Ajker Patrika

তুমব্রু শূন্যরেখায় সংঘর্ষ: সীমান্তবর্তী গ্রামে আশ্রয় নিয়েছেন হাজার হাজার রোহিঙ্গা

নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি  
তুমব্রু শূন্যরেখায় সংঘর্ষ: সীমান্তবর্তী গ্রামে আশ্রয় নিয়েছেন হাজার হাজার রোহিঙ্গা

তুমব্রু শূন্যরেখায় সংঘর্ষের ঘটনার পর প্রায় রোহিঙ্গা শিবির থেকে প্রায় সোয়া ৪ হাজার রোহিঙ্গা শূন্যরেখা থেকে বাংলাদেশ সীমানার তুমব্রু খাল পার হয়ে অনুপ্রবেশ করে আশ্রয় নিয়েছেন তুমব্রু গ্রামে। অন্যত্র পালাতে চাইলেও বিজিবির বাধার মুখে পড়েন তাঁরা। পরে তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ আশপাশের বাড়ি-ঘরের উঠোনে ও পেছনে তাঁবু গেড়ে আশ্রয় নিয়েছেন রোহিঙ্গারা।

এদিকে আশ্রয় নেওয়া এসব রোহিঙ্গাদের তালিকা করছেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান। রোহিঙ্গাদের প্রায় ৬৩০টি পরিবারের সদস্যদের গণনা কাজ করেছেন ৮ জন কর্মী। আজ রোববার সকাল থেকে এই গণনার কাজ শুরু হয়। সংঘর্ষের ঘটনার দিন থেকে তিন দিনে রোহিঙ্গারা ওই গ্রামে আশ্রয় নেন।

ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মোহাম্মদ শফিক আহমদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। সন্ধ্যায় তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন, তাই আমি গণনাকারীদের নিয়ে এ কাজ শুরু করেছেন।’

তুমব্রু শূন্যরেখায় সংঘর্ষের ঘটনার পর প্রায় ৬৩০টি রোহিঙ্গা পরিবার তুমব্রু গ্রামে আশ্রয় নিয়েছে

ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গির আজিজ বলেন, ‘আমি ৮ গণনাকারীকে দিয়ে গণনার কাজ শুরু করছি। সমন্বয়কের দায়িত্ব দিয়েছি ১ নম্বর মেম্বারকে। তারা প্রথম দিনে ৩ শত পরিবার গণনা করেছেন। যাতে প্রায় ২ হাজার রোহিঙ্গা সদস্য পাওয়া গেছে। বাকিদের আগামীকাল সোমবার গণনা করা হবে।

গ্রামের বিভিন্ন জায়গায় বাঁশ দিয়ে তাঁবু গেড়ে আশ্রয় নিয়েছেন রোহিঙ্গারা

তিনি আরও বলেন, ‘এ রোহিঙ্গা আমার জন্য বিষফোড়া। যত তাড়াতাড়ি তারা বিদায় নেবে ততই আমার জন্য কল্যাণ হবে। কারণ তারা তুবরু গ্রামের সব পরিবেশ নষ্ট করছে।’

তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আশপাশের তাঁবু গেড়েছেন রোহিঙ্গারাউল্লেখ্য, গত ১৪ নভেম্বর ২০২২ তারিখে কোনারপাড়ার শূন্যরেখায় অবস্থিত রোহিঙ্গা শিবিরে র‍্যাবের মাদকবিরোধী অভিযানে কক্সবাজার ডিজিএফআইয়ের কর্মকর্তা নিহত হওয়ার পর এই রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এত দিন থমথম পরিস্থিতি বিরাজ করছিল। গত ১৮ জানুয়ারি রোহিঙ্গাভিত্তিক দুটি পক্ষের মধ্যে গোলাগুলিসহ সংঘর্ষ বাধে। এতে ৬২১টি বাড়িঘরসহ বাস্তুহারা হয় সোয়া ৪ হাজার রোহিঙ্গা। এর মধ্যে শিশু রয়েছে অন্তত দেড় হাজার। বয়স্ক লোকের সংখ্যা হাজারেরও বেশি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার

‘আমি তো মামলা করি না, ডাইরেক্ট ওয়ারেন্ট করাই’

কুকুর লেলিয়ে পুরুষ ফিলিস্তিনিকে ধর্ষণ—বিবিসির প্রতিবেদনে ইসরায়েলি কারাগারে নির্যাতনের চিত্র

ভালুকায় কারখানার শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

পত্রিকা অফিসে হামলার গোয়েন্দা তথ্য ছিল, আমলে নেওয়া হয়নি: সালাহউদ্দিন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

হাদি হত্যা মামলা: ফয়সালকে পালাতে সাহায্যকারী দুজন ফের রিমান্ডে

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যা মামলায় প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফ দাউদ খানকে ভারতে পালাতে সাহায্যকারী দুই ব্যক্তিকে ফের পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ তাঁদের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন। দুই ব্যক্তি হলেন সিবিউন দিউ ও সঞ্জয় চিসিম।

আজ বিকেলে সিবিউন দিউ ও সঞ্জয় চিসিমকে তিন দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ পুনরায় সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের পাঁচ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আদালতের অতিরিক্ত পিপি মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

এর আগে ১৮ ডিসেম্বর দুজনকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ময়মনসিংহের ধোবাউড়া ও হালুয়াঘাট থেকে দুজনকে আটক করেছিল ডিবি পুলিশ।

১২ ডিসেম্বর দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে বিজয়নগর এলাকায় শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হন। ঘটনার পরপর তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে সোমবার উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়েছে। সেখানকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার মারা যান হাদি।

১৪ ডিসেম্বর রাতে ফয়সালকে আসামি করে পল্টন থানায় হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন ইনকিলাব মঞ্চের যুগ্ম সচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের। হাদির মৃত্যুর পর তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত শুক্রবার মামলাটি হত্যা মামলায় রূপ নেয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার

‘আমি তো মামলা করি না, ডাইরেক্ট ওয়ারেন্ট করাই’

কুকুর লেলিয়ে পুরুষ ফিলিস্তিনিকে ধর্ষণ—বিবিসির প্রতিবেদনে ইসরায়েলি কারাগারে নির্যাতনের চিত্র

ভালুকায় কারখানার শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

পত্রিকা অফিসে হামলার গোয়েন্দা তথ্য ছিল, আমলে নেওয়া হয়নি: সালাহউদ্দিন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ঝিনাইগাতীতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, বৃদ্ধ নিহত

শেরপুর প্রতিনিধি 
সংঘর্ষে দুটি মোটরসাইকেল ভেঙেচুরে গেছে। ছবি: আজকের পত্রিকা
সংঘর্ষে দুটি মোটরসাইকেল ভেঙেচুরে গেছে। ছবি: আজকের পত্রিকা

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আবু বক্কর (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এতে আরও তিনজন আহত হয়েছেন।

আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের রাংটিয়া এলাকার ঝিনাইগাতী-গজনী সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত আবু বক্কর রাংটিয়া এলাকার মৃত আবু তাহেরের ছেলে। দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত একটি মোটরসাইকেলের চালক ছিলেন তিনি। আহত ব্যক্তিরা হচ্ছে সিফাত (২০), কবিতা খাতুন (১৫) ও সিনহা খাতুন (১০)। তারা মোটরসাইকেল দুটির আরোহী ছিল। আহত ব্যক্তিদের শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ সকাল ৯টার দিকে দুই দিক থেকে আসা দুটি মোটরসাইকেলের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। স্থানীয় বাসিন্দারা আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ঝিনাইগাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক আবু বক্করকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ছাড়া গুরুতর আহত তিনজনকে জেলা সদর হাসপাতালে রেফার করা হয়। দুর্ঘটনার পরপরই অন্য মোটরসাইকেলের চালক সিজন (২১) ঘটনাস্থল থেকে পালিয়েছেন।

এ বিষয়ে ঝিনাইগাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হাসান জানান, খবর পেয়ে ঝিনাইগাতী থানার পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। একই সঙ্গে এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার

‘আমি তো মামলা করি না, ডাইরেক্ট ওয়ারেন্ট করাই’

কুকুর লেলিয়ে পুরুষ ফিলিস্তিনিকে ধর্ষণ—বিবিসির প্রতিবেদনে ইসরায়েলি কারাগারে নির্যাতনের চিত্র

ভালুকায় কারখানার শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

পত্রিকা অফিসে হামলার গোয়েন্দা তথ্য ছিল, আমলে নেওয়া হয়নি: সালাহউদ্দিন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

কক্সবাজারে নদীর তীরে মিলল যুবকের মরদেহ

কক্সবাজার প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

কক্সবাজারের রামু উপজেলায় বাঁকখালী নদীর তীর থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের উমখালী এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত যুবকের নাম মিনহাজ উদ্দিন তুষার (৩৫)। তিনি কক্সবাজার সদর উপজেলার পিএমখালী ইউনিয়নের বাসিন্দা ছৈয়দ নুরের ছেলে।

রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয়দের বরাতে ওসি বলেন, সকালে স্থানীয় লোকজন নদীর তীরের সবজিখেতে কাজ করতে এলে মরদেহটি দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে যুবকের মরদেহ উদ্ধার করে। পুলিশ নিহতের পকেটে থাকা মোবাইল সিমের সূত্র ধরে যুবকের পরিচয় শনাক্ত করে।

নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে জানিয়ে ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। থানা-পুলিশ ও পিবিআইয়ের একটির টিম ইতিমধ্যে রহস্য উদ্‌ঘাটনে কাজ করছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার

‘আমি তো মামলা করি না, ডাইরেক্ট ওয়ারেন্ট করাই’

কুকুর লেলিয়ে পুরুষ ফিলিস্তিনিকে ধর্ষণ—বিবিসির প্রতিবেদনে ইসরায়েলি কারাগারে নির্যাতনের চিত্র

ভালুকায় কারখানার শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

পত্রিকা অফিসে হামলার গোয়েন্দা তথ্য ছিল, আমলে নেওয়া হয়নি: সালাহউদ্দিন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

মুকসুদপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতার বাড়িতে আগুন

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও খান্দারপাড় ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সাব্বির খানের বাড়িতে আগুন লেগেছে। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) মুকসুদপুর উপজেলার খান্দারপাড় ইউনিয়নের বেজড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। তবে কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে বাড়িতে আগুন লাগিয়েছে নাকি শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

স্থানীয়রা বলছেন, কে বা কারা সাব্বির খানের বাড়িতে আগুন দেয়। এতে ঘরের আসবাবসহ বিভিন্ন মালামাল পুড়ে যায়। স্থানীয়রা আগুন দেখতে পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে খবর দিলে একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

খান্দারপাড় ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান (প্যানেল চেয়ারম্যান) মো. ইমারত শেখ বলেন, তিনি সাব্বির খানের বাড়িতে আগুন লাগার খবর শুনেছেন। তবে আগুন লাগার সময় ও কারণ সম্পর্কে এলাকাবাসীর বক্তব্যে ভিন্নতা রয়েছে। প্রকৃত ঘটনা কী তা এখনো নিশ্চিত হতে পারেননি পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা।

মুকসুদপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের লিডার ওয়াহিদুজ্জামান খান বলেন, খবর পেয়ে দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। গিয়ে দেখা যায়, দোতলা ভবনের দ্বিতীয় তলার তিনটি কক্ষে আগুন জ্বলছে। এলাকাবাসীর সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। তবে এর আগেই সোফা, খাট, এসিসহ বিভিন্ন মালামাল পুড়ে গেছে। আগুন লাগার কারণ তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ফায়ার সার্ভিসের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। শর্টসার্কিট নাকি অগ্নিসংযোগ—এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো নিশ্চিত প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তদন্ত শেষে আগুন লাগার প্রকৃত কারণ জানা যাবে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সাব্বির খান ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা এলাকায় নেই। মোবাইল ফোনে সাব্বির খানের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার

‘আমি তো মামলা করি না, ডাইরেক্ট ওয়ারেন্ট করাই’

কুকুর লেলিয়ে পুরুষ ফিলিস্তিনিকে ধর্ষণ—বিবিসির প্রতিবেদনে ইসরায়েলি কারাগারে নির্যাতনের চিত্র

ভালুকায় কারখানার শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

পত্রিকা অফিসে হামলার গোয়েন্দা তথ্য ছিল, আমলে নেওয়া হয়নি: সালাহউদ্দিন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত