নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে ভিনদেশের হস্তক্ষেপ চাওয়া স্পষ্টতই রাষ্ট্রদ্রোহিতা। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম শহরের জে এম সেন হলে জন্মাষ্টমী উৎসবের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ‘শেখ হাসিনার সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা করা দরকার, সেটি করতে ভারতবর্ষের সরকারকে অনুরোধ করেছি’ বলে যে মন্তব্য করছেন, তা রাষ্ট্রদ্রোহের শামিল বলে মনে করে গণ অধিকার পরিষদ।
একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হয়ে বাংলাদেশে ক্ষমতায় থাকতে এভাবে ভিনদেশের হস্তক্ষেপ কামনা রাষ্ট্রের জন্য বড় ধরনের হুমকি উল্লেখ করে আজ শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া ও সদস্যসচিব নুরুলহক নুর এসব কথা বলেন।
বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ‘গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে ক্ষমতার মালিক দেশের জনগণ। কিন্তু এই সরকার জনমত উপেক্ষা করে রাষ্ট্রযন্ত্রের দলীয়করণ ও ভিন্ন দেশের তোষামোদি করে ক্ষমতায় থাকতে চায়। এভাবে জোরজবরদস্তি করে, বিদেশিদের তোষামোদি করে ক্ষমতায় থাকতে চাওয়া দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতি স্পষ্টতই হুমকি। কিন্তু উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, শুধু অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে ভারতের সহায়তা চাওয়া নয়, ২০১৪ সালের নির্বাচনে ভারতের সরাসরি হস্তক্ষেপ; এমনকি ১/১১-এর সেনাসমর্থিত সরকারের ‘সেইফ এক্সিট’ নিয়ে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির ‘দ্য কোয়ালিশন ইয়ারস’ বইয়ে যে বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে, তা বর্তমান সরকারের দেশদ্রোহী চরিত্রের মুখোশ উন্মোচন করেছে।
তাই দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় বর্তমান গণবিরোধী ও দেশদ্রোহী সরকারকে রুখে দিতে রাজপথে গণ-আন্দোলন গড়ে তুলতে জনগণের প্রতি গণ অধিকার পরিষদ আহ্বান জানায়।

অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে ভিনদেশের হস্তক্ষেপ চাওয়া স্পষ্টতই রাষ্ট্রদ্রোহিতা। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম শহরের জে এম সেন হলে জন্মাষ্টমী উৎসবের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ‘শেখ হাসিনার সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা করা দরকার, সেটি করতে ভারতবর্ষের সরকারকে অনুরোধ করেছি’ বলে যে মন্তব্য করছেন, তা রাষ্ট্রদ্রোহের শামিল বলে মনে করে গণ অধিকার পরিষদ।
একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হয়ে বাংলাদেশে ক্ষমতায় থাকতে এভাবে ভিনদেশের হস্তক্ষেপ কামনা রাষ্ট্রের জন্য বড় ধরনের হুমকি উল্লেখ করে আজ শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া ও সদস্যসচিব নুরুলহক নুর এসব কথা বলেন।
বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ‘গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে ক্ষমতার মালিক দেশের জনগণ। কিন্তু এই সরকার জনমত উপেক্ষা করে রাষ্ট্রযন্ত্রের দলীয়করণ ও ভিন্ন দেশের তোষামোদি করে ক্ষমতায় থাকতে চায়। এভাবে জোরজবরদস্তি করে, বিদেশিদের তোষামোদি করে ক্ষমতায় থাকতে চাওয়া দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতি স্পষ্টতই হুমকি। কিন্তু উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, শুধু অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে ভারতের সহায়তা চাওয়া নয়, ২০১৪ সালের নির্বাচনে ভারতের সরাসরি হস্তক্ষেপ; এমনকি ১/১১-এর সেনাসমর্থিত সরকারের ‘সেইফ এক্সিট’ নিয়ে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির ‘দ্য কোয়ালিশন ইয়ারস’ বইয়ে যে বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে, তা বর্তমান সরকারের দেশদ্রোহী চরিত্রের মুখোশ উন্মোচন করেছে।
তাই দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় বর্তমান গণবিরোধী ও দেশদ্রোহী সরকারকে রুখে দিতে রাজপথে গণ-আন্দোলন গড়ে তুলতে জনগণের প্রতি গণ অধিকার পরিষদ আহ্বান জানায়।

তিনি আরও লেখেন, ‘হাদি নির্বাচনে প্রার্থী ছিল। জনগণের দরজায় গিয়েছিল। নির্বাচন হবে। বাংলাদেশে একটি গণতান্ত্রিক জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে ইনশা আল্লাহ। হাদির আততায়ীর বিচার এবং প্রতিটি মব সন্ত্রাসের বিচার করতে হবে। প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন মব সন্ত্রাস পুরো জাতিকে বিভক্ত করেছে।’
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
১২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
১৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
১৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার বিচারসহ প্রতিটি মব সন্ত্রাসের বিচার দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন মব সন্ত্রাস পুরো জাতিকে বিভক্ত করেছে।
আজ শুক্রবার মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা এক পোস্টে এই মন্তব্য করেন।
পোস্টে ডেইলি স্টার, প্রথম আলোসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম, নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক নুরুল কবিরের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লেখেন, ‘বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। এ দেশের প্রতিটি নাগরিকের জানমালের দায়িত্ব বর্তমান সরকারের। শহীদ হাদির মৃত্যুতে শোকার্ত জাতি যখন সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করছে হাদির আত্মার মাগফিরাতের জন্য, তখন ডেইলি স্টার, প্রথম আলোসহ বিভিন্ন পত্রিকা প্রতিষ্ঠান, বরেণ্য সাংবাদিক নুরুল কবিরসহ আরও অনেকের ওপর হীন হামলা সংঘটিত হলো।’
তিনি আরও বলেন, ‘দেশের সঙ্কটময় মুহূর্তকে কাজে লাগানোর জন্য যারা অপেক্ষা করে, এরা এই দেশের শত্রু। তারা অপেক্ষা করে সংকটের। আজ এই দুঃখভারাক্রান্ত মুহূর্তকে এরা ধ্বংসাত্মক কাজে রূপান্তর করল। আমি এই সন্ত্রাসের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি!’
তিনি আরও লেখেন, ‘হাদি নির্বাচনে প্রার্থী ছিল। জনগণের দরজায় গিয়েছিল। নির্বাচন হবে। বাংলাদেশে একটি গণতান্ত্রিক জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে ইনশা আল্লাহ। হাদির আততায়ীর বিচার এবং প্রতিটি মব সন্ত্রাসের বিচার করতে হবে। প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন মব সন্ত্রাস পুরো জাতিকে বিভক্ত করেছে।’
দেশের এই পরিস্থিতিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে এবং সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান বিএনপির মহাসচিব। তিনি লেখেন, ‘স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকারের পতনের পরে সরকারের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠন করা। আমরা সকল পক্ষকে দায়িত্বশীলতার সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে আহ্বান জানাচ্ছি। অবিলম্বে সরকারকে ব্যবস্থা নিতে হবে।’
এই সংবাদ প্রতিবেদন তৈরির পরপরই ফেসবুকে গিয়ে দেখা যায়, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ভেরিফায়েড পেইজটি আর পাওয়া যায়নি।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার বিচারসহ প্রতিটি মব সন্ত্রাসের বিচার দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন মব সন্ত্রাস পুরো জাতিকে বিভক্ত করেছে।
আজ শুক্রবার মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা এক পোস্টে এই মন্তব্য করেন।
পোস্টে ডেইলি স্টার, প্রথম আলোসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম, নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক নুরুল কবিরের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লেখেন, ‘বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। এ দেশের প্রতিটি নাগরিকের জানমালের দায়িত্ব বর্তমান সরকারের। শহীদ হাদির মৃত্যুতে শোকার্ত জাতি যখন সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করছে হাদির আত্মার মাগফিরাতের জন্য, তখন ডেইলি স্টার, প্রথম আলোসহ বিভিন্ন পত্রিকা প্রতিষ্ঠান, বরেণ্য সাংবাদিক নুরুল কবিরসহ আরও অনেকের ওপর হীন হামলা সংঘটিত হলো।’
তিনি আরও বলেন, ‘দেশের সঙ্কটময় মুহূর্তকে কাজে লাগানোর জন্য যারা অপেক্ষা করে, এরা এই দেশের শত্রু। তারা অপেক্ষা করে সংকটের। আজ এই দুঃখভারাক্রান্ত মুহূর্তকে এরা ধ্বংসাত্মক কাজে রূপান্তর করল। আমি এই সন্ত্রাসের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি!’
তিনি আরও লেখেন, ‘হাদি নির্বাচনে প্রার্থী ছিল। জনগণের দরজায় গিয়েছিল। নির্বাচন হবে। বাংলাদেশে একটি গণতান্ত্রিক জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে ইনশা আল্লাহ। হাদির আততায়ীর বিচার এবং প্রতিটি মব সন্ত্রাসের বিচার করতে হবে। প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন মব সন্ত্রাস পুরো জাতিকে বিভক্ত করেছে।’
দেশের এই পরিস্থিতিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে এবং সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান বিএনপির মহাসচিব। তিনি লেখেন, ‘স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকারের পতনের পরে সরকারের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠন করা। আমরা সকল পক্ষকে দায়িত্বশীলতার সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে আহ্বান জানাচ্ছি। অবিলম্বে সরকারকে ব্যবস্থা নিতে হবে।’
এই সংবাদ প্রতিবেদন তৈরির পরপরই ফেসবুকে গিয়ে দেখা যায়, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ভেরিফায়েড পেইজটি আর পাওয়া যায়নি।

অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে ভিনদেশের হস্তক্ষেপ চাওয়া স্পষ্টতই রাষ্ট্রদ্রোহিতা। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম শহরের জে এম সেন হলে জন্মাষ্টমী উৎসবের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ‘শেখ হাসিনার সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা
২০ আগস্ট ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
১২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
১৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
১৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
ওই পোস্টে তারেক রহমান বলেন, ‘আমি শরীফ ওসমান হাদীর মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে গভীরভাবে শোকাহত। আল্লাহ যেন তাঁর রুহের মাগফিরাত করে তাঁকে বেহেশত নসীব করেন। তাঁর এই অকাল শহীদি মৃত্যু আবারও মনে করিয়ে দিল— রাজনৈতিক সহিংসতা কত বড় মানবিক মূল্য দাবি করে।’
হাদি ছিলেন এক সাহসী রাজনৈতিক কর্মী এবং নির্ভীক কণ্ঠস্বর, যিনি সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতেন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে তিনি জুলাইয়ের যোদ্ধাদের অধিকার রক্ষা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধরে রাখা এবং জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন।
তারেক রহমান আরও বলেন, আমি তাঁর শোকাহত পরিবার, স্বজন ও সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। একই সঙ্গে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই, দ্রুত তদন্ত করে অপরাধীদের গ্রেপ্তার, শাস্তি এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করে প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে আর কোনো ঘটনা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে না পারে বা আমাদের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে আঘাত না করে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
ওই পোস্টে তারেক রহমান বলেন, ‘আমি শরীফ ওসমান হাদীর মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে গভীরভাবে শোকাহত। আল্লাহ যেন তাঁর রুহের মাগফিরাত করে তাঁকে বেহেশত নসীব করেন। তাঁর এই অকাল শহীদি মৃত্যু আবারও মনে করিয়ে দিল— রাজনৈতিক সহিংসতা কত বড় মানবিক মূল্য দাবি করে।’
হাদি ছিলেন এক সাহসী রাজনৈতিক কর্মী এবং নির্ভীক কণ্ঠস্বর, যিনি সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতেন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে তিনি জুলাইয়ের যোদ্ধাদের অধিকার রক্ষা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধরে রাখা এবং জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন।
তারেক রহমান আরও বলেন, আমি তাঁর শোকাহত পরিবার, স্বজন ও সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। একই সঙ্গে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই, দ্রুত তদন্ত করে অপরাধীদের গ্রেপ্তার, শাস্তি এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করে প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে আর কোনো ঘটনা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে না পারে বা আমাদের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে আঘাত না করে।

অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে ভিনদেশের হস্তক্ষেপ চাওয়া স্পষ্টতই রাষ্ট্রদ্রোহিতা। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম শহরের জে এম সেন হলে জন্মাষ্টমী উৎসবের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ‘শেখ হাসিনার সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা
২০ আগস্ট ২০২২
তিনি আরও লেখেন, ‘হাদি নির্বাচনে প্রার্থী ছিল। জনগণের দরজায় গিয়েছিল। নির্বাচন হবে। বাংলাদেশে একটি গণতান্ত্রিক জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে ইনশা আল্লাহ। হাদির আততায়ীর বিচার এবং প্রতিটি মব সন্ত্রাসের বিচার করতে হবে। প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন মব সন্ত্রাস পুরো জাতিকে বিভক্ত করেছে।’
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
১৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
বিবৃতিতে জামায়াত আমির বলেন, ওসমান হাদি মানবিক নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। ন্যায়, সত্য ও ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর শাহাদাতে জাতি একজন নির্ভীক কণ্ঠস্বর ও আদর্শবাদী যোদ্ধাকে হারাল।
শফিকুর রহমান যোগ করেন, তাঁর (ওসমান হাদি) শাহাদাতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর নতুন প্রজন্মকে ধারণ করতে হবে এবং দলমত-নির্বিশেষে তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে আসতে হবে। তাঁর অবদান জাতি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।
