
প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার পাশের একটি রুমে ৪০ মিনিট অপেক্ষা করার পর ধৈর্য হারিয়ে ফেলেন। এরপর অধৈর্য শাহবাজ শরিফ পুতিন যেখানে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগানের সঙ্গে আলোচনা করছিলেন, সেই সভাকক্ষে কূটনৈতিক নিয়ম ভেঙ্গে দরজা ঠেলে প্রবেশ করেন।

জয়শঙ্করের কাছে প্রশ্ন ছিল, শেখ হাসিনা কি ‘যত দিন চাইবেন’ ভারতে থাকতে পারবেন? জবাবে তিনি সরাসরি হ্যাঁ—না না বলে পরিস্থিতিনির্ভর ব্যাখ্যা দেন। তিনি বলেন, ‘এটি ভিন্ন বিষয়। তিনি একটি নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে এখানে এসেছেন, এবং আমি মনে করি সেই পরিস্থিতি স্পষ্টভাবেই এখন তাঁর ভবিষ্যৎ সিদ্ধান্তে প্রভাব ফেলছে।

বৈশ্বিক ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনের এই ক্রান্তিলগ্নে বাংলাদেশ একটি সক্রিয় ও দায়িত্বশীল সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে ভূমিকা রাখবে এবং জাতীয় স্বার্থ ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেবে, বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।

হামাসের হামলার পর ভারতের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমরা ভুলব না—ওই ভয়াবহ দিনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিই ছিলেন প্রথম বিশ্বনেতা, যিনি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুকে ফোন করেছিলেন। ভারত আমাদের পাশে ছিল এবং আমরা তা স্মরণে রাখব।’