নোয়াখালী প্রতিনিধি

বৃহত্তর নোয়াখালীর বাণিজ্যিক কেন্দ্র ছিল বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী। সেখানেই গড়ে উঠেছিল ৩২টি সরিষা তেলের মিল। কাঠের ঘানির শব্দ একসময় চৌমুহনীর মানুষের কাছে ছিল ছন্দের মতো। কিন্তু সয়াবিন তেলের সঙ্গে তীব্র প্রতিযোগিতা, স্বল্প সুদে ব্যাংকঋণ এবং পুঁজি, কাঁচামালসহ নানা সংকটে ৩২টি মিল বন্ধ রয়েছে।
চৌমুহনী বাজারের বিভিন্ন সরিষা ঘানি ঘুরে জানা গেছে, শ্রমিক আর ক্রেতাদের পদচারণে মুখর থাকত এখানকার সরিষা তেলের মিল বা ঘানিগুলো। স্বাধীনতার আগে ও পরে দেশের প্রায় সব বাজারই ছিল চৌমুহনীর সরিষা তেলের দখলে। গুণে ও মানে প্রসিদ্ধ থাকলেও বর্তমানে ঐতিহ্য হারিয়েছে এখানকার সব কটি ঘানি। এগুলোর মধ্যে রয়েছে শ্রী গোবিন্দ অয়েল মিলস, শ্রী দুর্গা অয়েল মিলস, আদর্শ অয়েল মিলস, মতি অয়েল, গৌর অয়েল মিলস, নবযুগ অয়েল মিলস, মেঘনা অয়েল মিলস, শ্রী গোপাল অয়েল মিলস, ডালিয়া অয়েল মিলস, আজমীর অয়েল মিলস, গণেশ অয়েল মিলস, যমুনা অয়েল মিলস, বাল্ব মার্কা অয়েল, পপুলার অয়েল মিলস ও রোকেয়া অয়েল মিলস। প্রায় ৫০ বছরের এ শিল্প এখন বিলুপ্তির পথে। বর্তমানে চালু রয়েছে, নবযুগ অয়েল মিলস, বাল্ব মার্কা অয়েল, রোকেয়া অয়েল মিলস ও শ্রী গোপাল অয়েল মিলস।
ঘানির মালিকেরা বলেন, বর্তমানে জেলায় সরিষা তেলের চাহিদা রয়েছে প্রতিদিন ১৫ হাজার কেজির বেশি। কিন্তু ৪টি ঘানিতে উৎপাদন হচ্ছে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ কেজি তেল, যা চাহিদার মাত্র ৪ ভাগের ১ ভাগ। ফলে ঢাকা, ফেনী, লাকসামসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ও বড় ব্র্যান্ডের তেলগুলো দিয়ে জেলার চাহিদা মেটাতে হচ্ছে। বর্তমানে ঘানি উৎপাদিত তেল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৩০ টাকা। প্রতি মাসে সাড়ে ১০ কোটি টাকার তেলের চাহিদা থাকলেও সেই হিসাবে চারটি ঘানিতে উৎপাদিত হচ্ছে মাত্র আড়াই কোটি টাকার তেল। সরকারি সহযোগিতা পেলে এ চাহিদার পুরোটাই জেলার ঘানিগুলোতে উৎপাদন সম্ভব হতো।
এ ছাড়া ঘানি-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আশির দশকের পরে চটকদার বিজ্ঞাপন ও স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিমুক্ত বলে সয়াবিন তেলের ব্যাপক প্রচারণায় বাজার থেকে ছিটকে পড়ে সরিষা তেলের চাহিদা। ফলে একসময় লোকসানে পড়ে পুঁজি হারাতে থাকেন মালিকেরা। সঙ্গে প্রকট আকার ধারণ করে কাঁচামাল, পুঁজি ও শ্রমিক-সংকট। এ ছাড়া বিএসটিআইয়ের লাইসেন্স ঝামেলা ও ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিলের কারণে হয়রানির শিকার হয়ে অনেকেই মিল বা ঘানি বন্ধ দেন। এ ছাড়া কাঁচা সরিষা চাহিদার তুলনায় শতকরা মাত্র ২০ ভাগ উৎপাদিত হয় দেশে। বাকি ৮০ ভাগ আমদানি করতে হয় ফ্রান্স, কানাডা, চীন, রাশিয়া, ইউক্রেনসহ অন্যান্য দেশ থেকে। স্বল্প সুদে ব্যাংকঋণের ব্যবস্থা করলে বন্ধ মিলগুলো আবার চালু করা সম্ভব বলছেন মালিকেরা।
সাধারণ ক্রেতাদের মতে, বিজ্ঞাপন দেখে সয়াবিন তেল ব্যবহার করলেও এখন রান্নায় সরিষার তেলের ব্যবহার বাড়িয়েছেন তাঁরা। দাম বেশি হলেও মান ভালো হওয়ায় সরিষার তেলই এখন ভরসা এবং এটি স্বাস্থ্যসম্মত। সরিষার আবাদ বাড়ানোর পাশাপাশি তেল উৎপাদনে মিলগুলো সচল রাখতে হলে সরকারি নজরদারি বাড়াতে হবে।
জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘চৌমুহনীর ঘানি থেকে তৈরি সরিষা তেলের নামডাক দীর্ঘদিনের। বর্তমানে বাজারে সরিষা তেলের চাহিদাও বেড়েছে। আমরা ব্যবসায়ী নেতা ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে বন্ধ ঘানিমালিকদের সহযোগিতা করব। এ ছাড়া স্বল্প সুদে ব্যাংকঋণের বিষয়েও সহযোগিতা করা হবে।’

বৃহত্তর নোয়াখালীর বাণিজ্যিক কেন্দ্র ছিল বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী। সেখানেই গড়ে উঠেছিল ৩২টি সরিষা তেলের মিল। কাঠের ঘানির শব্দ একসময় চৌমুহনীর মানুষের কাছে ছিল ছন্দের মতো। কিন্তু সয়াবিন তেলের সঙ্গে তীব্র প্রতিযোগিতা, স্বল্প সুদে ব্যাংকঋণ এবং পুঁজি, কাঁচামালসহ নানা সংকটে ৩২টি মিল বন্ধ রয়েছে।
চৌমুহনী বাজারের বিভিন্ন সরিষা ঘানি ঘুরে জানা গেছে, শ্রমিক আর ক্রেতাদের পদচারণে মুখর থাকত এখানকার সরিষা তেলের মিল বা ঘানিগুলো। স্বাধীনতার আগে ও পরে দেশের প্রায় সব বাজারই ছিল চৌমুহনীর সরিষা তেলের দখলে। গুণে ও মানে প্রসিদ্ধ থাকলেও বর্তমানে ঐতিহ্য হারিয়েছে এখানকার সব কটি ঘানি। এগুলোর মধ্যে রয়েছে শ্রী গোবিন্দ অয়েল মিলস, শ্রী দুর্গা অয়েল মিলস, আদর্শ অয়েল মিলস, মতি অয়েল, গৌর অয়েল মিলস, নবযুগ অয়েল মিলস, মেঘনা অয়েল মিলস, শ্রী গোপাল অয়েল মিলস, ডালিয়া অয়েল মিলস, আজমীর অয়েল মিলস, গণেশ অয়েল মিলস, যমুনা অয়েল মিলস, বাল্ব মার্কা অয়েল, পপুলার অয়েল মিলস ও রোকেয়া অয়েল মিলস। প্রায় ৫০ বছরের এ শিল্প এখন বিলুপ্তির পথে। বর্তমানে চালু রয়েছে, নবযুগ অয়েল মিলস, বাল্ব মার্কা অয়েল, রোকেয়া অয়েল মিলস ও শ্রী গোপাল অয়েল মিলস।
ঘানির মালিকেরা বলেন, বর্তমানে জেলায় সরিষা তেলের চাহিদা রয়েছে প্রতিদিন ১৫ হাজার কেজির বেশি। কিন্তু ৪টি ঘানিতে উৎপাদন হচ্ছে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ কেজি তেল, যা চাহিদার মাত্র ৪ ভাগের ১ ভাগ। ফলে ঢাকা, ফেনী, লাকসামসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ও বড় ব্র্যান্ডের তেলগুলো দিয়ে জেলার চাহিদা মেটাতে হচ্ছে। বর্তমানে ঘানি উৎপাদিত তেল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৩০ টাকা। প্রতি মাসে সাড়ে ১০ কোটি টাকার তেলের চাহিদা থাকলেও সেই হিসাবে চারটি ঘানিতে উৎপাদিত হচ্ছে মাত্র আড়াই কোটি টাকার তেল। সরকারি সহযোগিতা পেলে এ চাহিদার পুরোটাই জেলার ঘানিগুলোতে উৎপাদন সম্ভব হতো।
এ ছাড়া ঘানি-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আশির দশকের পরে চটকদার বিজ্ঞাপন ও স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিমুক্ত বলে সয়াবিন তেলের ব্যাপক প্রচারণায় বাজার থেকে ছিটকে পড়ে সরিষা তেলের চাহিদা। ফলে একসময় লোকসানে পড়ে পুঁজি হারাতে থাকেন মালিকেরা। সঙ্গে প্রকট আকার ধারণ করে কাঁচামাল, পুঁজি ও শ্রমিক-সংকট। এ ছাড়া বিএসটিআইয়ের লাইসেন্স ঝামেলা ও ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিলের কারণে হয়রানির শিকার হয়ে অনেকেই মিল বা ঘানি বন্ধ দেন। এ ছাড়া কাঁচা সরিষা চাহিদার তুলনায় শতকরা মাত্র ২০ ভাগ উৎপাদিত হয় দেশে। বাকি ৮০ ভাগ আমদানি করতে হয় ফ্রান্স, কানাডা, চীন, রাশিয়া, ইউক্রেনসহ অন্যান্য দেশ থেকে। স্বল্প সুদে ব্যাংকঋণের ব্যবস্থা করলে বন্ধ মিলগুলো আবার চালু করা সম্ভব বলছেন মালিকেরা।
সাধারণ ক্রেতাদের মতে, বিজ্ঞাপন দেখে সয়াবিন তেল ব্যবহার করলেও এখন রান্নায় সরিষার তেলের ব্যবহার বাড়িয়েছেন তাঁরা। দাম বেশি হলেও মান ভালো হওয়ায় সরিষার তেলই এখন ভরসা এবং এটি স্বাস্থ্যসম্মত। সরিষার আবাদ বাড়ানোর পাশাপাশি তেল উৎপাদনে মিলগুলো সচল রাখতে হলে সরকারি নজরদারি বাড়াতে হবে।
জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘চৌমুহনীর ঘানি থেকে তৈরি সরিষা তেলের নামডাক দীর্ঘদিনের। বর্তমানে বাজারে সরিষা তেলের চাহিদাও বেড়েছে। আমরা ব্যবসায়ী নেতা ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে বন্ধ ঘানিমালিকদের সহযোগিতা করব। এ ছাড়া স্বল্প সুদে ব্যাংকঋণের বিষয়েও সহযোগিতা করা হবে।’
নোয়াখালী প্রতিনিধি

বৃহত্তর নোয়াখালীর বাণিজ্যিক কেন্দ্র ছিল বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী। সেখানেই গড়ে উঠেছিল ৩২টি সরিষা তেলের মিল। কাঠের ঘানির শব্দ একসময় চৌমুহনীর মানুষের কাছে ছিল ছন্দের মতো। কিন্তু সয়াবিন তেলের সঙ্গে তীব্র প্রতিযোগিতা, স্বল্প সুদে ব্যাংকঋণ এবং পুঁজি, কাঁচামালসহ নানা সংকটে ৩২টি মিল বন্ধ রয়েছে।
চৌমুহনী বাজারের বিভিন্ন সরিষা ঘানি ঘুরে জানা গেছে, শ্রমিক আর ক্রেতাদের পদচারণে মুখর থাকত এখানকার সরিষা তেলের মিল বা ঘানিগুলো। স্বাধীনতার আগে ও পরে দেশের প্রায় সব বাজারই ছিল চৌমুহনীর সরিষা তেলের দখলে। গুণে ও মানে প্রসিদ্ধ থাকলেও বর্তমানে ঐতিহ্য হারিয়েছে এখানকার সব কটি ঘানি। এগুলোর মধ্যে রয়েছে শ্রী গোবিন্দ অয়েল মিলস, শ্রী দুর্গা অয়েল মিলস, আদর্শ অয়েল মিলস, মতি অয়েল, গৌর অয়েল মিলস, নবযুগ অয়েল মিলস, মেঘনা অয়েল মিলস, শ্রী গোপাল অয়েল মিলস, ডালিয়া অয়েল মিলস, আজমীর অয়েল মিলস, গণেশ অয়েল মিলস, যমুনা অয়েল মিলস, বাল্ব মার্কা অয়েল, পপুলার অয়েল মিলস ও রোকেয়া অয়েল মিলস। প্রায় ৫০ বছরের এ শিল্প এখন বিলুপ্তির পথে। বর্তমানে চালু রয়েছে, নবযুগ অয়েল মিলস, বাল্ব মার্কা অয়েল, রোকেয়া অয়েল মিলস ও শ্রী গোপাল অয়েল মিলস।
ঘানির মালিকেরা বলেন, বর্তমানে জেলায় সরিষা তেলের চাহিদা রয়েছে প্রতিদিন ১৫ হাজার কেজির বেশি। কিন্তু ৪টি ঘানিতে উৎপাদন হচ্ছে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ কেজি তেল, যা চাহিদার মাত্র ৪ ভাগের ১ ভাগ। ফলে ঢাকা, ফেনী, লাকসামসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ও বড় ব্র্যান্ডের তেলগুলো দিয়ে জেলার চাহিদা মেটাতে হচ্ছে। বর্তমানে ঘানি উৎপাদিত তেল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৩০ টাকা। প্রতি মাসে সাড়ে ১০ কোটি টাকার তেলের চাহিদা থাকলেও সেই হিসাবে চারটি ঘানিতে উৎপাদিত হচ্ছে মাত্র আড়াই কোটি টাকার তেল। সরকারি সহযোগিতা পেলে এ চাহিদার পুরোটাই জেলার ঘানিগুলোতে উৎপাদন সম্ভব হতো।
এ ছাড়া ঘানি-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আশির দশকের পরে চটকদার বিজ্ঞাপন ও স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিমুক্ত বলে সয়াবিন তেলের ব্যাপক প্রচারণায় বাজার থেকে ছিটকে পড়ে সরিষা তেলের চাহিদা। ফলে একসময় লোকসানে পড়ে পুঁজি হারাতে থাকেন মালিকেরা। সঙ্গে প্রকট আকার ধারণ করে কাঁচামাল, পুঁজি ও শ্রমিক-সংকট। এ ছাড়া বিএসটিআইয়ের লাইসেন্স ঝামেলা ও ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিলের কারণে হয়রানির শিকার হয়ে অনেকেই মিল বা ঘানি বন্ধ দেন। এ ছাড়া কাঁচা সরিষা চাহিদার তুলনায় শতকরা মাত্র ২০ ভাগ উৎপাদিত হয় দেশে। বাকি ৮০ ভাগ আমদানি করতে হয় ফ্রান্স, কানাডা, চীন, রাশিয়া, ইউক্রেনসহ অন্যান্য দেশ থেকে। স্বল্প সুদে ব্যাংকঋণের ব্যবস্থা করলে বন্ধ মিলগুলো আবার চালু করা সম্ভব বলছেন মালিকেরা।
সাধারণ ক্রেতাদের মতে, বিজ্ঞাপন দেখে সয়াবিন তেল ব্যবহার করলেও এখন রান্নায় সরিষার তেলের ব্যবহার বাড়িয়েছেন তাঁরা। দাম বেশি হলেও মান ভালো হওয়ায় সরিষার তেলই এখন ভরসা এবং এটি স্বাস্থ্যসম্মত। সরিষার আবাদ বাড়ানোর পাশাপাশি তেল উৎপাদনে মিলগুলো সচল রাখতে হলে সরকারি নজরদারি বাড়াতে হবে।
জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘চৌমুহনীর ঘানি থেকে তৈরি সরিষা তেলের নামডাক দীর্ঘদিনের। বর্তমানে বাজারে সরিষা তেলের চাহিদাও বেড়েছে। আমরা ব্যবসায়ী নেতা ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে বন্ধ ঘানিমালিকদের সহযোগিতা করব। এ ছাড়া স্বল্প সুদে ব্যাংকঋণের বিষয়েও সহযোগিতা করা হবে।’

বৃহত্তর নোয়াখালীর বাণিজ্যিক কেন্দ্র ছিল বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী। সেখানেই গড়ে উঠেছিল ৩২টি সরিষা তেলের মিল। কাঠের ঘানির শব্দ একসময় চৌমুহনীর মানুষের কাছে ছিল ছন্দের মতো। কিন্তু সয়াবিন তেলের সঙ্গে তীব্র প্রতিযোগিতা, স্বল্প সুদে ব্যাংকঋণ এবং পুঁজি, কাঁচামালসহ নানা সংকটে ৩২টি মিল বন্ধ রয়েছে।
চৌমুহনী বাজারের বিভিন্ন সরিষা ঘানি ঘুরে জানা গেছে, শ্রমিক আর ক্রেতাদের পদচারণে মুখর থাকত এখানকার সরিষা তেলের মিল বা ঘানিগুলো। স্বাধীনতার আগে ও পরে দেশের প্রায় সব বাজারই ছিল চৌমুহনীর সরিষা তেলের দখলে। গুণে ও মানে প্রসিদ্ধ থাকলেও বর্তমানে ঐতিহ্য হারিয়েছে এখানকার সব কটি ঘানি। এগুলোর মধ্যে রয়েছে শ্রী গোবিন্দ অয়েল মিলস, শ্রী দুর্গা অয়েল মিলস, আদর্শ অয়েল মিলস, মতি অয়েল, গৌর অয়েল মিলস, নবযুগ অয়েল মিলস, মেঘনা অয়েল মিলস, শ্রী গোপাল অয়েল মিলস, ডালিয়া অয়েল মিলস, আজমীর অয়েল মিলস, গণেশ অয়েল মিলস, যমুনা অয়েল মিলস, বাল্ব মার্কা অয়েল, পপুলার অয়েল মিলস ও রোকেয়া অয়েল মিলস। প্রায় ৫০ বছরের এ শিল্প এখন বিলুপ্তির পথে। বর্তমানে চালু রয়েছে, নবযুগ অয়েল মিলস, বাল্ব মার্কা অয়েল, রোকেয়া অয়েল মিলস ও শ্রী গোপাল অয়েল মিলস।
ঘানির মালিকেরা বলেন, বর্তমানে জেলায় সরিষা তেলের চাহিদা রয়েছে প্রতিদিন ১৫ হাজার কেজির বেশি। কিন্তু ৪টি ঘানিতে উৎপাদন হচ্ছে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ কেজি তেল, যা চাহিদার মাত্র ৪ ভাগের ১ ভাগ। ফলে ঢাকা, ফেনী, লাকসামসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ও বড় ব্র্যান্ডের তেলগুলো দিয়ে জেলার চাহিদা মেটাতে হচ্ছে। বর্তমানে ঘানি উৎপাদিত তেল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৩০ টাকা। প্রতি মাসে সাড়ে ১০ কোটি টাকার তেলের চাহিদা থাকলেও সেই হিসাবে চারটি ঘানিতে উৎপাদিত হচ্ছে মাত্র আড়াই কোটি টাকার তেল। সরকারি সহযোগিতা পেলে এ চাহিদার পুরোটাই জেলার ঘানিগুলোতে উৎপাদন সম্ভব হতো।
এ ছাড়া ঘানি-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আশির দশকের পরে চটকদার বিজ্ঞাপন ও স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিমুক্ত বলে সয়াবিন তেলের ব্যাপক প্রচারণায় বাজার থেকে ছিটকে পড়ে সরিষা তেলের চাহিদা। ফলে একসময় লোকসানে পড়ে পুঁজি হারাতে থাকেন মালিকেরা। সঙ্গে প্রকট আকার ধারণ করে কাঁচামাল, পুঁজি ও শ্রমিক-সংকট। এ ছাড়া বিএসটিআইয়ের লাইসেন্স ঝামেলা ও ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিলের কারণে হয়রানির শিকার হয়ে অনেকেই মিল বা ঘানি বন্ধ দেন। এ ছাড়া কাঁচা সরিষা চাহিদার তুলনায় শতকরা মাত্র ২০ ভাগ উৎপাদিত হয় দেশে। বাকি ৮০ ভাগ আমদানি করতে হয় ফ্রান্স, কানাডা, চীন, রাশিয়া, ইউক্রেনসহ অন্যান্য দেশ থেকে। স্বল্প সুদে ব্যাংকঋণের ব্যবস্থা করলে বন্ধ মিলগুলো আবার চালু করা সম্ভব বলছেন মালিকেরা।
সাধারণ ক্রেতাদের মতে, বিজ্ঞাপন দেখে সয়াবিন তেল ব্যবহার করলেও এখন রান্নায় সরিষার তেলের ব্যবহার বাড়িয়েছেন তাঁরা। দাম বেশি হলেও মান ভালো হওয়ায় সরিষার তেলই এখন ভরসা এবং এটি স্বাস্থ্যসম্মত। সরিষার আবাদ বাড়ানোর পাশাপাশি তেল উৎপাদনে মিলগুলো সচল রাখতে হলে সরকারি নজরদারি বাড়াতে হবে।
জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘চৌমুহনীর ঘানি থেকে তৈরি সরিষা তেলের নামডাক দীর্ঘদিনের। বর্তমানে বাজারে সরিষা তেলের চাহিদাও বেড়েছে। আমরা ব্যবসায়ী নেতা ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে বন্ধ ঘানিমালিকদের সহযোগিতা করব। এ ছাড়া স্বল্প সুদে ব্যাংকঋণের বিষয়েও সহযোগিতা করা হবে।’

ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
২ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
৩ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আজ জুমার নামাজ শেষে বেলা আড়াইটার দিকে বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কের ঝালকাঠি কলেজ মোড় এলাকায় অবরোধ শুরু করেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ। অবরোধ চলাকালে মহাসড়কের উভয় পাশে বিপুলসংখ্যক যানবাহন আটকে পড়ে। ফলে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তবে রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, জরুরি ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় কাঁচামাল বহনকারী যান চলাচলের সুযোগ দেওয়া হয়।
অবরোধ কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। এ সময় মহাসড়কে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করা হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন এনসিপির ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক মাইনুল ইসলাম মান্না, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক আল তৌফিক লিখন, যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি, সদস্যসচিব রাইয়ান বিন কামাল, গণঅধিকার পরিষদ ঝালকাঠি জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঝালকাঠি-২ আসনের মনোনীত প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম সাগরসহ অন্য নেতারা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সহযোদ্ধাকে দুর্বৃত্তরা গুলি করে হত্যা করেছে। তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। হামলাকারীদের ইন্টারপোলের মাধ্যমে দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। তা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
ঝালকাঠি সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বেলায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেলা আড়াইটায় অবরোধ শুরু হওয়ায় বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কে ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি শান্ত করা হলে তাঁরা রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহারে সম্মত হন। পরে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আজ জুমার নামাজ শেষে বেলা আড়াইটার দিকে বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কের ঝালকাঠি কলেজ মোড় এলাকায় অবরোধ শুরু করেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ। অবরোধ চলাকালে মহাসড়কের উভয় পাশে বিপুলসংখ্যক যানবাহন আটকে পড়ে। ফলে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তবে রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, জরুরি ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় কাঁচামাল বহনকারী যান চলাচলের সুযোগ দেওয়া হয়।
অবরোধ কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। এ সময় মহাসড়কে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করা হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন এনসিপির ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক মাইনুল ইসলাম মান্না, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক আল তৌফিক লিখন, যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি, সদস্যসচিব রাইয়ান বিন কামাল, গণঅধিকার পরিষদ ঝালকাঠি জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঝালকাঠি-২ আসনের মনোনীত প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম সাগরসহ অন্য নেতারা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সহযোদ্ধাকে দুর্বৃত্তরা গুলি করে হত্যা করেছে। তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। হামলাকারীদের ইন্টারপোলের মাধ্যমে দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। তা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
ঝালকাঠি সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বেলায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেলা আড়াইটায় অবরোধ শুরু হওয়ায় বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কে ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি শান্ত করা হলে তাঁরা রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহারে সম্মত হন। পরে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

বৃহত্তর নোয়াখালীর বাণিজ্যিক কেন্দ্র ছিল বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী। সেখানেই গড়ে উঠেছিল ৩২টি সরিষা তেলের মিল। কাঠের ঘানির শব্দ একসময় চৌমুহনীর মানুষের কাছে ছিল ছন্দের মতো। কিন্তু সয়াবিন তেলের সঙ্গে তীব্র প্রতিযোগিতা, স্বল্প সুদে ব্যাংকঋণ এবং পুঁজি, কাঁচামালসহ নানা সংকটে ৩২টি মিল বন্ধ রয়েছে।
১৯ মে ২০২২
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
২ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
৩ ঘণ্টা আগেদিনাজপুর প্রতিনিধি

সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বোচাগঞ্জের বাড়িতে আগুন দিয়েছে একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় জনতা ও বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। তবে কারা আগুন দিয়েছে, এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যায়নি।
বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সাব-অফিসার শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘রাত সোয়া ৮টার দিকে সাবেক মেয়র আসলামের বাড়িতে আগুন লাগার খবর পেয়ে আমরা সেখানে পৌঁছাই। বর্তমানে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়েছে।’
এ ছাড়া খালিদ মাহমুদের বাড়ির আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানার জন্য বোচাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।

সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বোচাগঞ্জের বাড়িতে আগুন দিয়েছে একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় জনতা ও বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। তবে কারা আগুন দিয়েছে, এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যায়নি।
বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সাব-অফিসার শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘রাত সোয়া ৮টার দিকে সাবেক মেয়র আসলামের বাড়িতে আগুন লাগার খবর পেয়ে আমরা সেখানে পৌঁছাই। বর্তমানে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়েছে।’
এ ছাড়া খালিদ মাহমুদের বাড়ির আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানার জন্য বোচাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।

বৃহত্তর নোয়াখালীর বাণিজ্যিক কেন্দ্র ছিল বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী। সেখানেই গড়ে উঠেছিল ৩২টি সরিষা তেলের মিল। কাঠের ঘানির শব্দ একসময় চৌমুহনীর মানুষের কাছে ছিল ছন্দের মতো। কিন্তু সয়াবিন তেলের সঙ্গে তীব্র প্রতিযোগিতা, স্বল্প সুদে ব্যাংকঋণ এবং পুঁজি, কাঁচামালসহ নানা সংকটে ৩২টি মিল বন্ধ রয়েছে।
১৯ মে ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
১ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
৩ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে নিহত হন দিপু চন্দ্র দাস। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা হয়েছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ডুবালিয়াপাড়া এলাকার পাইওনিয়ার নিট কম্পোজিট কারখানা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত দিপু চন্দ্র দাস জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়া কান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি ওই কোম্পানির শ্রমিক ছিলেন।

ময়মনসিংহের ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে নিহত হন দিপু চন্দ্র দাস। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা হয়েছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ডুবালিয়াপাড়া এলাকার পাইওনিয়ার নিট কম্পোজিট কারখানা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত দিপু চন্দ্র দাস জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়া কান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি ওই কোম্পানির শ্রমিক ছিলেন।

বৃহত্তর নোয়াখালীর বাণিজ্যিক কেন্দ্র ছিল বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী। সেখানেই গড়ে উঠেছিল ৩২টি সরিষা তেলের মিল। কাঠের ঘানির শব্দ একসময় চৌমুহনীর মানুষের কাছে ছিল ছন্দের মতো। কিন্তু সয়াবিন তেলের সঙ্গে তীব্র প্রতিযোগিতা, স্বল্প সুদে ব্যাংকঋণ এবং পুঁজি, কাঁচামালসহ নানা সংকটে ৩২টি মিল বন্ধ রয়েছে।
১৯ মে ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
২ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
অন্যদিকে, দুই গণমাধ্যমে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করতে গিয়ে নাজেহাল ও হেনস্তার শিকার হয়েছেন ইংরেজি দৈনিক দ্য নিউ এজের সম্পাদক প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর। এ ঘটনারও তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে র্যাক। অবিলম্বে এসব ঘটনার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও দ্রুত তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানিয়েছে র্যাক।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে সভাপতি আলাউদ্দিন আরিফ ও সাধারণ সম্পাদক তাবারুল হক বলেন, সংবাদমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান ভিত্তি। গণমাধ্যমের কণ্ঠ রুদ্ধ করতে সহিংসতা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, হামলা কিংবা হেনস্তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার এবং আইনের শাসনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।
১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) রাত ১২টার দিকে উচ্ছৃঙ্খল কতিপয় ব্যক্তি প্রথমে দৈনিক প্রথম আলো, তারপর দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। এ সময় পত্রিকা দুটির অনেক সাংবাদিক ভবনের ভেতরে আটকা পড়েছিলেন। খবর পেয়ে সেনা, পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে হামলাকারীদের সরিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে ভবনের ভেতরে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।
পত্রিকা দুটির শীর্ষ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাতে আকস্মিক হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার পর কর্মীদের সবাইকে দ্রুত অফিস ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফলে শুক্রবার ছাপা পত্রিকা বের করা সম্ভব হয়নি।
র্যাক নেতারা বলেন, মনে হচ্ছে একটি গোষ্ঠী অত্যন্ত সচেতনভাবে প্রতিপক্ষ বানাতে গণমাধ্যমকে টার্গেট করে হামলা চালিয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক ও মর্মান্তিক। স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাসী বর্তমান সরকারের সময় এমন ঘটনা ন্যক্কারজনক। ডিআরইউ মনে করে, ওসমান হাদি একজন দেশপ্রেমিক জুলাই যোদ্ধা ছিলেন। শহীদ ওসমান হাদিসহ ছাত্র-জনতার ত্যাগের কারণে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
হাদির মৃত্যুকে পুঁজি করে যারা গণমাধ্যমের ওপর হামলা করেছে, তারা হাদির অনুসারী নয়, এটা স্পষ্ট। কতিপয় মহল হাদির মৃত্যুকে ব্যবহার করে নিজেদের কদর্য চেহারা প্রকাশ করেছে। অবিলম্বে এসব ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দৃস্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান নেতারা।

কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
অন্যদিকে, দুই গণমাধ্যমে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করতে গিয়ে নাজেহাল ও হেনস্তার শিকার হয়েছেন ইংরেজি দৈনিক দ্য নিউ এজের সম্পাদক প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর। এ ঘটনারও তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে র্যাক। অবিলম্বে এসব ঘটনার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও দ্রুত তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানিয়েছে র্যাক।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে সভাপতি আলাউদ্দিন আরিফ ও সাধারণ সম্পাদক তাবারুল হক বলেন, সংবাদমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান ভিত্তি। গণমাধ্যমের কণ্ঠ রুদ্ধ করতে সহিংসতা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, হামলা কিংবা হেনস্তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার এবং আইনের শাসনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।
১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) রাত ১২টার দিকে উচ্ছৃঙ্খল কতিপয় ব্যক্তি প্রথমে দৈনিক প্রথম আলো, তারপর দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। এ সময় পত্রিকা দুটির অনেক সাংবাদিক ভবনের ভেতরে আটকা পড়েছিলেন। খবর পেয়ে সেনা, পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে হামলাকারীদের সরিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে ভবনের ভেতরে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।
পত্রিকা দুটির শীর্ষ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাতে আকস্মিক হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার পর কর্মীদের সবাইকে দ্রুত অফিস ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফলে শুক্রবার ছাপা পত্রিকা বের করা সম্ভব হয়নি।
র্যাক নেতারা বলেন, মনে হচ্ছে একটি গোষ্ঠী অত্যন্ত সচেতনভাবে প্রতিপক্ষ বানাতে গণমাধ্যমকে টার্গেট করে হামলা চালিয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক ও মর্মান্তিক। স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাসী বর্তমান সরকারের সময় এমন ঘটনা ন্যক্কারজনক। ডিআরইউ মনে করে, ওসমান হাদি একজন দেশপ্রেমিক জুলাই যোদ্ধা ছিলেন। শহীদ ওসমান হাদিসহ ছাত্র-জনতার ত্যাগের কারণে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
হাদির মৃত্যুকে পুঁজি করে যারা গণমাধ্যমের ওপর হামলা করেছে, তারা হাদির অনুসারী নয়, এটা স্পষ্ট। কতিপয় মহল হাদির মৃত্যুকে ব্যবহার করে নিজেদের কদর্য চেহারা প্রকাশ করেছে। অবিলম্বে এসব ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দৃস্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান নেতারা।

বৃহত্তর নোয়াখালীর বাণিজ্যিক কেন্দ্র ছিল বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী। সেখানেই গড়ে উঠেছিল ৩২টি সরিষা তেলের মিল। কাঠের ঘানির শব্দ একসময় চৌমুহনীর মানুষের কাছে ছিল ছন্দের মতো। কিন্তু সয়াবিন তেলের সঙ্গে তীব্র প্রতিযোগিতা, স্বল্প সুদে ব্যাংকঋণ এবং পুঁজি, কাঁচামালসহ নানা সংকটে ৩২টি মিল বন্ধ রয়েছে।
১৯ মে ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
২ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে