্তর তাঁদের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি দেখবে। তবে অধিদপ্তরে অভিযোগ দেওয়ার পর থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা সংঘবদ্ধ হয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছেন।
অভিযুক্ত তিন কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম, পিয়ার হোসেন ও সেন্টু রঞ্জন দেবনাথের বক্তব্য নিতে তাঁদের ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে বেশ কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তাঁরা কল রিসিভ করেননি। পরে গত রোববার অফিস চলাকালে দপ্তরে গিয়েও পাওয়া যায়নি তাঁদের।
জানতে চাইলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের অতিরিক্ত পরিচালক জাফরুল্লাহ কাজল বলেন, এসব অভিযোগের বিষয়ে তাঁদের প্রধান দপ্তর কাজ করছে। এই বিষয়ে তিনি কিছু বলতে পারবেন না।

সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক...
১ মিনিট আগে
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৬ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়।
আজ রাতে আজকের পত্রিকাকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম জানান, জিম্মি হওয়া যুগ্ম সচিব মাকসুদা হোসেন পরিকল্পনা কমিশনের কার্যক্রম বিভাগে কর্মরত। অভিযুক্ত চালকের নাম আবদুল আউয়াল (৪০)। তিনি গত দুই মাস ধরে ওই কর্মকর্তার গাড়িচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তাঁর বাড়ি বগুড়া জেলায়। বিকেলে তাঁকে শেরেবাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে অপহরণ করে চাঁদা দাবির অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। সেই মামলায় চালককে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
ঘটনার বিষয়ে পুলিশ জানায়, আজ সকাল সোয়া ৮টার দিকে ধানমন্ডির বাসা থেকে মাকসুদা হোসেন শেরেবাংলা নগরে নিজ কর্মস্থলের উদ্দেশে রওনা হন। বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের সামনে এসে চালক গাড়িটি কমিশনে না নিয়ে বিজয় সরণির দিকে ঘুরিয়ে নেন। বিষয়টি জানতে চাইলে চালক কোনো উত্তর দেননি। পরে মহাখালী, বনানী হয়ে বিমানবন্দর সড়কের দিকে গাড়ি চালাতে থাকেন। বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হলে তিনি এক সহকর্মীকে বিষয়টি জানান।
একপর্যায়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯–এ কল দিতে গেলে চালক জোর করে তাঁর মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে বন্ধ করে দেন এবং গাড়ির দরজা লক করে দেন। এরপর গাড়ি উত্তরা দিয়াবাড়ি, বেড়িবাঁধ হয়ে সাভারের হেমায়েতপুরের দিকে নেওয়া হয়। পরে আবার গাড়ি ঘুরিয়ে দারুস সালামসহ ঢাকার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দুপুর ১২টার দিকে পরিকল্পনা কমিশনের সামনে চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের সামনের মাঠে গাড়ি থামিয়ে চালক তাঁর মায়ের চিকিৎসার জন্য ছয় লাখ টাকা দাবি করেন। তাৎক্ষণিকভাবে ৫০ হাজার টাকা দিতে বলেন। এ সময় যুগ্ম সচিব জানান, তাঁর কাছে এ মুহূর্তে টাকা নেই, অফিসে গেলে ব্যবস্থা করবেন। এরপর তাঁকে কমিশনের ভেতরে নিয়ে আসা হলে সেখানে চালক আবদুল আউয়ালকে আটক করেন। পরে থানায় হস্তান্তর করা হয়।

সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়।
আজ রাতে আজকের পত্রিকাকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম জানান, জিম্মি হওয়া যুগ্ম সচিব মাকসুদা হোসেন পরিকল্পনা কমিশনের কার্যক্রম বিভাগে কর্মরত। অভিযুক্ত চালকের নাম আবদুল আউয়াল (৪০)। তিনি গত দুই মাস ধরে ওই কর্মকর্তার গাড়িচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তাঁর বাড়ি বগুড়া জেলায়। বিকেলে তাঁকে শেরেবাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে অপহরণ করে চাঁদা দাবির অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। সেই মামলায় চালককে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
