Ajker Patrika

তমব্রু গ্রামে আশ্রয় নেওয়া নিবন্ধিত ৫৯৯ রোহিঙ্গার খোঁজ নেই

নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি  
আপডেট : ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০০: ৩১
তমব্রু গ্রামে আশ্রয় নেওয়া নিবন্ধিত ৫৯৯ রোহিঙ্গার খোঁজ নেই

অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে যাওয়া শূন্যরেখা ক্যাম্প থেকে পালিয়ে তমব্রু গ্রামে আশ্রয় নেওয়া ৫৯৯ রোহিঙ্গার হদিস পাচ্ছে না শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়। আজ মঙ্গলবার সপ্তম দফায় ৪০ পরিবারের ১৯০ জনকে রোহিঙ্গা ট্রানজিট ক্যাম্পে স্থানান্তর করার পর বিষয়টি বেরিয়ে আসে। কক্সবাজারে অবস্থিত শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন। 

শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে তমব্রু গ্রামে আশ্রয় নেওয়া ৫৫৮ পরিবারের ২ হাজার ৯৭০ রোহিঙ্গার নিবন্ধন করা হয়। পরে আরও ১৬ রোহিঙ্গা যোগ হয়ে সর্বশেষ সংখ্যা দাঁড়ায় ২ হাজার ৯৮৬ জনে। এর মধ্যে মঙ্গলবার পর্যন্ত তমব্রু গ্রাম থেকে ৭ কিস্তিতে কুতুপালংসংলগ্ন ঘুমধুম ট্রানজিট ক্যাম্পে নিবন্ধিত ২ হাজার ৩৮৭ জন রোহিঙ্গাকে নেওয়া হয়। বাকি ৫৯৯ রোহিঙ্গার খোঁজ নেই। 
 
ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান এ কে এম জাহাঙ্গীর আজিজ আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁর ইউনিয়নের তমব্রুতে আশ্রয় নেওয়া নিবন্ধিত ৫৯৯ রোহিঙ্গার হদিস মিলছে না। তারা অন্যত্র পালিয়ে গেছে। এ কারণে ট্রানজিট ক্যাম্পে স্থানান্তর করাও সম্ভব হয়নি। 

ইউপি চেয়ারম্যান আরও বলেন, মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত অনিবন্ধিত ৫৫ পরিবারের ৩ শতাধিক রোহিঙ্গা তমব্রু গ্রামে আশ্রয় শিবিরে অবস্থান করছে। যাদের শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয় ট্রানজিট ক্যাম্পে নিয়ে যাচ্ছে না। তারাও ওই ৫৯৯ রোহিঙ্গার মতো পালাতে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন। 

এ বিষয়ে কক্সবাজারে অবস্থিত শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁরা ওপরের নির্দেশমতো সব কাজ করে যাচ্ছেন। ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৭ কিস্তিতে নিবন্ধিত ২ হাজার ৩৮৭ রোহিঙ্গাকে কুতুপালংসংলগ্ন ঘুমধুম ট্রানজিট ক্যাম্পে আনা হয়েছে। নিবন্ধিত ৯৭ পরিবারের আরও ৫৯৯ জনের খোঁজ পাননি। এ কারণে তাদের ট্রানজিট ক্যাম্পে নেওয়া সম্ভব হয়নি। 

মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আরও জানান, তুমব্রু গ্রামে এখনো অবস্থান করছে অনিবন্ধিত ৫৫ পরিবারের সদস্যরা। যাদের সঠিক সদস্য সংখ্যা তিনি বলতে পারছেন না। ট্রানজিট ক্যাম্পে নিয়ে যাচ্ছেন না, কারণ তারা অনিবন্ধিত। এদের বিষয়ে বান্দরবান জেলা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট বিজিবি কর্তৃপক্ষকে দ্রুত জানাবেন। 

নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রোমেন শর্মা এ বিষয়ে জানান, ইতিমধ্যে অনিবন্ধিত ৫৫ পরিবার মিয়ানমারের তমব্রুতে অবস্থান করছে বলে জেনেছেন। বিষয়টি বান্দরবান কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দিয়েছেন। এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশা করছেন। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ওসমান হাদির জানাজা: ১০০০ বডি ওর্ন ক্যামেরা পরবেন পুলিশ সদস্যরা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ওসমান হাদির জানাজা: ১০০০ বডি ওর্ন ক্যামেরা পরবেন পুলিশ সদস্যরা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজা আজ শনিবার বেলা ২টায় অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত এই জানাজাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।

গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জানাজার সময় আধা ঘণ্টা এগিয়ে আনা হয়েছে। এর আগে বেলা আড়াইটায় জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তা আজ দুপুর ২টায় নির্ধারিত হয়েছে।

জানাজা উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশ এলাকায় পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ডিএমপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নিরাপত্তার স্বার্থে জানাজায় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা ১ হাজারটি বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করবেন। পুরো এলাকা সিসিটিভি ও গোয়েন্দা নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।

জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে বিশেষ কিছু নির্দেশনা জারি করা হয়েছে:

ব্যাগ বহন নিষেধ: জানাজায় আসা মুসল্লিদের কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধ: নিরাপত্তাঝুঁকি এড়াতে সংসদ ভবন ও এর সংলগ্ন এলাকায় যেকোনো ধরনের ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

ওসমান হাদির জানাজায় বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগম হতে পারে বিবেচনা করে ট্রাফিক বিভাগ থেকেও যাতায়াতের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ময়মনসিংহে পিটিয়ে হত্যা: র‍্যাবের অভিযানে আটক ৭

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১: ১৪
দিপু চন্দ্র দাস। ছবি: সংগৃহীত
দিপু চন্দ্র দাস। ছবি: সংগৃহীত

ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে এক হিন্দু ধর্মাবলম্বী যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় প্রধান অভিযুক্তসহ সাতজনকে আটক করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব-১৪)।

আজ শনিবার ময়মনসিংহের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে, আটক ব্যক্তিরা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি জড়িত বলে প্রাথমিকভাবে সন্দেহ করা হচ্ছে। আটককৃতরা হলেন: মো. লিমন সরকার (১৯), মো. তারেক হোসেন (১৯), মো. মানিক মিয়া (২০), এরশাদ আলী (৩৯), নিজুম উদ্দিন (২০), আলমগীর হোসেন (৩৮), মো. মিরাজ হোসেন আকন (৪৬)।

জানা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই অভিযুক্তরা এলাকা ছেড়ে আত্মগোপন করেছিল। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র‍্যাবের একাধিক টিম ময়মনসিংহ জেলার বিভিন্ন স্থানে ঝটিকা অভিযান চালায়। অভিযানে হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে এই সাতজনকে আটক করা সম্ভব হয়।

উল্লেখ্য, কয়েক দিন আগে ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ওই হিন্দু যুবককে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছিল এবং স্থানীয়রা দ্রুত বিচারের দাবি জানিয়ে আসছিলেন। পুলিশ ও র‍্যাব যৌথভাবে তদন্ত শুরু করার পর আজ কয়েকজন অভিযুক্তকে আটক করা হলো।

র‍্যাব কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আটককৃতদের সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করার প্রক্রিয়া চলছে। অধিকতর তদন্তের জন্য রিমান্ডের আবেদন করা হতে পারে। এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আনিসুল ইসলামের গ্রামের বাড়িতে হামলা-অগ্নিসংযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) সভাপতি ও জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদের বাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে উপজেলার গুমানমর্দন এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্র জানায়, রাত ১২টার দিকে ৫০ থেকে ৬০ জনের একটি দল প্রাইভেট কার ও মাইক্রোবাসে করে ঘটনাস্থলে আসে। তারা আনিসুল ইসলাম মাহমুদের বাড়িতে প্রবেশ করে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। ঘটনার সময় আনিসুল ইসলাম কিংবা তাঁর পরিবারের কোনো সদস্য বাড়িতে ছিলেন না।

হামলাকারীদের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র, লাঠিসোঁটা ছিল এবং অধিকাংশের মুখে মাস্ক পরা ছিল। তারা ঘরের আসবাব তছনছ করে একপর্যায়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে বাড়ির সামনে থাকা একটি প্রাইভেট কার পুড়ে যায়। হামলাকারীরা চলে যাওয়ার পর স্থানীয় লোকজন আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। পরে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এই ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। ঘটনার পর থেকে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

এ বিষয়ে হাটহাজারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুর কাদের ভূঁইয়া বলেন, আনিসুল ইসলাম মাহমুদের বাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্তে কাজ চলছে। হামলার কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা না গেলেও পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার পেছনের উদ্দেশ্য ও জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্তে সব দিক বিবেচনায় নিয়ে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মাগুরায় বিটিভির মহাপরিচালক ও ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর জোহার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

মাগুরা প্রতিনিধি 
আপডেট : ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১: ০৪
মাগুরা থানা। ছবি: আজকের পত্রিকা
মাগুরা থানা। ছবি: আজকের পত্রিকা

মাগুরায় বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) মহাপরিচালক মাহবুবুল আলম এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর তানভীর হাসান জোহার বাসভবনে অগ্নিসংযোগ করেছে দুর্বৃত্তরা।

গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে জেলা জজ আদালত-সংলগ্ন ডক্টরস মেডিকেল কলেজ ছাত্রাবাসের পাশে দোতলা ‘জোহা ভবনে’ এই আগুন লাগানোর ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় পুলিশ এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করতে পারেনি।

জোহার ভবন-সংলগ্ন একটি চায়ের দোকানের মালিক প্রদীপ মণ্ডল এবং ডেকোরেটর ব্যবসায়ীরা জানান, বৃহস্পতিবার রাত ১০টার পর কয়েকজন দুই লিটারের অকটেনের বোতল সিমেন্টের ব্যাগের ভেতর ভরে ভবনের পেছন দিক দিয়ে প্রবেশ করে। পরে তারা মূল ফটক ও জানালার অংশে আগুন ধরিয়ে দিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়। আগুনের শিখা দেখতে পেয়ে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে পানি ছিটিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে ভবনটির সব সময় জানালা-দরজা লাগানো থাকে বলে আগুন বেশি দূর ছড়াতে পারেনি। তাঁরা জানান, এই ভবনে একমাত্র কেয়ারটেকার ইনজার আলী বিশ্বাস থাকেন।

এ বিষয়ে কেয়ারটেকার ইনজার আলী জানান, তিনি ঘটনার সময় বাইরে ওষুধ কিনতে গিয়েছিলেন। বাড়িতে এসে দেখেন প্রতিবেশীরা আগুন নেভাচ্ছেন।

মাগুরা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) তপন কুমার বলেন, এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করা যায়নি। তদন্ত চলছে। কারা এই ঘটনায় জড়িত, তা খুঁজে দেখা হবে।

এদিকে আজ শনিবার সকালে মাগুরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিরাজুল ইসলাম জানান, পুলিশ ওই রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তেলের বোতল, মশালের টুকরাসহ কিছু আলামত সংগ্রহ করেছে। তিনি বলেন, কারা এই নাশকতার সঙ্গে জড়িত, তা শনাক্তে পুলিশের একটি দল কাজ করে যাচ্ছে। তবে এ বিষয়ে ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের পক্ষ থেকে কোনো লিখিত অভিযোগ করা হয়নি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত