
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো যে দলে খেলেন, সেই দল বেশ ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ হয়ে ওঠে। কখনো হাতের নাগালে থাকা ম্যাচ হেরে বসে, কখনোবা প্রতিপক্ষকে রীতিমতো গুঁড়িয়ে দেয় সেই দল। আল নাসরের কথাই ধরা যাক। গত সপ্তাহে সৌদি সুপার কাপের রুদ্ধশ্বাস ফাইনালে হেরে শিরোপা হাতছাড়া হয়েছিল আল নাসরের।

পেট্রোডলারের ঝনঝনানিতে ফুটবল বিশ্ব কাঁপাচ্ছে সৌদি আরব। দখল করে নিচ্ছে ইউরোপিয়ান ফুটবলের বাজার। নামীদামি তারকাদের মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে নিজেদের ডেরায় ভেড়াচ্ছে দেশটির ক্লাবগুলো। এমন অর্থের জোয়ারে যেন আদর্শ ও নীতির জাহাজ গড়ে তুলেছে রিয়াল মাদ্রিদ। সৌদি ক্লাবের কাছে চুক্তিবদ্ধ কোনো ফুটবলারকে ছাড়েনি

রেফারিং নিয়ে সমালোচনা তো নতুন কিছু নয়। ফুটবল বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা, চ্যাম্পিয়নস লিগের মতো টুর্নামেন্টে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে রেফারির সিদ্ধান্তের কারণে অনেক সময় ম্যাচের মোড় ঘুরে যায়। এবার ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্সের কাছে হারের পর রেফারির কড়া সমালোচনা করেছেন আল হিলালের ফুটবলাররা।

ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ জিতে ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছিল আল হিলাল। চমক দেখানো এই আল হিলালের পথচলা থেমে গেল শেষ আটে। তাদের হটিয়ে শেষ চারের টিকিট কাটল ব্রাজিলের ক্লাব ফ্লুমিনেন্স।