ঘটনার বিষয়ে পুলিশ জানায়, আজ সকাল সোয়া ৮টার দিকে ধানমন্ডির বাসা থেকে মাকসুদা হোসেন শেরেবাংলা নগরে নিজ কর্মস্থলের উদ্দেশে রওনা হন। বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের সামনে এসে চালক গাড়িটি কমিশনে না নিয়ে বিজয় সরণির দিকে ঘুরিয়ে নেন। বিষয়টি জানতে চাইলে চালক কোনো উত্তর দেননি। পরে মহাখালী, বনানী হয়ে বিমানবন্দর সড়কের দিকে গাড়ি চালাতে থাকেন। বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হলে তিনি এক সহকর্মীকে বিষয়টি জানান।
একপর্যায়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯–এ কল দিতে গেলে চালক জোর করে তাঁর মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে বন্ধ করে দেন এবং গাড়ির দরজা লক করে দেন। এরপর গাড়ি উত্তরা দিয়াবাড়ি, বেড়িবাঁধ হয়ে সাভারের হেমায়েতপুরের দিকে নেওয়া হয়। পরে আবার গাড়ি ঘুরিয়ে দারুস সালামসহ ঢাকার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দুপুর ১২টার দিকে পরিকল্পনা কমিশনের সামনে চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের সামনের মাঠে গাড়ি থামিয়ে চালক তাঁর মায়ের চিকিৎসার জন্য ছয় লাখ টাকা দাবি করেন। তাৎক্ষণিকভাবে ৫০ হাজার টাকা দিতে বলেন। এ সময় যুগ্ম সচিব জানান, তাঁর কাছে এ মুহূর্তে টাকা নেই, অফিসে গেলে ব্যবস্থা করবেন। এরপর তাঁকে কমিশনের ভেতরে নিয়ে আসা হলে সেখানে চালক আবদুল আউয়ালকে আটক করেন। পরে থানায় হস্তান্তর করা হয়।

চাঁদপুরে আন্তজেলা যোগাযোগের জন্য সড়ক, রেল ও নৌপথের ব্যবস্থা রয়েছে। সীমান্তবর্তী এলাকার সঙ্গেও জেলাটির যোগাযোগের ব্যবস্থা রয়েছে এই তিন পথে। এ জন্য মাদক কারবারিরা এই জেলার রুটগুলো ব্যবহার করে। অভিযোগ উঠেছে, জেলার মাদক নিয়ন্ত্রণে যাঁরা রক্ষক হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অন্তত তিনজন ভক্ষকের ভূমি
০৩ অক্টোবর ২০২৩
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৬ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে। তদন্তে হুমকির সত্যতা পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দেওয়া হবে।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার দিকে কেএমপির প্রেসকনফারেন্স রুমে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন প্রসঙ্গে জাহিদুল হাসান বলেন, বাংলাদেশে পূর্ববর্তী এক নির্বাচনে প্রায় ১৭ লাখ ৫০ হাজার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করেছিলেন। সর্বশেষ নির্বাচনে পুলিশের সংখ্যা ছিল প্রায় দেড় লাখ। বাকি দায়িত্ব পালন করেছে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, আনসার, কোস্ট গার্ড, র্যাব ও বিজিবি।
জাহিদুল হাসান বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, নির্বাচন বানচাল করার সক্ষমতা কারোর নেই। অন্তত আমার মহানগরে আমি এমন কিছু দেখছি না।’
কেএমপি কমিশনার জানান, সরকার নজিরবিহীনভাবে নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে। আজ সকালে খুলনায় নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশের জন্য তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করা হয়েছে।
এই প্রশিক্ষণে বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার, যেকোনো পরিস্থিতিতে ভোট গ্রহণ বন্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করার কৌশলসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য নির্দিষ্ট গাইডলাইন অনুসরণ করা হচ্ছে এবং প্রশিক্ষকেরা পুলিশ সদর দপ্তর থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।
ডিজিটাল অপরাধ প্রসঙ্গে কমিশনার বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধীদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। বর্তমানে অপরাধীরাও ডিজিটালভাবে আরও আধুনিক হয়ে উঠেছে। তারা সাধারণ ফোন ব্যবহার না করে হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন এনক্রিপ্টেড মাধ্যম ব্যবহার করছে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। এরপরও পুলিশ সক্রিয় রয়েছে।
এ সময় কেএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ রাশিদুল ইসলাম খান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ শাহনেওয়াজ খালেদ, উপপুলিশ কমিশনার (সদর) এস এম শাকিলুজ্জামান, উপপুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ত ম রোকনুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে। তদন্তে হুমকির সত্যতা পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দেওয়া হবে।
আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার দিকে কেএমপির প্রেসকনফারেন্স রুমে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন প্রসঙ্গে জাহিদুল হাসান বলেন, বাংলাদেশে পূর্ববর্তী এক নির্বাচনে প্রায় ১৭ লাখ ৫০ হাজার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করেছিলেন। সর্বশেষ নির্বাচনে পুলিশের সংখ্যা ছিল প্রায় দেড় লাখ। বাকি দায়িত্ব পালন করেছে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, আনসার, কোস্ট গার্ড, র্যাব ও বিজিবি।
জাহিদুল হাসান বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, নির্বাচন বানচাল করার সক্ষমতা কারোর নেই। অন্তত আমার মহানগরে আমি এমন কিছু দেখছি না।’
কেএমপি কমিশনার জানান, সরকার নজিরবিহীনভাবে নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে। আজ সকালে খুলনায় নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশের জন্য তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করা হয়েছে।
এই প্রশিক্ষণে বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার, যেকোনো পরিস্থিতিতে ভোট গ্রহণ বন্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করার কৌশলসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য নির্দিষ্ট গাইডলাইন অনুসরণ করা হচ্ছে এবং প্রশিক্ষকেরা পুলিশ সদর দপ্তর থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।
ডিজিটাল অপরাধ প্রসঙ্গে কমিশনার বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধীদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। বর্তমানে অপরাধীরাও ডিজিটালভাবে আরও আধুনিক হয়ে উঠেছে। তারা সাধারণ ফোন ব্যবহার না করে হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন এনক্রিপ্টেড মাধ্যম ব্যবহার করছে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। এরপরও পুলিশ সক্রিয় রয়েছে।
এ সময় কেএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ রাশিদুল ইসলাম খান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ শাহনেওয়াজ খালেদ, উপপুলিশ কমিশনার (সদর) এস এম শাকিলুজ্জামান, উপপুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ত ম রোকনুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

চাঁদপুরে আন্তজেলা যোগাযোগের জন্য সড়ক, রেল ও নৌপথের ব্যবস্থা রয়েছে। সীমান্তবর্তী এলাকার সঙ্গেও জেলাটির যোগাযোগের ব্যবস্থা রয়েছে এই তিন পথে। এ জন্য মাদক কারবারিরা এই জেলার রুটগুলো ব্যবহার করে। অভিযোগ উঠেছে, জেলার মাদক নিয়ন্ত্রণে যাঁরা রক্ষক হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অন্তত তিনজন ভক্ষকের ভূমি
০৩ অক্টোবর ২০২৩
সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক...
১ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেআখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
মুন্না আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামের মো. শাহ আলম মিয়ার ছেলে। পরিবারের দাবি, আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে মুন্নাকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায়।
আজ বেলা ২টার দিকে বাউতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মুন্নার বাবা মো. শাহ আলম মিয়া রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছেলের ফেরার অপেক্ষা করছেন। এ সময় শাহ আলম মিয়া জানান, মুন্না বেকার। মাঝে মাঝে অটোরিকশা চালালেও তিনি আলাদা ঘরে বসবাস করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেকে ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে সীমান্ত এলাকার এক ভারতীয় বাসিন্দার মাধ্যমে জানতে পারেন, বিএসএফ তাঁর ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।
শাহ আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমি আগরতলায় থাকা আমার আত্মীয়দের জানাই। তারা বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে আমার ছেলেকে দেখতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে। বর্তমানে আত্মীয়রা তাকে ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আখাউড়া কোম্পানি সদরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ বিকেল পর্যন্ত মুন্নাকে আটক করার বিষয়টি স্বীকার করেনি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
মুন্না আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামের মো. শাহ আলম মিয়ার ছেলে। পরিবারের দাবি, আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে মুন্নাকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায়।
আজ বেলা ২টার দিকে বাউতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মুন্নার বাবা মো. শাহ আলম মিয়া রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছেলের ফেরার অপেক্ষা করছেন। এ সময় শাহ আলম মিয়া জানান, মুন্না বেকার। মাঝে মাঝে অটোরিকশা চালালেও তিনি আলাদা ঘরে বসবাস করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেকে ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে সীমান্ত এলাকার এক ভারতীয় বাসিন্দার মাধ্যমে জানতে পারেন, বিএসএফ তাঁর ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।
শাহ আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমি আগরতলায় থাকা আমার আত্মীয়দের জানাই। তারা বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে আমার ছেলেকে দেখতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে। বর্তমানে আত্মীয়রা তাকে ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আখাউড়া কোম্পানি সদরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ বিকেল পর্যন্ত মুন্নাকে আটক করার বিষয়টি স্বীকার করেনি।

চাঁদপুরে আন্তজেলা যোগাযোগের জন্য সড়ক, রেল ও নৌপথের ব্যবস্থা রয়েছে। সীমান্তবর্তী এলাকার সঙ্গেও জেলাটির যোগাযোগের ব্যবস্থা রয়েছে এই তিন পথে। এ জন্য মাদক কারবারিরা এই জেলার রুটগুলো ব্যবহার করে। অভিযোগ উঠেছে, জেলার মাদক নিয়ন্ত্রণে যাঁরা রক্ষক হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অন্তত তিনজন ভক্ষকের ভূমি
০৩ অক্টোবর ২০২৩
সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক...
১ মিনিট আগে
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৬ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ববিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ববিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে এবং কারা এই হামলার পেছনে জড়িত, তা জানতে তদন্ত চলছে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার খ্রিষ্টান মিশন মেমোরিয়াল হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাগর। সে সময় মোবাইল ফোনে কারও একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় অজ্ঞাতনামা দুয়েক ব্যক্তি সাগরের ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ববিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ববিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে এবং কারা এই হামলার পেছনে জড়িত, তা জানতে তদন্ত চলছে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার খ্রিষ্টান মিশন মেমোরিয়াল হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাগর। সে সময় মোবাইল ফোনে কারও একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় অজ্ঞাতনামা দুয়েক ব্যক্তি সাগরের ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।

চাঁদপুরে আন্তজেলা যোগাযোগের জন্য সড়ক, রেল ও নৌপথের ব্যবস্থা রয়েছে। সীমান্তবর্তী এলাকার সঙ্গেও জেলাটির যোগাযোগের ব্যবস্থা রয়েছে এই তিন পথে। এ জন্য মাদক কারবারিরা এই জেলার রুটগুলো ব্যবহার করে। অভিযোগ উঠেছে, জেলার মাদক নিয়ন্ত্রণে যাঁরা রক্ষক হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অন্তত তিনজন ভক্ষকের ভূমি
০৩ অক্টোবর ২০২৩
সরকারের একজন যুগ্ম সচিবকে তাঁর সরকারি গাড়ির ভেতরে জিম্মি করে ছয় লাখ টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে গাড়িচালকের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গাড়ি ঘুরিয়ে ওই কর্মকর্তাকে আটকে রাখেন চালক। একপর্যায়ে পরিকল্পনা কমিশনে পৌঁছালে তাঁকে আটক...
১ মিনিট আগে
নির্বাচনে প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বলেছেন, কোনো প্রার্থী নিরাপত্তার জন্য আবেদন করলে তাঁকে আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে তিনি কী ধরনের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। এরপর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি তদন্ত করবে।
৬ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে