
পিরোজপুরের নেছারাবাদে যে ঘটনা ঘটেছে, তার জন্য ইউএনও সাহেব ধন্যবাদ পেতেই পারেন। সেখানে একটি বিয়ের দাওয়াতে গিয়েছিলেন তিনি সপরিবারে। কিন্তু যখন জানতে পারলেন, বিয়ের কনে প্রাপ্তবয়স্ক নয়, তখন তিনি না খেয়েই ফিরে আসেন। এবং তিনি ফিরে আসায় কাজিও বিয়ে পড়াননি। ফলে এই বাল্যবিবাহ হয়নি।

নেছারাবাদে সপরিবারে বিয়ের দাওয়াতে গিয়ে জানতে পারেন কনের বয়স ১৮ বছরের নিচে; এরপর খাবার না খেয়ে ফিরে গেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহিদুল ইসলাম। পরে কাজিও বিয়ে না পড়িয়ে চলে যান।

বয়স কম, স্বপ্নও কাঁচা—তবু গলায় মালা, কপালে সিঁদুর। দারিদ্র্য, অনিরাপত্তা আর সামাজিক চাপে বাল্যবিবাহ যেন থামছেই না। কিশোরী থাকতেই হচ্ছে শিশুর মা। বই-খাতা নয়, কোলে এখন শিশু। চাঁপাইনবাবগঞ্জের গ্রামগঞ্জে এমন দৃশ্য এখনো সাধারণ বিষয়। সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সচেতনতামূলক কর্মসূচি, প্রশাসনের অভিযান...

সাপধরী উচ্চবিদ্যালয়টি ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত মোট ৯৮ জন শিক্ষার্থী এখানে পড়ালেখা করে। গত এক মাসে এই বিদ্যালয়ের সাতজন ছাত্রীর বিয়ে হয়ে গেছে। এর মধ্যে ষষ্ঠ শ্রেণির দুজন ছাত্রীর মধ্যে একজনের, সপ্তম শ্রেণির ১৫ জন ছাত্রীর মধ্যে তিনজনের, অষ্টম শ্রেণির ১২ জন ছাত্রীর ম