নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগের নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান প্রয়াত এইচ টি ইমামের চেয়ারে বসেছেন সদ্য বিদায়ী মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ের পাশে অবস্থিত দলটির নির্বাচনী পরিচালনা ভবনে আসেন কবির বিন আনোয়ার। এ সময় তাঁকে অভ্যর্থনা জানান তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ ও দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া।
গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর মন্ত্রী পরিষদ সচিবের দায়িত্ব গ্রহণ করেন কবির বিন আনোয়ার। চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ায় চলতি বছরের ৩ জানুয়ারি তাঁকে অবসরে পাঠানো হয়। যদিও এর আগে আলোচনায় ছিল চাকরির মেয়াদ শেষ হলেও তাঁকে বিগত দুই মন্ত্রিপরিষদ সচিবের মত চুক্তিভিত্তিক মেয়াদ বাড়ানো হবে। তা না হওয়ার দেশ জুড়ে আলোচনা সৃষ্টি হয়।
তখন অবসরে পাঠনোকে রুটিন মাফিক হিসাবেই মন্তব্য করেছিলেন কবির বিন আনোয়ার। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সেটা বুঝেশুনে নিয়েছেন। সেই সিদ্ধান্তের প্রতি আমার সম্মান আছে। তবে পরে হয়তো অন্য কোনো ভালো জায়গায়ও আমাকে দেখতে পারেন।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উপদেষ্টা ও দলটির নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান এইচ টি ইমাম ২০২১ সালের ৪ মার্চ সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পরে দীর্ঘদিন সরকার ও ক্ষমতাসীনদের গুরুত্বপূর্ণ পদটি ফাঁকা রয়েছে। এর মধ্যে একাধিক নাম আলোচনাও এসেছিল। কিন্তু তা পূরণ হয়নি। কবির বিন আনোয়ার অবসর নেওয়ার পরে এ পদে তিনি আসছেন সেটি নিয়ে জোর আলোচনা শুরু হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দলটির একজন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কবির বিন আনোয়ারকে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা ও দলীয় নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যানের পদ দেওয়া হতে পারে। সেই প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে তিনি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার জন্য দলীয় সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এসেছেন।’
এইচ টি ইমামের মৃত্যুতে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান পদ ফাঁকা থাকায় কেউ নির্বাচনী কার্যালয়ের ওই কক্ষে বসেননি। আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো পদ না দেওয়া হলেও দীর্ঘদিন পরে ওই কক্ষের চেয়ারে বসেন কবির বিন আনোয়ার।
ওই কার্যালয়ে কর্মরত একজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এইচ টি ইমাম স্যার মারা যাওয়া তার চেয়ারে আর কেউ বসেননি। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় কবির বিন আনোয়ার সাহেবই প্রথম বসেছেন। তিনি সেখানে রাত ৯টা পর্যন্ত ছিলেন। তবে তাঁকে কোন পদ দেওয়া হয়েছে কিনা সেটা আমাদের জানা নাই।’
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সভাপতি তাঁকে (কবির বিন আনোয়ার) তাঁকে কিছু দায়িত্ব দিয়েছেন। সময় হলে সেটা আরও পরিষ্কার হবে।’

আওয়ামী লীগের নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান প্রয়াত এইচ টি ইমামের চেয়ারে বসেছেন সদ্য বিদায়ী মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ের পাশে অবস্থিত দলটির নির্বাচনী পরিচালনা ভবনে আসেন কবির বিন আনোয়ার। এ সময় তাঁকে অভ্যর্থনা জানান তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ ও দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া।
গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর মন্ত্রী পরিষদ সচিবের দায়িত্ব গ্রহণ করেন কবির বিন আনোয়ার। চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ায় চলতি বছরের ৩ জানুয়ারি তাঁকে অবসরে পাঠানো হয়। যদিও এর আগে আলোচনায় ছিল চাকরির মেয়াদ শেষ হলেও তাঁকে বিগত দুই মন্ত্রিপরিষদ সচিবের মত চুক্তিভিত্তিক মেয়াদ বাড়ানো হবে। তা না হওয়ার দেশ জুড়ে আলোচনা সৃষ্টি হয়।
তখন অবসরে পাঠনোকে রুটিন মাফিক হিসাবেই মন্তব্য করেছিলেন কবির বিন আনোয়ার। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সেটা বুঝেশুনে নিয়েছেন। সেই সিদ্ধান্তের প্রতি আমার সম্মান আছে। তবে পরে হয়তো অন্য কোনো ভালো জায়গায়ও আমাকে দেখতে পারেন।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উপদেষ্টা ও দলটির নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান এইচ টি ইমাম ২০২১ সালের ৪ মার্চ সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পরে দীর্ঘদিন সরকার ও ক্ষমতাসীনদের গুরুত্বপূর্ণ পদটি ফাঁকা রয়েছে। এর মধ্যে একাধিক নাম আলোচনাও এসেছিল। কিন্তু তা পূরণ হয়নি। কবির বিন আনোয়ার অবসর নেওয়ার পরে এ পদে তিনি আসছেন সেটি নিয়ে জোর আলোচনা শুরু হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দলটির একজন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কবির বিন আনোয়ারকে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা ও দলীয় নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যানের পদ দেওয়া হতে পারে। সেই প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে তিনি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার জন্য দলীয় সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এসেছেন।’
এইচ টি ইমামের মৃত্যুতে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান পদ ফাঁকা থাকায় কেউ নির্বাচনী কার্যালয়ের ওই কক্ষে বসেননি। আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো পদ না দেওয়া হলেও দীর্ঘদিন পরে ওই কক্ষের চেয়ারে বসেন কবির বিন আনোয়ার।
ওই কার্যালয়ে কর্মরত একজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এইচ টি ইমাম স্যার মারা যাওয়া তার চেয়ারে আর কেউ বসেননি। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় কবির বিন আনোয়ার সাহেবই প্রথম বসেছেন। তিনি সেখানে রাত ৯টা পর্যন্ত ছিলেন। তবে তাঁকে কোন পদ দেওয়া হয়েছে কিনা সেটা আমাদের জানা নাই।’
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সভাপতি তাঁকে (কবির বিন আনোয়ার) তাঁকে কিছু দায়িত্ব দিয়েছেন। সময় হলে সেটা আরও পরিষ্কার হবে।’

খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘নববর্ষে আমাদের উচ্চারণ হোক ধ্বংস নয়, প্রতিশোধ নয়, আসুন, ভালোবাসা, পরমতসহিষ্ণুতা, শান্তি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়ে তুলি।’
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ। দলের সকল পদ থেকে অব্যাহতি চেয়ে আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় সফররত শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিজিথা হেরাথ। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনার ধর্মপাল বিরাক্কোডি।
৩ ঘণ্টা আগে
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান ভারতীয় কূটনীতিকের সঙ্গে বৈঠক করার কথা জানিয়েছেন। তিনি দাবি করেছেন, ভারতের ওই কূটনীতিক তাঁকে বৈঠকটি গোপন রাখতে বলেছেন। এ জন্য এটি গোপন রাখা হয়েছে। এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামী আগামী নির্বাচনে ঐক্য সরকার গঠনের কথা
৪ ঘণ্টা আগে