শফিকুর রহমান আরও বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন একজন সাহসী জুলাই যোদ্ধা ও সাচ্চা দেশপ্রেমিক। তিনি অন্যায়ের কাছে কখনো মাথা নত করেননি। তাঁর কণ্ঠ ছিল সব আধিপত্যবাদী শক্তি ও অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে। তিনি ছিলেন আপসহীন এক যোদ্ধা। দুনিয়ার কোনো লোভ-লালসা তাঁকে স্পর্শ করতে পারেনি।
জামায়াত আমির বলেন, ‘আমি মহান আল্লাহর দরবারে তাঁর রূহের মাগফিরাত কামনা করছি। তাঁর মাসুম বাচ্চাসহ স্ত্রী, শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, সহযোদ্ধা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। পাশাপাশি আল্লাহ তাআলা যেন তাঁদের সবাইকে এই বিরাট শোক সওয়ার তাওফিক দান করেন, সেই দোয়া করি।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
বিবৃতিতে জামায়াত আমির বলেন, ওসমান হাদি মানবিক নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। ন্যায়, সত্য ও ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর শাহাদাতে জাতি একজন নির্ভীক কণ্ঠস্বর ও আদর্শবাদী যোদ্ধাকে হারাল।
শফিকুর রহমান যোগ করেন, তাঁর (ওসমান হাদি) শাহাদাতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর নতুন প্রজন্মকে ধারণ করতে হবে এবং দলমত-নির্বিশেষে তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে আসতে হবে। তাঁর অবদান জাতি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।
শফিকুর রহমান আরও বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন একজন সাহসী জুলাই যোদ্ধা ও সাচ্চা দেশপ্রেমিক। তিনি অন্যায়ের কাছে কখনো মাথা নত করেননি। তাঁর কণ্ঠ ছিল সব আধিপত্যবাদী শক্তি ও অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে। তিনি ছিলেন আপসহীন এক যোদ্ধা। দুনিয়ার কোনো লোভ-লালসা তাঁকে স্পর্শ করতে পারেনি।
জামায়াত আমির বলেন, ‘আমি মহান আল্লাহর দরবারে তাঁর রূহের মাগফিরাত কামনা করছি। তাঁর মাসুম বাচ্চাসহ স্ত্রী, শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, সহযোদ্ধা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। পাশাপাশি আল্লাহ তাআলা যেন তাঁদের সবাইকে এই বিরাট শোক সওয়ার তাওফিক দান করেন, সেই দোয়া করি।’

অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে ভিনদেশের হস্তক্ষেপ চাওয়া স্পষ্টতই রাষ্ট্রদ্রোহিতা। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম শহরের জে এম সেন হলে জন্মাষ্টমী উৎসবের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ‘শেখ হাসিনার সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা
২০ আগস্ট ২০২২
তিনি আরও লেখেন, ‘হাদি নির্বাচনে প্রার্থী ছিল। জনগণের দরজায় গিয়েছিল। নির্বাচন হবে। বাংলাদেশে একটি গণতান্ত্রিক জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে ইনশা আল্লাহ। হাদির আততায়ীর বিচার এবং প্রতিটি মব সন্ত্রাসের বিচার করতে হবে। প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন মব সন্ত্রাস পুরো জাতিকে বিভক্ত করেছে।’
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
১২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক শোকবার্তায় জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতারা বলেন, ওসমান হাদি ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক ও সাহসী যুবক। নিজ আদর্শে অবিচল থেকে তিনি আজীবন অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে গেছেন। সন্ত্রাসী হামলায় তাঁর এ নির্মম মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
শোকবার্তায় নেতারা আরও বলেন, যারা ওসমান হাদিকে হত্যা করেছে, তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
এ ছাড়া রাজধানীর বুকে প্রকাশ্য দিবালোকে ওসমান হাদির মতো একজন তরুণকে গুলি করে হত্যার পরও জড়িত সন্ত্রাসীদের এখনো গ্রেপ্তার করতে না পারায় তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক শোকবার্তায় জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতারা বলেন, ওসমান হাদি ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক ও সাহসী যুবক। নিজ আদর্শে অবিচল থেকে তিনি আজীবন অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে গেছেন। সন্ত্রাসী হামলায় তাঁর এ নির্মম মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
শোকবার্তায় নেতারা আরও বলেন, যারা ওসমান হাদিকে হত্যা করেছে, তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
এ ছাড়া রাজধানীর বুকে প্রকাশ্য দিবালোকে ওসমান হাদির মতো একজন তরুণকে গুলি করে হত্যার পরও জড়িত সন্ত্রাসীদের এখনো গ্রেপ্তার করতে না পারায় তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।

অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে ভিনদেশের হস্তক্ষেপ চাওয়া স্পষ্টতই রাষ্ট্রদ্রোহিতা। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম শহরের জে এম সেন হলে জন্মাষ্টমী উৎসবের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ‘শেখ হাসিনার সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা
২০ আগস্ট ২০২২
তিনি আরও লেখেন, ‘হাদি নির্বাচনে প্রার্থী ছিল। জনগণের দরজায় গিয়েছিল। নির্বাচন হবে। বাংলাদেশে একটি গণতান্ত্রিক জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে ইনশা আল্লাহ। হাদির আততায়ীর বিচার এবং প্রতিটি মব সন্ত্রাসের বিচার করতে হবে। প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন মব সন্ত্রাস পুরো জাতিকে বিভক্ত করেছে।’
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
১২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
১৩ ঘণ্টা আগে