নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে ২৭টি রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি ছাড়া ভোটের মাঠে অন্য দলগুলোর অবস্থান খুবই দুর্বল। ৫-১০টি আসনে জিতে আসার মতো দল নেই বললেই চলে। এই বাস্তবতায় আওয়ামী লীগ যদি বিজয়ী হয়, তাহলে সংসদে বিরোধী দলের আসনে কারা বসবে, এই চিন্তা করতে গেলে প্রথমেই আসে জাতীয় পার্টির কথা। কিন্তু সেই দলই ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে সমঝোতা করে ভোটে গেল। কাজেই বিরোধী দল কারা হতে পারে, তা আন্দাজ করা কঠিন হয়ে পড়েছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক শামসুল আলম গতকাল সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, আওয়ামী লীগ সম্ভবত ভিন্ন কৌশল নিয়েছে। এবার বিরোধী দল হিসেবে তারা অন্য কাউকে আনতে পারে। আবার স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হওয়ার পরে তাঁদের নিয়েও অন্য পরিকল্পনা থাকতে পারে।
জাতীয় পার্টির সঙ্গে আসন ভাগাভাগিকে নির্বাচনী কৌশল বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। গতকাল এ বিষয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘জাতীয় পার্টির সঙ্গে আমাদের সমন্বয় হয়েছে। এটা আমাদের নির্বাচনী কৌশল। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের লক্ষ্যে আমরা রাজনৈতিকভাবে আলোচনা করেছি। আসন সমঝোতা করেছি।’
আওয়ামী লীগের সঙ্গে সমঝোতার পরও বিরোধী দল হিসেবে জাতীয় পার্টিকে ভাবছে রাজনৈতিক মহলের কেউ কেউ। কিন্তু সেই জাতীয় পার্টি স্বস্তিতে নেই। তারা ক্ষমতাসীনদের কাছ থেকে ২৬টি আসনে ছাড় পেয়েছে। ওই সব আসন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন নৌকার প্রার্থীরা। কিন্তু ‘স্বতন্ত্র’ পরিচয়ে আসনগুলোতে ভোটের লড়াইয়ে রয়ে গেছেন সেই আওয়ামী লীগের নেতারাই। এই ‘স্বতন্ত্র’-বাধা পেরিয়ে শেষ পর্যন্ত কতটি আসনের ফল জাতীয় পার্টি ঘরে তুলতে পারবে, তা ভেবে শঙ্কায় রয়েছে তারা।
গত রোববার নানা নাটকীয়তার পর ২৬টি আসনে ছাড়ের নিশ্চয়তা নিয়ে নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। এরপর স্বতন্ত্রদের নিয়ে আর কোনো সমঝোতা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে গতকাল সন্ধ্যায় তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয় নিয়ে আর আলোচনা হয়নি। আমরা সব আসনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব।’
আর জাপার এক প্রেসিডিয়াম সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘২৬টি আসনে যে ছাড় দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে, এটা তো ছাড় না। ওই সব আসনে আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা আছেন। খুব স্বাভাবিকভাবেই এসব আসনে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দলীয় প্রার্থী, তাঁরা স্বতন্ত্র হলেও তাঁদের পক্ষেই কাজ করবেন। একই সঙ্গে প্রশাসনের সহযোগিতাও তারাই পাবে। এমনটা হলে খুব বেশি হলে ২৬টির মধ্যে ১২-১৫টির বেশি আসনের বেশি জয় পাওয়ার সম্ভাবনা নেই জাতীয় পার্টির।’
এই অবস্থায় জাতীয় পার্টির বিরোধী দল হওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা আছে বড় মাত্রায়। এই ফাঁকে বিরোধী দল হওয়ার স্বপ্ন দেখতে পারে ‘কিংস পার্টি’খ্যাত দলগুলো।
কিংস পার্টি তৃণমূল বিএনপি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম), কল্যাণ পার্টিসহ নির্বাচনে অংশ নেওয়া অন্য দলগুলোর সঙ্গেও আলোচনা করেছে আওয়ামী লীগ। জাতীয় পার্টির মতো অন্য দলগুলোর জন্য আসন ছাড়ও দিয়েছে তারা। ওই সব আসন থেকে দলের মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের সরিয়ে নেওয়া হলেও দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ তারা নেয়নি; যে কারণে আসন ছাড়ের পরও বিজয় নিয়ে ওই আসনগুলোতে শঙ্কায় আছে কিংস পার্টিগুলো। এই অবস্থায় বিরোধীদের জায়গায় বসার কথা চিন্তা করা তাদের জন্যও কঠিন।
তবু স্বপ্ন দেখছে ২৩০ আসনে প্রার্থী দেওয়া তৃণমূল বিএনপি। দলটির মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংসদে বিরোধী দল হিসেবে জাতীয় পার্টি ইতিমধ্যে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। জনগণ একটি শক্তিশালী বিরোধী দল চায়। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তৃণমূল বিএনপি সরকার গঠন করতে না পারলেও অন্তত বিরোধী দল হিসেবে সংসদে জায়গা করে নেবে।’
আরেক কিংস পার্টি বিএনএম আশা করছে, তারা ৬০ থেকে ৭০ আসনে জয় পাবে। সেটা সম্ভব হলে তারা অন্য দলের সঙ্গে মিলে ‘জোট সরকার’ গঠন করার স্বপ্নও দেখছে বলে জানান দলটির মহাসচিব মো. শাহাজাহান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার গঠন পর্যন্ত সম্ভব না হলে বিএনএম সংসদের প্রধান বিরোধী দল হবে বলে আশা করতে পারি।’
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদর মতে, ৭ জানুয়ারি যে নির্বাচন হতে যাচ্ছে, সেখানে ভিন্নমতের কেউ নেই। অংশগ্রহণকারী দলগুলোর সঙ্গে সরকারের বোঝাপড়ার কথাও জানা গেছে। আসন ছাড়ের বিষয়টিও প্রকাশ্যে এসেছে। এখন বিরোধী দল কে বা কারা হবে, সে নিয়ে একধরনের ‘নাটকীয়তা’ তৈরি করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের ইচ্ছার ওপর বিষয়টি নির্ভর করছে।
অধ্যাপক শামসুল আলম বলেন, পুরো বিষয়টি নির্ভর করছে ক্ষমতাসীনদের ইচ্ছার ওপর। সে ক্ষেত্রে বিরোধী দল হিসেবে সরকার জাতীয় পার্টিকে চাইলে সেটাও হতে পারে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে ২৭টি রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি ছাড়া ভোটের মাঠে অন্য দলগুলোর অবস্থান খুবই দুর্বল। ৫-১০টি আসনে জিতে আসার মতো দল নেই বললেই চলে। এই বাস্তবতায় আওয়ামী লীগ যদি বিজয়ী হয়, তাহলে সংসদে বিরোধী দলের আসনে কারা বসবে, এই চিন্তা করতে গেলে প্রথমেই আসে জাতীয় পার্টির কথা। কিন্তু সেই দলই ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে সমঝোতা করে ভোটে গেল। কাজেই বিরোধী দল কারা হতে পারে, তা আন্দাজ করা কঠিন হয়ে পড়েছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক শামসুল আলম গতকাল সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, আওয়ামী লীগ সম্ভবত ভিন্ন কৌশল নিয়েছে। এবার বিরোধী দল হিসেবে তারা অন্য কাউকে আনতে পারে। আবার স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হওয়ার পরে তাঁদের নিয়েও অন্য পরিকল্পনা থাকতে পারে।
জাতীয় পার্টির সঙ্গে আসন ভাগাভাগিকে নির্বাচনী কৌশল বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। গতকাল এ বিষয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘জাতীয় পার্টির সঙ্গে আমাদের সমন্বয় হয়েছে। এটা আমাদের নির্বাচনী কৌশল। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের লক্ষ্যে আমরা রাজনৈতিকভাবে আলোচনা করেছি। আসন সমঝোতা করেছি।’
আওয়ামী লীগের সঙ্গে সমঝোতার পরও বিরোধী দল হিসেবে জাতীয় পার্টিকে ভাবছে রাজনৈতিক মহলের কেউ কেউ। কিন্তু সেই জাতীয় পার্টি স্বস্তিতে নেই। তারা ক্ষমতাসীনদের কাছ থেকে ২৬টি আসনে ছাড় পেয়েছে। ওই সব আসন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন নৌকার প্রার্থীরা। কিন্তু ‘স্বতন্ত্র’ পরিচয়ে আসনগুলোতে ভোটের লড়াইয়ে রয়ে গেছেন সেই আওয়ামী লীগের নেতারাই। এই ‘স্বতন্ত্র’-বাধা পেরিয়ে শেষ পর্যন্ত কতটি আসনের ফল জাতীয় পার্টি ঘরে তুলতে পারবে, তা ভেবে শঙ্কায় রয়েছে তারা।
গত রোববার নানা নাটকীয়তার পর ২৬টি আসনে ছাড়ের নিশ্চয়তা নিয়ে নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। এরপর স্বতন্ত্রদের নিয়ে আর কোনো সমঝোতা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে গতকাল সন্ধ্যায় তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয় নিয়ে আর আলোচনা হয়নি। আমরা সব আসনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব।’
আর জাপার এক প্রেসিডিয়াম সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘২৬টি আসনে যে ছাড় দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে, এটা তো ছাড় না। ওই সব আসনে আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা আছেন। খুব স্বাভাবিকভাবেই এসব আসনে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দলীয় প্রার্থী, তাঁরা স্বতন্ত্র হলেও তাঁদের পক্ষেই কাজ করবেন। একই সঙ্গে প্রশাসনের সহযোগিতাও তারাই পাবে। এমনটা হলে খুব বেশি হলে ২৬টির মধ্যে ১২-১৫টির বেশি আসনের বেশি জয় পাওয়ার সম্ভাবনা নেই জাতীয় পার্টির।’
এই অবস্থায় জাতীয় পার্টির বিরোধী দল হওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা আছে বড় মাত্রায়। এই ফাঁকে বিরোধী দল হওয়ার স্বপ্ন দেখতে পারে ‘কিংস পার্টি’খ্যাত দলগুলো।
কিংস পার্টি তৃণমূল বিএনপি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম), কল্যাণ পার্টিসহ নির্বাচনে অংশ নেওয়া অন্য দলগুলোর সঙ্গেও আলোচনা করেছে আওয়ামী লীগ। জাতীয় পার্টির মতো অন্য দলগুলোর জন্য আসন ছাড়ও দিয়েছে তারা। ওই সব আসন থেকে দলের মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের সরিয়ে নেওয়া হলেও দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ তারা নেয়নি; যে কারণে আসন ছাড়ের পরও বিজয় নিয়ে ওই আসনগুলোতে শঙ্কায় আছে কিংস পার্টিগুলো। এই অবস্থায় বিরোধীদের জায়গায় বসার কথা চিন্তা করা তাদের জন্যও কঠিন।
তবু স্বপ্ন দেখছে ২৩০ আসনে প্রার্থী দেওয়া তৃণমূল বিএনপি। দলটির মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংসদে বিরোধী দল হিসেবে জাতীয় পার্টি ইতিমধ্যে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। জনগণ একটি শক্তিশালী বিরোধী দল চায়। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তৃণমূল বিএনপি সরকার গঠন করতে না পারলেও অন্তত বিরোধী দল হিসেবে সংসদে জায়গা করে নেবে।’
আরেক কিংস পার্টি বিএনএম আশা করছে, তারা ৬০ থেকে ৭০ আসনে জয় পাবে। সেটা সম্ভব হলে তারা অন্য দলের সঙ্গে মিলে ‘জোট সরকার’ গঠন করার স্বপ্নও দেখছে বলে জানান দলটির মহাসচিব মো. শাহাজাহান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার গঠন পর্যন্ত সম্ভব না হলে বিএনএম সংসদের প্রধান বিরোধী দল হবে বলে আশা করতে পারি।’
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদর মতে, ৭ জানুয়ারি যে নির্বাচন হতে যাচ্ছে, সেখানে ভিন্নমতের কেউ নেই। অংশগ্রহণকারী দলগুলোর সঙ্গে সরকারের বোঝাপড়ার কথাও জানা গেছে। আসন ছাড়ের বিষয়টিও প্রকাশ্যে এসেছে। এখন বিরোধী দল কে বা কারা হবে, সে নিয়ে একধরনের ‘নাটকীয়তা’ তৈরি করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের ইচ্ছার ওপর বিষয়টি নির্ভর করছে।
অধ্যাপক শামসুল আলম বলেন, পুরো বিষয়টি নির্ভর করছে ক্ষমতাসীনদের ইচ্ছার ওপর। সে ক্ষেত্রে বিরোধী দল হিসেবে সরকার জাতীয় পার্টিকে চাইলে সেটাও হতে পারে।

কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৩ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৫ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কাতারের আমিরের দেওয়া এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে যান্ত্রিক ত্রুটিই শুধু নয়, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার লন্ডনে যাওয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাঁর শারীরিক অবস্থাও।
আজ শুক্রবার সকালে গণমাধ্যমে এমনটি জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেছেন, ‘গতকাল (বৃহস্পতিবার) থেকে ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা ভালো না। এয়ারক্র্যাফটের সমস্যা আছে, একই সঙ্গে শারীরিক অবস্থাও ভালো না। এই অবস্থায় যাত্রার তারিখ বদল করা হয়েছে। এখন মেডিকেল বোর্ড বললে, ফ্লাই করার মতো থাকলে রোববার তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হবে।’
এর আগে বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে জানানো হয়, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে। ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ইতিমধ্যে লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে নেমে সরাসরি তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গেছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জোবাইদা রহমান এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছে। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

কাতারের আমিরের দেওয়া এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে যান্ত্রিক ত্রুটিই শুধু নয়, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার লন্ডনে যাওয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাঁর শারীরিক অবস্থাও।
আজ শুক্রবার সকালে গণমাধ্যমে এমনটি জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেছেন, ‘গতকাল (বৃহস্পতিবার) থেকে ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা ভালো না। এয়ারক্র্যাফটের সমস্যা আছে, একই সঙ্গে শারীরিক অবস্থাও ভালো না। এই অবস্থায় যাত্রার তারিখ বদল করা হয়েছে। এখন মেডিকেল বোর্ড বললে, ফ্লাই করার মতো থাকলে রোববার তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হবে।’
এর আগে বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে জানানো হয়, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে। ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ইতিমধ্যে লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে নেমে সরাসরি তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গেছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জোবাইদা রহমান এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছে। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে ২৭টি রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টি ছাড়া ভোটের মাঠে অন্য দলগুলোর অবস্থান খুবই দুর্বল। ৫-১০টি আসনে জিতে আসার মতো দল নেই বললেই চলে। এই বাস্তবতায় আওয়ামী লীগ যদি বিজয়ী হয়, তাহলে সংসদে বিরোধী দলের আসনে কারা বসবে, এই চিন্তা করতে গেলে প
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৫ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টা ৫২ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তিনি।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেন জুবাইদা রহমান। বেলা পৌনে ১১টার কিছুক্ষণ আগে তাঁকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের বিজি-৩০২ ফ্লাইটটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
জুবাইদা রহমান বেলা ১১টা ২৪ মিনিটে বিমানবন্দরের ভিআইপি গেট দিয়ে বের হয়ে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন।

লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টা ৫২ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তিনি।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেন জুবাইদা রহমান। বেলা পৌনে ১১টার কিছুক্ষণ আগে তাঁকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের বিজি-৩০২ ফ্লাইটটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
জুবাইদা রহমান বেলা ১১টা ২৪ মিনিটে বিমানবন্দরের ভিআইপি গেট দিয়ে বের হয়ে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে ২৭টি রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টি ছাড়া ভোটের মাঠে অন্য দলগুলোর অবস্থান খুবই দুর্বল। ৫-১০টি আসনে জিতে আসার মতো দল নেই বললেই চলে। এই বাস্তবতায় আওয়ামী লীগ যদি বিজয়ী হয়, তাহলে সংসদে বিরোধী দলের আসনে কারা বসবে, এই চিন্তা করতে গেলে প
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৫ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
এর আগে দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ৬ মে দেশে এসেছিলেন জোবাইদা রহমান। এক মাস পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে ৫ জুন আবারো লন্ডন ফিরে যান তিনি।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—গতকাল বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে। সর্বশেষ বিএনপির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হওয়ায় আগামী রোববার খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়া হতে পারে।
খালেদা জিয়ার ১৪ জন সফরসঙ্গী
পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক জাহিদ হোসেন, এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, চিকিৎসক সাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নুরুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, হাসান শাহরিয়ার ইকবাল (এসএসএফ), সৈয়দ সামিন মাহফুজ (এসএসএফ), আব্দুল হাই মল্লিক (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী), মাসুদের রহমান (অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রাইভেট সেক্রেটারি), ফাতেমা বেগম (গৃহকর্মী) ও রুপা শিকদার (গৃহকর্মী)।
জোবাইদা রহমানেরও এই তালিকায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই ১২ দিন ধরে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর আগে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে গত ৬ মে দেশে ফেরেন তিনি।

ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
এর আগে দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ৬ মে দেশে এসেছিলেন জোবাইদা রহমান। এক মাস পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে ৫ জুন আবারো লন্ডন ফিরে যান তিনি।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—গতকাল বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে। সর্বশেষ বিএনপির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হওয়ায় আগামী রোববার খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়া হতে পারে।
খালেদা জিয়ার ১৪ জন সফরসঙ্গী
পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক জাহিদ হোসেন, এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, চিকিৎসক সাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নুরুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, হাসান শাহরিয়ার ইকবাল (এসএসএফ), সৈয়দ সামিন মাহফুজ (এসএসএফ), আব্দুল হাই মল্লিক (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী), মাসুদের রহমান (অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রাইভেট সেক্রেটারি), ফাতেমা বেগম (গৃহকর্মী) ও রুপা শিকদার (গৃহকর্মী)।
জোবাইদা রহমানেরও এই তালিকায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই ১২ দিন ধরে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর আগে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে গত ৬ মে দেশে ফেরেন তিনি।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে ২৭টি রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টি ছাড়া ভোটের মাঠে অন্য দলগুলোর অবস্থান খুবই দুর্বল। ৫-১০টি আসনে জিতে আসার মতো দল নেই বললেই চলে। এই বাস্তবতায় আওয়ামী লীগ যদি বিজয়ী হয়, তাহলে সংসদে বিরোধী দলের আসনে কারা বসবে, এই চিন্তা করতে গেলে প
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৩ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
আজ সকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বরাত দিয়ে দলের মিডিয়া সেলের এক ফেসবুক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়, কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স এখনো না পৌঁছানোয় বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়ার প্রক্রিয়া কিছুটা পিছিয়ে যাচ্ছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’

কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
আজ সকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বরাত দিয়ে দলের মিডিয়া সেলের এক ফেসবুক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়, কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স এখনো না পৌঁছানোয় বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়ার প্রক্রিয়া কিছুটা পিছিয়ে যাচ্ছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে ২৭টি রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টি ছাড়া ভোটের মাঠে অন্য দলগুলোর অবস্থান খুবই দুর্বল। ৫-১০টি আসনে জিতে আসার মতো দল নেই বললেই চলে। এই বাস্তবতায় আওয়ামী লীগ যদি বিজয়ী হয়, তাহলে সংসদে বিরোধী দলের আসনে কারা বসবে, এই চিন্তা করতে গেলে প
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৩ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৫ ঘণ্টা আগে